বাউফলে নির্বাচনী সংঘাতে
নৌকার সমর্থক নিহত, বিদ্রোহী প্রার্থীসহ গ্রেফতার-৫

পটুয়াখালীর বাউফলে নাজিরপুর তাঁতেরকাঠি ইউনিয়ন পরিষদ উপ-নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সংঘাতে আহত নৌকা প্রতীকের সমর্থক নিহত হওয়ার ঘটনায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী (চশমা) ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি এস.এম মহিসনসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অপর দুজন হলো মো. ফারুক (৪০) ও মো. জহির (৩০)। সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাদেরকে নাজিরপুরের তাঁতেরকাঠি থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে গ্রেফতারকৃতদের আদালতে প্রেরণ করা হয়।
গত ৮ জুনের সংঘর্ষের ঘটনায় ঐদিন দুই জন আসামি আহসান হাবিব মিন্টু ও তার ছেলে তানভীর সহ মোট পাঁচজনকে পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করেছেন।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে গুরুতর আহত মো. আমির হোসেন মৃধা (৭০) বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে দলীয় নেতাকর্মী ও স্থানীয় জনগণ বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত ৮জুলাই নৌকা প্রতীকের সমর্থকেরা একটি মটরসাইকেল বহর বের করে। বহরটি ইউনিয়নের তাঁতেরকাঠি এলাকায় গেলে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এস.এম মহসিনসহ তাঁর সমর্থকদের সাথে নৌকা প্রতীকের সমর্থকদের মধ্যে সংঘাতের ঘটনা ঘটে। এতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মহসিন, নৌকার প্রতীকের সমর্থক আমির হোসেন মৃধা ও তাঁর ছেলে মো. সোহেলসহ কমপক্ষে ১০জন আহত হয়। গুরুতর আহত আমির মৃধাকে বাউফল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। ওই ঘটনায় ৯জুলাই সোহেল মৃধা ও এস.এম মহসিন বাদী হয়ে পাল্টা-পাল্টি মামলা দায়ের করেন। পুলিশ উভয় পক্ষের ৫জনকে গ্রেফতার করে। পরে তারা জামিনে মুক্ত হয়।
এবিষয়ে নৌকা প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামীলীগ যুগ্ম-সাধারন সম্পাদক মো. ইব্রাহিম ফারুক বলেন, আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী ও নাজিরপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি এস.এম মহসিন ও তার ভাই আহসান হাবিব মিন্টুর নেতৃত্বে নৌকার কর্মীদের উপর হামলা করা হয়। কুপিয়ে ও পিটিয়ে নৌকার সমর্থক আমির মৃধাকে হত্যা করা হয়। আহত করা হয় আমির মৃধার ছেলে মো. সোহেল মৃধাসহ নৌকার ১০জন কর্মীকে ।
তিনি আরও বলেন, আমির হোসেন মৃধা হত্যার দায় খুনি মহসিন ও তাকে মদদদাতা পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক জিয়াউল হক জুয়েল এবং বাউফল উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারন সম্পাদক আবদুল মোতালেব হাওলাদারকে নিতে হবে। তাদের (জুয়েল- মোতালেব) মদদে মহসিন এসব সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালিয়েছেন।
বাউফল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আল-মামুন বলেন, এ মামলায় এস.এম মহসিনসহ মোট পাঁচ জনকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকি আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
এমএসএম / এমএসএম

সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা

শান্তিগঞ্জে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

নাফনদীর মোহনায় ট্রলার ডুবি, ৭জেলে উদ্ধার

বালিয়াকান্দিতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

বাউফলে চেয়ারম্যান পরিবহন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

আদমদীঘিতে সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

জয়পুরহাটে পৌর হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির কার্যক্রম স্থগিতের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান

দৌলতপুরে মুখ বাঁধা অবস্থায় নারীর মরদেহ উদ্ধার

কমিউনিটি পুলিশিং সভা ও উদ্ধারকৃত মোবাইল-অর্থ হস্তান্তর: মেহেরপুর জেলা পুলিশের জনবান্ধব উদ্যোগ

ভূরুঙ্গামারীতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নবজাতক শিশুদের জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করছে উপজেলা প্রশাসন

পাবনায় ট্রিপল মার্ডারের রায়ে একজনের মৃত্যুদন্ড

গলাচিপা সরকারি কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাথে জামায়াতের এমপি পদ প্রার্থীর মত বিনিময় সভা

ত্রিশালে মসজিদে চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
Link Copied