ঢাকা বুধবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৫

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর

জালিয়াতির মাধ্যমে ১২ কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ


 এম জে সুলভ (সাঁথিয়া) photo এম জে সুলভ (সাঁথিয়া)
প্রকাশিত: ৩১-৩-২০২৪ বিকাল ৫:২০

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের অধীনে বাস্তবায়নাধীন ‘জনস্বস্থ্য সুরক্ষায় পাবলিক সার্ভিস জোরদার করন প্রকল্প থেকে’যন্ত্রপাতি সরবরাহে জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে প্রায় ১২ কোটি টাকার বিল উত্তোলন করে নিয়েছে বাংলাদেশ সায়েন্স হাউস নামের একটি কালো তালিকা ভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

বিশ^স্থ সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় একটি দরখাস্ত জমা পড়ে। অভিযোগটি খতিয়ে দেখার জন্য গত ১২ নভেস্বর ২০২৩ তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি করা হয়। যার সভাপতি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব শাহিনা ফেরদৌসী এবং সদস্য ছিলেন উপ সচিব বেগম মাহমুদা ও বিসিএস লাইভস্টক একাডেমিক পরিচালক মো. শাহজাহান খান।ওই কমিটি সরেজমিনে তদন্ত শেষে বিগত ১জানুয়ারি ২০২৪ সালে মোট ১১টি অভিযোগের সুস্পষ্ঠ মতামত সহ সচিব বরাবর প্রতিবেদন দাখিল করেন। তদন্ত কমিটি ১১টি অভিযোগের মধ্যে ৯টির সুস্পষ্ঠ প্রমান মেলে মর্মে মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করলে  এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত  ব্যাক্তিদের বিরুদ্ধে মন্ত্রণালয়ে কোন শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহন করেনি। অন্যদিকে প্রমানিত ৯টি অভিযোগের মধ্যে অন্যতম ছিলো জাল স্টিকার লাগিয়ে চায়নার তৈরি মালামালকে ইউরোপীয় বানানো এবং মালামাল সরবারহ না করেই কোটি কোটি টাকার বিল প্রত্তোলন।

তদন্ত কমিটি সুস্পষ্টভাবে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে সরবরাহকৃত প্রায় ১৫ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি মধ্যে কয়েকটি বাক্রোর মালামাল খুলে দেখা গেছে, চায়নার তৈরি যন্ত্রপাতির গায়ে ইউরোপীয় স্টিকার লাগানো হয়েছে। আর এ কাজটি করছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কালো তালিকা ভুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সায়েন্স হাউস। এ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধ এর আগেও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এলডিডিপি(প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পে) একই ধরনে অভিযোগ রয়েছে। এলডিডিপি প্রকল্পের মিল্ক ক্রিম সেপারেটর মেশিন ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি সরবরাহের ক্ষেত্রে নিম্নমানের ও ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ার অভিযোগ থাকলেও কর্তৃপক্ষ আর্থিক সুবিধা গ্রহণ করে বিষয়টি আমলে নেননি।

বাংলাদেশ সায়েন্স হাউস আবার ‘জনস্বস্থ্য সুরক্ষায় পাবলিক সার্ভিস জোরদার করন প্রকল্পে সরবরাহকৃত মালামালের বিপরীতে কয়েক কোটি টাকার বিল পরিশোধ করা হলেও তদন্ত কমিটি সরেজমিনে কোন মাল পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করছেন। এ সকল বিষয় বর্তমান প্রকল্প পরিচালক ডা. মো. মকবুল হোসেন কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন. মন্ত্রণালয়ে থেকে এ বিষয় আমাকে কোন নিদের্শনা দেয় হয়নি। এ জন্য সাবেক ডিজির নিদের্শে  বিল পরিশোধ করা হয়েছে। তবে মন্্রণালয় এ বিষয় তদন্ত করছে  বলে শুনেছি।

এ বিষয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন এর সাথে সাক্ষত করতে চাইলে তিনি মিটিং এ আছেন বলে তার মন্তব্য পাওয়া যায়নি এবং মোবাইলে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি।

এমএসএম / এমএসএম

তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ এর অভিষেক ও শপথ অনুষ্ঠান

জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত

ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি

জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত

কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত

পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম

ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে

উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ

হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার

ডেমরায় সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতে ইসলামী প্রার্থীর মত মতবিনিময় সভা