শিক্ষকরা ভালো থাকলে দেশ ও জাতি ভালো থাকবে

বেশ কিছুদিন ধরে ঢাকায় প্রেসক্লাবের সামনে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকরা রাস্তায় অবস্থান নিয়ে তাদের দাবি- দাওয়া জানাচ্ছেন। শিক্ষকদের এই আন্দোলন তো এই প্রথম নয়। পাকিস্তানি শাসনামল থেকেই তা চলছে। অথচ এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা এলো এই
৫২ বছরেও এর সমাধান হয়নি। অথচ শিক্ষাব্যবস্থা উন্নয়নের সাথে দেশের সার্বিক উন্নয়ন জড়িত। জনগণের চিন্তা-চেতনা, প্রকৃতি ভাবনা, উন্নয়ন ভাবনা, অন্যের প্রতি, সমাজ ও দেশের প্রতি দায়িত্ব, সব সব এই শিক্ষাকে ঘিরেই আবর্তিত হয়। শিক্ষাই মানুষকে যে জ্ঞান দান করে-তা দিয়েই মানুষ তার ভালো-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, পাপ-পুণ্য, উন্নয়ন-অনুন্নয়ন ইত্যাদি যাবতীয় বিষয় ধারণ করে। তাই বলা হয় শিক্ষাই সভ্যতাকে ধারণ করে, লালন করে, বহন করে।শিক্ষিত জাতি গড়ে তোলে গৌরবময় ইতিহাস।প্রাথমিক শিক্ষা এবং শিক্ষকদের অবস্থা দেখে বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয়করণ করার ঘোষণা দিয়ে ছিলেন। কিন্তু কার্যত প্রাথমিক শিক্ষা সরকারিকরণ হয়ে গেল। সব শিক্ষক সরকারি কর্মচারীতে পরিণত হলেন। শিক্ষকের ব্যক্তিসত্তা হারিয়ে গেল। আবার কম যোগ্যতা সম্পন্ন কিছু ব্যক্তিও তৎকালীন সময়ে এলাকার প্রয়োজনে স্কুলে শিক্ষকতায় এসেছিলেন। সকলেরই সরকারি কর্মচারী হওয়ায় মাসিক বেতন প্রাপ্তির নিশ্চয়তা হলো ভালো কথা। অথচ প্রকৃত জাতীয়করণ করে বেতন প্রাপ্তির নিশ্চয়তা দিয়ে নিয়মকানুনের মাধ্যমে স্কুলগুলো- কে স্বাধীনভাবে বিকাশের সুযোগ দিলে এবং সরকারি ভাবে স্থানভেদে লজিস্টিক সাপোর্ট দিলে তা আরও ভালো হতো। স্থানীয় পর্যায়ের দায়িত্ববোধ বৃদ্ধি পেত, প্রতিষ্ঠানগুলো স্বশাসিত হতো-তাকে বলা যেত জাতীয় করণ। কিন্তু তা না হয়ে, হয়েছে সরকারিকরণ। তাই শিক্ষক সংকটে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দিতে না পারায় লেখাপড়ায় ধস নেমেছে।
অনেক স্থানে কিন্ডারগার্টেন বা ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের প্রসার ঘটেছে; সরকারি প্রাথমিক স্কুলসমূহের অব্যবস্থা- পনার কারণেই। আর একদিকে প্রসার ঘটেছে মাদ্রাসা ধারার। অনেক বিত্তশালী ব্যক্তিদের ধনসম্পদ মৃত্যুর পরে মাদ্রাসা তৈরির কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। বর্তমানে গ্রমাঞ্চলে মা-বাবারা সন্তানদের সরকারি প্রাইমারি স্কুল থেকে মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়ে দিচ্ছেন। প্রাথমিক শিক্ষা নিয়ে ১৯৭৩-এ ড.-কুদরত-ই-খুদা কমিশনের বক্তব্য আমরা স্মরণ করতে পারি। সেখানে বলা হয়েছিল, সমগ্র দেশে সরকারি ব্যয়ে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত বিজ্ঞান সম্মত একই মৌলিক পাঠ্যসূচিভিত্তিক এক এবং অভিন্ন ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা প্রচলন করতে হবে। এসব নানাবিধ সমস্যা থেকে উত্তরণের পথ হলো শিক্ষায় বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা, মেধাবী শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা করা। বেসরকারি সব পর্যায়ের শিক্ষকদের সম্মানজনক পৃথক পূর্ণাঙ্গ বেতন স্কেল চালু, এলাকা ভিত্তিতে অন্তত একই জেলা বা বিভাগের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ, সমাজে নানা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে শিক্ষকদের উদ্ধুদ্ধকরণসহ নানাবিধ কাজে উৎসাহিত করা ইত্যাদি। নাগরিকদের উপযুক্ত শিক্ষা দানের ব্যবস্থা করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। আর এই দায়িত্বের কার্যকর দায়িত্ব পালন করেন শিক্ষকেরা। শিক্ষকেরা শুধু পড়ালেখা শেখানোই নয়, পাশাপাশি জীবনে সফল হতে নানা উপদেশ দেয়া, নৈতিকতা শেখানো, প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করতে শেখানোও খুব যত্নের সঙ্গে করে থাকেন। স্বাধীন বাংলাদেশে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশ গড়ার কাজে আত্ম- নিয়োগ করেই বুঝতে পেরেছিলেন শিক্ষাই হলো মুক্তির হাতিয়ার। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন পর্যালোচনা করে আমরা দেখতে পাই, প্রকৃত শিক্ষাই পারে মানবমুক্তির পথের সন্ধান দিতে। তার লক্ষ্যই ছিল শিক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজে ন্যায়বিচার ধারণাটি প্রতিষ্ঠা করা।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী ড.কুদরাত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশনকে ছুড়ে ফেলে দেয়।সময় অনেক পেরিয়ে গেছে এই জাতির। বিশ্বের সঙ্গে সমন্বয় করে বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থাকে তার কন্যা শেখ হাসিনা কঠিন সংগ্রাম করেও দেশে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের শিক্ষাব্যবস্থা চালু করতে নানা ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবিলা করে এগিয়ে যাচ্ছেন। বিশ্বের বহু দেশ তাদের জাতির পিতা ও স্বপ্নদ্রষ্টাদের শিক্ষা-দর্শন বাস্তবায়ন ও প্রতিফলন ঘটাতে মনীষীদের নিয়ে গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। আমরা শুরু করেছি মাত্র। বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন, শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা মূল্যহীন। সেই উপলব্ধিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরে- ছিলেন সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ তৈরি করতে হবে। তাই তিনি বলেন, ত্যাগ ও নিষ্ঠার মাধ্যমে মানুষকে ভালোবেসে অকৃপণ ভাবে মেধা ও পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারে শিক্ষক-সমাজ। জাতির পিতা শিক্ষা ও শিক্ষককে অনেক বড় মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত ও অধিষ্ঠিত করেছিলেন। শিক্ষকদের সীমিত আকারে হলেও সুযোগ-সুবিধা দিয়েছিলেন। বর্তমানেও বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাদর্শন শিক্ষকদের মুক্তির হাতিয়ার। এ নীতি ও আদর্শে সব শিক্ষককে দীক্ষিত করে তুলতে হবে। বাংলাদেশে শিক্ষাব্যবস্থার বহু স্তরেই সংখ্যাধিক্যে প্রভূত উন্নতি হয়েছে। তবে শিক্ষার হার বাড়লেও মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন জাতি বিনির্মাণে আমরা এখনও আশাজাগানিয়া জায়গায় যেতে পারিনি। নানা সময়ে কিছু ব্যক্তি শিক্ষকতার মতো মহান পেশাকে কলঙ্কিত করেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও ঘুষ-দুর্নীতিতে শিক্ষক ও প্রশাসন জড়িয়ে পড়ার খবরও নানা সময়ে শোনা যায়। অনেক জায়গায় অদক্ষ ম্যানেজিং কমিটি, গভর্নিং বডি এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রকৃত সুশাসন বিঘ্নিত করেছে।
ফলে শিক্ষা তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারছে না। আরেকটি কথা সত্য যে, সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া শিক্ষককুল হলো বেসরকারি স্তরে যারা কর্মরত। এখানে উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মোট শিক্ষাদান, সঞ্চালন ও পরিচালনের শতকরা ৯৮ ভাগ বেসরকারি অথচ সব ধরনের অবহেলার শিকার এই স্তরের শিক্ষক-কর্মচারীরা। বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে তুলনা করলে এটা ব্যাপক বৈষম্য। বর্তমান বিশ্বে শিক্ষক এবং শিক্ষাদান প্রক্রিয়া একে অপরের পরিপূরক হিসেবে সর্বজন স্বীকৃত একটি বিষয়। সে কারণে বিশ্বব্যাপী শিক্ষকতা পেশার পরিচর্যার জন্য রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলছে। শিক্ষকদের মর্যাদা বৃদ্ধি এবং পেশাকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বেতন-আবাসন, প্রশিক্ষণ-প্রাতিষ্ঠানিক কর্মপরিবেশ উন্নত করার ওপর ইউনেসকো জোর সুপারিশ করে চলছে। সেজন্য শিক্ষকদের সব বিষয় বিবেচনা করে একেক বছর একেকটি প্রতিপাদ্য বিষয় নির্বাচন করে থাকে এবং বিশ্বের সব দেশেই এই প্রতিপাদ্য বিষয়ে অনুধাবনমূলক বিশ্লেষণ চলতে থাকে। চলমান অতিমারি পরিস্থিতিতে শিক্ষক-সমাজ নিজস্ব উদ্যোগেই শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য বিভিন্ন শিক্ষাক্রমে কাজ করে যাচ্ছে। সংকট মোকাবিলায় এবং ভবিষ্যৎ প্রতিচ্ছবি নির্মাণে শিক্ষক-সমাজ একটি বিশেষ ভূমিকায় নিজেদের পরিচয় তুলে ধরে ইউনেসকো শিক্ষকদেরই মহিমান্বিত করেছে। