ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

নাঙ্গলকোটে সড়কের পাশে পৌর ময়লার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ জনজীবন


তাজুল ইসলাম মিয়াজী, নাঙ্গলকোট photo তাজুল ইসলাম মিয়াজী, নাঙ্গলকোট
প্রকাশিত: ২৮-১১-২০২৪ দুপুর ১:৫৬

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে পৌর শহরের  মূল সড়ক ও রেললাইনের দুই নাম্বার রেলগেটের পাশে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত। ব্যস্ত সড়কের দুইপাশে প্রতিনিয়ত আবর্জনা ফেলায় দুর্ভোগ দিন দিন বাড়ছে।

স্থানীয় মানুষদের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে এর প্রতিকার চেয়েও মিলছে না। কোন সমাধান, আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে আকার আয়তন। আশেপাশের বসত বাড়ি ঘরের ও পথচারীদের কয়েকজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায় , নাঙ্গলকোট প্রথম শ্রেণির পৌরসভা। পৌর শহরে নাগরিক সুবিধা নেই বললেই চলে। শহরে পরিচ্ছন্নতা চোখে পড়ে না। এ অবস্থায় বসত বাড়িতে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে, পচা দুর্গন্ধে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন শিশু থেকে বৃদ্ধ। পৌর সদরের যত আবর্জনার এখানে এনে ফেলছে। পথচারী ও শিক্ষক  শিক্ষার্থীরা বলেন, সড়কের দুইপাশ ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের সংলগ্ন স্থানে প্রতিনিয়ত পৌরসভার বিভিন্ন এলাকা থেকে ময়লা নিয়ে এসে বিশাল স্তূপ করা হয়েছে। এতে স্কুলপড়ুয়া ছাত্রছাত্রীসহ পথচারীদের মুখ চেপে ধরে চলাফেরা করতে হচ্ছে। এরই পাশে পদ্মা হাসপাতাল রয়েছে। রোগীরা সেবা নিতে এসে আরো অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। 

নাঙ্গলকোট পৌরসভার বসবাসকারী স্থানীয়রা বলেন, নানান প্রয়োজনে তাকে প্রতিনিয়ত এই রাস্তায় আসা-যাওয়া করতে হয়। তার পাশে রয়েছে পদ্মা হাসপাতাল, প্রতিনিয়ত এই রাস্তা দিয়ে হাসপাতালে রোগী নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু ময়লার দুর্গন্ধে হাসপাতালের রোগীরা আরও বেশি অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে। এই অবস্থায় পৌরসভায় স্বাভাবিক যাতায়াত করা কারও পক্ষে সম্ভব নয়। ময়লার আবর্জনার স্তূপটি থেকে বের হওয়া দুর্গন্ধ চারপাশের অনেকদূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। পৌর শহরের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী মাইরিন বলেন , আমরা বিদ্যালয়ে এই রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় দুর্গন্ধে আমাদের পেট ফুলে ওঠে। অন্য সড়ক দিয়ে যেতে চাইলেও যানজটের জন্য  ক্লাসে যেতে দেরি হয় তাই এই পথ দিয়ে যেতে হয় প্রতিদিন দ্রুত এই সমস্যা থেকে বাঁচতে আমরা সকলে সহযোগিতা চাচ্ছি ।

জানা পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মীর সংখ্যা ১৪ জন।  খোলা জায়গায় আবর্জনা ফেলছেন ওই পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরাও আবর্জনা ফেলে আসছেন না বলে যানা জায়।

পৌর সচিব হারুনর রশিদ বলেন, পৌরসভার তেমন কোনো আয় না থাকায়। আর ময়লা ফেলার সরকারি কোনো নির্দিষ্ট জায়গা নেই। এর জন্য প্রয়োজনীয় সরকারি কোনো বরাদ্দও নেই। ডাম্পিংয়ের জন্য জায়গা কিনতে অনেক টাকার প্রয়োজন। মূলত আবর্জনা সরানোর স্থায়ী জায়গা না থাকায় সমস্যাটি বড় হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, সরকারিভাবে প্রয়োজনীয় বরাদ্দ পেলে আবর্জনা সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নেবেন।

এই বিষয়ে নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুরাইয়া আক্তার লাকী বলেন, ময়লা ফেলার জন্য নিরাপদ জায়গা খুঁজছি  জনদুর্ভোগের কথা স্বীকার করে জানান, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে যদি কিছু করার থাকে, দ্রুত সময় অবশ্যই তিনি করার চেষ্টা করবেন।

এমএসএম / এমএসএম

‎বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশের অভিযানে ৩৭০ পিস ইয়াবাসহ ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী দেলোয়ার আটক

চিতলমারীতে তারুণ্যের উৎসব ঘিরে ‘কাগুজে আয়োজন’, শুরু হওয়ার আগেই গুটিয়ে নিল প্রশাসন

আদমদীঘিতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবক দলের শীতবস্ত্র বিতরণ

কালকিনিতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহত পরিবারের মাঝে বিআরটিএর ২ কোটি ৪৬ লাখ টাকার চেক বিতরণ

রাজস্থলীতে ছাত্রদলের উদ্যােগে ক্রীড়াপ্রেমিক মাঝে জার্সি বিতরণ

আত্রাইয়ে গভীর রাতে জোরপূর্বক বেঁড়া ও প্রাচীর নির্মাণের অভিযোগ

বেনাপোল বন্দর দিয়ে সাড়ে ১৩ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানি

পটুয়াখালী জহির মেহেরুন নার্সিং কলেজের নবীনবরন ও বিদায় সম্বর্ধনা অনুষ্ঠিত

নরসিংদী কোর্ট প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

তাড়াশে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ সভা

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের মত কেউ নির্যাতনের শিকার হয়নি: খন্দকার নাসিরুল ইসলাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে দুমকিতে ছাত্রদলের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ ও দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত