ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেরপুর-ধুনট এলাকায় বইছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হাওয়া


শেরপুর প্রতিনিধি   photo শেরপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ৭-৫-২০২৩ দুপুর ১২:২৪
বগুড়ার শেরপুরের রাজনীতিতে আগাম নির্বাচনী হাওয়া বইতে শুরু করেছে। নড়েচড়ে বসছেন শেরপুর-ধুনটের রাজনীতিকরা। কেউ কেউ প্রচারণায় এবং গণসংযোগে নেমেছেন । দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এখনো প্রায় সাত মাস বাকি। তবুও নির্বাচনের  প্রস্তুতি শুরু প্রার্থীদের। তবে, নির্বাচনী  ডামাডোলে এগিয়ে সরকারি দল আওয়ামী লীগের নেতারা।''সামনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে আপনারা আবারো শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করে এদেশের মানুষের সেবার সুযোগ দিবেন। আর আমরাও আমাদের এই এলাকার আরও উন্নয়ন করতে পারবো ইনশাআল্লাহ।'’এমনই বক্তব্য দিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।  নির্বাচনকে ঘিরে হঠাৎ করেই বৃদ্ধি পাচ্ছে সরকারি দল আওয়ামী লীগের নেতাদের তোড়জোড়। 
 
পবিত্র রমজানের শুরু থেকেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বগুড়া জেলা সভাপতি এবং শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মজিবর রহমান মজনু বিভিন্ন এলাকায় দুস্থদের মাঝে নগদ অর্থ সহযোগিতা প্রদান করে আসছিলেন। এরপর থেকেই গতি বাড়িয়েছেন বগুড়া-৫ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব হাবিবর রহমান। দলীয় ফোরামে নৌকার টিকিটের জন্য লড়াই করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাঁরা। প্রার্থীরা কে কার চেয়ে বেশি এগিয়ে থাকবেন- এ নিয়েও চলছে প্রতিযোগিতা। সরকারি দল আওয়ামী লীগের হয়ে নৌকার টিকিটের লড়াইয়ের মাঠে রয়েছেন তারা। এ দুজন ছাড়াও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বগুড়া জেলা কমিটির নির্বাহী সদস্য, সরকারি আজিজুল হক কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শামসুল আলম জয়ের নাম আওয়ামীলীগের টিকেট প্রত্যাশীদের তালিকায়। তিনিও ঈদ পরবর্তীর সময়ে শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাঠে রয়েছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত তার অনুকূলে হলে নির্বাচনে নামবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। 
এদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রচারণায় নেমেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট সি এইচ এম রেজাউল করিম। ২৬ শে মার্চ এর শুভেচ্ছা সমন্বিত পোস্টার লাগিয়েছেন তিনি শেরপুর-ধুনট নির্বাচনী এলাকায়।শোষন মুক্ত  সমাজ এবং এলাকার উন্নয়নের শীর্ষে অবস্থান নেবার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি।  আবার পরোক্ষ নির্বাচনী প্রচারনায় রয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দবির উদ্দিন। নির্বাচনের পরিবেশ বজায় থাকলে তিনিও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য বদ্ধপরিকর। 
 
বিএনপি’র তরফ থেকে এখনো কোনো কার্যক্রম পরিলক্ষিত হচ্ছে না। নীরব রয়েছেন বিরোধীজোটের নেতারা। তারা এখনই নির্বাচন নিয়ে ভাবছেন না। অপেক্ষায় রয়েছে দলীয় সিদ্ধান্তের। দলীয় সিদ্ধান্ত নির্বাচন কেন্দ্রিক হলে, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোহাম্মাদ সিরাজ, বি এন পি'র কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান কেএম মাহবুবুর রহমান হারেজ দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী। দলীয় সিদ্ধান্ত অনুকূলে থাকলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিবেন বলে জানিয়েছেন। 
এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনেই অংশ নিচ্ছে না বিএনপি। এমনটা শোনা গেলেও আগামীতে সংসদ নির্বাচনে কী সিদ্ধান্ত আসে সেটি জানতে অপেক্ষা করতে হবে। বিএনপি ছাড়া অন্যান্য দলের নেতারাও একইভাবে আলোচনায়ও আছেন। তারাও নির্বাচনের প্রস্তুতি হিসেবে এলাকায় যোগাযোগ বাড়িয়ে দিয়েছেন। 

এমএসএম / এমএসএম

মধুখালীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‍্যালি ও আলোচনা সভা

যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও ম্যাগাজিন উদ্ধার

রাণীশংকৈলে ইয়াবা ও গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

লালমনিরহাটে মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

মোহনগঞ্জ হাসপাতালে সেবা বঞ্চিত হাওরপাড়ের দুই লাখ মানুষ

রায়গঞ্জ প্রেসক্লাবে আল আরাফাহ গ্রুপের অনুদান প্রদান

বগুড়ায় ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতির ঘটনায় ৭ জন গ্রেফতার

হাটহাজারীতে জশনে জুলুস পবিত্র ঈদ-এ- মিলাদুন্নবী পালিত

রাজশাহীতে ৬ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

ছাতকে ধর্ষন মামলার আসামী রুহুল গ্রেফতার

চিতলমারীতে বিএনপি’র স্থায়ী কার্যালয়ের উদ্বোধন

প্রবাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে হাটহাজারীর এক ব্যক্তির মৃত্যু

রৌমারীতে অসাধু সার ডিলারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল