ঢাকা শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

দৈনিক সকালের সময় পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশ

খালিয়জুরীতে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকসহ ৪ শিক্ষককে কারণ দর্শানোর নোটিশ


মৃণাল কান্তি দেব, খালিয়াজুরী photo মৃণাল কান্তি দেব, খালিয়াজুরী
প্রকাশিত: ১২-১০-২০২৩ দুপুর ৩:২৯
‘স্কুল প্রায়ই থাকে বন্ধ, খোলা হলেও বন্ধ হয় বেলা ১১টা‘- এই শিরোনামে চলতি মাসের চার তারিখ দৈনিক সকালের সময় অনলাইন পোর্টালে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদটি নেত্রকোণার খালিয়াজুরী উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বুলবুল আহমেদ মন্ডলের দৃষ্টিগোচর হয়। পরে তিনি উপজেলার গছিখাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) কেয়া রানী সরকার এবং আরো তিনজন সহকারি শিক্ষক সন্দীপ সরকার, মোহাম্মদ হাসান রিয়াদ ও মো. আজহারুল হককে বিদ্যালয় তালাবদ্ধ থাকা ও কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা এই মর্মে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন। 
 
খোঁজ নিয়ে আরো জানায় যায়, চলতি বছরের ২৪ জুন বিকাল সোয়া ৩টার দিকে একই বিদ্যালয় পরিদর্শনের সময় প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) কেয়া রানী সরকারকে এবং ৩১ মে সকালের দিকে পরিদর্শনে গেলে কেয়া রানী সরকার ও সহকারি শিক্ষক আজাহারুল হককে কর্মস্থলে অনুপস্থিত পান তৎকালীন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ। অননুমোদিতভাবে কর্মস্থল ত্যাগ ও কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় সেসময় এই দুজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানো নোটিশ প্রদান করেছিলেন তিনি (নুর মোহাম্মদ)।
 
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) খালিয়াজুরী উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) বুলবুল আহমেদ মন্ডল বলেন, গত ৮ অক্টোবর তাদের বিরুদ্ধে কেন সরকারি বিধি মোতাবেক ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হবে না- এই মর্মে তিন কর্ম দিবসের মধ্যে জবাব দেওয়ার কারণ দর্শানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। চারদিন পার হয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) পঞ্চম দিন। তাদের কাছ থেকে চিঠির উত্তর এখানো পায়নি। এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয়কে অবগত করা হবে।
 
গত ৪ অক্টোবর বেলা ১১টার দিকে সরেজমিনে গছিখাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় তালাবদ্ধ অবস্থায় বন্ধ পাওয়া যায়। পরে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সহ-সভাপতি হামিদ আলী, জমি দাতা হাফিল আলী, শিক্ষার্থী মাসুদ ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে প্রতিবেদক জানাতে পারে, বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কেয়া রানী সরকারসহ চারজন শিক্ষক কর্মরত আছেন। মাসের সিংহভাগ দিন বিদ্যালয়ে শিক্ষকেরা উপস্থিত হয়ে ক্লাস নেন না। মন চাইলে ক্লাস নেন, আর মন না চাইলে ১১টার ভেতর স্কুল বন্ধ করে চলে যান। কোন দিনই চারজন শিক্ষক একসাথে স্কুলে উপস্থিত হন না। কোনদিন দুজন আবার কোনদিন একজন শিক্ষক আসেন। প্রায় সময়ই বিদ্যালয় থাকে বন্ধ।

এমএসএম / এমএসএম

গাজীপুরে অন্তহীন অভিযোগে অভিভাবকদের তোপের মুখে প্রধান শিক্ষক!

ভূঞাপুরে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ে ওরিয়েন্টেশন সভা

রাণীশংকৈলে পুলিশের ওপেন হাউস ডে অনুষ্ঠিত

সবুজে ঢেকে যাক কালকিনি: পরিবেশ রক্ষায় আনসার-ভিডিপি’র অঙ্গীকার

অভয়নগরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত -১

তানোরে ব্যাক ডেট ও জালিয়াতি নিয়োগের তদন্তে হাজির হননি ভারপ্রাপ্ত অধ্যাক্ষ

পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালীতে স্কুল শিক্ষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে ক্লাস বর্জন করে আন্দোলন

চট্টগ্রামে নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫ সম্পন্ন

পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ হবে: জামায়াতের অধ্যাপক মজিবুর রহমান

শ্রীপুরে পরিবেশ বিপর্যয় রোধে করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা

অনার্সের খাতা দেখেন কলেজ হোস্টেলের গার্ড !

মানিকগঞ্জে ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারী আটক