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সুসংহত করার জন্য আমাদের পূর্বসূরিরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের পর জাতির পিতার পাশে থেকে শিক্ষক-সমাজ দেশগড়া সর্বোপরি দেশের শিক্ষাব্যবস্থা গড়ায় ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। আজ তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে থেকে শিক্ষক-সমাজ একই ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। বাংলাদেশে শিক্ষকদের বিরাজমান সমস্যাগুলো সমাধানে মানবদরদি সরকার ও তার মন্ত্রণালয় অগ্রণী ভূমিকা নেবে।এটাই সবার প্রত্যাশা।
আদর্শ মানুষ, জাতি, দেশ ও একটি উন্নত নৈতিক কর্মময় জীবনব্যবস্থার জন্য শিক্ষকদের ভূমিকা যে কতখানি, তা একজন সাধারণ মানুষও গভীর চিন্তা করলে বুঝতে পারবেন। সমাজে শিক্ষকদের গুরুত্ব কতটুকু, তা এ লেখায় আলোচনা করতে চাই না। সেটা দেশ ও সমাজের মানুষই নিজ যোগ্যতায় উপলব্ধি করুক। শুধু বলতে চাই, বড় গাছ সবাই দেখে, কিন্তু শিকড় থাকে মাটির নীচে; অনেক বড় ভবন সবাই দেখে, কিন্তু ভবনের নিচের ফাউন্ডেশন দেখা যায় না। ছাত্রছাত্রীর বড় বড় সফলতার পেছনে শিক্ষকদের অবদান ওই শিকড়ের মতো বা ওই ফাউন্ডেশনের মতোই। আজকে যাঁরা সমাজের একদম উঁচু পর্যায়ে আছেন, যেমন শিক্ষকতা চাকরির নীতি নির্ধারক, তাঁদের আজকের অবস্থানে আসার পেছনে কোনো না কোনো শিক্ষকের কোনো অবদান কি মোটেও নেই? কিন্তু সেই শিক্ষকেরা সমাজে মূল্যায়িত হয় কতটুকু। এ বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে। যতই উন্নত যানবাহন বানান না কেন, চালকের পেটে ক্ষুধা থাকলে সেই যান বাহন কতক্ষণ ভালো চলবে? স্পিডবোটও আছে, ইঞ্জিনও আছে, কিন্তু ভালো চালকের সে রকম সুযোগ-সুবিধা না দিলে ভালো চালক তো হারিয়ে যাবেই। এনটিআরসিএর শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষাসহ নিয়োগ প্রক্রিয়ার বেশ কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করার পর যখন কোনো মাধ্যমিক বিদ্যালয় বা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মানুষ শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। তারপরও কেউ বলতে পারবেন না, কবে তাঁদের এমপিওভুক্ত করা হবে। এমপিওভুক্তির যে প্রক্রিয়া বর্তমানে চালু আছে, তা অনেক ত্রুটিপূর্ণ-এটা ভুক্তভোগীরা একবাক্যে স্বীকার করবেন। এমপিওভুক্তির জন্য পুরোপুরি নিরপেক্ষ একটা প্রক্রিয়া এখনো বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় চালু করতে না পারা বঙ্গবন্ধুর পরিপূর্ণ আদর্শ ও স্বপ্ন বাস্তবায়নের পরিপন্থী।
বঙ্গবন্ধু বুঝতে পেরেছিলেন সোনার বাংলা গড়তে হলে সোনার মানুষ তৈরি করতে হবে। তাই তিনি বলেন, ত্যাগ ও নিষ্ঠার মাধ্যমে মানুষকে ভালোবেসে অকৃপণভাবে মেধা ও পরিশ্রমকে কাজে লাগিয়ে সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারে শিক্ষক-সমাজ। বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও শিক্ষককে অনেক বড় মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত ও অধিষ্ঠিত করেছিলেন। শিক্ষকদের সীমিত আকারে হলেও সুযোগ-সুবিধা দিয়েছিলেন। বর্তমানেও বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাদর্শন শিক্ষকদের মুক্তির হাতিয়ার। শিক্ষক হলেন এমন এক ব্যক্তি যিনি জায়মান প্রজন্মের সাফল্য,যুগ-যুগান্তরের সঞ্চিত যাবতীয় মূল্যবান সম্পদ, হস্তান্তরিত করেন। কিন্তু কুসংস্কার, দোষ ও অশুভকে ওদের হাতে তুলে দেবেন না।এটাই হলো শিক্ষকের গুরুত্বের মাপকাঠি। সুতরাং তাকে পর্যাপ্ত সম্পদ দেওয়া উচিত। মনে রাখা প্রয়োজন কেবল তার হাত দিয়েই আমরা সুস্থ কুঁড়িগুলোকে লালন করতে পারি, যাদের জন্য আমরা লড়াই করছি, যাদের জন্য আমরা টিকে আছি এবং যাদের ছাড়া জীবন সংগ্রাম অর্থহীন। সুতরাং যেকোন দেশের ক্ষেত্রে শিক্ষায় বৈষম্য থাকা কোনোমতেই কাম্য নয়।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক
এমএসএম / এমএসএম

মেহেরপুর মুজিবনগর সীমান্তে ১৫ অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করলো বিএসএফ

ভূরুঙ্গামারীর রাজনীতিতে নতুন গতি:৩১ দফা নিয়ে আন্ধারিঝাড়ে বিএনপির প্রচারণা

কুড়িগ্রামে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশ কর্তৃক পরোয়ানাভুক্ত আসামী গ্রেফতার

কুতুবদিয়ায় সমুদ্র সৈকতে ভেসে এলো অর্ধগলিত লাশ

চট্টগ্রামে বাড়ছে ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া রোগী

হাইস্পিড গ্রুপ অফ কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুসন্ধান

বোদায় মহিলা মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে সাইকেল বিতরণ

হাটহাজারী মাদ্রাসায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির স্থায়ী সদস্য কবর জেয়ারত ও পরিচালক'র সাথে সৌজন্য সাক্ষাত

ভবদাহ অঞ্চলে পানিবন্দি শত শত পরিবার

বারহাট্টার প্রকৃতিতে ফুটন্ত শাপলা যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে

কুড়িগ্রামে দূর্গম চরাঞ্চলের দরিদ্র মহিলাদের মাঝে সেলাই/হস্তশিল্প বিষয়ক প্রশিক্ষনের উদ্বোধন
