বেড়েছে শীতের পোশাকের কদর, ফুটপাতে ক্রেতার ভীর
সারাদেশের গ্রামাঞ্চলে শীতের তীব্রতা থাকলেও চট্টগ্রাম নগরীতে সবেমাত্র হালকা ঠান্ডা পড়তে শুরু করেছে। এরই মাঝে বাড়তে শুরু করছে শীতের কাপড়েরর কদর। আর এই কাপড় সংগ্রহ করতে ইতোমধ্যেই ফুটপাতে ভীর জমাচ্ছে নিম্ন আয়ের ক্রেতা সাধারণ। সম্প্রতি নগরের বিভিন্ন এলাকা ঘুওে এমন চিত্রই চোখে পড়ছে।
নগরীর কোতোয়ালী মোড় থেকে তিনপুলের মাথা পর্যন্ত বিশাল ফুটপাত জুড়েই শীতের কাপড়ের পসরা সাজিয়েছে ভ্রাম্যমান বিক্রেতারা। সেখানে মানুষের দীর্ঘ লাইন। রিয়াজ উদ্দিন বাজার সম্মুখ থেকে রেল ষ্টেশন এলাকা জুড়ে-একই অবস্থা। চকবাজার, আন্দরকিল্লা, ষোলশহর দুই নম্বর গেইট, আগ্রাবাদ বাদামতল থেকে সিএন্ডএফ বিল্ডিং পর্যন্ত সড়কের দু’পাশে ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে ফুটপাতগুলোতে শীতবস্ত্রের পসরা সাজিয়ে বসেছেন মৌসুমি ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রামে শীত জেঁকে বসাই কদর বেড়েছে শীতের কাপড়ের। এছাড়া বিলাসবহুল অভিজাত মার্কেটগুলোতেও গরম পোশাক বিকিকিনি জমে ওঠেছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, পুরো নগর জুড়ে বসেছে শীতকালীন পোশাকের পসরা। রিয়াজউদ্দিন বাজার, টেরিবাজার, নিউ মার্কেট মোড়, আমতলা, পুরাতন স্টেশন, জিপিও, লালদীঘির পশ্চিমপাড়, সিনেমা প্যালেস, আগ্রাবাদ মোড়, বহদ্দারহাট, মুরাদপুর, দুই নম্বর গেট, জিইসি মোড়, পোর্ট-বন্দরটিলা-সিইপিজেড, স্টিলমিল-কর্ণফুলী ইপিজেড এলাকায় ছোটো ছোটো মার্কেট ও ফুটপাতে শীতের পোশাকের বেচা-কেনা উৎসবে পরিণত হয়েছে। এদিকে, জুবিলী রোড থেকে জহুর-হকার্স মার্কেটে ওঠার পথে দু’পাশে অনেক নতুন পোশাকের দোকানে সাজানো রয়েছে সব বয়সী মানুষের নতুন শীতের পোশাক। সব বয়সের নারী-পুরুষের জ্যাকেট, ট্রাউজার, কার্ডিগ্যান, স্যুট, ব্লেজার, টাই, চাদর, শাল, কম্বল, শীতটুপি, মাফলার, উলের ফুলহাতা ও হাফহাতা জামা, জুতা ও মোজাসহ শীতবস্ত্রে দোকানগুলো ঠাসা।
ফুটপাতগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে কানটুপি, মাফলার, হাত-পায়ের মোজা, গায়ের সোয়েটার, জ্যাকেট ইত্যাদি। গরীবের মার্কেট খ্যাত এসব বাজারে শীত কাপড়ের মূল্য একদম কম বললেও চলে। এর মধ্যে কানটুপি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা, মাফলার প্রতিটি ৩০ থেকে ৬০ টাকা, হাত-পায়ের মোজা প্রতি জোড়া ২০ থেকে ৩০ টাকা, পুরুষের সোয়েটার ১০০ থেকে ২০০ টাকা, মহিলা সোয়েটারের ১০০ থেকে ৩০০টাকা, জ্যাকেট ২০০ থেকে ৩০০ টাকা, চাদর ২০০ থেকে ৪০০ টাকা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা হচ্ছে।
চকবাজার এলাকার ফুটপাতের ব্যবসায়ী আসিফ জামান দৈনিক সকালের সময়কে জানান, নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ক্রেতাই বেশি। অসহায় শীতার্ত মানুষও কম দামে শীতবস্ত্র ক্রয় করছেন।নিউ মার্কেট এলাকায় ফুটপাতের বাজার করতে আসা রিকশা চালক ইদ্রিস আলী বলেন, শীতে ঠান্ডায় পরিবারের লোকজন কষ্ট পাচ্ছে। নিরুপায় হয়ে গরম কাপড় কিনতে হচ্ছে। দাম একটু বেশিই নেওয়া হচ্ছে। শীত যতই বাড়ছে, ততই বাহারি শীতের পোশাক বাজারে উঠছে।
আরেক ক্রেতা সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘শীতপোশাক কিনতে এস দেখছি ক্রেতা বেড়েছে। বেড়েছে দোকানদার ও পোশাকের দামও।’বহদ্দরহাট ফুটপাতের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম বলেন, এ মৌসুমকে ঘিরে চাহিদা অনুযায়ী আমরা পোশাক সরবরাহ করি। নিম্ম আয়ের মানুষরা খুব অল্প দামে শীত কাপড় কিনতে পেরে খুশী হয়।
এমএসএম / এমএসএম
থামছেই না ছড়াও, দখল করে ভবন নির্মাণ কাজ
বাঁশখালীতে রিক্সা চালক শ্রমিক কল্যাণ ইউনিয়ন নির্বাহী কমিটির বার্ষিক সাধারণ সভা
নোয়াখালীতে যৌন-প্রজনন স্বাস্থ্য ও লিঙ্গ ভিত্তিক সহিংসতা প্রতিরোধ সভা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ -২ এ,ধানের শীষের কান্ডারী ইঞ্জি: মাসুদ'কে চায় সাধারণ মানুষ ও বিএনপি'র নেতাকর্মীরা
পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে শ্রমিক দলের আহ্বায়ক জুয়েলের বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ
কাউনিয়ায় মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টায় পিতা পুলিশের হাতে
বাঁশখালীতে জমি বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত, গ্রেপ্তার-৩
নন্দীগ্রামে সিএনজি চালককে অপহরণ ও মুক্তিপণ নিয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
সুবর্ণচরে আশার আলো সমাজ কল্যাণ সংগঠনের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি
সহকারী এটর্নি জেনারেল হলেন পেকুয়ার কেএম সাইফুল ইসলাম
৭ই নভেম্বর উদযাপন ও খন্দকার নাসিরের মনোনয়ন এর দাবিতে মধুখালী বিএনপির জরুরী সভা
ভোলা-১ আসনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করবে বিজেপি, নির্বাচনি প্রচার ও র্যালী অনুষ্ঠিত