সাতক্ষীরায় জামায়াত নেতা আলতাফ গ্রেফতার

সাতক্ষীরা সিটি কলেজের প্রভাষক মামুন হত্যা মামলার আসামি জেলা জামায়াতের সাবেক রাজনৈতিক সচিব আলতাফ হুসাইনকে আটকের পর নারায়ণগঞ্জ থেকে সাতক্ষীরায় আনা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (১৮ নভেম্বর) রাতে র্যাব-১-এর সদস্যরা তাকে সাতক্ষীরা সদর থানা পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন। এর আগে মঙ্গলবার রাতে তাকে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের মধুখালী এলাকার একটি বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) সকালে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বাবুল আখতার। তিনি বলেন, আবাসন ব্যবসার নামে জমির দালালি ও প্রতারণার অভিযোগে আলতাফ হুসাইনকে র্যাব গ্রেফতার করে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি উল্লেখ করেন, আলতাফ হুসাইনের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাইদীর ফাঁসির আদেশ হওয়ার পর ব্যাপক সহিংসতার মাধ্যমে সাতক্ষীরা সিটি কলেজের প্রভাষক এবিএম মামুন হত্যার মামলা হয়। এর আগে ও পরে তার বিরুদ্ধে কমপক্ষে আরো ১৩টি বিস্ফোরক ও নাশকতার কয়েকটি মামলা হয়। হত্যাসহ আরো কয়েকটি মামলা বিচারাধীন। প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র ও পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি ছাড়াও সহিংসতা এবং জেলাব্যাপী অবরোধে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগে মামলা হয়।
তিনি আরো বলেন, ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাপক সহিংসতার মাধ্যমে সাতক্ষীরায় কমপক্ষে ১৭ জন নেতাকর্মীকে জামায়াত-শিবিরের লোকজন হত্যা করে। তারা দলবদ্ধ হয়ে লাঠিসোটা, ধারালো অস্ত্র ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ে সাতক্ষীরা শহর অভিমুখে উঠে আসতে থাকে। এ সময় সার্কিট হাউস মোড়ে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে তাদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এতে কমপক্ষে ৭ জন সহিংসতা সৃষ্টিকারী নিহত হয়। এসব সহিংসতার ঘটনায় জেলা জামায়াতের আলতাফ হুসাইন অন্যতম নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি উল্লেখ করেন, আলতাফ হুসাইনের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াত নেতা দেলোয়ার হোসেন সাইদীর ফাঁসির আদেশ হওয়ার পর ব্যাপক সহিংসতার মাধ্যমে সাতক্ষীরা সিটি কলেজের প্রভাষক এবিএম মামুন হত্যার মামলা হয়। এর আগে ও পরে তার বিরুদ্ধে কমপক্ষে আরো ১৩টি বিস্ফোরক ও নাশকতার কয়েকটি মামলা হয়। হত্যাসহ আরো কয়েকটি মামলা বিচারাধীন। প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, তার বিরুদ্ধে সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্র ও পুলিশের কাজে বাধা সৃষ্টি ছাড়াও সহিংসতা এবং জেলাব্যাপী অবরোধে নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগে মামলা হয়।
তিনি আরো বলেন, ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাপক সহিংসতার মাধ্যমে সাতক্ষীরায় কমপক্ষে ১৭ জন নেতাকর্মীকে জামায়াত-শিবিরের লোকজন হত্যা করে। তারা দলবদ্ধ হয়ে লাঠিসোটা, ধারালো অস্ত্র ও বিস্ফোরকদ্রব্য নিয়ে সাতক্ষীরা শহর অভিমুখে উঠে আসতে থাকে। এ সময় সার্কিট হাউস মোড়ে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে তাদের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এতে কমপক্ষে ৭ জন সহিংসতা সৃষ্টিকারী নিহত হয়। এসব সহিংসতার ঘটনায় জেলা জামায়াতের আলতাফ হুসাইন অন্যতম নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে পুলিশ পরিদর্শক আব্দুল আজিজ এবং সেকেন্ড অফিসার উপ-পরিদর্শক মঞ্জরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
এমএসএম / জামান

রাজবাড়ীতে বাড়ি থেকে মাকে বের করে দিল ছেলে-পুত্রবধূ!

ডাকসুর নির্বাচনে শামসুন্নাহার হলের জিএস নির্বাচিত হয়েছেন নরসিংদীর সামিয়া

জুড়ীতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার

জয়পুরহাটে কারাতে প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠান

বাকেরগঞ্জে দূর্গোৎসব উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

পটুয়াখালীতে কোস্টগার্ডের যৌথ অভিযানে ১৬০০ কেজি পলিথিন জব্দ

মাতৃভূমি আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজে বিজ্ঞান উৎসব ২০২৫ অনুষ্ঠিত

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিজিবির অভিযান, সাত দিনে ২ কোটি ১১ লাখ টাকার মাদকসহ অবৈধ মালামাল জব্দ

ঢাকা ভাংঙা এক্সপ্রেসওয়েতে ২য় দিনের মতো যানবাহন চলাচল বন্ধ, বিকল্প পথে সড়কে বেড়েছে যানজট

চিতলমারীতে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল: সড়ক অবরোধে অচল জনজীবন

রায়পুরে নিরক্ষরদের হাতে কলম তুলে দিল শিবির

ঠাকুরগাঁওয়ে ঝুঁকিপূর্ণ রামদাড়া সেতুতে জীবন বিপন্নের আশংকা

জলবায়ু পরিবর্তনে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর অধিকার সুরক্ষায় কাজ করবে সিএসও
Link Copied