ঢাকা রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

সেবা প্রত্যাশীদের জিম্মি করে ওমেদাররা লাখ লাখ টাকা আদায়

স্বৈরাচারী সরকারে সাবেক আইন-মন্ত্রীর প্রেতাত্তারা ডিআর-সাব রেজিস্টার অফিস বহাল তবিয়তে


নিজস্ব প্রতিবেদক photo নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ২৬-১১-২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

 রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের আইনমন্ত্রীর দেয়া ছাত্রলীগ কোঠায় নিয়োগপ্রাপ্তরা এখনো সাব রেষ্ট্রি অফিসগুলোর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিম্মি করেছে রেখেছেন। বিশেষ করে সাব রেস্ট্রি অফিসের ওমেদার বা অফিস সহকারীরা জেলা রেজিস্ট্রার (ডিআর) ও সাব রেজিস্ট্রারদের নামে দলিল গ্রহিতাদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা আদায়ের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর এসব অভিযোগের বিষয় জেলা রেজিস্টার মুন্সী মোখলেছুর রহমানের সেলফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি তার ফোনটি রিসিভ করেননি। 

আবার আশুলিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসের ওমেদার আইজিআর অফিসের এক কর্মচারীর ভয় দেখিয়ে পুরো অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জিম্মি করে অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব রেজিস্ট্রারের যোগসাজসে দলিল গ্রহিতাসহ সেবা প্রত্যাশীদের কাছ নানা কৌশলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তার বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ড ও দূর্নীতির অভিযোগ এবং জনৈক কামরুল ইসলামের দলিল সংক্রান্ত অভিযোগের ভিত্তিতে ঢাকা রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, রেজিষ্ট্রিশন কমপ্লেক্স এর স্বারক নং ১০.০৫.--.০১.২৪.৬২০ এর মাধ্যমে চলতি বছরের গত ১১ মার্চ জেলা রেজিস্ট্রা অহিদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে ওমেদার মোহাম্মদ মনির কে জেলা রেজিস্ট্রার ঢাকা কার্যালয়ের সাথে সংযুক্ত করা হয়। কিন্তু ওমেদার মোহাম্মদ মনির আইজিআর অফিসের এক কর্মচারীর প্রভাব এবং সাবেক আইন-মন্ত্রী আনিছুল হকের এলাকা ভ্রাহ্মণবাড়িয়ার হওয়ায় তার ভয় দেখিয়ে তিনি ঢাকায় সংযুক্ত না হয়ে এখনো বহাল তবিয়য়ে আশুলিয়া অফিসে প্রকাশ্যে ঘুষ আদায় করছেন। আর তাকে এই অবৈধ এই সুযোগ করে দিয়েছেন আশুলিয়ার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা সাব রেজিস্টার।

সূত্র জানায়, চলতি বছরের গত মার্চ- এপ্রিল মাসের দিকে আশুলিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসে এক দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটে। আর সেই চুরির ঘটনায় ওমেদার মোহাম্মদ মনির জড়িত থাকার বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রি অফিসের নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মচারী জানিয়েছেন।

