ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫

আজ রানা প্লাজা ধসের ৯ বছর


আহ‌মেদ জীবন, সাভার photo আহ‌মেদ জীবন, সাভার
প্রকাশিত: ২৪-৪-২০২২ দুপুর ১২:২২
আজ রানা প্লাজা ধসের ৯ বছর। ২০১৩ সালের এই দিনে ধসে পড়ে ৯ তলাবিশিষ্ট রানা প্লাজা। সে সময় ১ হাজার ১৩৬ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়, আহত হন দুই হাজারের বেশি শ্রমিক। ধ্বংসস্তূপের নিচে পড়ে গুরুতর আহত ও পঙ্গু হওয়ার পাশাপাশি নিখোঁজ হন অনেকেই।
 
হতাহত এসব শ্রমিকের স্মরণে শনিবার (২৩ এপ্রিণ) সন্ধ্যায় ধ্বসে পড়া ভবনটির সামনে মোমবাতি প্রজ্বলন করে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন নামে একটি শ্রমিক সংগঠন। এ সময় সংগঠনের ব্যানারে রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ৯ বছরপূর্তিতে ২৪ এপ্রিলকে শোক দিবস ঘোষণা, শ্রমিক হত্যার বিচার, হতাহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ, সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, নিরাপদ কর্মস্থল তৈরি, স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ এবং রানাসহ দায়ী ব্যাক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন উপস্থিত নেতৃবৃন্দ।
 
এর আগে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের উদ্যোগে রানা প্লাজার সামনে প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। প্রতিবাদ সমাবেশ থেকে বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি রফিকুল ইসলাম সুজনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রিয় নেতা- ইসলাম হোসেন ঠান্ডু, পারভীন আক্তার, শফিউল আলম, খাদিজা আক্তার, ফাতেমা আক্তার, নুরুজ্জামাল, ইব্রাহিম, এস.কে শুভ।
 
সমাবেশ থেকে বক্তারা বলেন, রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ৯ বছরেও শ্রমিক ও পরিবারকে দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি নিশ্চিত করা হয় নাই। অবিলম্বে শ্রমিক হত্যার বিচার করে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করাসহ ২৪ এপ্রিলকে শোক দিবস ঘোষনা, হতাহত শ্রমিকদের ক্ষতি পূরণ, সু চিকিৎসা ও পুর্ণবাসন করতে হবে। এছাড়া ২৪ এপ্রিলকে শোক দিবস ঘোষনার পাশাপাশি ধ্বসে পড়া রানা প্লাজার স্থানে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণের দাবি জানান বক্তারা।
 
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২৩ এপ্রিল সাভারের রানা প্লাজা ভবনে ফাটল দেখা দেয়। এঘটনায় সেদিন ওই ভবনের পাঁচটি পোশাক তৈরি কারখানার কর্মীদের ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু কোন ধরনের পরিক্ষা নিরীক্ষা ছাড়াই পরের দিন ফাটল ধরা ভবনে কয়েক হাজার শ্রমিককে জোরপূর্বক কাজে যোগদান করানো হয়। সকাল পৌনে ৯ টার দিকে ৯ তলা বিশিষ্ট রানা প্লাজা ভবনটি ধ্বসে পড়লে পাঁচটি পোশাক কারখানার ১ হাজার ১৩৬ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। এঘটনায় আহত হয় দুই হাজারের বেশি শ্রমিক। ধ্বংসস্তুপের নিচে পড়ে গুরুতরভাবে আহত ও পঙ্গু হওয়ার পাশাপাশি নিখোঁজ হন অনেকেই।
 
ভয়াবহ সেই দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে ফেরা কেউ কেউ নতুন জীবনে ফিরে আসলেও অধিকাংশ শ্রমিক এখনও অসহায় জীবনযাপন করছে। দুর্ঘটনায় আহত শ্রমিকেরা কোমর, মাথা, হাত-পা, পিঠে ব্যথাসহ নানা শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। টাকার অভাবে সুষ্ঠ চিকিৎসাও করাতে পারছেনা।

এমএসএম / জামান

বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সাথে মইনুল বাকরের মতবিনিময়

তানোরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

বিজয়ের চেতনায় মুখর বাঘা: তিন দিনব্যাপী বিজয় মেলার শুভ উদ্বোধন

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী এবং কর্মশালা

মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেন বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মনিরুল হক চৌধুরী

সিংগাইরে শহীদ আনিস রমিজ ও শরীফের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ : শ্রদ্ধাভরে স্মরণ ও আলোচনা সভা

ধামইরহাটে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ৩দিন ব্যাপী বিজয় মেলার উদ্বোধন

মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে সকল আন্দোলন সংগ্রামে সাংবাদিকদের ভূমিকা প্রশংসনীয়-ড.সরওয়ার সিদ্দিকী

শ্রীমঙ্গলে এবার হচ্ছে না হারমোনি ফেস্টিভ্যাল

অষ্টগ্রামের কাস্তুলে ইউপি সদস্য জামাল ভূইয়ার গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধনে উত্তাল অষ্টগ্রাম

কলমাকান্দায় ডোবার পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

ভেড়ামারা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের কেয়ারটেকার ৪৮ মাসেও বেতন পাননি

ফল আমদানিতে অতিরিক্ত শুল্ক প্রত্যাহারে দাবি ব্যবসায়ীদের