ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৫

প্রধানমন্ত্রী আসছেন ৪ ডিসেম্বর

উৎসবের আমেজে সেজেছে চট্টগ্রাম


এসএম পিন্টু, চট্টগ্রাম ব্যুরো photo এসএম পিন্টু, চট্টগ্রাম ব্যুরো
প্রকাশিত: ২-১২-২০২২ দুপুর ৪:৫৬

*  ১০ লাখ লোক সমাগমের টার্গেট, সমাবেশ সফল করতে সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে আওয়ামী লীগ।
*   সমাবেশ সংশ্লিষ্ট যাবতীয় খরচ বহন করছেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব আ.জ.ম. নাছির উদ্দিন 

দীর্ঘ এক দশক পরে আগামী ৪ ডিসেম্বর দেশের টানা ১৪ বছর দায়িত্ব পালন করা  প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে সমাবেশ উপলক্ষে উৎসবের আমেজে সেজেছে বন্দর নগরী চট্টগ্রাম। নিজেদের অবস্থান জানান দিতে, আওয়ামী লীগের ছোট বড় নেতাদের পাশাপাশি অংগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারাও পোস্টার, ব্যানার সাটিয়েছেন দর্শনীয় স্থানে। আবার অনেকে সমাবেশকে সফল করতে চালাচ্ছেন বিভিন্ন প্রচার প্রচারণা। নানা সাজে মাইকিং চলছে চট্টগ্রাম জুড়ে। রাস্তা-ঘাট অলিগলি মেরামতের কাজও চলছে দ্রত গতিতে। আর রাস্তার আশেপাশে রং দিয়ে সৌন্দর্য্য বর্ধনের কাজও চলছে জোড়েসোরে।  নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এমনটিই চোখে পড়ছে।

সরেজমিনে সমাবেশস্থল নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে গিয়ে দেখা যায়, ডেকোরেশনের লোকজন মঞ্চ ও আশেপাশের কাজে ব্যস্ত। কেউ বাঁশের খুঁটি গাড়ছেন, কেউ গর্ত করছেন আবার কেউ রশি দিয়ে বাঁশ বাঁধছেন। আবার একদল ব্যস্ত সময় পার করছেন মঞ্চ প্রস্তুত করার কাজে। গা বেয়ে ঘাম ঝড়লেও তাদের চোখে মুখে বইছে এক ধরণের আনন্দের ছাপ। মাঠে কর্মরত শ্রমিকদের সাথে কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে কথা বলতে চাইলে কয়েকজন বলেন, হাতে সময় খুব কম, মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসবেন আমাদের চট্টগ্রামে, তাই দ্রুত সময়ে কাজ শেষ করতে হবে। কত শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, মুল কাজ প্রায় শেষ পর্যাায়ে। এখন সাজগোছের কাজ চলবে।

জানা যায় মাঠের ডেকোরেশনের দায়িত্ব পয়েছেন শাহাবুদ্দিন ডেকোরেটর, তাঁরা নৌকার আদলে ৮৮ ফুট লম্বা ও ৪৪ ফুট প্রসস্ত মঞ্চ তৈরি করছে, এছাড়াও মাঠে থাকছে পুরুষ মহিলাদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা, সাংবাদিক, এনজিও, হেলথ ক্যাম্প, ফায়ার সার্ভিসসহ জরুরী সেবা সংস্থার লোকজন থাকবে মাঠে। এছাড়াও মাঠে থাকবে শতাধিক টয়লেট।

নিরাপত্তার বিষয়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার কৃষ্ণপদ রায় জানিয়েছেন রিাপত্তার স্বার্থে সাড়ে সাত হাজার পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে। এনএসআই, ডিজিএফআই এর পাশাপাশি মাঠে রয়েছে, র‌্যাব, পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের দায়িত্বপ্রাপ্তরা। এখন থেকেই মাঠে প্রবেশে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে। নিয়মিত মাঠে অবস্থান করছেন ডিজিএফআই, এসএসএফ এর লোকজন। সন্দেহবাজন লোকদের ওপর নজর রাখছেন তাঁরা। অনাকাংখিত পরিস্থিতি এড়াতে লাইসেন্সধারী সকল আগ্নেয়াস্ত্র জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

নগরীর লালখান বাজার এলাকায় লাগানো দলীয় নেতাকর্মীদের লাগানো পোস্টার ব্যানারের ছবি তোলার সময় রবিউল নামের এক পথচারীর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, প্রায় একমাস যাবৎ নগরীকে ঘষামাজা করে খুব সুন্দর করে ফেলেছে। ভাঙাচোরা রাস্তা মেরামত করা হয়েছে, পুরাতন রাস্তায় রং লাগিয়ে একেবারে নতুনের মতো করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে চট্টগ্রামবাসী একটি সুন্দর নগর উপহার পাচ্ছে। যদি তিনি প্রতি ৬ মাসে বা এক বছরে হলেও একবার আসতেন, তাহলে চট্টগ্রামের মানুষের মনে আনন্দের পাশাপাশি পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর নগর পেতাম আমরা।

