ঢাকা সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সার নীতিমালা বহাল রাখার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন


শাহিনুর রহমান সোনা, রাজশাহী ব্যুরো প্রধান  photo শাহিনুর রহমান সোনা, রাজশাহী ব্যুরো প্রধান
প্রকাশিত: ২৯-৯-২০২৫ দুপুর ৪:৮

রাজশাহীতে বিদ্যমান সার নীতিমালা বহাল রাখার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ ফার্টিলাইজার এসোসিয়েশন ( বিএফএ) রাজশাহী জেলা ইউনিট। 

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২ টায় বিএফএ রাজশাহী জেলা ইউনিট কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। 

সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সম্ভাব্য ঘোষণাকৃত সার ডিলার নিয়োগ ও সমন্বিত নীতিমালা-২৫ এ বিসিআইসি সার ডিলারদের সমস্যা ও করণীয় সম্পর্কে তারা বলেন, ১) পূর্বের নিয়োগকৃত বিসিআইসি সার ডিলার বহাল রাখতে হবে: রাজশাহী জেলায় মোট ইউনিয়ন ও পৌরসভা ৮৬টি এবং জেলায় বিসিআইসি সার ডিলার রয়েছে ৮৯ জন, বিএডিসি ডিলার ১৩১ জন। সার ডিলার নিয়োগ ও সমন্বিত নীতিমালা ২০০৯ মোতাবেক প্রতিটি ইউনিয়নে ১ জন সার ডিলার নিয়োগের বিষয়ে বলা হয়েছে। বর্তমানে নিয়োজিত বিসিআইসি ডিলাররা তাদের ব্যবসায়িক ইউনিয়নে বিগত ৩০ বছর সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান সার ডিলাররা
সরকারের সুষ্ঠু সার ব্যবস্থাপনায় এবং জাতীয় খাদ্য উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন। ২) বিক্রয় কমিশন বৃদ্ধি করতে হবে: ১৯৯৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সার বিক্রিতে ডিলারদের কমিশন বৃদ্ধি করা হয়নি।  বর্তমানে জ্বালানী তেলের দাম কয়েক দফা বৃদ্ধিতে পরিবহন ব্যয় কয়েকগুণ বেড়েছে। এছাড়া গোডাউন ভাড়া, কর্মচারী বেতন, লোড-আনলোড
খরচ, ব্যাংক সুদ সহ আনুসাংগিক যাবতীয় খরচ বৃদ্ধি পাওয়ার পরও বিক্রির কমিশন বাড়েনি, তাই কমিশন ১০০ টাকা থেকে ২০০ টাকা করার জোর দাবি জানাচ্ছি। ৩) সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয়: বিসিআইসি ডিলাররা সব সময় সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার বিক্রি করেন। যেমন- ইউরিয়া নির্ধারিত বিক্রি মূল্য ১৩৫০ টাকা, অথচ মাঠ পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩১০ টাকা থেকে ১৩২০ টাকা। একই সাথে টিএসপি ও এমওপি ও ডিএপি সমুদয় সার সরকার নির্ধারিত মূল্যে ডিলাররা বিক্রি করে থাকেন। ৪)
ব্যক্তি পর্যায়ে দায়ভার বিদ্যমান সার ডিলারদের ডিলারশীপ বহাল রাখতে হবে: একই পরিবারে যদি বাবা-ছেলে, স্বামী-স্ত্রী, ভাই-ভাই পৃথক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকে এবং সরকারের চাহিদা মাফিক প্রয়োজনীয় দলিল দস্তাবেজ সরবরাহ করতে সক্ষম হয়, তবে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী ডিলারশীপ বহাল রাখতে হবে। যদি তা না করা হয় তাহলে ৩০ বছর ধরে তারা যে ব্যবসা করছে তাদের ব্যাংকের কাছে কোটি কোটি টাকা ঋণ রয়েছে, কৃষকদের কাছে বাকী রয়েছে, গোডাউন এ পর্যাপ্ত মাল অবিক্রিত রয়েছে এগুলোর দায়ভার কে নিবে ?  ৫)  উৎস কর বৃদ্ধি না করা: সরকার কর্তৃক ভর্তুকি মুল্যে কৃষক পর্যায়ে সার বিক্রি করা হয়। এধরনের সারের উপর কোন ভাবেই উৎস কর নির্ধারণ করা যাবে না এবং পূর্বেও ছিল না। বিষয়টি দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। অন্যথায় সারের বাজার অস্থিতিশীল হবে এবং স্থানীয় পর্যায়ে সারের মূল্য বৃদ্ধি পাবে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, বিএফএ রাজশাহী ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক মো: রবিউল ইসলাম। এসময় বিএফএ সভাপতি মো: আবুল কালাম সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও ডিলাররা উপস্থিত ছিলেন।

এমএসএম / এমএসএম

লামা উপজেলায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত

কোটালীপাড়ায় পোনা মাছ অবমুক্তকরণ

ত্রিশালে বাগান মাদরাসা পরিদর্শনে আইএমইডির মহাপরিচালক

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে গণমাধ্যমকর্মীদের কর্মশালা

সার নীতিমালা বহালের দাবিতে কুড়িগ্রামে সংবাদ সম্মেলন

ঠাকুরগাঁওয়ে নিখোঁজ তিন মাদ্রাসাছাত্রী, ২১ দিনেও সন্ধান মিলেনি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিনাধান-১৭ সম্প্রসারণে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত

রৌমারীতে মানষিক ও শারিরীক নিযাতনেই গৃহবধুর বিষপানে আত্মহত্যা

চৌগাছায় কৃষকদের মাঝে বীজ ও সার বিতরণ

নাটোরের সিংড়ায় পাওনা টাকার দাবিতে মানববন্ধন

রাঙামাটিতে জনজীবন স্বাভাবিক

বালিয়াকান্দিতে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা

আধাঘন্টা মহাসড়ক অবরোধ চন্দনাইশে বাসের ধাক্কায় সাইকেল আরোহী নিহত