ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মাগুরা সোনালী ব্যাংক থেকে এক গ্রাহকের ৮৭ লাখ টাকা গায়েব


মাগুরা প্রতিনিধি photo মাগুরা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১৩-৮-২০২৫ দুপুর ২:৫৭

সোনালী ব্যাংক লিঃ পিএলসি মাগুরা শাখা থেকে এক গ্রাহকের সঞ্চয়ী হিসাব নম্বরে জমাকৃত ৮৭ লাখ টাকা কে বা কারা উত্তোলন করে নিয়েছে। একাউন্ট হোল্ডার ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানিয়ে ব্যাংক ম্যানেজারের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন। তিনি জানান যে, আমি মোঃ টিটুল, পিতা- মৃত: কাজী আাকিম, গ্রাম- ইসলামপুর পাড়া, শহীদ মিন্টু সড়ক, মাগুরা। আমি উষা এস.সি লিঃ এর মালিক ও প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান। আমার প্রতিষ্ঠানের নামে আপনার ব্যাংক একটি চলতি হিসাব নম্বর রয়েছে। যার হিসাব নম্বর: ২৪১৪২০০০১৮৩৫২ । আমি নিজে টাকা জমা করেছি এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে উক্ত হিসাব নম্বরে ৮৭ লাখ টাকা জমা হয়। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে উক্ত হিসাবের বিপরীতে ব্যাংক থেকে কোন চেক গ্রহণ করি নাই। দীর্ঘদিন পর আমি জানতে পারি যে, কে বা কারা আমার চলতি হিসাব নম্বর থেকে সমুদয় (৮৭ লাখ)  টাকা উত্তোলন করে নিয়েছে। অ্যাকাউন্ট নাম্বার ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট সহ অন্যান্য কাগজপত্র আমার কাছে আছে।  আমার ধারণা ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের যোগসাজশে  কোন প্রতারকচক্র আমার কোম্পানীর ব্যাংক অ্যকাউন্ট থেকে মোট ৮৭ লক্ষ টাকা তুলে নিয়েছে। সেখানে যে মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করা হয়েছে সেটাও আমার নয়। একাউন্টে যে নাম্বার দেয়া আছে এরকম কোন নাম্বার আমি কোনদিন ব্যবহার করি নাই। হিসাব খোলার সময় আমি যে মোবাইল নম্বর দিয়েছিলাম সেটা হলো: ০১৬৮৫-৫৫ ৭৬ ৫৬। ব্যাংকিং নিয়ম আছে যে, কোন গ্রাহক ৫০ হাজার টাকার চেক দিলেও একাউন্টের মালিককে ফোন করে জানাতে হয় এবং তার অনুমতি সাপেক্ষে চেক হোল্ডারকে টাকা প্রদান করতে হয়। কিন্তু এখানে দেখা গেছে যে, ১০ লাখ ২০ লাখ পরিমাণ টাকা এক,একবার তুলে নেওয়া হয়েছে কিন্তু ব্যাংক কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা অ্যাকাউন্ট হোল্ডারকে কোন প্রকার ফোন করেননি বা কথাও বলেন নি। মোবাইল ফোনে কোন ম্যাসেজও দেওয়া হয়নি। সোনালী ব্যাংকের মত একটি স্বনামধন্য ব্যাংকে কিভাবে এমন একটি ঘটনা ঘটলো সেটাই কারো বোধগম্য নয়। 
এ বিষয়ে সোনালী ব্যাংক মাগুরা শাখার ম্যানেজারের সাথে কথা বললে তিনি জানান যে, এই ঘটনাটি আগের ম্যানেজার এর আমলে সংঘটিত হয়েছে তাই এর দায়ভার সেই ম্যানেজারের ওপরই বর্তায়। তিনি গ্রাহকের লিখিত অভিযোগ পেয়েও কেন অফিসিয়ালি ব্যবস্থা নেন নি এ প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি ওই গ্রাহককে বারবার ব্যাংকে আসার অনুরোধ জানিয়েছে কিন্তু তিনি আসেন নি। 
অ্যাকাউন্ট হোল্ডার  মোঃ টিটুল জানান, আমি এই ব্যাংকে হিসাব খোলার পর আমি কোন চেক বই নেই নি। অথচ: আমার স্বাক্ষর জাল করে ব্যাংকের চেক বই ইস্যু করা হয়েছে এবং ধাপে ধাপে টাকা উত্তোলন করা হয়েছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আমাকে ফোনও করেনি,ম্যাসেজও দেয়নি। আমি এই প্রতারক চক্রকে আইডেন্টিফাই করে ফোজদারী আইনে মামলা করার জন্য সোনালী ব্যাংক কর্র্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ জানিয়েছি। তারা কোন আইনগত পদক্ষেপ না নিলে আমি নিজেই বাদী হয়ে ব্যাংকের নামে আদালতে মামলা দায়ের করবো।

এমএসএম / এমএসএম

মধুখালীতে জাতীয় গ্রীষ্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার ফাইনাল সম্পন্ন

ধামইরহাটে জামায়াতে ইসলামীর সদস্য সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন

জয়পুরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির উদ্যোগে ইউডিআরটি প্রশিক্ষণের সমাপনী

বেনাপোল বন্দরে থামছেনা শুল্ক ফাঁকির মচ্ছব

ইতালিতে মাদারীপুরের প্রবাসী অভির খন্ডিত মরদেহ উদ্ধার

ঠাকুরগাঁওয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

মেহেরপুরকে শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ জেলা হিসেবে গড়ে তোলা হবেঃ নবাগত পুলিশ সুপার সিদ্দীকী

জলাবদ্ধতা নিরসনে সোনারগাঁয়ে পাঁচ গ্রামবাসীর মানববন্ধন

দোহারে বর্ণিল আয়োজনে আজকের দর্পণের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিমের নামে অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

শিক্ষক সংকট ও হোস্টেলের অভাবে নবীনগর সরকারি কলেজের শিক্ষার মানে ধস

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন স্বর্ণপদক জয়ী বাক প্রতিবন্ধী স্মরণের পাশে টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক

গলাচিপায় শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি মূলক সভা