জমে উঠছে প্রচার-প্রচারণা

পটুয়াখালীর বাউফলে সীমানা জটিলতার কারনে ১১ বছর পর আগামী ৭ ফেব্রুয়ারী বাউফল সদর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে চেয়ারম্যান পদে ৫জন, সাধারন ইউপি সদস্য পদে ৩৫জন ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৯জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। বাউফল ইউনিয়ন নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতি আর প্রচার-প্রচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে ইউনিয়নের প্রতিটি অলিগলি। মানুষের মাঝে বিরাজ করছে নির্বাচনী আমেজ। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইউনিয়নগুলোতে প্রতিটি ওয়ার্ড অলিগলি, দোকানের সামনে, ফাঁকা জায়গায়, বাড়ির সম্মুখে ছেয়ে গেছে সাদা-কালো পোস্টারে। সেই সঙ্গে চলছে প্রত্যেক প্রার্থীর ভোট প্রার্থনা ও নিয়মিত উঠান বৈঠক। পাশাপাশি ইউনিয়ন ওয়ার্ডে প্রার্থীদের পোস্টারে ছেয়ে গেছে সর্বত্র।
এদিকে ছোট ছোট হ্যান্ডবিল নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী, সাধারণ সদস্য প্রার্থী ও সংরক্ষিত নারী প্রার্থী ও সমর্থকরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। হ্যান্ডবিল বিলির সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন উঠান বৈঠকও। সেই সঙ্গে প্রার্থীরা দিচ্ছেন বিভিন্ন উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি। সাবেক, বর্তমান ও নতুন প্রার্থীরা সবাই উন্নয়নের অঙ্গীকার করে যাচ্ছেন।
সরেজমিন দেখা যায়, ব্যানার, পোস্টার, মাইক প্রচার, বাড়ি বাড়ি ক্যাম্পিং ও উঠান বৈঠকে ভোট চেয়ে দিন-রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগ মনোনীত মো. জসিম উদ্দিন খান (নৌকা), নৌকার বিদ্রোহী মো. দেলোয়ার হোসেন (ঘোড়া), মো. মুজিবুর রহমান (আনারস), মো. জহিদুল ইসলাম (চশমা), ও ইসলামী আন্দোলনের মো. আলাউদ্দিন সিকদার (হাতপাখা) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নৌকার প্রতীকের বিপক্ষে নির্বাচন করছেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক মো. মুজিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন। এ কারনে নৌকার গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিদ্রোহী প্রার্থীরা। লাভবান হচ্ছে বিরোধী শিবির। অপরদিকে আওয়ামীলীগের একটি অংশ ও স্থানীয় বিএনপির সর্মথন নিয়ে নির্বাচনের মাঠে শক্ত অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে মো. জাহিদুল ইসলাম। আলোচনার শীর্ষে রয়েছেন তরুণ এ প্রার্থী। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মো. আলাউদ্দিন সিকদারও তার কর্মী-সমর্থকেরাও প্রচার-প্রচারণায় সরব।
আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের দাবি, টানা ১১বছর চেয়ারম্যান থাকার পরে দলীয় নেতা-কর্মীদের অবমূল্যায়ন করেছেন জসিম উদ্দিন। যার করনে দলের নেতা-কর্মীরা তাঁর উপর অসন্তোষ। আমরা নৌকার বিরোধীতা করছি না, নৌকার মাঝির বিরোধীতা করছি।
তবে সাধারন নেতা-কর্মী ও ভোটাররা জানান, উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রকাশ্য দ্বন্দ্বের প্রভাব পড়েছে বাউফল ইউপি নির্বাচনে। উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ও স্থানীয় সাংসদ আ.স.ম ফিরোজ গ্রুপ নৌকার পক্ষে কাজ করলেও অপর দুটি পক্ষ গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন। গোপনে বিদ্রোহী প্রার্থীদের সর্মথন করার অভিযোগও উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। যদি বিদ্রোহী প্রার্থীদের একত্র করে নৌকার পক্ষে কাজ করানো যায় তাহলে নৌকার বিজয় হবে।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি কাজী আলমগীর বলেন, ‘দলীয় পদ পদবী ব্যবহার করে নৌকার বিরুদ্ধে নির্বাচন করার কোন সুযোগ নাই। তাদের বিরুদ্ধে কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শাফিন / শাফিন

সাজিদা ট্রেডিংয়ের প্রোপাইটর মোঃ লিয়াকত হোসেন খোকনের বিরুদ্ধে মামলা

শান্তিগঞ্জে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়ন শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

নাফনদীর মোহনায় ট্রলার ডুবি, ৭জেলে উদ্ধার

বালিয়াকান্দিতে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

বাউফলে চেয়ারম্যান পরিবহন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

আদমদীঘিতে সমন্বয় কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

জয়পুরহাটে পৌর হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির কার্যক্রম স্থগিতের দাবীতে স্মারকলিপি প্রদান

দৌলতপুরে মুখ বাঁধা অবস্থায় নারীর মরদেহ উদ্ধার

কমিউনিটি পুলিশিং সভা ও উদ্ধারকৃত মোবাইল-অর্থ হস্তান্তর: মেহেরপুর জেলা পুলিশের জনবান্ধব উদ্যোগ

ভূরুঙ্গামারীতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নবজাতক শিশুদের জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করছে উপজেলা প্রশাসন

পাবনায় ট্রিপল মার্ডারের রায়ে একজনের মৃত্যুদন্ড

গলাচিপা সরকারি কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সাথে জামায়াতের এমপি পদ প্রার্থীর মত বিনিময় সভা
