নৈতিক ও অস্তিত্বগত সংকটে বিশ্ব
বর্তমান সময়ে আমরা একটি অসম, অস্থিতিশীল ও অবজায়ক্ষম বিশ্বে বসবাস করি। এটি ছোট্ট একটি বক্তব্য, কিন্তু এর গভীরতা অনেক। কথাটি মোটাদাগে বর্তমান বিশ্বের নিরেট বাস্তবতাটিকেই তুলে ধরে। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ব শুধু একটি সংকটের মোকাবিলা করছে না, বরং একই সঙ্গে একাধিক সংকটের মুখোমুখি হচ্ছে। এই সংকটগুলো একে অপরকে আরও জোরদার করছে। অসমতা, অস্থিতিশীলতা ও অবজায়ক্ষমতার মধ্যে একটি পারস্পরিক যোগাযোগ আছে। যেমন গেড়ে বসা অসমতা একটি সমাজকে অস্থিতিশীল করে ফেলতে পারে। আবার সামাজিক অস্থিতিশীলতার ফলে সমাজ বজায়ক্ষম থাকার শক্তি হারিয়ে ফেলতে পারে। এই ধারণাগুলোর প্রতিটির একটি বিশ্লেষণাত্মক ব্যবচ্ছেদ আছে। যেমন অসমতা নানান মাত্রিকতায় কাজ করে-অর্থনৈতিক অসমতা, সামাজিক অসমতা, রাজনৈতিক অসমতা, সাংস্কৃতিক অসমতা। আবার অসমতা শুধু আয় বা সম্পদের মতো ফলাফলের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়; অসমতা স্বাস্থ্য, শিক্ষার মতো মৌলিক সামাজিক সেবার সুযোগের ক্ষেত্রেও থাকতে পারে। তেমনিভাবে, অস্থিতিশীলতার উৎস ঘরে-বাইরে যুদ্ধ বা সংঘাত হতে পারে ঠিকই, কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দা বা তার অর্থনৈতিক কাঠামো ভেঙে পড়ার ফলেও একটি দেশে অস্থিতিশীলতার আত্মপ্রকাশ ঘটতে পারে। চলতি বছরের দশ অক্টোবর নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার বিরোধীদলীয় নেতা মারিয়া কোরিনা মাচাদো। তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলপন্থী নেতা হিসেবে পরিচিত। মাচাদো নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার পরপরই ট্রাম্প প্রশাসন ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে গোপন ও প্রকাশ্য সামরিক আগ্রাসন বাড়াতে শুরু করেছে। মাচাদোর নোবেল পাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সিআইএকে দেশটিতে গোপন অভিযান চালানোর নির্দেশ দেন। অক্টোবরের শেষ দিকে বিভিন্ন প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভেনেজুয়েলার কাছাকাছি ক্যারিবীয় অঞ্চলে মার্কিন যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হচ্ছে।
১৩ নভেম্বর ট্রাম্পকে সামরিক অভিযানের বিভিন্ন বিকল্প সম্পর্কে অবহিত করা হয়। এরপর যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভেনেজুয়েলায় সরকার উৎখাতের প্রচেষ্টা জোরদার করে। অস্তিত্বহীন ‘কার্টেল দে লোস সোলেস’কে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করা হয়। দাবি করা হয় যে এর নেতৃত্বে রয়েছেন ভেনেজুয়েলা সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে ওই অঞ্চলে একটি বিমানবাহী রণতরি পাঠানো হয়। শুরু হয় ভেনেজুয়েলার সরকারের বিরুদ্ধে নতুন ধাপের অভিযান। যার মধ্যে রয়েছে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডও। ২০১৩ সাল থেকে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরোর নেতৃত্বে প্রশাসন দেশটির বিপুল প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদী দৃষ্টি প্রতিহত করে আসছে। তারা ওয়াশিংটনের আঞ্চলিক হস্তক্ষেপেরও নিন্দা করেছে, গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদ জানিয়েছে এবং পশ্চিমা সামরিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বৈশ্বিক অবস্থানের সঙ্গে একাত্ম হয়েছে। এখন ভাববার বিষয় হচ্ছে; নোবেল কমিটি কাকে সম্মানিত করল! স্বাভাবিকভাবে মনে হতে পারে, যিনি ইউরোপীয় ফ্যাসিবাদ ও গণহত্যামূলক জায়নবাদকে সমর্থন করেন, এমন একজন রাজনীতিককে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়ার আগে নরওয়েজীয় নোবেল কমিটি নিশ্চয়ই দ্বিতীয়বার ভাববে। বিশেষ করে সেই পুরস্কারের জন্য যখন ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজে এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুও যথেষ্ট প্রচারণা চালিয়েছেন! যাঁরা দুজনেই আবার ঘৃণা ও যুদ্ধের প্রবক্তা হিসেবে পরিচিত। কিন্তু নোবেল কমিটিকে নিয়ে সেই ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়েছে! কারণ, নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মাচাদো ভেনেজুয়েলার এমন এক রাজনীতিক, যিনি ইউরোপীয় ফ্যাসিবাদের প্রতি অত্যন্ত অনুগত, গণহত্যামূলক জায়নবাদের একনিষ্ঠ সমর্থক এবং লাতিন আমেরিকায় ট্রাম্পের পুনর্দখল নীতির দৃঢ় সমর্থক। এসব উজ্জ্বল যোগ্যতার কারণেই সুইডেন ও নরওয়ের পুরোনো বৈশ্বিক আধিপত্যের প্রতিনিধিত্বকারী ইউরোপীয় অভিজাত গোষ্ঠীর প্রবীণেরা তাঁকে এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছেন। তথাকথিত বিরোধীদলীয় নেতাদের নোবেল দেওয়ার বড় সমস্যা হলো, এ স্বীকৃতির ফলে তাঁরা নিজেদের জনগণের কাছেই বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়ে ফেলেন।
যার উদাহরণ দেখা গেছে ইরানি বংশোদ্ভূত দুই মানবাধিকারকর্মী শিরিন এবাদি ও নার্গিস মোহাম্মাদির ক্ষেত্রে। নোবেল পাওয়ার আগে তাঁরা সত্যিই পরিবর্তনের জন্য প্রভাব ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছিলেন। কিন্তু এ ধরনের ঝলমলে পুরস্কার পাওয়ার পর তাঁরা নিজেদের দেশের বিরুদ্ধে সবচেয়ে প্রতিক্রিয়াশীল সাম্রাজ্যবাদী শক্তির মুখপাত্রে পরিণত হয়েছেন। মাচাদোকে সম্মানিত করা নোবেল কমিটির সিদ্ধান্ত শুধু তথাকথিত ‘শান্তি পুরস্কার’ নিয়েই নয়, আরও অনেক বড় প্রশ্নের জন্ম দেয়। যে পুরস্কার হেনরি কিসিঞ্জারের মতো যুদ্ধাপরাধীদের দেওয়া হয়েছে, কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর মতো কিংবদন্তি অহিংস বিপ্লবী নেতাকে দেওয়া হয়নি, সে পুরস্কার অনেক আগেই তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারিয়েছে। তা ঘটেছে নোবেল কমিটি যুক্তরাষ্ট্রের সাম্রাজ্যবাদ ও সামরিক শক্তির হাতিয়ার হয়ে ওঠারও অনেক আগেই। এই পুরস্কারের পেছনে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে পদার্থ, রসায়ন ও অর্থনীতিতে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস; চিকিৎসাবিজ্ঞানে কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট; সাহিত্যে সুইডিশ একাডেমি এবং শান্তিতে নরওয়েজীয় নোবেল কমিটি। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম শুনতে যতটা সরকারি ও গৌরবময় মনে হয়, বাস্তবে দীর্ঘদিনের বিতর্কিত ও লজ্জাজনক সিদ্ধান্তের ইতিহাস তাদের সব বিশ্বাস যোগ্যতা নষ্ট করে দিয়েছে। বিশ্বকে অবশ্যই নোবেল পুরস্কারের ধারণা ভেঙে ফেলতে হবে। এই পুরস্কার অনেক আগেই তার সব অর্থ ও গুরুত্ব হারিয়েছে। সাহিত্য ও শান্তি উভয় ক্ষেত্রেই নোবেল কমিটির বহু সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ অর্থহীন।নোবেল পুরস্কার আসলে একটি ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠান, যা নিজেকে সর্বজনীন বলে জাহির করে পশ্চিমা বিশ্বব্যবস্থার আধিপত্য রক্ষা করে যাচ্ছে। এই ভান আর মেনে নেওয়া যায় না। গাজার দিকে তাকান, সেখানেই যেন আমাদের মানবতা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি আর শান্তির আহ্বানের মোট যোগফল দাঁড়িয়ে আছে। সেখানে কি পুরস্কার দেওয়ার মতো কোনো কিছু অবশিষ্ট আছে? কিছুই নেই। ইউরোপের এই গোত্রীয় প্রদর্শনীর অবসান ঘটুক। সুতরাং বলাই যায়, বিশ্ব আজ গভীর নৈতিক ও অস্তিত্বগত সংকটে নিমজ্জিত।
পৃথিবীর মানুষ জানে, মাচাদো কিসের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি হলেন ওয়াশিংটনের রেজিম চেঞ্জ যন্ত্রের হাস্যোজ্জ্বল মুখ।তিনি হলেন নিষেধাজ্ঞা, বেসরকারীকরণ ও বিদেশি হস্তক্ষেপকে গণতন্ত্র নামে সাজিয়ে তোলার এক সুশীল কণ্ঠস্বর। মাচাদোর রাজনীতি সহিংসতায় ভরপুর। তিনি প্রকাশ্যে বিদেশি হস্তক্ষেপকে আহ্বান জানিয়েছেন। এমনকি গাজা ধ্বংসের খলনায়ক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকেও তিনি বলেছেন, তিনি যেন বোমা মেরে ভেনেজুয়েলাকে মুক্ত করেন। তিনি নিজের দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়েছেন; অথচ তিনি জানেন, অবরোধ বা নিষেধাজ্ঞা নীরব যুদ্ধেরই একটি রূপ। মাচাদোর জীবন বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, বিভাজন সৃষ্টি করে, ভেনেজুয়েলার সার্বভৌমত্ব ক্ষয় করে এবং জনগণের মর্যাদাপূর্ণ জীবনের অধিকার কেড়ে নিয়ে তিনি তাঁর পুরো রাজনৈতিক জীবন কাটিয়েছেন। মারিয়া কোরিনা মাচাদো ২০০২ সালের সেই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, যা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত একজন প্রেসিডেন্টকে অল্প সময়ের জন্য উৎখাত করেছিল। তিনি কারমোনা ডিক্রি-তে স্বাক্ষর করেছিলেন, যা কিনা রাতারাতি সংবিধান বিলুপ্ত ও সব সরকারি প্রতিষ্ঠান বাতিল করে দিয়েছিল। তিনি ওয়াশিংটনের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ‘রেজিম চেঞ্জ’কে ন্যায্যতা দিতে কাজ করেছেন। তিনি বিদেশি সামরিক হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে বলপ্রয়োগের মাধ্যমে ভেনেজুয়েলাকে মুক্ত করা যায়। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসী বক্তব্য ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুদ্ধজাহাজ পাঠানোর যে সিদ্ধান্ত মাদকবিরোধী অভিযানের নামে এক সম্ভাব্য আঞ্চলিক যুদ্ধের ইন্ধন জুগিয়েছে, মাচাদো সেই বক্তব্য ও সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। ট্রাম্প যখন ভেনেজুয়েলার সম্পদ জব্দ করছিলেন, মাচাদো তখন ট্রাম্পের স্থানীয় প্রতিনিধি হতে এবং দেশের সার্বভৌমত্ব ট্রাম্পের হাতে তুলে দিতে তৈরি ছিলেন।মাচাদো যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার পক্ষে কাজ করেছেন। অথচ তিনি ভালো করেই জানতেন, গরিব, অসুস্থ ও শ্রমজীবী মানুষদের এর মূল্য দিতে হবে। তিনি সেই তথাকথিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনে মুখ্য ভূমিকা রাখেন, যা আসলে ওয়াশিংটনের অর্থায়নে পরিচালিত এক পুতুল প্রশাসনের স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট দ্বারা পরিচালিত। দেশে শিশুরা অনাহারে যখন মারা যাচ্ছিল, তখন সেই প্রেসিডেন্ট দেশের সম্পদ লুট করে বাইরে পাচার করছিলেন।