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল সুত্র জানায়, পলোগ্রাউন্ডের এবারের সমাবেশটি হবে স্মরণকালের মহাসমাবেশ। অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় এবার লোক সমাগম বেশি হবে। প্রথমত আওয়ামী লীগ সরকারের জনকল্যাণমুলক কর্মকান্ডের জন্য সরকারের প্রতি জনগন কৃতজ্ঞ। সমাবেশে ১০ লাখ লোকের সমাগম করার টার্গেট নেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, পুরো চট্টগ্রামের মানুষ যাতে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য শুনতে পারে এজন্য ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩০০ মাইক লাগানো হবে। কয়েকটি স্থানে থাকবে মনিটর। ডেকোরেশন বাবদে খরচ হবে আরো ২০ লাখ টাকা, নগরে প্রায় ৬০ হাজার গেঞ্জি বিতরণ করা হবে, নেতাকর্মীদের যাতায়াতের জন্য গাড়ি ও খাবারের ব্যবস্থা করা হবে। 

আর এসবের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত টাকাই খরচ করছেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আলহাজ্ব আ.জ.ম. নাছির উদ্দিনের নিজস্ব তহবিল থেকে। কারো কাছ থেকে কোন চাঁদা নেওয়া হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই সমাবেশের জন্য কারো কাছ থেকে কোন টাকা নেওয়া হয়েছে প্রমান করতে পারলে ৫ লাখ টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে চ্যালেঞ্জ দিয়েছেন তিনি। 

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আলহাজ্ব আ.জ.ম. নাছির উদ্দীন বলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকার মোট জনসংখ্যার ২২ লাখ ভোটাধিকারী নাগরিক রয়েছে। ন্যূনতম হিসাবে দেখা যায়, এই ভোটারদের মধ্যে ৪০ শতাংশ আওয়ামী লীগের ভোটার। অর্থাৎ প্রায় ৮ লক্ষ ৮০ হাজার ভোটার আমাদের। যারা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আওয়ামী আদর্শ ধারণ করে। এই ৮ লাখ ৮০ হাজার ভোটারের মধ্যে কমপক্ষে ৫০ শতাংশও যদি পলোগ্রাউন্ডের সমাবেশে আসে তাহলে প্রায় ৪ লাখ ৪০ হাজার লোকের জমায়েত হবে নেত্রীর মহাসমাবেশে। আবার এর সাথে রয়েছে চট্টগ্রাম উত্তর ও দক্ষিণ জেলা। সুতরাং সহজেই অনুমান করা যায় ৪ ডিসেম্বর পলোগ্রাউন্ডের মহাসমাবেশে কত লোক হতে পারে। সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, সাধারণ মানুষ দুবেলা দুমুঠো খেয়ে পড়ে শান্তিতে থাকতে চায়। বিএনপি জামায়াত দেশের মানুষের শান্তি বিনষ্টের অপচেষ্টা শুরু করেছে। অদৃশ্য শক্তির ইন্ধনে দেশ বিরোধীষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এই মহাসমাবেশের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি জামায়াতের বিরুদ্ধে শান্তিপ্রিয় সাধারণ মানুষের গণজাগরণ সৃষ্টি হবে।

চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ট যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও চসিক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে মহান মুক্তিযুদ্ধে চট্টগ্রামের গৌরবময় ভূমিকা আছে। চট্টগ্রামের উন্নয়নের দায়িত্ব প্রধানমন্ত্রী নিজের কাঁধে নিয়ে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এবারও হয়তো চট্টগ্রামবাসীকে নিরাশ করবেন না। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে স্বাগত জানাতে চট্টগ্রামের মানুষের মনে ব্যাপক চাঞ্চল্য ও আনন্দের ঢেউ লেগেছে। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ সর্বসাধারণের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। এ উপলক্ষে নগরীকে সাজিয়ে তুলতে কাজ করছে সিটি করপোরেশনও ব্যাপক উদ্দীপনা নিয়ে কাজ করছে। নতুন করে রঙ করা হয়েছে নগরীর প্রধান ও বড় দুই ফ্লাইওভার, নগরীর প্রতিটি সড়ক ডিভাইডার, সড়কদ্বীপসমূহ নান্দনিকভাবে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। ‘লক্ষ লক্ষ মানুষের রঙিন উপস্থিতিতে উন্নয়নের নেত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত শুভেচ্ছা জানাতে সকল প্রকার প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের মানুষ আর পিছনে ফিরবেনা, জননেত্রী শেখ হাসিনাকে বারবার বিজয়ী করে জয় বাংলা বলে উন্নত বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাবে। 

এব্যপারে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট সুনীল সরকার বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যে উন্নয়ন হয়েছে, তা অতীতের কোন সরকারই করতে পারেনি। জনগন এটা ভাল করে বুঝে, তাই তারাও চায় এই সরকার বারবার ক্ষমতায় থাকুক। মামনীয় প্রধানমন্ত্রী মানবতার উজ্জল দৃষ্টান্ত, আর এই মহিয়সী নারীকে স্বগত জানাতে চট্টগ্রামবাসী মুখিয়ে আছে, পুরো শহর জুড়ে সেদিন জনতার ঢল নামবে। তবে টাকা, শ্রম ও মেধার সমন্বয়ে আ.জ.ম. নাছির যেভাবে দলের জন্য কঠোর পরিশ্রম করছেন, এমন আরো কয়েকজন নেতা থাকলে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড়ানোর সাহস কারো থাকতোনা। তিনি এমন একজন মানুষ দিনে-রাতে পরিশ্রমও করছেন আবার টাকা পয়সা যা লাগবে সব তাঁর নিজের পকেট থেকে দিচ্ছেন। এমন কোন ব্যক্তি নেই যিনি আর্থিক সহায়তা করেছেন। তবে আমাদের বিবেক লোপ পেয়েছে। খাঁটি সোনা চিনতে আমাদের ভুল হয়।

উল্লেখ্য ২০০৯-২০১৩ মেয়াদে শেখ হাসিনা সরকারের উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা ১৩,২৬০ মেগাওয়াটে উন্নীতকরণ, গড়ে ৬ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন, ৫ কোটি মানুষকে মধ্যবিত্তে উন্নীতকরণ, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সামুদ্রিক জলসীমা বিরোধের নিষ্পত্তি, প্রতিটি ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন, মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত সকল শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, কৃষকদের জন্য কৃষিকার্ড এবং ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলা, বিনা জামানতে বর্গাচাষীদের ঋণ প্রদান, চিকিৎসাসেবার জন্য সারাদেশে প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কম্যুনিটি ক্লিনিক এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন, দারিদ্র্যের হার ২০০৬ সালের ৩৮.৪ থেকে ২০১৩-১৪ বছরে ২৪.৩ শতাংশে হ্রাস, জাতিসংঘ কর্তৃক শেখ হাসিনার শান্তির মডেল গ্রহণ, ইত্যাদি। 

২০১৪-২০১৮ মেয়াদে উল্লেখযোগ্য সাফল্যগুলোর মধ্যে রয়েছে: বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীতকরণ, ভারতের পার্লামেন্ট কর্তৃক স্থল সীমানা চুক্তির অনুমোদন এবং দুই দেশ কর্তৃক অনুসমর্থন, (এরফলে দুই দেশের মধ্যে ৬৮ বছরের সীমানা বিরোধের অবসান হয়েছে), মাথাপিছু আয় ১,৬০২ মার্কিন ডলারে উন্নীতকরণ, দারিদ্র্যের হার ২২.৪ শতাংশে হ্রাস, ৩২ বিলিয়ন ডলারের উপর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন শুরু, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপন ইত্যাদি।

চতুর্থ  মেয়াদে এ পর্যন্ত অর্জিত উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়ন দেশের কাতারে অন্তভুক্তিকরণ, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ সমাপ্ত এবং ঢাকায় মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু। রাজধানী ঢাকার সঙ্গে বেশ কয়েকটি জেলা শহরের সংযোগ সড়ক চার-লেনে উন্নীত করা হয়েছে। রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ, চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল নির্মাণ, মাতারবাড়ি বহুমুখী প্রকল্পসহ বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের বাস্তবায়নের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। সারাদেশে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মিত হচ্ছে। সবগুলি বিভাগে আইসিটি পার্ক নির্মাণের কাজ চলছে। বর্তমানে মাথাপিছু আয় ২৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। শান্তি প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান এবং আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য বিশ্বের বেশকিছু বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন ডিগ্রি এবং পুরস্কার প্রদান করে।

এমএসএম / প্রীতি

থামছেই না ছড়াও, দখল করে ভবন নির্মাণ কাজ

বাঁশখালীতে রিক্সা চালক শ্রমিক কল্যাণ ইউনিয়ন নির্বাহী কমিটির বার্ষিক সাধারণ সভা

নোয়াখালীতে যৌন-প্রজনন স্বাস্থ্য ও লিঙ্গ ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ সভা

চাঁপাইনবাবগঞ্জ -২ এ,ধানের শীষের কান্ডারী ইঞ্জি: মাসুদ'কে চায় সাধারণ মানুষ ও বিএনপি'র নেতাকর্মীরা

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে শ্রমিক দলের আহ্বায়ক জুয়েলের বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ

কাউনিয়ায় মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টায় পিতা পুলিশের হাতে

বাঁশখালীতে জমি বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত, গ্রেপ্তার-৩

নন্দীগ্রামে সিএনজি চালককে অপহরণ ও মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

সুবর্ণচরে আশার আলো সমাজ কল্যাণ সংগঠনের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি

সহকারী এটর্নি জেনারেল হলেন পেকুয়ার কেএম সাইফুল ইসলাম

৭ই নভেম্বর উদযাপন ও খন্দকার নাসিরের মনোনয়ন এর দাবিতে মধুখালী বিএনপির জরুরী সভা

ভোলা-১ আসনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবে বিজেপি, নির্বাচনি প্রচার ও র‍্যালী অনুষ্ঠিত

বগুড়ায় চালককে হত্যা করে অটোরিক্সা ছিনতাই