সাব রেজিস্ট্রি অফিসের একাধিক সূত্র জানায়, আশুলিায় প্রতিদিন প্রায় তিন শতাধিক দলিল রেজিস্ট্রি করা হয়ে থাকে। আর এসব দলিলের নানা ভুল ত্রুটির নাম করে প্রতিটি দলিল হতে ওমেদার মনির নিজের জন্য ১ থেকে দেড় টাকা আদায় করেন। আর সাব রেজিস্টার ও জেলা রেজিস্ট্রারের নাম করে প্রতিটি দলিল থেকে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা করে অতিরিক্ত টাকা আদায় করা হয়ে থাকে। শুধু তাই নয়, এসব অনিয়ম দুর্নীতি সংক্রান্ত সংবাদ যেন কোন গণমাধ্যমে প্রকাশ না হয়, তার জন্য মোটা অংকের হপ্তাহ ও মাসোয়ারা আদায় করে ওমেদার মোহাম্মদ মনির। আর সেই টাকা হতে হাতে গোনা কথিত সংবাদিকদের দিয়ে আর সব নিজের পকেটস্থ করা হয়। এসব তথ্যের বিষয়ে আশুলিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসে কয়েকদিন ঘুরে এসব তথ্যের সত্যতা গেছে। গত বৃহস্পতিবার আশুলিয়া সাব রেজিস্টারের অফিসে প্রবেশ করতে চাইলে প্রথমে রুমে ঢুকতে বাঁধা দেওয়া হয়। এরপর ওমেদার  মোহাম্মদ মনির নাম বলা হলে প্রতিবেদককে প্রবেশ করতে দেন। পরে ওমেদার মনির সেখান থেকে সরে যেতে বলেন। এরপর তার কাছে ব্যক্তিগতভাবে পরিচয় দেওয়া হলে তখন তিনি দ্বাড়াতে বলেন। এরপর অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত সাব রেজিস্টার তার সামনে বসতে বলেন এবং চা খেতে দেন। এসময় মোহাম্মদ মনিরকে ঢাকায় সংযুক্ত করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন কথা বলতে রাজী হননি। এসময় তার অফিসের একজন স্টাফ সেখান থেকে বাইরে ডেকে এনে প্রতিবেদককে গাড়ি ভাড়া দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। পরে সন্ধ্যার দিতে বহুল আলোচিত ওমেদার প্রতিবেদকে ফোন করে জানান, তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। তাকে আশুলিয়া থেকে ঢাকায় সংযুক্ত করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ডিআর স্যার আমাকে ক্ষমা করে আশুলিয়ায় থাকতে বলেছেন। তাই আমি আছি। এরপর তিনি তার ফোনটি সেখানে দায়িত্ব প্রাপ্ত সাব রেজিস্টারের কাছে দেন। তার কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি জানান, বিষয়টি আমি জানতাম না। আর সে ৬০ টাকা দৈনিক মুজুরি ভিত্তিতে চাকরি করেন। এরপর তিনি ওমেদার মনিরকে বললেন, এই তুমি এটা ঠিক করনি কেন ?। এরপর মনির প্রতিবেদকের কাছে বলেন, আমি অসুস্থ তাই আমি চাকরি টা ছেড়ে দেব। আমার বিরুদ্ধে অফিসের লোকজন শত্রুতা করে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছে। আর সেই সব অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। 

সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে রাজধানী ঢাকা, সাভার, আশুলিয়া, কেরানীগঞ্জহর বিভিন্ন সাব রেজিস্ট্রি অফিসে খোঁজ নিয়ে কিভাবে সাব রেজিস্ট্রারদের সহযোগিতায় ওমেদারগণ দলিল গ্রহিতাদের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অনেক সময় দেখা গেছে, টাকার পরিবার বৃদ্ধির জন্য দলিল লেখায় নানা ভুল ত্রুটি ধরে তা দলিল রেজিস্ট্রি থেকে বিরত থাকছেন। আবার টাকার পরিমান বৃদ্ধি করা হলে তা সহজেই রেজিস্ট্রি করা হচ্ছে। 

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকা সহ সারাদেশে আইন মন্ত্রণালয়ের অধীন নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাব রেজিস্ট্রি অফিস গুলোতে সাবেক আইন মন্ত্রীর ছাত্রলীগ কোঠা চাকরিপ্রাপ্তদের ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গ্রুপ নামে পরিচিত। এই গ্রুপকে সর্বদিকে সহায়তা করতো তৎকালীন আইজিয়ার শহিদুল আলম ঝিনুক। তিনি সকল বহির্ভূত নিয়োগ এবং সকল বিধি বহির্ভূত বদলি করেছেন। সাবেক আইজিয়ার শহিদুল আলম ঝিনুক হাজার হাজার কর্মচারীদের পদোন্নতি বঞ্চিত করে নিয়োগ এবং বদলি বাণিজ্য চালিয়েছেন। এ নিয়ে কর্মচারীরা একাধিকবার আন্দোলন ও প্রতিবাদ করলেও কোন প্রকার প্রতিকার হয়নি। উল্টো কর্মচারীদের উপর হয়রানি এবং চাকুরিচ্যুত করার হুমকি দেওয়া হতো। 

