পরিত্যক্ত ভবনে মদের বারে পুলিশসহ ৫ জন আহত
রাজধানীর পূর্ব হাজীপাড়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ক্যান্টন চাইনিজ রেস্টুরেন্ট ও মদের বারে খদ্দের স্টাফ ও পুলিশের সঙ্গে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে বারের স্টাফ সাদ্দাম ও নুরুকে বেধরক মারপিট করেছেন খদ্দের নামের দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে হাতিরঝিল থানার পুলিশ ঘটনা¯স্থ’লে এসে নিয়ন্তণে আনতে চাইলে পুলিশেল সাথে সংঘর্ষ বাধলে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এতে পুলিশের এস আই জাহিদ ও এ এস আইসহ তিন সদস্য আহত হন। পরে হাতিরঝিল থানার অফিসার ইনচার্জ আওলাদ হোসেনের নের্তৃত্বে একাধিক টিম এসে পরিস্থি’তি শান্ত করেন এবং দুর্বৃত্তদের আটক করে থানায় নিয়ে যান। আটককৃতদের বিরুদ্ধে পৃথক ধারায় দুটি মামলা করেন পুলিশ। এ ঘটনা ছাড়াও ক্যান্টন বারে ইতিপূর্বে একাধিক মারামারি ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে যা ¯স্থানীয়রা প্রত্যক্ষ করেছেন। বর্তমানে ক্যান্টন বারের ঘটনায় ¯স্থানীযরা উদ্বীগ্ন।
জানা গেছে ২৩ এপ্রিল রাত অনুমান সাড়ে নয়টার দিকে ২৯ ডি আইটি রোড পূর্ব হাজীপাড়া ক্যান্টন চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এন্ড বার এ ৬/৭ জনের একটি দল মালিবাগের চৌধুরীপাড়া থেকে মদ্য পানের উদ্দেশ্যে বারে প্রবেশ করেন। মদ্যপান শেষে বিল পরিশোধ করতে বললে কথার কাটাকাটি শুরু হয়। জোর পূর্বক চলে যেতে চাইলে স্টাফ সাদ্দাম ও নুরু বাধা দিলে ঘটে বিপত্তি। একপর্যায় নুরু সাদ্দাম কে এলোপাতারি কিল,ঘুষি মারতে থাকে। নুরুর মাথা ফেটেগেলে ফ্লোরে লুটিয়ে পড়ে। সাদ্দামকেও মারতে থাকে। পরে থানা পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনা¯স্থ’লে এসে বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করেতে চাইলে পুলিশের ওপর চড়াও হয়ে পুলিশের শরীরে আঘাত করতে থাকে। অবস্থা বেগতিক দেখে থানায় ম্যাসেজ দিলে অফিসার ইনচার্জ আওলাদ হোসেন এর নের্তুতে¦ একাধিক টিম এসে পরিস্থি’তি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং দুর্বৃত্তদের আটক করে থানায় নিয়ে যান। পরে পৃথক পৃথক ধারায় দুটি মামলা রুজু করে আসামিদের আদালতে চালান করেন।
¯স্থানীয় একটি সূত্র বলছে ২০০৬ সাল থেকে বাংলাদেশে নিযুক্ত এলাইন্সগ্রুপ পোশাক কারখানাটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করলে ২০১৭ সাল পর্যন্ত পরিত্যক্ত ছিল। গ্রাউন্ড ফেøারের উপরের সানসেটগুলো এমনিভাবে ঝড়ে পড়ছে, কারণ ফিটনেস অকেজো। এ্ই পরিসিÍতিতে অসাধু বাড়ির মালিক অধিক মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে ক্যান্টন চাইনিজ এন্ড বারের সাথে চু্ক্িতবদ্ধ হয়। গ্রাউন্ড ফ্লোরেও রযেছে বিভিন্ন বিপণি-বিতানসহ হরেক রকম পসরা। বারের দুইশ গজের ভেতরে একটি মসজিদ ও দুইট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রযেছে। অন্যদিকে ক্ষুদ্্র ব্যবসায়ী ও কর্মচারীবৃন্দ রয়েছে জীবন ঝুঁকিতে। আবশ্যই রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও ফায়ার সার্ভিসের দৃষ্টিগোচরে নেওয়া উচিত। সরকার রাজধানী বাসীর জন্য একটি সুন্দর নগর উপহার দেওয়ার জন্য জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে একদল অসাধু কর্মচারী নিজেদের লাভবান হওয়ার জন্য গোপনে সখ্যতা গড়ে তুলেছেন ভবন মালিকদের সঙ্গে।
এসব বিষয় জানার জন্য অফিসার ইনচার্জ আওলাদ হোসেনের মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে ফোলকর গ্রহণ করেননি। ক্ষুদে বার্তা পাঠালেও কোনো উত্তর দেননি।
এমএসএম / এমএসএম
তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ এর অভিষেক ও শপথ অনুষ্ঠান
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত
ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত
কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত
পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম
ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে
উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ
হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার