হিজড়াদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ জনজীবন

সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গুনাগারিসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে হিজড়াদের বেপরোয়া চাঁদাবাজি,এতে অতিষ্ঠ জনজীবন।সৃষ্টিগত ভাবে মানুষ হিসেবে জন্মগ্রহণ করলেও পারিবারিক,সামাজিক ও রাষ্ট্র পর্যায়ে পর্যন্ত মূল্যবোধ হীন হয়ে তৃতীয় লিঙ্গ হয়ে জীবন যাপন করে যাচ্ছে হিজড়া সমাজ।সামাজিক নিম্নতম মূল্যবোধ থেকেও বঞ্চিত তারা।
পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় মূল্যবোধ না থাকায় জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে অভ্যস্থ হয়ে গেছে হিজড়া সমাজ, সাম্প্রতিক সময়ে গ্রামে-গঞ্জে তেমন দেখা মিলতোনা হিজড়াদের।ইদানীং গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছে গেছে তাদের চাঁদাবাজি প্রবনতা।
তারই ধারাবাহিকতায় বাঁশখালীতে হিজড়াদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন,সড়কে চলমান গাড়ি থামিয়ে আদায় করছে চাঁদা,বেড়ে গেছে সড়কে যাত্রী হয়রানি,তাদের চাহিদা মতো চাঁদা না দিলে যে কোন মানুষকে অঙ্গ ভঙ্গি প্রদর্শনসহ অশ্লীল ভাষায় গালিমন্দ করতেও দ্বিধা করেনা তারা।
অন্যান্য মানুষের চেয়ে শারীরিক গঠন সুঠাম দেখতে অনেক ভালো,যদিও বা তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে বিবেচিত, পারিবারিক থেকে সামাজিক পর্যায়ে তাদের তেমন মূল্যবোধ না থাকায় চরম ভাবে অবহেলিত এই হিজড়া সমাজ,কিন্তু কেন?হিজড়ারা বেঁচে থাকার জন্যে রাষ্ট্র পক্ষও হয়তো কর্ম সংস্থানের কোন উদ্যোগ নিচ্ছে না।
যার ফলে তারা জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে চাঁদাবাজিতে অধিক পরিমাণে বেপরোয়া হয়ে গেছে।
আমার প্রশ্ন হচ্ছে রাষ্ট্র পক্ষ হিজড়াদের জন্যে কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করছেনা কেন?আর বেপরোয়া চাঁদাবাজি করতে গিয়ে অনেক দূর্ঘটনাও করে বসে তারা,এইসব কাজে প্রশাসন কিন্তু তাদেরকে শেল্টার দিতে দেখা যায়,কিন্তু কেন? এতে প্রশাসন এবং রাষ্ট্রের সুবিধা কোথায়?সচেতন মহলের প্রশ্ন সৃষ্টির দিক থেকে মানুষ হিসেবে জন্মগ্রহণ করলেও হিজড়া সমাজ পারিবারিক, সামাজিক রাষ্ট্রীয় মর্যাদা থেকে বঞ্চিত কেন?
সাধারণ মানুষকে হেনস্তা ও লাঞ্ছনা থেকে রক্ষা করতে ও হিজড়াদের স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফিরে আনতে তাদের কর্ম সংস্থানের পাশাপাশি বাসস্থান ও শিক্ষা ব্যবস্থা করা অতীব জরুরি। চাঁদাবাজি করতে গিয়ে সড়কে,দোকানে গ্রামে ও শহরে ছাত্র সমাজ থেকে শুরু করে কোন শ্রেণির মানুষকে তারা ছাড় দিচ্ছে না।
এছাড়াও সাধারণ ফকিরদের কিন্তু মোটামুটি ভাবে কিছু সাহায্য করলে এতে তুষ্ট হয়ে চলে যায়,কিন্তু হিজড়ারা তাদের চাহিদা মতো চাঁদা না পেলে তারা অঙ্গ -ভঙ্গি প্রদর্শন করে সাধারণ মানুষকে হেনেস্তা করতেও দ্বিধা করেনা।এইসব বন্ধ করা হউক এবং সরকারি তরফ থেকে হিজড়াদের জন্যে কর্ম সংস্থান ও বাসস্থানসহ শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলে সাধারণ মানুষ তাদের হেনেস্তা ও লাঞ্ছনা থেকে রেহাই পেতে পারে।
এমএসএম / এমএসএম

তানোর বিএনপির আদর্শিক নেতৃত্বের প্রতিচ্ছবি হযরত আলী মাষ্টার

ঝিনাইদহে গৃহবধূ হত্যা মামলায় ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

গোপালগঞ্জে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুইজন আটক

ভূরুঙ্গামারীতে রানা মেডিকেল স্টোরে চুরি হওয়া ওষুধ, দিনাজপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ

চাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

লোহাগড়ায় সরকারি রাস্তা দখলে ঘরবন্দি শিরিনা খাতুন, চলাচলে দুর্ভোগ শতাধিক পরিবারের

কেরুজ শ্রমিক-কর্মচারি ইউনিয়ন নির্বাচন নিয়ে গোলক ধাধা

দর্শনা কেরুজ আমতলাপাড়ায় দিনে-দুপুরে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকের বাড়িতে চুরি

সাঘাটার মডেল মসজিদ: ছয় মাস ধরে নির্মাণ কাজ বন্ধ

বগুড়ায় বাসের ভেতর তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা, চালক গ্রেপ্তার

ভূরুঙ্গামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা ভূট্টা বাদে ৯ প্রকার বীজ প্রণোদনা হিসাবে পাবে ৪২০০ কৃষক

দুর্গাপুরে সেচ্ছাসেবক দলের মাদক বিরোধী মানববন্ধন
