ঢাকা সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৫

মনখালী 'স:প্রা: বিদ্যালয়ে অনার বোর্ডে স্থান হলো না প্রায়ত' প্রধান শিক্ষাগুরুদের


এম ফেরদৌস, উখিয়া photo এম ফেরদৌস, উখিয়া
প্রকাশিত: ২০-৫-২০২৩ বিকাল ৫:৪
মনখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বেদার উদ্দিন মাহমুদের অদুরদর্শীতা ও স্বেচ্ছাচারিতায় মনগড়াভাবে বানানো হয়েছে বিদ্যালয়ের অনার বোর্ড,  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন অভিযোগ তুলেছেন ঐ প্রতিষ্ঠানের প্রায়ত প্রধান শিক্ষক ও স্থানীয় সচেতন ব্যাক্তিবর্গরা।
 
জানা যায়, বিদ্যালয়ের অনার বোর্ডে প্রায়ত' দায়িত্বশীল প্রধান শিক্ষকদের নাম বাদ দেওয়াই মনগড়া অনার বোর্ড টাঙিয়ে বিদ্যালয়কে সমালোচনার মুখে ঢেলে দিয়ে সুনামক্ষুন্ন করা হয়েছে।
 
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে থেকে শুরু করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে নিয়মতান্ত্রিক অনুযায়ী অনার বোর্ডে প্রায়ত' ও ধারাবাহিকভাবে দায়িত্বপালন করা ব্যাক্তিদের নাম রাখা প্রাতিষ্ঠানিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বশীলতাদের কাজ। প্রতিটি দায়িত্বশীল ব্যাক্তি নিজ কর্মের সমাপ্তি ঘটার পর তার স্মৃতি হিসাবে বা নতুনপ্রজন্মকে পরিচয় করিয়ে দিতে ঐ প্রতিষ্ঠানের অনার বোর্ডে নাম লিখানো হয় সাবেক দায়িত্বশীলদের।
কিন্তু এসবের তোয়াক্কা না করে মনখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক সাবেক প্রধানদের নাম বাদ দিয়ে বিদ্যালয়ে টাঙিয়ে দিয়েছে অনার বোর্ড। সেখানে রয়েছে সহকারী শিক্ষকের নামও কিন্তু রাখা হয়নি 'প্রায়ত' প্রধান শিক্ষকগনদের নাম।
 
১৯৫৫ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৩ সালে এসে বিদ্যালয়টি সরকারি মর্যাদা লাভ করে। তৎকালীন সময় থেকে এ বিদ্যালয়কে আলোক মুখ দেখিয়ে সুনামের সহিত ধারাবাহিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বপালন করে গেছেন অনেক প্রধান শিক্ষকগনরা। এদের মধ্যে অন্যতম  নুরুল কবির, শরীফ আহমদ, ফজলুল করিম, ছৈয়দ আলম, আজিজুল হক দুলাল, বদিউল আলম, শামশুদ্দিন আহমদসহ আরো অনেকেই এ বিদ্যালয়ে দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু বর্তমানে এসে ২০০৮ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত চলমান একটি অনার বোর্ডে সহকারী ও ভারপ্রাপ্তদের নাম প্রধানদের কাতারে এনে প্রায়ত' প্রধানদের নাম বাদ দিয়ে বিতর্কিত হলেন বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক। যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়।
 
সেখানে উঠে এসেছে, যারা প্রতিষ্ঠানের মূল চালিকাশক্তি শিক্ষকরা তথা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যারা মুখ্য ভূমিকা পালন করে গেছেন এবং মহৎ শিক্ষাদান কার্যক্রমে নিয়োজিত থেকে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক উন্নয়ন এবং কল্যাণ সাধনে যাদের অবদান অনস্বীকার্য তাদের নাম এই অনার বোর্ডে স্থান পেলো না। এতে ভবিষ্যত প্রজন্মরা এই বিদ্যালয় থেকে কি শিখবে এবং কি জানবে। এমন মন্তব্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অনার বোর্ড নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির জন্ম নেয়।
 
এ বিষয় নিয়ে বর্তমান প্রধান শিক্ষক বেদার মাহমুদ জানাই,  আমার দায়িত্ব পাইলনের আগে যে প্লাস্টিকের অনার বোর্ড সেটি চেইঞ্জ করে শুধু আমার নাম টা বসিয়েছি। এর আগে কারা ছিল সেটা তো আমি জানি না। তাছাড়া আমার আগে যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা কেন ধারাবাহিকভাবে অনার বোর্ড করে নাই?। যাইহোক, আমি সবার মতামতের উপর ভিত্তি করে আগে যারা দায়িত্বপলন করেছেন তাদের নাম সংগ্রহ করে নতুন অনার বোর্ড করব।

এমএসএম / এমএসএম

হোটেল–রিসোর্টের আড়ালে অনৈতিকতার বিস্তার, অভিযানে নড়েচড়ে বসল জেলা প্রশাসন

এনসিপি পার্থী হাসনাত আবদুল্লাহকে চেনেন না বিএনপি প্রার্থী মঞ্জুরুল আহসান

বিএমএসএফ এর যুগ্ম সম্পাদক আরিফ রহমান এর সফল অস্ত্রোপচার

তর্ক-বিতর্কের অবসান ঘটিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন পেলেন কবির আহমেদ ভূইয়া

ত্রিশালে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত দুই পরিবারকে ঢেউটিন ও আর্থিক সহায়তা

বাগেরহাটে স্কুল মিল্ক কর্মসূচি উপলক্ষে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

গোপালগঞ্জ-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিলেন এডভোকেট হাবিবুর রহমান

ছাতকে সাংবাদিকের পেশাগত দায়িত্বে বাধা: অনলাইন প্রেসক্লাবের নিন্দা

নতুন পোশাকের দামে হাঁসফাঁস, রায়গঞ্জে স্বল্পমূল্যের শীতবস্ত্রে ভিড়

কোটালীপাড়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের নেতৃত্বে ১৭ ব্যক্তির বিএনপিতে যোগদান

‎বাগেরহাটে মাছের ঘের থেকে যুবকের ভাসমান মৃতদেহ উদ্ধার

ভোমরা শুল্ক স্টেশন কাস্টম অফিসের পরিচ্ছন্ন কর্মী বদরুলের বিরুদ্ধে সীমাহীন ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ

সিংড়ায় পরিবেশ কর্মীদের অভিযান: বাঁশের কেল্লা ধ্বংস, ৫টি বক অবমুক্ত