ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভোলায় ৩৮টি মুজিব কিল্লার নির্মাণকাজ চলছে


ভোলা প্রতিনিধি photo ভোলা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ৪-১১-২০২১ দুপুর ৪:১৬

ভোলায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় ৩৮টি মুজিব কিল্লা নির্মাণ করা হচ্ছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রায় শতকোটি টাকা ব্যয়ে ‘মুজিব কিল্লা নির্মাণ সংস্কার ও উন্নয়ন প্রকল্প’-এর মাধ্যমে এসব বাস্তবায়ন হচ্ছে। এরমধ্যে ভোলা সদর উপজেলায় ৬টি, দৌলতখানে ২টি, বোরহানউদ্দিনে ১টি, তজুমদ্দিনে ৯টি, লালমোহনে ৭টি, চরফ্যাশনে ৭টি ও মনপুরায় ৬টি কিল্লা রয়েছে। দুর্যোগকালীন এসব কিল্লায় কয়েক হাজার মানুষ ও গবাদিপশু আশ্রয় নিতে পারবে। ইতোমধ্যে ৬টি কিল্লার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকিগুলোর কাজ শুরু করা হবে।

মুজিব কিল্লা নির্মাণের দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপ-সহকারী প্রকৌশলী আতিকুর রহমান বলেন, মোট কিল্লার মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির ১৮টি এবং ‘বি’ টাইপ ২০টি কিল্লা নির্মাণ করা হচ্ছে। এ গ্রেডের কিল্লা ৫০ ফুট বাই ১২০ ফুট, বি গ্রেডে ১৬০ ফুট বাই ১৫০ ফুট জমির ওপর নির্মিত হবে। প্রত্যেকটি কিল্লা জমি থেকে ১২ ফুট উচ্চতায় একতলাবিশিষ্ট নির্মিত হচ্ছে। এছাড়া এ ক্যাটাগরির কিল্লায় গবাদিপশু রাখা যাবে প্রায় সাড়ে ৪০০ এবং ৬২৫ জন মানুষ আশ্রয় নিতে পারবে। বি গ্রেডের কিল্লায় ৪১০ গবাদি পশু এবং সাড়ে ৭০০ মানুষ দুর্যোগকালীন অবস্থান নিতে পারবে।

তিনি আরো বলেন, ইতোমধ্যে ভোলা সদরে ২টি, মনপুরায় ৩টি ও চরফ্যাশনে ১টি মুজিব কিল্লার নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে, যার অর্থ বরাদ্দ ধরা হয়েছে ১১ কোটি টাকা ব্যয়ে। বর্তমানে প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে এবং আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে এসবের কাজ সম্পন্ন করা হবে। প্রত্যেক কিল্লায় ২৪ ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা থাকছে। পাশাপাশি পুরুষ ও নারীরদের জন্য আলাদা টয়লেট, সুপেয় পানি, হ্যারিং বনের রাস্তাসহ সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থাকছে এখানে।

জেল ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. মোতাহার হোসেন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার পর উপকূলীয় এ অঞ্চলে দুর্যোগে প্রাণহানী রক্ষায় প্রথম কিল্লা স্থাপনের উদ্যোগ নেন। তাই এগুলোকে মুজিব কিল্লা বলা হয়। ভোলা জেলায় মোট ২৪টি মাটির কিল্লা রয়েছে। এরমধ্যে সচল রয়েছে ৭টি ও বাকিগুলো জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই সরকার অত্যাধুনিক মানের কিল্লা স্থাপন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

তিনি আরো বলেন, জেলার দুর্গম চরাঞ্চল ও নদীতীরবর্তী দুর্যোগপ্রবণ এলাকায় আগ্রাধিকার ভিত্তিতে এসব কিল্লা হচ্ছে। স্থানীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার দপ্তর এগুলো তত্ত্বাবধান করছে। এসব কিল্লা বাস্তবায়ন হলে এ অঞ্চলের মানুষের জানমাল রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সাথে দুর্যোগ মোকাবেলায় মানুষের সক্ষমতা তৈরি হবে বলে মনে করেন তিনি।

এমএসএম / জামান

কুতুবদিয়ায় পানিতে পড়ে শিশু মৃত্যু প্রতিরোধে মতবিনিময় সভা

দুমকিতে রাস্তা দখলের নামে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ

মুকসুদপুরে দূর্গাপূজা উপলক্ষে মুকসুদপুর থানার আয়োজনে প্রস্তুতিমুলক সভা অনুষ্ঠিত

ধামরাইয়ে পারিবারিক কলহের জেরে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

পটুয়াখালীতে সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উপকূলে বৃষ্টিপাত

কোনাবাড়িতে ডিভোর্সকৃত স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে সাবেক স্বামীর আত্মহত্যা

বিএনপি সরকার গঠন করলে জনগণের ভোগান্তি লাঘব হবে ও জনস্বার্থে সকল রাস্তার কাজ করা হবেঃ সিরাজুল ইসলাম সরদার

নেত্রকোনার মদনে চেয়ারম্যান-মেম্বারের ভুয়া ওয়ারিশান সনদে সম্পদ বঞ্চিত মা-মেয়ে

পাবিপ্রবিতে ‘প্রমীত ভাষা ব্যবহারের গুরুত্ব’ নিয়ে ভাষা বক্তৃতা অনুষ্ঠিত “সর্বত্র ভাষার অপপ্রয়োগ দূর করতে হবে”

ধামইরহাটে ঝরেপড়া শিক্ষার্থীদের স্কুলমূখী করতে ওয়ার্ল্ড ভিশনের উদ্যোগে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান

কালকিনিতে দুর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ করতে বিএনপির মতবিনিময়

চন্দনাইশে শান্তিবাহিনী ৬সদস্য সেনাবাহিনীর হাতে আটক

চিতলমারীতে সর্বজনীন উৎসব দুর্গাপূজা সফল করতে প্রস্তুতিমূলক সভা