ভুল চিকিৎসায় মারা গেল রোগী ক্লিনিক কতৃপক্ষ মামলার বাহিরে
গত ১৬ অক্টবর দুপুরে কাটাবাড়ী ইউনিয়নের বেড়াবিশুলিয়া গ্রামের গর্ভবতী তানিয়া(২২)কে চিকিৎসার জন্য গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের হাসপাতাল রোডে সিটি জেনারেল হাসপাতাল এন্ড কনন্সালটেশন সেন্টারে বাগদাবাজরের পল্লি চিকিৎসক আশরাফুলের নির্দেশে নিয়ে আছে এবং চিকিৎসার জন্য ভর্তি করায়। এসময় রোগীর স্বজনদেরকে সিটি হাসপাতালে ভাল চিকিৎসা হয় বলেন আশরাফুল ইসলাম তার পরামর্শে উক্ত ক্লিনিকে নেওয়া হয় জানায়,মৃত্যু তানিয়ার পরিবার। ক্লিনিকে নেওয়ার সাথে মাথে ক্লিনিক কতৃপক্ষ রোগীর স্বজনদের জানায় অপারেশন করতে হবে। তাদের পরামর্শে অপারেশন করার জন্য রাজি হয়। ভুক্তভোগী রোগীর স্বজনরা জনায়, কিছুক্ষণ পরেই তানিয়াকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়,অপারেশনের সময় ছিলেন ডাঃ তৌহিদা ইয়াসমিন সমা,মশিউর রহমান সাদিক,ক্লিনিক মালিক ডেন্টাল চিকিৎসক প্রতাব,আতিক ও পল্লি চিকিৎসক আশরাফুল সহ অজ্ঞাত আরো তিন-চার জন। কিছুক্ষণ পরে স্বজনের হাতে ফুটফুটে পুত্র সন্তান তুলে দেয় ক্লিনিকের একটি নার্স। তার খানিক পরে অপারেশন থিয়েটার থেকে একে একে সবাই বেড়িয়ে যায় এবং রোগীর স্বজনদের রোগীকে বগুড়ায় নেওয়ার জন্য বলে। পরে সদ্য ভর্তি তানিয়ার ভাই বুঝতে পারে তারা তার বোন তানিয়াকে মেরে ফেলেছে। তখন তারা কান্নায় ভেঙ্গেপরে এবং হত্যার প্রতিবাদ করতে থাকে।এ সুজগে সিটি জেনারেল হাসপাতাল এন্ড কনন্সালটেশন সেন্টার কতৃপক্ষ এবং কর্তব্যরত ডাক্টার পালিয়ে যায়। প্রায় তিন ঘন্টা যাবত ক্লিনিকের সামনে স্বজনরা বিক্ষোভ করে এবং অপরাধীদের আইনের আওতায় আনার দাবী জানায়। এ সময় স্থানীয় এলাকাবাসী জানায় প্রায়ই এই ক্লিনিকে মারা যাচ্ছে রোগী। ইতি পূবে ক্লিনিকে আরো তিনজন প্রসূতি মা মারা যায় এটা নিয়ে চারটা হলো। তাই প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ক্লিনিকটি বন্ধের দাবি ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসীর। উক্ত ঘটনায় অন্য কোন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে থানায় খবর দেয় স্থানীরা। গোবিন্দগঞ্জ থানার তদন্ত অফিসার বুলবুল আহমেদ এর নির্দেশে ক্লিনিক মালিক প্রতাবকে আটক করা হয়। গভির রাত পর্যন্ত চলে নানা জল্পনা কল্পনা রাত আরো গভীর হলে সিটি জেনারেল হাসপাতাল এন্ড কনন্সালটেশন সেন্টার মালিক সহ হত্যার সাথে জরিত আরো আসামীদের নাম বাদ দিয়ে মাত্র দুই জনকে আসামী করে এজাহার জমাদেয় বাদী আবু সাইদ শেখ। বিস্বস্থ সুত্রে জানা যায়, মোটা অংকের অর্থ লেনদেনের মধ্যমে সিটি জেনারেল হাসপাতাল এন্ড কনন্সালটেশন সেন্টার মালিকের নাম বাদ যায়। ফলে ক্লিনিক মালিক প্রতাব এর বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ না থাকায় মুছলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় জানায় থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ জাফরিন জাহেদ জিতি বলেন, আমরা শুনেছি তবে আমাদের কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। তিন সদস্য বিশিষ্ঠ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এমএসএম / এমএসএম
পাবনায় রেজিস্টারদের প্রাণনাশের হুমকি! সেই শাহীনসহ ৬ দলিল লেখকের সনদ বাতিল
হালদা নদী থেকে বালুভর্তি ড্রেজার জব্দ, চালককে জরিমানা
শাল্লার কুশিয়ারা নদীতে অবৈধ ড্রেজার মেশিনের তান্ডব,নদীভাঙনের মুখে শত শত ঘরবাড়ি
বগুড়ার শেরপুরে মটরসাইকেল দুর্ঘটনায় দুই বন্ধু নিহত
গ্রাম আদালতকে আরও গতিশীল করতে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
এমপিওভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণের চেষ্টা চলবে-নেত্রকোনায় দেলাওয়ার হোসেন আজিজী
চট্টগ্রামের ৫টি আসনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে তৃণমূলে ক্ষোভ
কটিয়াদীতে পুকুরের পানিতে দুই বছরের শিশুর মৃত্যু
কেশবপুরে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কেশবপুরে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
নওগাঁয় মশার উপদ্রবে অতিষ্ঠ পৌরবাসী
মান্দায় নারী উন্নয়ন ফোরামের নামে ১০ লাখ টাকা ‘গায়েব’