পরিশুদ্ধ রাজনীতির পরিবেশ ফিরিয়ে আনা খুবই জরুরি
আমাদের দেশের রাজনৈতিক সহিংসতার কারণ ও বৈশিষ্ট্য তার প্রতিবেশীদের থেকে স্বতন্ত্র৷ শ্রীলংকা বা পাকিস্তানে যেমন জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রকট, ভারতের যেমন সাম্প্রদায়িক ও জাতপাত সমস্যা, সেভাবে বাংলাদেশে সহিংসতার সংকট নেই৷ এরপরও প্রধানত সমগোত্রীয় সমাজব্যবস্থা হয়েও বাংলাদেশ বিপজ্জনক ভাবে একটি রাজনৈতিক সহিংসতাপ্রবণ দেশ থেকে ক্রমশ একটি উচ্চমাত্রার রাজনৈতিক সন্ত্রাসপ্রবণ দেশে রূপান্তরিত হচ্ছে কিনা, সেটা একটা বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মানসিক পরিশুদ্ধতা, উন্নত রুচি ও সংস্কৃতি বারবার প্রত্যাশা করেছে মানুষ। এও প্রত্যাশা করেছে, দেশ ও জাতি গঠনে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে এদের মাধ্যমে বড় ধরনের জাগরণ ঘটবে। দেশের উন্নয়নসহ হতদরিদ্র মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটবে। কিন্তু জনগণের প্রত্যাশা শুধুই হতাশায় রূপ নিচ্ছে। দেশটা কিছুতেই সামনের দিকে এগোতে পারছে না। জনগণ শুধু অসহায়ের মতো দেখছে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর একে অন্যের প্রতি আক্রমণ, পাল্টা আক্রমণ আর আক্রোশ প্রতিহিংসাপ্রবণ বক্তব্য, যে আক্রোশ আক্রমণের মধ্যে দলীয় ব্যর্থতার চেয়ে ব্যক্তিবিদ্বেষ, ব্যক্তি কুৎসা অতিমাত্রায় ফুটে ওঠে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আবারও অস্থির হতে শুরু করেছে। তবে এ নিয়ে বিস্ময় প্রকাশের কোনো সুযোগ নেই। দেশের রাজনৈতিক বাস্তবতা এমন যে, এখানে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কখনোই সুসম্পর্ক তো দূরের কথা, স্বাভাবিক সম্পর্কও ছিল না। তারা একে অন্যকে শত্রু ভাবে, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়। সব সময় তাদের মধ্যে প্রতিহিংসা কাজ করে।এই স্বাভাবিক সম্পর্ক না থাকার কারণে সংস্কৃতিগত ভাবে এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো যেমন সমৃদ্ধ হতে পারেনি, ঠিক তেমনি দেশ, জনগণ, উন্নয়ন এবং সংসদীয় গণতন্ত্রের বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়েছে বারবার।
আমাদের সমাজে দুঃখজনক একটি ধারণা প্রতিষ্ঠা পেয়েছে রাজনীতি মানেই দুর্বৃত্তায়ন, ক্ষমতা আর অর্থের অনৈতিক খেলা। যখনই রাজনীতি শব্দটি উচ্চারিত হয়, তখন সাধারণ জনগণের মনে দুর্নীতি, পেশিশক্তি এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ চরিতার্থ করার নেতিবাচক চিত্র ভেসে ওঠে। ধারণাটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, দেশের শিক্ষিত ও বুদ্ধিদীপ্ত তরুণ প্রজন্ম রাজনীতি থেকে নিজেদের দূরে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে। কিন্তু এই নেতিবাচকতা কি বর্তমান রাজনীতির স্বকীয় বৈশিষ্ট্য, না গভীর চক্রান্তের ফসল? বিশেষ করে, নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন কথা! অনেকের মতে, রাজনীতির নামে দুর্বৃত্তায়নের সংস্কৃতি আসলে সাধারণ জনগণকে রাজনীতিবিমুখ করার একটি অসাধারণ কৌশল। আর এই কৌশল কার্যকরে সফল হলে, তা দেশকে এক গভীর অন্ধকার গহ্বরে টেনে নিয়ে যেতে পারে। রাজনীতিকে শুধু ক্ষমতা দখল বা ক্ষমতার অপব্যবহারের হাতিয়ার হিসেবে দেখার