ঢাকা সোমবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৫

কয়রায় সবুজে মোড়ানো বিদ্যালয় ক্যাম্পাস


সম্রাট, কয়রা photo সম্রাট, কয়রা
প্রকাশিত: ৩১-৭-২০২২ দুপুর ৩:৩১

বাংলাদেশের সর্বদক্ষিণে খুলনার কয়রা সদরে অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সুন্দরবন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের আঙিনার যেদিকে চোখ যায় সেদিকেই দেখা মেলে সবুজ আর সবুজতার অরণ্য। বিদ্যালয়টি কয়রা উপজেলা সদরের প্রাণকেন্দ্র বাজারের সাথেই অবস্থিত হলেও ক্যাম্পাসের অপরূপ প্রাকৃতিক এই সৌন্দর্য ছাত্রীদের বিমোহিত করে। যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে থাকা উপজেলার একমাত্র বালিকা বিদ্যালয়টি অন্যতম একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। উপজেলার অন্যান্য বিদ্যালয়ের থেকেও শিক্ষার দিক থেকে বিদ্যালয়টি অনেক এগিয়ে। এখানে আশপাশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চেয়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দিক দিয়ে অনেক এগিয়ে।

প্রতিষ্ঠানটি ১৯৮৪ সালের আত্মপ্রকাশ করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি সবুজে পরিপূর্ণ তো বটেই। কারণ, এমন পরিবেশ আশপাশের কোনো বিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে সচরাচর দেখা মেলে না। সুন্দরবন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করলেই দেখা যাবে অপরূপ এক সবুজের অরণ্য। এছাড়া প্রায় ৩ হাজার বিভিন্ন লেখকের বই দিয়ে একটি লাইব্রেরি রয়েছে বিদ্যালয়টিতে। ছাত্রীরা ক্লাস শেষে তাদের বন্ধবীদের নিয়ে মাঠে খেলাধুলা মেতে উঠে ও লাইব্রেরিতে পড়াসহ আড্ডায় মাতে। শুধু তাই নয়, বিদ্যালয়টি ঘিরে পৃথক পৃথক স্থানজুড়ে রয়েছে নানান প্রজাতির গাছ।

বিদ্যালয়ের ভেরতের চারপাশে সবুজ অরণ্য আর প্রকৃতি যেন তার সৌন্দর্যকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। এ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি আড্ডা, গান, বিতর্ক, নাটক, খেলাধুলা, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে আলোচনায় মেতে ওঠে। এসবে বিদ্যালয় ক্যাম্পাস মাতিয়ে রাখে তারা। কেউ বিদ্যালয়ে একবার এলে সে সবুজের প্রেমে পড়তে বাধ্য হবে।

৯ম শ্রেণির ছাত্রী তানিয়া সুলতানা জানায়, সবুজ-শ্যামলে ভরা বিদ্যালয়ে আসতে ভালো লাগে। একবার বিদ্যালয়ে এলে যেন আর বাড়িতে যেতে মন চায় না। সবুজ ঘেরা বিদ্যালয়ের সাথে জড়িয়ে আছে ভালোবাসা। সবার একটাই স্বপ্ন, আগামীর পথচলা সবুজের মতো সৌন্দর্যময় ও বিশাল হোক।

বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক দেবদাষ মণ্ডল বলেন, বিদ্যালয় ক্যম্পাসের সৌন্দর্য আমাদের মুগ্ধ করে। সারাদিনের ক্লান্তি শেষে যখন ক্যাম্পাসের সবুজ অরণ্য দেখতে পাই তখন সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। আমাদের শিক্ষার্থীরাও সবুজের সৌন্দর্যকে উপভোগ করে।

প্রধান শিক্ষক খয়রুল আলম বলেন, বিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আমরা সবুজায়ন করা চেষ্টা করেছি। বিদ্যালয়টিতে যদি একটি নতুন একাডেমিক ভবন ও একটি শহীদ মিনার থাকত তাহলে বিদ্যালয়টির সৌন্দর্য বহুগুণ বৃদ্ধি পেত এবং ছাত্রীরা আরো প্রাণবন্ত হয়ে লেখাপড়া করত।

তিনি মনে করেন, প্রতিটি কলেজে ক্যাম্পাস থাকলে শিক্ষার্থীদের মন সতেজ হবে।

এমএসএম / জামান

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে কন্যার হৃদয়স্পর্শী পোস্ট

পিরোজপুর-২ আসনে বিএনপির মনোনয়নের বিরুদ্ধে তৃণমূলের তীব্র ক্ষোভে উত্তাল নেছারাবাদ উপজেলা

কুমিল্লায় মনিরুল হক চৌধুরীর সমর্থনে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ

ধামইরহাটে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিশুদেরকে কোরআনের ছবক প্রদান

আদমদীঘিতে নিখোঁজের ৩দিন পর ডোবার থেকে বৃদ্ধার লাশ উদ্ধার

পাবনায় রেজিস্টারদের প্রাণনাশের হুমকি! সেই শাহীনসহ ৬ দলিল লেখকের সনদ বাতিল

হালদা নদী থেকে বালুভর্তি ড্রেজার জব্দ, চালককে জরিমানা

‎শাল্লার কুশিয়ারা নদীতে অবৈধ ড্রেজার মেশিনের তান্ডব,নদীভাঙনের মুখে শত শত ঘরবাড়ি

বগুড়ার শেরপুরে মটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই বন্ধু নিহত

গ্রাম আদালতকে আরও গতিশীল করতে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

এমপিওভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণের চেষ্টা চলবে-নেত্রকোনায় দেলাওয়ার হোসেন আজিজী

চট্টগ্রামের ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে তৃণমূলে ক্ষোভ

কটিয়াদীতে পুকুরের পানিতে দুই বছরের শিশুর মৃত্যু