দক্ষিণ বাংলা আবাসিক হোটেল চলছে রমরমা মাদক ও দেহব্যবসা
রাজধানীর পোস্তগোলা এলাকায় রাতভর প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে চলছে "হোটেল দক্ষিণ বাংলা" দেহ বাণিজ্য রমরমা ব্যবসা।ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কঠোর নিষেধাজ্ঞা থাকার পরেও। গোটা কয়েক পতিতা ব্যবসায়ীরা মিলে চালিয়ে যাচ্ছেন পতিতা বাণিজ্য।এদিকে নষ্ট হচ্ছে তরুণ যুব সমাজ অল্প বয়সের তরুণীদের কে দিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ চালাচ্ছে দেহব্যবসা। বিভিন্ন দালালের মাধ্যমে বিভিন্ন এলাকা থেকে মেয়েদেরকে আনা হয়। ঢাকার বেশকয়েকটি হোটেলে এই অসামাজিক কার্যকলাপ চলছে।
অভিযোগ রয়েছে-প্রভাবশালী মহল ও কতিপয় অসাধু পুলিশকে ‘ম্যানেজ’ করে আবাসিক হোটেলগুলোতে চলে এসব কর্মকাণ্ড । মাঝে-মধ্যে এসব হোটেলে অভিযান চালানো হলেও থামে না অপরাধমূলক কার্যকলাপ।স্থানীয়রা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, অনেক দিন ধরে দক্ষিণ বাংলা হোটেলে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কিশোরীদের এনে অনৈতিক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে একটি অপরাধী চক্র । প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে হোটেল ম্যানেজার ও মালিকরা এসব অনৈতিক কাজ চালিয়ে আসছে। মাঝে মাঝে অভিযান হলেও ম্যানেজার এবং মালিক কখনই আটক হয় না। ফলে বন্ধ হয় না অসামাজিক কার্যকলাপ।
দক্ষিণ বাংলা হোটেলে চলছে হরদমে মাদক ও দেহ ব্যবসা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও তাদেরকে তোয়াক্কা না করে হোটেল মালিকরা চালাচ্ছেন দেহ ব্যবসা।তাতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে তরুন যুব সমাজ বেড়ে যাচ্ছে চুরি, ছিনতাই, দেহ নেশার কারনে প্রতিটি ওয়ার্ডে এলাকায় চুরি ছিনতাই হার বেড়েছে বলে জানা জায়। এভাবে চললে স্কুল-কলেজের ছোট ছোট ছেলেদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেন হাজারো জনগণ।
রাজধানী পোস্তগোলা মোড়ে অবস্থিত "হোটেল দক্ষিণ বাংলা"। আবাসিক হোটেলের নামে পরিচিত থাকলেও দীর্ঘদিন ধরে তার আড়ালে চলে আসছে অনৈতিক কাজ। হোটেল দক্ষিণ বাংলা আবাসিক হোটেলে চলছে রমরমা দেহব্যবসা,প্রশাসনের নাকের ডগায় চলছে রমরমা এই দেহ ব্যবসা তাছাড়া মোটা অংকের টাকা দিলেই প্রয়োজন হয়না বৈধ কাগজপত্রের যেকোনো নারীকে নিয়ে ওঠা যাবেই এই আবাসিক হোটেলে। বিশেষ করে স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের এখানে বেশি দেখা যায়। খোঁজ খবর নিয়ে জানাযায়, এ সকল নারীরা সবাই ভ্রাম্যমাণ পতিতা।এই নারী সাপ্লাইয়ার কাজে মূল দায়িত্বে আছেন হোটেলের মালিক মোঃ হানিফ ওরফে সবুজ এবং হোটেলের ম্যানেজার বিপ্লব।
এই বিষয়ে অনুসন্ধানে উঠে আসে চানচল্ল্য কর তথ্য রাস্তায় কুঁড়িয়ে পাওয়া একটি আবাসিক হোটেলের ভিজিটিং কার্ড আসে অনুসন্ধানী টিমের হাতে। ভিজিটিং কার্ডে দেওয়া নাম্বারে কল করে জানা যায় আজাদ নামের এক ব্যাক্তি এই ভিজিটিং কার্ডের মালিক। পরিচয় গোপন করে তার সাথে কথা বলে জানা যায়, অল্প এবং মধ্যে বয়সী যেকোনো নারী কে নিয়ে রাতে এবং দিনে তাদের হোটেল দক্ষিণ বাংলায় থাকা যাবে। এক রাত হোটেলে রাত্রি যাপন করলে রুম ভাড়া ৫০০-৭০০ টাকা এবং তারা নারী ম্যানেজ করে দিলে তাদের নারী প্রতি দিতে হবে ২০০০-৩০০০ টাকা করে। প্রতিবেদক পরিচয় গোপন করে এই আজাদের সাথে কথা বলে আরো জানা যায়, তাদের দেওয়া নারীর সাথে হোটেলে রাত্রি যাপন করলে পুলিশ এর কোনো ঝামেলা হবে না।
অনুসন্ধানী তথ্য বলছে আজাদ নামের এই ব্যক্তি মূলত নারী সাপ্লাইয়ার হিসেবে হোটেলে কাজ করেন। এবং তার পুরো নাম হলো সোহেল খান ওরফে আজাদ। বাবা মার দেওয়া নাম কে পরিবর্তন করে হোটেলে নারী সাপ্লাই ব্যবসায় নিজে কে আজাদ নামে পরিচিত করেছেন।
তিন পর্বের ধারাবাহিক রিপোর্টের প্রথম পর্ব.....
এমএসএম / এমএসএম
তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ এর অভিষেক ও শপথ অনুষ্ঠান
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত
ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত
কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত
পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম
ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে
উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ
হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার