ঢাকা মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর, ২০২৫

নোবিপ্রবিতে ‘বঙ্গবন্ধু বক্তৃতামালা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত


ফাহাদ হোসেন, নোবিপ্রবি  photo ফাহাদ হোসেন, নোবিপ্রবি
প্রকাশিত: ৩০-৮-২০২২ দুপুর ৪:৬
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু বক্তৃতামালা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট)  বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদের আয়োজনে এই আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে জাতির পিতার ওপর বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মেসবাহ কামাল। 
 
সামাজিক বিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. দিব্যদ্যুতি সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন।
 
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ ও  মুক্তিযুদ্ধ স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক এনায়েত হোসেন।এসময় অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান বাদশা মিয়াসহ বিভিন্ন বিভাগের  শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
 
 প্রধান অতিথির বক্তব্যে নেবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম বলেন, ‘বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু সরকার ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করেন, যা বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে একটি মাইলফলক। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হলে শিক্ষাকে প্রাধান্য দিতে হবে। কারণ সোনার বাংলা গড়তে হলে আগে সোনার মানুষ গড়ে তুলতে হবে। একজন সৎ  ও আদর্শবাদী নেতার উজ্জল দৃষ্টান্ত আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।’ জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু’। 
 
অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা হিসেবে প্রফেসর ড. মেসবাহ কামাল জাতির পিতার শিক্ষা ভাবনা ও শিক্ষা দর্শন এবং রাষ্ট্রনীতিতে তার প্রয়োগ নিয়ে বিষদ আলোচনা করেন।
 
তিনি বলেন, ‘জাতির পিতা অনুধাবন করেছিলেন বাঙালি জাতিকে সমৃদ্ধ করতে হলে শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। এজন্য স্বাধীনতার মাত্র ছয় মাসের মধ্যে গঠন করেন ড. কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন। বঙ্গবন্ধু সরকারের প্রথম বাজেটে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ ছিল শিক্ষা খাতে। সোনার বাংলা পরিণত করার প্রধান সোপান হচ্ছে শিক্ষা, একই সঙ্গে বঙ্গবন্ধু দেশজ সংস্কৃতির সাথে শিক্ষার সংযোগ সাধন করেছিলেন। তিনি বিশ্ব মানবের মুক্তি আন্দোলনের অন্যতম কণ্ঠস্বরে পরিণত হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালের সংবিধানেও বঙ্গবন্ধুর শিক্ষা দর্শন সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যায়। সেখানে এদেশে শিক্ষা বিস্তারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু, এবং শিক্ষাকে সকল শ্রেণীর মানুষের জন্য সমান অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিলেন। ’

এমএসএম / জামান

খাতা দেখা শেষ, ১৮ অক্টোবরের আগেই এইচএসসির ফল

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর

মাতামুহুরি নদীতে গোসলে নেমে সাবেক চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

রাজনৈতিক দুষ্টচক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দখলে নিয়েছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত

সাইবার বুলিং ও নিরাপত্তাহীনতায় চাকসু নির্বাচনে সীমিত নারী প্রার্থীর অংশগ্রহণ

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর লক্ষাধিক টাকার টাইলস আত্মসাত

পিডি নিয়োগে প্রথম হয়েও বাদ শেকৃবি অধ্যাপক , নিয়ম ভেঙে প্রকল্প পেলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা

পবিপ্রবির নতুন উদ্যোগে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য স্থায়ী নামাজ রুম

ডিআইইউতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন সম্পন্ন

গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভিপি মৃদুল, জিএস রায়হান

আইএফপিআরআই ও সার্ক কৃষি কেন্দ্রের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি'তে শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন BIM 2025