অভ্যাসটি নতুন নয়। তবে সাম্প্রতিক কালে এর মাত্রা ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাজনৈতিক পরিচয়ের আড়ালে এক শ্রেণির লোক দ্রুত অর্থবিত্তের মালিক হচ্ছেন, আইনকে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছেন এবং জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করছেন। এই ক্ষুদ্র অংশের কর্মকাণ্ডই পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনকে কলুষিত করে তোলে। সংবাদমাধ্যম বা সামাজিক আলোচনায় যখন ক্রমাগত এ চিত্রটি প্রাধান্য পায় তখন সৎ, আদর্শবাদী এবং দেশপ্রেমিক মানুষেরা স্বাভাবিক ভাবেই বিরক্ত ও হতাশ হন। শেষে রাজনীতিকে ঘৃণা করতে শুরু করেন। তখন দেশের মেরুদণ্ড তরুণ প্রজন্মকে এমন ধারণা দেওয়া যে, রাজনীতি একটি নোংরা স্থান, যেখানে সৎ মানুষের প্রবেশ নিষেধ! বাস্তবতা হলো,এ পর্যন্ত আমাদের যা কিছু অর্জন, তার প্রায় সবটাই রাজনীতির মাধ্যমে অর্জিত। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, যা একটি জাতির আত্মপরিচয়, তা ছিল রাজনৈতিক আন্দোলন।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ, যার মাধ্যমে আমরা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেলাম। সেটি ছিল স্বাধীনতার বিষয়ে রাজনৈতিক নেতৃত্বের ফসল। এমনকি সামরিক শাসন থেকে গণতন্ত্রে উত্তরণের প্রতিটি সংগ্রাম, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা সবকিছুর পেছনেই রয়েছে আদর্শভিত্তিক রাজনীতির সুদূরপ্রসারী ভূমিকা। রাজনীতিকে অস্বীকার করা মানে, আমাদের জাতীয় ইতিহাসের মূল ভিত্তিকে অস্বীকার করা। রাজনীতি কখনোই অন্যায়ের হাতিয়ার ছিল না। এটি জনগণের দাবি আদায় এবং রাষ্ট্র পরিচালনার সবচেয়ে কার্যকর মাধ্যম। ক্ষমতালোভী ও আত্মকেন্দ্রিক কিছু রাজনীতিবিদ যখন ক্ষমতা ও অর্থকে নিজের লক্ষ্য বানিয়ে ফেলেন, তখন তারা রাজনীতির মহৎ উদ্দেশ্যকে বিকৃত করে ফেলেন। গুটিকয়েক মানুষের দুর্নীতি বা বিকৃতিকে পুরো ব্যবস্থার ওপর চাপিয়ে দেওয়া ভুল প্রচারণার অংশ। বস্তুত, দুর্বৃত্তায়নের সংস্কৃতি কেবল কিছু খারাপ রাজনৈতিক নেতার ব্যক্তিগত আকাক্সক্ষা থেকে উদ্ভূত নয়, বরং এটি একটি প্রাতিষ্ঠানিক ও কাঠামোগত সংকটে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের অনুপস্থিতি এই কাঠামোগত সংকটকে আরও জটিল করে তুলেছে। অনেক দলেই স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়া বা নীতি-আদর্শের ভিত্তিতে নেতৃত্ব নির্বাচন হয় না। বরং আনুগত্য, ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং আর্থিক সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ফলে সৎ, যোগ্য ও আদর্শবাদী কর্মীরা শুধু প্রান্তিক অবস্থানে থেকে যান। আর আত্ম-স্বার্থসর্বস্ব ব্যক্তিরা দ্রুত ক্ষমতার সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠতে সক্ষম হন। যখন একটি দলের অভ্যন্তরীণ পরিবেশই দুর্নীতিকে উৎসাহিত করে, তখন বাইরের তরুণ প্রজন্ম রাজনীতিতে অংশ নিতে নিরুৎসাহিত হয়। এর মাধ্যমে সেই অপশক্তি নিশ্চিত করে যে, নেতৃত্ব শুধু তাদের হাতেই থাকবে যারা তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়নেই সহায়ক হবে।