আবার তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলা হামলা ও বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। গত ৫ আগস্টের পর এই অনিয়ম দুর্নীতি প্রকাশ্যে বহির্ভূত কাজের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্রেশন বিভাগে চলছে। তেজগাঁও সাব রেস্ট্রি অফিসের নকল্ নবিশ কর্মচারীরা আন্দোলন প্রতিবাদ করলেও জেলা রেজিস্টার মো. জাহিদ হোসেন কোন পদক্ষেপ নেন নি। তিনি অবৈধভাবে নিয়োগ দেওয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইন মন্ত্রীর কোঠায় চাকরিপ্রাপ্তদের ব্যাপারে সবকিছু জানার পরও কোন ব্যবস্থা নেননি। এমনকি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও জানানো হয়নি। তিনি চাকরি করেছেন দায়সারা কাজকর্ম করেছেন, যারা অনিয়ম দুর্নীতি করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেননি।

তাছাড়া, যে সকল কর্মচারীরা ছাত্রলীগ ও আইন মন্ত্রীর কোঠায় চাকরি পেয়েছেন তারা ২০১৫ সাল হতে অনিয়ম, দুর্নীতি অবৈতনিক বদলি করা হতো খন্দকার তুহিনের মাধ্যমে। খন্দকার তুহিনকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রথম নিয়োগ দেয়া হয় মহাপরিদর্শক নিবন্ধন অফিসে। এরপর সেখান থেকে তাকে অবৈধভাবে ঢাকা জেলার ডেমরা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে বদলি করেন। সেখানে কিছুদিন না যেতেই লোভনীয় অফিস বাড্ডা সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে বদলি করা হয়। আর এই বদলির ফলে কর্মচারীদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হলে তারা মাথায় কাফনের কাপড় বেঁধে আন্দোলন করেন। অবৈধ নিয়োগ বাতিলের আন্দোলন করে উল্টো কর্মচারী নেতাদের বিভিন্ন জায়গায় হয়রানি মূলক বদলি করা হয়। 

পরে কর্মচারীরা ভয়ে মুখ খুলতে সাহস করেননি। অবৈধ নিয়োগ বদলি বাণিজ্যের মধ্যে খন্দকার তুহিন সাব রেজিস্ট্রি অফিস সাভার এবং রাসেল মিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিস বাড্ডা সামিউল। আর সাব রেজিস্ট্রি অফিস পল্লবী ইমতিয়াজ আলম, সাব রেজিস্ট্রি অফিস শ্যামপুর মো, জয়নাল আবেদীন সাব-রেজিস্ট্রি অফিস কেরানীগঞ্জ নিয়মিত অফিস করেন। এদের কাউকেই চাকরির বিধিবিধান অনুসরণ না করে তৎকালীন স্বৈরাচার আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে নিয়োগ দিয়েছেন। কিন্তু এখনো তাদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। 

আবার অফিস সহায়ক পিয়ন পদে নিয়োগের ব্যাপারে জেলা কোটা থাকলেও তাই মন্ত্রণালয় অনুসরণ না কের শুধু ঢাকার ২০টি অফিসের ১৫ টা সাব রেজিস্ট্রি অফিসে অফিস সহায়ক পিয়ন দিয়েছেন। বিধি বহির্ভূতভাবে অনিয়ম দুর্নীতির মাধ্যমে এবং স্বজন প্রীতি করে এই সকল কর্মচারীদের ব্যাপারে কোন নিয়ম নীতি মানা হয়নি।

