ঢাকা বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রায়গঞ্জে চলছে শীতের পিঠা বিক্রি


সাইদুল ইসলাম আবির, রায়গঞ্জ photo সাইদুল ইসলাম আবির, রায়গঞ্জ
প্রকাশিত: ১৫-১১-২০২২ দুপুর ১১:৩১

শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে চলছে শীতের পিঠা বিক্রি।হাটে বাজার,রাস্তার বিভিন্ন মোড়, বিদ্যালয়,কলেজ এলাকা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও মার্কেটের সামনে খোলা আকাশের নিচে শীতের পিঠা বিক্রি করছেন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ। তবে নারীর চেয়ে পুরুষ পিঠা বিক্রেতাই বেশি।

ভোর থেকে মধ্যে রাত পর্যন্ত চলে পিঠা বিক্রি। শুধু যে কর্মজীবী মানুষেরা এই পিঠা খান তা নয়, সব শ্রেণি পেশার মানুষ এ পিঠা খাচ্ছেন।সরেজমিনে রায়গঞ্জের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, হাটে বাজারে, রাস্তার মোড়ে বসেছে চিতই, ভাপা ও তেলের পিঠার দোকান। সকাল থেকেই পিঠা বিক্রি হচ্ছে।মহাসড়কের ফুটপাতের দোকান ঘিরে ক্রেতারা বসে আছেন। নারী বিক্রেতা পিঠা তৈরি করছেন আর গরম গরম পিঠা তুলে দিচ্ছেন সামনে বসে থাকা ক্রেতার প্লেটে। কেউ কেউ প্যাকেটে ভরে গরম পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।

পিঠা বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, চিতই পিঠা, ভাপা পিঠা ও তেলের পিঠাই সাধারণত বানান তারা। এসব পিঠার দামও খুব বেশি নয়। আর চাহিদাও অনেক। চিতই পিঠা ৫ টাকা, তেলের পিঠা ৫ টাকা, ভাপা পিঠা ১০ টাকা। চিতই পিঠার সঙ্গে দেয়া হয় সরিষা ভর্তা ও শুটকি ভর্তা। আর ভাপা পিঠার সঙ্গে খেজুরের গুড় মিশ্রিত থাকে।

রায়গঞ্জ  পৌর বাসস্ট্যান্ডের পাশে পিঠা বিক্রি করেন রোমজান আলী। তিনি বলেন, শীতের পিঠা বেশ ভালো বিক্রি হচ্ছে। আমার স্ত্রীও শীতের পিঠা বিক্রি করে। আমরা সারা বছরই বিভিন্ন পিঠা বিক্রি করি। তবে শীত আসলে এ ব্যবসা জমজমাট থাকে। বেশ লাভবান হওয়া যায়।তিনি আরো বলেন, শীত শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই পিঠা বিক্রির ধুম পড়েছে। সামনে আরো বেশি পিঠা বিক্রি হবে।

পল্লীবিদ্যুৎ বাসস্ট্যান্ডের সামনে কথা হয় আরেক পিঠা বিক্রেতার সাথে। তিনি বলেন, ‘আমি বেশ কয়েক বছর ধরে এই এলাকায় শীতের পিঠা বিক্রি করছি। ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে সব শ্রেণির মানুষই আমার পিঠা খায়। বাইরে থেকেও ক্রেতা আসে আমার পিঠা খেতে। তিনি আরও বলেন, আমি পিঠা বিক্রি করে সংসার চালাই। আমি সব সময় ভাপা পিঠা বিক্রি করি।  শীত বেশি পড়লে শীতের পিঠাও বেশি বিক্রি হয়।

উপজেলার পৌর বাসস্ট্যান্ডের আরেক পিঠা বিক্রেতা শুভ ক্রেতার ভিড়ে কথাই বলতে পারছিলেন না। বেশ কিছুক্ষন পর তিনি জানান এই সময়টায় কাস্টমার বেশি থাকে। সবাই আগে পেতে চায়। তাই ঝামেলায় পড়ে যাই। তিনি জানান, শুধু শীতের সময় চিতই, ভাপা ও তেলের পিঠা বিক্রি করেন। বছরের বাকি সময়টাতে অন্য কাজ করলেও এখন পিঠা বিক্রি করে সংসার চলে তার।

তিনি বলেন, শীতের সময় এসব পিঠার চাহিদা বেশি। বিক্রি বেশ ভালো হয়। সারাবছর পিঠা বিক্রি করেই আমার সংসার চলে। আমার স্বামী কাজ করতে পারে না, অসুস্থ্য। তাই পরিবারের সব দায়িত্ব আমার। ও এখন আমাকে সাহায্য করে। প্রতিদিন যা আয় হয় তাই দিয়ে সংসার চালিয়ে কিছু টাকা জমিয়ে রাখি।

এমএসএম / এমএসএম

মুরাদনগরে সাইম-পারভেজের অবৈধ ড্রেজার বানিজ্য ডিসিখাল ভরাট

জুড়ীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

নন্দীগ্রামে স্কুল ভবন উদ্বোধন এবং ফুটবল টূর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

ধামইরহাটে ফতেপুর বাজারে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

চৌদ্দগ্রামে মহাসড়কে ডিবি পরিচয়ে গরু বোঝাই ট্রাক ছিনতাই, থানায় মামলা

বেনাপোলে সেই শিশুকে দত্তক নিলেন ব্যবসায়ী দম্পতি

রাতের আঁধারে মাদ্রাসার গাছ কাটা নিয়ে ইউএনওর কাছে সাবেক সভাপতির অভিযোগ

কোটালীপাড়ায় পারিবারিক পুষ্টিবাগানে কৃষকের হাসি

পাবনা'য় আমনের বাম্পার ফলন: কৃষকের মুখে হাঁসি

সন্দ্বীপে ধানের শীষের প্রচারনায় বিশাল গণসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত

বিএনপি প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন

পাঁচবিবিতে মাঠ থেকে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

কুড়িগ্রামে ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসকের কাছে শীতার্ত মানুষের জন্য আশার কম্বল হস্তান্তর