নির্বাচনী রাজনীতিতে ক্রমে বেড়ে চলা অর্থের প্রভাব আরেকটি বড় অন্তরায়। বর্তমান সময়ে জাতীয় বা স্থানীয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়, তা একজন আদর্শবাদী, সাধারণ আয়ের মানুষের পক্ষে বহন করা অসম্ভব। ফলে প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো আদর্শের চেয়ে প্রার্থীর অর্থবিত্তের দিকেই বেশি নজর দেয়। এই পরিস্থিতিতে রাজনীতি স্বাভাবিকভাবেই হয়ে ওঠে ধনীর খেলা। যারা কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচিত হন, তারা জনগণের সেবা না করে নিজেদের বিনিয়োগকৃত অর্থ তুলে আনার দিকেই মনোযোগী হন। এভাবেই রাজনীতির মহৎ উদ্দেশ্য বিসর্জন দিয়ে এটি জাদুর কাঠিতে পরিণত হয় এবং সাধারণ মানুষের কাছে রাজনীতির নামে দুর্বৃত্তায়নের ধারণা বদ্ধমূল হতে থাকে। তাহলে প্রশ্ন আসে তরুণ প্রজন্ম এবং সাধারণ জনগণের কাছে রাজনীতিকে খারাপ প্রমাণ করে কার লাভ? এটি আসলে একটি সুচিন্তিত অপচেষ্টা। রাজনীতি যখন সাধারণ মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু থেকে সরে যায়, যখন জনগণ রাজনৈতিক বিষয়ে প্রশ্ন তোলা বা জবাবদিহি চাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে তখন সেই শূন্যস্থান পূরণ করে ক্ষমতাধর দুর্নীতিগ্রস্ত গোষ্ঠী। একটি দুর্বল এবং জনবিমুখ রাজনৈতিক ব্যবস্থা সেই অপশক্তিকে সুযোগ করে দেয়, যারা দেশকে ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে ব্যবহার করতে চায়। এটি আসলে সেই অপশক্তির চাল, যা দেশকে এক গভীর অন্ধকার গহ্বরে টানছে যে গহ্বরে জবাবদিহি নেই, আদর্শের মূল্য নেই। এই নীরবতা দুর্নীতিপরায়ণ এলিট শ্রেণির জন্য সবচেয়ে বড় রক্ষাকবচ। বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর আয়-ব্যয়ে স্বচ্ছতা নেই এবং দলগুলো লুকোচুরি আশ্রয় নিয়ে থাকে। এর পাশাপাশি অর্থবিত্তের মালিক হওয়ার জন্য অনেকের কাছে রাজনীতি হয়ে উঠেছে জাদুর কাঠি অর্থাৎ রাতারাতি ধনী হওয়ার এক অব্যর্থ উপায়। এই অভিযোগ নিঃসন্দেহে গুরুতর এবং আমাদের রাজনীতির ভেতরে ঘুণ ধরার বিষয়টি প্রমাণ করে।
তবে এ ধরনের পর্যবেক্ষণ, যদিও সত্য, প্রায়ই রাজনৈতিক অঙ্গনের বৃহৎ একটি অংশকে উপেক্ষা করে। এটি সেই হাজারো তৃণমূল কর্মীকে অস্বীকার করে, যারা নিঃস্বার্থ ভাবে জনগণের সেবা করে চলেছেন এবং দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সচল রেখেছেন। সব রাজনৈতিক দলই যে লুকোচুরি বা অর্থ উপার্জনের জাদুর কাঠি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে, এ উপসংহারটি সামগ্রিক নয়। উপরন্তু দলগুলোর এমন সমস্যা থাকা সত্ত্বেও, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় রাজনৈতিক দলগুলোই হলো জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা সংগঠিত করার অপরিহার্য কাঠামো। এদের অনুপস্থিতিতে রাজনৈতিক প্রক্রিয়া আরও বিশৃঙ্খল ও দুর্বল ব্যক্তিনির্ভর হয়ে পড়বে, যা আসলে দুর্নীতিপরায়ণ অপশক্তির জন্য আরও সহজ পথ তৈরি করে দেবে। বিশেষজ্ঞরা রাজনীতিতে যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার দাবি তোলেন, সেই সংস্কার শেষ পর্যন্ত দলীয় কাঠামোর মাধ্যমেই বাস্তবায়ন করতে হবে তাদের বাতিল করে নয়, বরং পরিশুদ্ধ করার মাধ্যমে। যদি এসব কথা মেনেই নিতে হয় যে, রাজনীতিতে অস্বচ্ছতা রয়েছে, তাহলে কি এর অর্থ এই দাঁড়াল, দেশে কোনো রাজনৈতিক দল থাকার দরকার নেই? প্রশ্নটা এখানেই। দুর্নীতি বা অস্বচ্ছতা শুধু রাজনৈতিক অঙ্গনে নয়, সমাজ ও রাষ্ট্রের অন্যান্য ক্ষেত্রেও প্রবল। যদি চিকিৎসা ব্যবস্থা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতির কারণে আমরা হাসপাতাল-ক্লিনিক-ডায়াগনস্টিক সেন্টার বন্ধ করে না দেই, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনিয়মের কারণে স্কুল-কলেজ- বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ না করে দেই তবে কেন গুটিকয়েক রাজনীতিবিদের অপকর্মের কারণে, রাজনীতির প্রয়োজনীয়তাকে অস্বীকার করা হবে? তবে চ্যালেঞ্জটি হলো কীভাবে আমরা রাজনীতিকে জাদুর কাঠি থেকে জনগণের সেবা’র হাতিয়ারে পরিণত করব।অস্বচ্ছতা দূর করার জন্য আরও শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, আইনের শাসন এবং জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন।
রাজনীতিকে শুধু পেশিশক্তির হাতে ছেড়ে না দিয়ে নীতি, আদর্শ এবং সততার চর্চার মাধ্যমে এটিকে আবার পরিশুদ্ধ করে তুলতে হবে। এভাবে বাংলাদেশের ডামাডোলপূর্ণ ও সহিংস রাজনৈতিক আন্দোলন থেমে থেমে বিভিন্ন বাঁক নিচ্ছে৷ কিন্তু প্রায় কখনোই ন্যূনতম আইনের শাসন ও নীতিনৈতিকতা অনুসরণকে কখনও কোনো নির্বাচনি বা রাষ্ট্রীয় প্রচার-প্রচারণায় বড় কোনো ভিত্তি হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা নজরে আসছে না৷ বরং যে কোনো মূল্যে টাকা কামানো, কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা এবং নির্বাচনে জয়লাভের মনোভাবটাই তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে৷ নির্বাচন এবং সমাজে আধিপত্য বিস্তারই সমকালীন বাংলাদেশের রাজনৈতিক সহিংসতার প্রধান নিয়ামক হয়ে উঠছে৷ আবার দেড় দশক নারী প্রধানমন্ত্রীর অধীনে থেকেও বাংলাদেশ সর্বোচ্চ মাত্রায় নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রত্যক্ষ করেছে৷ উগ্রপন্থার বিস্তার রোধে নাগরিক সমাজ বা যারাই যখন ভূমিকা রেখেছে, সবটাকেই রাজনৈতিক অভিসন্ধি হিসেবে চিহ্নিত করে তাকে লঘু বিষয় গণ্যে পাশ কাটানোর চেষ্টা চলেছে৷ একটা স্ববিরোধীতা কিংবা আত্মঘাতী রাজনীতি বাংলাদেশের অমোঘ নিয়তি হয়ে উঠেছে৷ কিন্ত এভাবে আর কতদিন চলবে একটি দেশ। তাই রাজনীতিকদের মন মানসিকতার পরিবর্তন করে দেশপ্রেমে জাগ্রত হোক তাদের বিবেক।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক, যুক্তরাজ্য
Aminur / Aminur
পরিশুদ্ধ রাজনীতির পরিবেশ ফিরিয়ে আনা খুবই জরুরি
তারেক রহমানের প্রতিশ্রুতি ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা
জ্বালানি ব্যবস্থায় আমদানিনির্ভরতা কমাতে করণীয়
ইউরোপ আমেরিকার সম্পর্কের টানাপোড়েন
জুলাই সনদ, গণভোট ও নির্বাচন
বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের বিশ্রামাগার জরুরি
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতার বিকল্প নেই
ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের অগ্রনায়ক তারেক রহমান
তারেক রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
গণতন্ত্র, সুশাসন এবং জনগণ
বৈষম্য ও দারিদ্র্য কমাতে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়
গ্রামীণ ঐতিহ্য ও শীত কালীন রসদ সুমিষ্ঠ খেজুর রস