অপর এক সূত্র জানায়, শুধু একটা ফোনের আদেশেই নিয়োগ বদলে দিতেন শহিদুল আলম ঝিনুক। তারা হলেন, সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিস মোবারক হোসেন, উত্তরা সাব রেজিস্ট্রি অফিস তসলিম, খিলগাঁও সাব-রেজিস্ট্রি অফিস মো, আমিন, বাড্ডা সাব রেজিস্ট্রি অফিস মো, হোসেন পাশা, ধানমন্ডি সাব-রেজিস্ট্রি অফিস মুজবিহা শ্যামপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিস তাজুল ইসলাম। আবার নবাবগঞ্জ সাব-রেজিস্ট্রি অফিস কালামপুর সাব রেজিস্ট্রি অফিস কেরানীগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রি অফিস শহর শুধু ঢাকাতেই ১৫-২০ জন অবৈধভাবে নিয়োগ দিয়ে বদলি করেন নকল নবিশ কর্মচারীদের। এই অবৈধ নিয়ম বদলি বাতিল করার জন্য জেলার রেজিস্টার মো. জাহিদ হোসেনের কাছে দাবী করা হলেও জেলা রেজিস্টার জায়েদ হোসেন কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। জেলার রেজিস্টার জাহিদ হোসেন এর কাছে কোন কর্মচারীর অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে অভিযোগ করা হলেও কোনো ব্যবস্থা নেননি। তেমনি একজন ভুক্তভোগী সাবান নিবাসী মো. বাবুল হোসেন তার আশুলিয়া সাবস্ট্রি অফিসের অসাধু জ্বালজানিয়াতে চক্রের কর্মচারী কমিশন করেন তার ব্যাপারে জোরপূর্বক ঘুষ নিয়ে পাওয়ারের দলিল রেজিস্ট্রি করে। বিষয়টি জেলা রেজিস্টারের কাছে অভিযোগের পরও ব্যবস্থা নেননি।

ভুক্তভোগিরা জানান, আশুলিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দৈনিক মজুরি ভিত্তিক কর্মচারী মোহাম্মদ মনির এর অবৈধ কর্মকান্ড এবং বিভিন্ন ঘুষ নেওয়ার দায়ে অভিযুক্ত হলে তাকে সংযুক্ত করা হয় স্বয়ং জেলা রেজিস্টার অফিস ঢাকাতে সংযুক্ত আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু কর্তৃপক্ষের আদেশ অমান্য করে জেলা রেজিস্টার অফিসে যোগদান না করে আর্থিক সুবিধার জন্য ঘুষ লেনদেন করতে আশুলিয়া সাব রেজিস্ট্রি অফিসে কর্মরত আছেন মনির। বিষয়টি জেলার রেজিস্টারের কাছে অভিযোগেও পরেও জেনারেল রেজিস্টার জায়েদ হোসেন কোন ব্যবস্থা নেননি। উল্লেখিত বিষয়গুলো ব্যাপারে জানতে জেলা রেজিস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করা চেষ্টা করা হলেও তার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। এরপর তার হোটসআপ নম্বরে ক্ষুদে বার্তা পাঠানো হলেও তিনি কোন প্রতিউত্তর দেননি।

এমএসএম / এমএসএম

গণপূর্তের ইএম কারখানা বিভাগে নির্বাহী প্রকৌশলী মো: ইউসুফের দুর্নীতির রাজত্ব

দুর্নীতিতে পিছিয়ে নেই এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলীগন

‘এনবিআর’এ স্বৈরাচার সরকারের পালিয়ে থাকা চক্রের চক্রান্ত

প্রাণ ধ্বংসকারী কোম্পানি প্রাণ

বিসিএসআইআরের ৬ কোটি টাকার যন্ত্রপাতি কেনায় ভাগ বাটোয়ারা

কোতোয়ালীতে অপহৃত ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

রেজিস্ট্রি অফিসের প্রভাবশালী নকলনবিশের কাণ্ডঃ মন্ত্রীদের প্রভাবে চাঁদাবাজি ও নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ

বিসিক এর নীরিক্ষা কর্মকর্তা সাবধান আলী হতে সাবধান!

কেরানীগঞ্জ উপজেলার রাজাবাড়ী রোডে অবৈধ এলপিজি বটলিং প্লান্ট এর সন্ধান

গডফাদার মুরাদ জং-এর বোন পরিচয়ে দলিল দাতা-গ্রহীতাদের জিম্মি করার অভিযোগ

গাজীপুরের কাশিমপুরে সরকারি খাস জমি ভূমিদস্যুদের দখলে

বগুড়ায় সাবেক অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে 'ফ্যাসিস্ট সিন্ডিকেটের' মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের আইন যেন শুধু খাতা কলমে