বশেমুরবিপ্রবিতে `বঙ্গবন্ধু কাল থেকে কালান্তরে' শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে ‘বঙ্গবন্ধু কাল থেকে কালান্তরে’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৮ আগস্ট) রাত ৮টায় বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সালেহের সঞ্চালনায় উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুবের সভাপতিত্বে আলোচনা সভার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গোপালগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মুখ্য আলোচক হিসেবে ছিলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির, মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, স্বাগত বক্তা হিসেবে বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. মো. কামরুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল বলেন, বঙ্গবন্ধু একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র উপহার দিয়েই দায়িত্ব শেষ মনে করেননি; অর্থনৈতিক বিপ্লব, ভারতের সাথে সীমান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি, দুখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যে কাজ করে গিয়েছিলেন। তিনি ভৌগোলিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করে গেছেন। সেই পথ ধরেই বাংলাদেশ অগ্রসর হচ্ছে, বিধায় তিনি যুগ থেকে যুগান্তরে, কাল থেকে কালান্তরে বাঙালি জাতির মুক্তির দূত হয়ে থাকবেন।
অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির বলেন, বঙ্গবন্ধু মানেই অপশক্তির কাছে মাথা না নোয়ানো। তিনি ছিলেন উদার মনের মানুষ। বঙ্গবন্ধু হত্যা গভীর ষড়যন্ত্র। আর তিনি ভুল করেছিলেন বাংলার সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বিশ্বাস করে।
শেখ ফজলুল করিম সেলিম বঙ্গবন্ধুর কারাবন্দি সময়, ভাষা আন্দোলন, আমরণ অনশন, আগরতলা মামলা, মুক্তিযুদ্ধকালীন নেতৃত্ব, যুদ্ধপরবর্তী দেশ পুনর্গঠন, সপরিবারে হত্যার বিষয়গুলো নিয়ে বিষদ আলোচনা করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানিরা বিভিন্ন সময় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল কিন্তু পারেনি। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছিল বাংলার কিছু মীরজাফর। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড ছিল একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু ছিলেন সাধারণ মানুষের মুক্তির পক্ষে, শোষিত মানুষের পক্ষে। বঙ্গবন্ধুর শারীরিক মৃত্যু হয়েছে কিন্তু তার আদর্শ ও ত্যাগ এখনো উজ্জীবিত। এ সময় তিনি তরুণ প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুকে জানার এবং তার আদর্শ ধারণ করার আহ্বান জানান।
উপাচার্য ড. একিউএম মাহবুব বলেন, ষড়যন্ত্রকারীরা ভেবেছিল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করলেই সব শেষ হয়ে যাবে কিন্তু শেষ হয়নি। তিনি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ এবং একজন সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনাকে রেখে গেছেন। তবে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গমাতাকে নিয়ে লেখনি অনেক কম বিশেষত বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণাধর্মী লেখা অতীব প্রয়োজন। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এগিয়ে আসা উচিত।
এমএসএম / জামান

মতামতবিহীন মতবিনিময় সভায় পবিপ্রবিতে ইউজিসি চেয়ারম্যান: সাংবাদিকদের প্রশ্নে বাধা

‘সি আর আবরার, আর নেই দরকার’ স্লোগানে শিক্ষকদের পতাকা মিছিল

শাবিপ্রবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গোবিপ্রবি উপাচার্যের প্রবন্ধ উপস্থাপন

২০ বছরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়: অর্জন, সংকট ও নতুন স্বপ্নে একুশে পদার্পণ

রাকসুর ভিপি-এজিএস শিবিরের, জিএস আধিপত্য বিরোধী ঐক্যের

ভুলত্রুটি ছাড়াই ফল প্রস্তুত হয়েছে, বাড়ানো হয়েছে পরীক্ষকদের সম্মানী

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সবাই ফেল

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

অপেক্ষার অবসান ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, সকাল ১০টায় এইচএসসির ফল

পিআরসহ ৫ দফা দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের মানববন্ধন

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ শুরু

চাকসুর প্রচারণা শেষ, ভোট আগামীকাল

বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, গোবিপ্রবি শাখার নেতৃত্বে ইমন-জান্নাতি
Link Copied