শরীয়তপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে গ্রেফতার এক, দফায় দফায় সংঘর্ষ
 
                                    কোটা সংস্কারের দাবীতে আন্দোলন, সংঘর্ষ এবং মৃত্যু সংবাদ যেনো এখন প্রতিনিয়ত প্রতিমুহূর্তের হট টপিক।সারাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে শরীয়তপুরেও আন্দোলনে অংশ নিতে চেষ্টা করেন শরীয়তপুরের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বুধবার পদ্মা দক্ষিণ থানা সংলগ্ন এলকায় আন্দোলনের পূর্বাভাস পেয়ে সেখানে আগে থেকে অবস্থান করেন ছাত্র লীগ যুবলীগের কর্মীরা। সজাগ দৃষ্টি রেখে সংঘর্ষ এড়াতে প্রস্তুত ছিলেন পুলিশ ও। তবে দফায় দফায় সংঘর্ষ এড়াতে পারেনি কেউ। দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেন দূর্বৃত্তরা।
কোনো নিহতের ঘটনা না ঘটলেও আহত হন অনেকে।তবে বুধবার না পেরে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) সকালে ডামুড্যা মুসলিম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে ডামুড্যার প্রায় সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র -ছাত্রীদের উপস্থিতিতে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।কোটা সংস্কারের দাবীর সাথে সাথে আন্দোলনে সারা বাংলাদেশে শহীদ হওয়া সকল ছাত্রদের খুনের জবাবদিহিতা চেয়ে এই বিক্ষোভ মিছিল করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তবে এখানে কোনো দলীয় কারোর উপস্থিতি বা কোনো দলীয় পক্ষ হতে বাঁধা প্রদান করা হয়নি। এমনকি শান্তি মতোই পালিত হয় এই কর্মসূচি। তবে ডামুড্যা উপজেলার ঠিক উল্টো চিত্র দেখা মিলেছে শরীয়তপুর সদর এবং এবং জাজিরা উপজেলায়। সদরে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের চেষ্টা করলেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের একত্রিত হতে দেননি পুলিশ। পুরো শহর জুড়ে "শেখ হাসির সিদ্ধান্ত, চুড়ান্ত চুড়ান্ত " শ্লোগানে শোডাউন দিয়েছেন ছাত্রলীগ।
আর জাজিরায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে বাঁধা প্রদান করে পুলিশ। এমনকি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় দূর্বৃত্তরা। আন্দোলনকালে শহীদুল ইসলাম নামে একজনকে গ্রেফতার করেন পুলিশ। জানা যায় উনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে ছিলেন।
তবে তাকে কি কারণে গ্রেফতার করা হয়েছে তা জানে না জাজিরা থানা পুলিশের ওসি।তিনি নিজের সীমাবদ্ধতা উল্লেখ করে বলেন,"উক্ত আন্দোলনের কোনো কর্মসূচি বা বিষয়ে তিনি বক্তব্য দিতে পারবেন না, উর্ধতন কর্মকর্তার কাছ থেকে বক্তব্য চাওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।শরীয়তপুর জেলা পুলিশ সুপারকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, এক্ষুনি কিছু বলতে পারছেন না তিনি। তবে ভবিষ্যতে গ্রেফতারের কারণ সহ সকল প্রশ্নের জবাবে দেবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। আর সাধারণ শিক্ষার্থীদের সদরে এবং জাজিরায় জড়ো হতে না দেয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি (পুলিশ সুপার) জানান, যেখানে পুলিশ যা কিছু করছে, সবকিছু দ্বায়িত্ব বোধ থেকেই করছে।
তবে এবিষয়ে আক্ষেপের অনলে পুড়ছেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনের অধিকারও না পেয়ে হতাশ তারা। 
অন্তত শান্তিপূর্ণ অবস্থায় থেকে একটু আন্দোলনের  অধিকার চায় তারা।
এমএসএম / এমএসএম
 
                বিএনপি এবং জামায়াতের সাথে আমাদের দূরত্ব হওয়ার কথাটি সত্য নয় - হাসনাত আবদুল্লাহ
 
                সুরসম্রাট ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সংগীতাঙ্গণের ভুমি রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন
 
                শান্তিগঞ্জে সাকিন পরিবহনের বাস খাদে পড়ে আহত ১৬
 
                হাতিয়ায় জামায়াতের নির্বাচনী পথসভায় জনতার ঢল
 
                যুবদল নেতা মারুফ আহমেদ এর উদ্যোগে- মিল্টন ভুইয়ার পক্ষ থেকে অসহায়দের মাঝে চাউল বিতরণ
 
                মনোহরদীতে ইউএনও ও এসিল্যান্ডের নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা, প্রশাসনের সতর্কবার্তা
 
                ভূরুঙ্গামারীতে ৩১ দফা বাস্তবায়নে ডা:মোঃ ইউনুছ আলী
 
                কোনো উত্তাপই নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না: নোয়াখালীতে প্রেস সচিব শফিকুল আলম
 
                পূর্বধলায় বালুবাহী ট্রাকে সিএনজির ধাক্কায় সিএনজি চালকসহ নিহত ২, আহত ২
 
                যশোরে ৬ টি স্বর্ণেরবার সহ বেনাপোলের সিদ্দিক আটক
 
                নির্বাচিত হলে বছরে একবার জনগণের কাছে জবাবদিহি করব মাস্টার রুহুল আমীন ভুঁইয়া
 
                জাল টাকা দিয়ে কেনাকাটা, ২৪ হাজার টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার কৃষকদল নেতা
 
                 
                