ঢাকা রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ

শিক্ষা জীবনেই উদ্যোগের শুরু 


তানভীর সানি  photo তানভীর সানি
প্রকাশিত: ২০-৫-২০২৩ রাত ৯:২৪

শিক্ষা জীবনে উদ্যোগ শুরুর গল্প নতুন নয়। বর্তমান প্রতিষ্ঠিত অনেক ব্যবসায়ী উদ্যোগের হাতেখড়ি হয়েছিল শিক্ষা জীবনে। সাধারণ ছোট উদ্যোগ থেকে যারা শিক্ষা নিয়ে বড় উদ্যোগ শুরু করেন, ব্যবসায় তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। লেখাপড়ার পাশাপাশি কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ে।  তেমনি একজন ব্যবসায়ী বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। ‘ম্যাংগো হাট’ নামে অনলাইনে একটি ফলের শপ পরিচালনা করেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- তানভীর সানি। 

সকালের সময়: অনলাইন শপ ‘ম্যাংগো হাট’ কবে প্রতিষ্ঠা করেছেন?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: ২০২০ সালে। 
সকালের সময়: আপনি একজন ছাত্র। পড়াশোনা ও ব্যাবসা কিভাবে সামলান?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: একটু তো কষ্ট মেনে নিতেই হয়। এছাড়াও চেষ্টা করি বাকি সময়টা অন্য দিকে মন না দিয়ে ব্যবসার দিকে পুরোপুরি মনোযোগ দেওয়ার।
সকালের সময়: কতজন কর্মী কাজ করছে আপনার প্রতিষ্ঠানে?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: এ মুহুর্তে ৭ থেকে ৮ জন চুক্তিভিত্তিক কর্মী কাজ করছে। তবে খুব শিঘ্রই কিছু স্থায়ী কর্মী নিয়োগের ইচ্ছে আছে আমার। 
সকালের সময়: কোন মেলায় অংশগ্রহণ করেছেন? অথবা কোন মেলা আয়োজন করার ইচ্ছা আছে? 
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: কোন মেলাতেই অংশগ্রহণ করিনি। তবে নিজের উদ্যোগে এ মাসেই একটি মেলা আয়োজন করার ইচ্ছা আছে। মেলা আয়োজন করার প্রস্তুতি চলছে। 
সকালের সময়: কতদিন যাবৎ এই পণ্যগুলো নিয়ে কাজ করছেন? 
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: প্রায় ৬ থেকে ৭ বছর 
সকালের সময়: কেন আপনি এই পণ্যগুলো নিয়ে কাজ শুরু করতে আগ্রহী হলেন?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: আসলে আঞ্চলিক পণ্যের মধ্যে আমের চাহিদা আছে সারাদেশে। এটাই আসল কারণ। তাছাড়া কাছের মানুষদের ভালো আম খাওয়ানোর ইচ্ছে তো আছেই। 
সকালের সময়: আপনার পণ্যের চাহিদা এতবেশি থাকার কারণ কি বলে মনে করেন
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: প্রধান কারণ যত্ন। আমি অন্য সবজায়গাতে ছাড় দিতে পারি। পণ্যের মানের ব্যপারে শতভাগ ভালো দেওয়ার চেষ্টা করি। দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করি। লাভ কম করার চেষ্টা করি। 
সকালের সময়: আপনি আর কি কি পণ্য নিয়ে কাজ করেন?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ:  আমি লিচু খেজুর গুড়, মধু, বিভিন্ন গাছ ও বিভিন্ন প্লান্ট পোডাক্ট নিয়ে কাজ করি।   
সকালের সময়: কিভাবে আপনার পণ্য পাওয়া যাবে?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: আপাতত কুরিয়ারের মাধ্যমে। আমদের কোন স্টোর নেই। বাগান থেকে ফল পেড়ে বাগানেই প্যাক করি। বাগান থেকে পণ্য ব্যাগে ভরে সারাদেশে সরবরাহ করি। আগামী মাসে আমরা একটি অফিস নিব রাজশাহীতে। তখন সবাই সেখান থেকে আমাদের পণ্য কিনতে পারবেন। 
সকালের সময়: পরিবার থেকে সমর্থন আছে?
বাপ্পি ওবায়দুল্লাহ: আগে ছিল না। এখন যথেষ্ট সমর্থন আছে। এ সমর্থন আগে পেলে এতদিন হয়তো কোটিপতি হয়ে যেতাম। 

 

Sunny / Sunny

দেশী ও বিদেশি নারীদের ফ্যাশন হাউজ অপরাজিতা

সৈয়দ সামিউল হোসেন: হোটেল ইন্ডাস্ট্রির স্বপ্নবাজ এক তরুণ পেশাজীবী

অপ্সরা ডিজায়ার হেয়ার সেলুনের যাত্রা থেকে সাফল্যের গল্প

হোটেল ও রেস্টুরেন্ট শিল্পের সফল জাদুকর সুকান্ত সৈকত

শুরু হয়ে গেল রাঁধুনী নিবেদিত মাংসের সেরা রেসিপি ২০২৫ সিজন ৪ রান্নার প্রতিযোগিতা

অপরাজিতায় কবিতার শাড়ি 

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতকে শক্তিশালী করতে এসএমই ফাউন্ডেশন ও অক্সফ্যাম একসাথে কাজ করবে

ঈদ ফ্যাশন ফিক্সেশন এর উদ্বোধন

ভর্তার স্বাদ ও সাতকাহন 

মাসরুমের গুরুত্ব ও মাশরুমের উৎপাদন কৌশল শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

আমার মমতাময়ী মা 

শেষ হলো আইডিয়া পিচিং কম্পিটিশন ক্রিয়েভেঞ্চার ৩.০

ছোট উদ্যোক্তা থেকে বড় উদ্যোক্তা হওয়ার প্লার্টফর্ম সম্পূর্ণা বাংলাদেশ