মাচাদো প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি জেরুজালেমে ভেনেজুয়েলার দূতাবাস পুনরায় চালু করবেন। অর্থাৎ তিনি সেই একই বর্ণবাদী রাষ্ট্রের পাশে দাঁড়াবেন, যারা ‘আত্মরক্ষা’র কথা বলে হাসপাতালে বোমা মারে। এখন তিনি দেশের তেল, পানি ও অবকাঠামো বেসরকারি কোম্পানির হাতে তুলে দিতে চান। যে নব্য-উদার ফর্মুলা নব্বইয়ের দশকে লাতিন আমেরিকাকে দুর্ভোগের পরীক্ষাগারে পরিণত করেছিল, তিনি ঠিক সেই ফর্মুলা অনুসরণ করেন। তবে হেনরি কিসিঞ্জার যদি শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন, তবে মারিয়া কোরিনা মাচাদো কেন পাবেন না? অধিকার দখলের মধ্যেও সহানুভূতি দেখানোর জন্য হয়তো আগামী বছর গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনও এই পুরস্কার পেয়ে যেতে পারে। প্রতিবার যখন এই পুরস্কার কোনো সহিংসতার স্থপতিকে কূটনীতিক সাজিয়ে দেওয়া হয়, তখন তা প্রকৃত শান্তিকর্মীদের মুখে থুতু ছিটানোর মতো মনে হয়। অথচ প্রকৃত শান্তিকর্মীরা হলেন গাজার ধ্বংসস্তূপে লাশ তোলা চিকিৎসকেরা, জীবন বাজি রেখে সত্য তুলে ধরা সাংবাদিকেরা আর সেই মানবিক ত্রাণকর্মীরা, যাঁরা ফ্লোটিলায় করে শিশুদের জন্য খাবার ও ওষুধ পৌঁছে দিতে গিয়ে ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙার চেষ্টা করছেন। কিন্তু আসল শান্তি কোনো পুরস্কার বা বড় সম্মেলনে তৈরি হয় না। সেই পুরস্কার গড়ে ওঠে অবরোধের সময় মানুষকে খাওয়াতে এগিয়ে আসা নারীদের হাতে, নদী রক্ষায় লড়াই করা আদিবাসীদের ঐক্যে, শ্রমিকদের অবিচল সংগ্রামে আর সেই ভেনেজুয়েলান মায়েদের প্রতিবাদে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন নীতির কারণে হারিয়ে যাওয়া সন্তানদের ফেরত চান। এই শান্তি পুরস্কার প্রাপ্য ভেনেজুয়েলা, কিউবা, ফিলিস্তিন ও পুরো বৈশ্বিক দক্ষিণের-যে শান্তি আত্মসমর্পণের নয়, বরং স্বাধীনতা ও মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ায়। চূড়ান্ত বিচারে, অসমতা, অস্থিতিশীলতা এবং অবজায়ক্ষমতার বহুমুখী সংকট পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং এর একটা অন্যটাকে জোরদার করে। এগুলোর মোকাবিলা করার জন্য একটি সমন্বিত প্রয়াসের কোনো বিকল্প নেই। আজকের বিশ্ব যদি যূথবদ্ধভাবে এইসব সংকট নিরসনে এগিয়ে আসে, তবেই শুধু আমাদের পৃথিবীর সুভবিষ্যৎ সুনিশ্চিত করা যাবে।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক, যুক্তরাজ্য
Aminur / Aminur
পুতিনের ভারত সফরে কী বার্তা পেল বিশ্ব
নৈতিক ও অস্তিত্বগত সংকটে বিশ্ব
পরিশুদ্ধ রাজনীতির পরিবেশ ফিরিয়ে আনা খুবই জরুরি
তারেক রহমানের প্রতিশ্রুতি ও জনগণের আকাঙ্ক্ষা
জ্বালানি ব্যবস্থায় আমদানিনির্ভরতা কমাতে করণীয়
ইউরোপ আমেরিকার সম্পর্কের টানাপোড়েন
জুলাই সনদ, গণভোট ও নির্বাচন
বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের বিশ্রামাগার জরুরি
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতার বিকল্প নেই
ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের অগ্রনায়ক তারেক রহমান
তারেক রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
গণতন্ত্র, সুশাসন এবং জনগণ