ঢাকা মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

লোহাগড়ায় মিথ্যা মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন


পিকুল আলম, লোহাগড়া  photo পিকুল আলম, লোহাগড়া
প্রকাশিত: ২০-১-২০২৪ দুপুর ২:৫৯

নড়াইলের লোহাগড়ায় মিথ্যা মামলা ও হয়রানি থেকে বাঁচতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী মো, রফিকুল ইসলাম  ও তার পরিবার।শনিবার (২০ জানুয়ারি) সকাল ১১ টায়  উপজেলার চর মঙ্গলহাটা গ্রামে তার নিজ বাড়ীতে এ সংবাদ সম্মেলন করেন । সংবাদ সম্মেলনে তিনি লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন,  আমি একজন পল্লী চিকিৎসক। বিগত ২০২০ সালে আমার একমাত্র ছেলে অনিক শেখ (৩২) এর সাথে একই উপজেলার ইতনা গ্রামের চঞ্চল মোল্যার মেয়ে রানী খাতুন (২১) এর সঙ্গে মুসলিম রীতি অনুযায়ী বিয়ে হয়। 

বিবাহের পর হইতে আমার ছেলের বৌ পিতার বাড়িতে থাকতে পছন্দ করে। সে আমার বা আমার স্ত্রীর সাথে কখনও ভালো ব্যবহার করে না। আমার ছেলে বেকার জীবন যাপন করে। সে কারনে দুজনের মধ্যে মাঝে মাঝে ঝগড়া বিবাদ হতো। আমার বৌমা রানী খাতুন ৪ বছর বিবাহের মধ্যে ০৩টি সন্তান নষ্ট করেছে। আমার সংসারে সে আমাদের সাথে থাকতে চায় না। ছেলেকে নিয়ে তার পিতার বাড়িতে থাকে। আমি আমার স্ত্রী অতিকষ্টে জীবন যাপন করি। আমার বেয়াই চঞ্চল মোল্যা তার মেয়েকে নিয়ে একাধিকবার আমায় ডেকে আমাকে সহ আমার স্ত্রী সন্তানকে চাপ প্রয়োগ করে টাকা পাওয়ার দাবি করেছে।
তার মেয়েকে আমার সংসারে আর দিবে না । এ বিষয়ে ইতনা বিট অফিসার এস আই মিজান সহ মল্লিকপুর বিট অফিসার সৈয়দ আলী, এস আই আকিজ সালিশ বৈঠক করেছে। সেখান থেকেও আমার বৌ মাকে তারা বাড়িতে নিয়ে যায়। তখন বৌমা ০৩মাসের অন্তস্বত্বা ছিল। এরপর থেকে তাদের সাথে আমার আর কোন যোগাযোগ নেই। আমি অতি সাধারন একজন মানুষ। আমার স্ত্রী অসুস্থ এবং স্টোক করে শয্যাশায়ী। হঠাৎ করে ১৭ জানুয়ারি গভীর রাতে  লোহাগড়া থানা এস আই অমিত কুমার বিশ্বাসের নেতৃত্বে একদল পুলিশ আমার বাড়িতে হানা দিয়ে আমি সহ আমার অসুস্থ স্ত্রী বীমা বেগম (৪৫)  ও আমার ছেলে অনিক শেখ কে গ্রেফতার করে। অভিজানের সময় সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তার সাথে কোন মহিলা পুলিশ ছিল না। 
এ সময় ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলামের সাথে মামলার বিষয় পুলিশ এস আই অমিত কুমার বিশ্বাসের সাথে বাদ-বিতণ্ডা হয়। এরপর ঐ পুলিশ কর্মকর্তা আমাদের কে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। এ সময় আমাদের নিকট এস আই অমিত কুমার বিশ্বাস মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন বাবদ নগদ এক লাখ নগদ  টাকা ঘুষ দাবি করেন। এরপর আমি উদ্বুদ্ধ পরিস্থিতি থেকে বাঁচার জন্য আমার ছোট শালিকা হাসিনা বেগমের মাধ্যমে ২ হাজার টাকা প্রদান করে। দাবেকৃত টাকা না পেয়ে পুলিশ কর্মকর্তা পুলিশ কর্মকর্তা সময়কে ফোন করে ১৮ জুনিয়ারি দুপুরের পর আমাদের আদালতে পাঠায়। বিজ্ঞ আদালত আমাকে এবং আমার স্ত্রীকে জামিন মন্জুর করেন।  কিন্তু আমার  ছেলে অনিকের জামিন না মঞ্জুর হওয়ায় সে বর্তমানে জেলা হাজতে রয়েছে।

তিনি সংবাদ সম্মেলনে আরো অভিযোগ করে বলেন, বিবাদীর দেওয়া মামলাটি ৪ জানুয়ারি থানায় নথিভুক্ত হয়। আমাদের গ্রেফতার করা হয় ১৭ ই জনুয়ারি। অথচ পুলিশ কর্মকর্তা পি/ও ভিজিট হল ১৮ জানুয়ারি। এটা কিভাবে সম্ভব? শুধু তাই নয়, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই অমিত বিশ্বাস ঘটনাস্থলে না গিয়েই ৫ ই জানুযারি তিনি ঘটনা স্থল প্রদর্শন করেছেন মর্মে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করেন। 
তিনি এ বিষয়ে পুলিশের ঊর্ধতম কর্মকর্তার সহযোগীতা কামনা করছেন।

এমএসএম / এমএসএম

মিরসরাইয়ে মহাসড়ক সংলগ্ন অবৈধ বাউন্ডারি ওয়াল গুঁড়িয়ে দিল উপজেলা প্রশাসন

চিলমারীতে যৌথ অভিযানে, অনলাইন জুয়ার সরঞ্জামসহ দুই যুবক আটক

পারিবারিক দ্বন্দ্বে আহত হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’ গেজেটে নাম পেলেন বাঘার জাহিদ

মহেশখালীতে শিশুকে ধর্ষণের পর হত্যা, ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড

কুড়িগ্রামের চরাঞ্চলে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে মানববন্ধন ও গণস্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

তাড়াশে আগুনে বসত ঘর পুড়ে ছাই, ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

সুবর্ণচরে বিশিষ্ট সমাজসেবক আকবর হোসেনকে সংবর্ধনা

কোটালীপাড়ায় পুকুরে ডুবে প্রতিবন্ধী যুবকের মৃত্যু

ধামরাইয়ে পোশাক কারখানা বন্ধের প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ করে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

মির্জাগঞ্জে মাসিক আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

বগুড়ার শেরপুরে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার চেষ্টা, হাসপাতালে ভর্তি

বোয়ালমারীতে প্রাণি সম্পদ দপ্তরের উদ্যোগে হাঁস বিতরণ কর্মসূচি পালন

লন্ডনে তারেক রহমানের সাথে বিএনপি নেতাদের সাক্ষাৎ