মোহাম্মদপুর হাউজিংয়ের নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বছিলা সিটি ডেপলপার্সে নিজস্ব জমি দখলের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। ১৬ সেপ্টেম্বর বেলা ১২ টার দিকে হাউজিং এর নিজস্ব একটি জমি দখল করতে আসে বেশ কিছু বহিরাগতরা। হটাৎ করে (১৬ সেপ্টেম্বর সোমবার) বেলা ১২ টার দিকে জমিটি দখল করতে আসে মোঃ জলিল নামে একজন। তার সাথে ছিলো একাধিক বহিরাগতরা যার প্রমাণ রয়েছে হাউজিং কর্তৃপক্ষের কাছে।
হাউজিং কর্তৃপক্ষ থেকে মোঃ আব্দুল আলীম বলেন, এই জমিটি আজ থেকে ১৫ বছর আগে হাউজিং কর্তৃপক্ষ এর (৪জন) মিলে ক্রয় করে ভোগদখল করে এসেছে। সরকার পরিবর্তন হওয়ার সাথে সাথে বিভিন্ন এলাকায় জমিজমা দখল বেদখল হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় এমন ঘটনা ঘটে'ই চলেছে বলে জানান সচেতন নাগরিকরা। নাগরিকরা বলেন পুলিশ প্রশাসনের আরো নজরদারী হওয়া দরকার। পুলিশের ভূমিকায় অন্যকোনো বাহিনী দিয়ে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে না। আগের মতো আবারো পুলিশের ভূমিকা দেখতে চায় নাগরিকরা।
হাউজিং কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আব্দুল আলিম বলেন কাটাসুর মৌজার ৫৮.৭ ও ৫৯০ - ৭.৮১২ শতাংশ ৫৯১ দাগে - ২.৫০ শতাংশ মোট ১০.৩২ শতাংশ বা ৬.২৫ কাঠা জমি ক্রয় করেন তিনটি দাগে। এরা হচ্ছেন মরহুম আনোয়ার হোসেন, মোঃ হেলাল হোসেন, মোঃ নজরুল ইসলাম,মোঃ শাহজাহান মিয়া।
হাউজিং থেকে আরো বলা হয়, অনেক আগে থেকেই ওয়াল বাউন্ডারি দিয়ে ১৫ বছর ধরে ভোগদখল করে এসেছে। এই জমিটিতে ৭ ফুট দেয়াল বাউন্ডারি থাকলেও হটাৎ করে মোঃ জলিল শরীফ নামে তার দল-বল নিয়ে জমিটি দখল করতে আসে। হাউজিং থেকে এও বলা হয় এখানে যদি (জলিল শরীফ) তার যদি হাউজিং এ জমি থেকে থাকে সেটা আলোচনার মাধ্যমে সুষ্ঠু সমাধান আছে, কিন্তু এতো লোকজন নিয়ে একটি হাউজিং এভাবে আসতে পারেনা।
এবিষয়ে স্থানীয়রা বলেন, দুপুর ১২ টার দিকে হাউজিং এলাকায় একটি জমি সংক্রান্ত বিষয় অনেক লোকজন প্রবেশ করে। এখানে তো হাউজিং কর্তৃপক্ষ রয়েছে যদি জমিসংক্রান্ত কোনো সমস্যা থাকে সেটি কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে ঠিক করবে কিন্তু এভাবে এতো লোকজন নিয়ে একটা বিশৃঙ্খলা করতে পারে না। পরবর্তীতে স্থানীয়দের হস্তক্ষেপে বের হয়ে যায় বহিরাগতরা।
এবিষয় মোঃ জলিল শরীফের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি সকালের সময়কে বলেন, এই জমিটি আমার স্ত্রী ৭ / ৮ বছর আগে আকলিমা খাতুনের কাছ থেকে ক্রয় করে। কিভাবে ক্রয় করলেন, জানতে চাইলে তিনি বলেন, পাওয়ার রেজিস্ট্রি নিয়ে মালিক হয়েছি। সাবেক মালিকের নামে জমিটির সিটি জরিপ, নামজরি এগুলো কিছুই ছিলো না। আমরা জমিটি আমার স্ত্রীর নামে পাওয়ার রেজিস্ট্রি করে বর্তমানে আমাদের নামে নামজারি ও সিটি জরিপ করেছি। কত টাকায় কিনেছেন এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলতে চান নাই, তবেঁ তিনি বলেন, আকলিমা খাতুন আমার আত্মীয়র সম্পর্কে আমি জমিটি তার কাছ থেকে নিয়েছি।
আকলিমার নামে কিছুই ছিলোনা আমি পাওয়ার নিয়ে সিটি জরিপ এবং নামজারি আমাদের নামে করিয়েছি এই মূলে তিনি মালিক বলে দাবি করেন জলিল শরীফ। এবং এই জমির পিছনে তিনি অনেক টাকা ব্যায় করেছেন বলেও জানান।
এদিকে হাউজিং কর্তৃপক্ষ বলেন জমির মালিকরা হচ্ছেন মরহুম আনোয়ার হোসেন, মোঃ হেলাল হোসেন, মোঃ নজরুল ইসলাম,মোঃ শাহজাহান মিয়া।
এমএসএম / জামান
তিতাস গ্যাস জাতীয়তাবাদী শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন সিবিএ এর অভিষেক ও শপথ অনুষ্ঠান
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার আয়োজিত
ব্রিক ম্যানুফ্যাকচারিং ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ছয় দফা দাবি
জাইকার সহায়তায় রাজউক কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন TOD প্রকল্পের ৪র্থ সেমিনার অনুষ্ঠিত
কামরাঙ্গীরচর থানার মোঃ আমিরুল ডিএমপি লালবাগ বিভাগে শ্রেষ্ঠ অফিসার হিসেবে নির্বাচিত
পেশাদারিত্ব ও মানবিকতায় উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রাখায় বিশেষ সম্মাননা পেলেন ডিসি মহিদুল ইসলাম
ঝিনাইদহ অফিসার্স ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
বিনামূল্যে ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ শিখাচ্ছে পাথওয়ে
উত্তরায় SEDA ফাউন্ডেশনের ১৭তম মেধা যাচাইয়ে প্রায় ২ হাজার শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শনে রাজউক চেয়ারম্যান, ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনায় নকশা দাখিল ও অপসারণের নির্দেশ
হাতপাখা নির্বাচিত হলে ঢাকা-১৮ কে একটি মডেল সিটি হিসেবে গড়ে তুলা হবেঃ আলহাজ্ব আনোয়ার