সাত বছর আগে সেতু নির্মাণ হলওে হইনি চলাচলের রাস্তা, জন দুর্ভোগ চরমে : সড়ক নির্মাণের দাবি এলাকাবাসীর
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা ধানাধীন বেগমপুর ইউনিয়নের শৈলমারী- উজলপুর বিলের মাঝখানে গড়ে উঠেছে একটি সেতু। সেতুটি ৭ বছর আগে গড়ে উঠলেও নির্মিত হয়নি সংযোগ সড়ক। সড়ক না থাকায় গত সাত বছর ধরে অকেজো হয়ে পড়ে আছে প্রায় ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ের এ সেতুটি। দুই গ্রামের বসবাস কারীদের দাবী দ্রুত সেতুর দুই পাশে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে তাদের ভোগান্তি নিরসন করা হোক। চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার শৈলমারী-উজলপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে চলছে এই বিলটি অত্র কয়েকটি গ্রামের যোগাযোগ ব্যবস্থা সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে এলাকাবাসীর প্রানের দাবি ছিলো একটি সেতু নির্মাণ করে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করা, শেষ মেষ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের আওতায় ২০১৫/১৬ অর্থ বছরে নির্মাণ কাজ শুরু হয় , সেতুটির কাজ শেষ হলেও দুই পাশের সংযোগ সড়ক এখনো নির্মাণ না হওয়ায় অকেজো হয়ে পড়েছে সেতুটি। অথচ কাজের ওয়ার্ক অডারে সেতুর সাথেই সংযোগ সড়ক হবার কথা ছিলো। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান তা করেননি। শৈলমারী উজলপুর গ্রামবাসীরা জানান, দুই গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে সরকার ব্রিজটি তৈরির উদ্যোগ নেন। অথচ গত সাত বছরে তার সুফল গ্রামবাসী পাচ্ছে না। গ্রামের সাধারণ মানুষ তো বটেই দুই গ্রামের শিক্ষার্থীদেরকেও অন্য গ্রাম ঘুরে নিজ গ্রামে যাতায়াত করতে হচ্ছে।বেগমপুর ইউপি চেয়ারম্যান জানান ২০১৫/১৬ অর্থ বছরের প্রথম দিকে চুয়াডাঙ্গা দুই আসনের এমপি মহদয়ের সুপারিশে একটি ব্রীজের প্রস্তাবনা আমি দিয়েছিলাম সেসময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর ৪০ ফুটের একটি ব্রীজের টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এসময় বিলে পানির পরিমান বেশি থাকার কারণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করতে ব্যর্থ হয়। পুনরায় ব্রীজটি ঝাঝরি নুরুল্লাপুর বিলের মাঝে স্থাপন করা হয়। এর পর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ব্রীজটি পুনরায় ৬০ ফুট করে সম্পূর্ণ করেছে বলে আমি জানি। এবিষয়ে আমার সাথে কেউ যোগাযোগ করিনি। তবে গ্রামবাসীর অনুরোধে আমি কর্মসৃজন লেবার দিয়ে ৪ ফুট উচ্চতা করে কনো রকম রাস্তা বেধে দিয়েছিলাম কিন্তু সেটা বর্ষা মৌসুমে বিলের গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন ব্রীজটি চলাচলের উপযোগী করতে হলে ১০ ফুট উচু করে রাস্তা করতে হবে। ভুক্তভুগী দুই গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ বারবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে ধর্ণা দিয়ে সংযোগ সড়ক নির্মাণের আশ্বাস পেলেও তা এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। ব্রীজটির বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূইয়া জানান ব্রীজের বিষয়টি আমি ফাইল পত্র যাচাই-বাছাই করে দেখেছি । ব্রীজের দু-পাশে রাস্তা করতে হলে অনেক টাকার প্রয়োজন এতো টাকা আমাদের উপজেলায় বরাদ্ধ নেই । তবে মন্ত্রনালয়ে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে । আমাদের চেষ্টা অব্যাহত আছে । চুয়াডাঙ্গা জেলার বর্তমান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খাঁন বিষয়টি দেখবেন এমনটাই দাবি এলাকাবাসী।
এমএসএম / এমএসএম
রাণীনগরে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু
আবারো মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত প্রমাণ করলেন মেহেরপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ খায়রুল ইসলাম
আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রাণিসম্পদ খাতকে আরও সমৃদ্ধ করতে হবে
সাটুরিয়ায় প্রাণীসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত
রাঙ্গামাটিতে সিএনজি -কাভারভ্যান মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১,আহত ১
৬৪ জেলায় পুলিশ সুপার বদলি - কুমিল্লার নতুন পুলিশ সুপার মো. আনিসুজ্জামান
লাকসামে বিএনপি নেতা হিরু-পারভেজ নিখোঁজের ১২ বছর, স্বজনদের অপেক্ষার প্রহর কাটছে না
কালীগঞ্জে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনীর উদ্বোধন
মাদ্রাসায় পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে জঙ্গলে নিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ: পলাতক বাবা গ্রেপ্তার
বড়লেখায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন
নাচোলে জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী- উদ্বোধন
লাগারে লাগা ধান লাগা' স্লোগানে সুনামগঞ্জ-৪ আসন উত্তাল