ঢাকা মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫

আত্মগোপনে থাকা জঙ্গি সাদেকের পক্ষে ১৭ দিন পরে প্রতিবাদ


শামীম আহমদ photo শামীম আহমদ
প্রকাশিত: ২৯-৭-২০২৪ দুপুর ৩:৪৯

চলতি মাসে গোয়েন্দা নজরদারিতে জঙ্গি নেতা আবুল হাসান মুহাম্মদ সাদেক শিরোনামে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করে দৈনিক সকালের সময়। ১১-৭-২০২৪ দুপুর ১২:৩৯ প্রকাশিত সেই সংবাদের প্রতিবাদ পাঠিয়েছে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ নামের একটি ভুয়া বিশ্ববিদ্যালয়। একই তারিখে পৃথক চিঠিতে ২৭-৭-২০২৪ রাত ৯:৫৫ প্রকাশিত "পুলিশ হত্যা কারাগার ভাংচুর, মাস্টারমাইন্ড জঙ্গি সাদেক আত্মগোপনে" শিরোনামের সংবাদেরও প্রতিবাদ পাঠিয়েছে ভুয়া ওই বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষা মন্ত্রনালয়ে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে ১৯৯৬ সালে ৫ বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি শর্তসাপেক্ষে সাময়িক অনুমোদন পেয়ে শর্ত পালন না করায় আর অনুমতি পায়নি। তাই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়টির কোন আইনগত বৈধতা এই মুহূর্তে নাই। 

প্রতিবেদকের বক্তব্য :- যথেষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে ওই সংবাদ দুটি প্রকাশ করা হয়েছে। ইতিপূর্বে ভুয়া ইমিরেটাস উপাধি ব্যবহার করে নানারকম প্রতারণা করছে জঙ্গি নেতা মাওলানা সাদেক। দৈনিক সকালের সময়ের একটি চিঠিতে জঙ্গি সাদেকের ইমিরেটাস উপাধি ব্যবহার নিষিদ্ধ করে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। দৈনিক সকালের সময়ে একাধিক সংবাদ প্রকাশ করায় যুদ্ধাপরাধী জঙ্গি মাওলানা সাদেককে বাদ দিয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ দিয়েছে রাষ্ট্রপতির পক্ষে শিক্ষা মন্ত্রনালয়। নতুন নিয়োগ পাওয়া শাহজাহান নামের ও শিক্ষক বছরের অর্ধেক সময় বিদেশে থাকে। মাঝে মাঝে সে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসলেও সাদেকের সিংহাসনের সামনে শাহজাহান পিয়নের মতো দাঁড়িয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় ফাইলে স্বাক্ষর করে চলে যায়। শাহজাহান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সুযোগ সুবিধা ভোগ করে। নতুন উপাচার্য শাহজাহানের নামও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আরো অনুসন্ধান করে সেই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালনা করে যুদ্ধাপরাধী জঙ্গি মাওলানা সাদেক নিজেই তা সরকার জানে। দীর্ঘ ২৩ বছর বিশ্ববিদ্যালয়টি অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং সনদ জালিয়াতির সুনির্দিষ্ট প্রমাণ শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের কাছে আছে। তবুও জঙ্গি গোষ্ঠীর শক্তির কাছে সরকার বা শিক্ষা মন্ত্রনালয় মাথা নত করেই এই অবৈধ বিশ্ববিদ্যালয়টিকে কিছুই করতে পারছে না। যেহেতু বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন তাদের তদন্ত প্রতিবেদনে পাওয়া গেছে, মাওলানা সাদেক একজন ভুয়া উপাচার্য, ১৯৯৬ সালে ৫ বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি শর্তসাপেক্ষে সাময়িক অনুমোদন পেয়ে পরবর্তীতে শর্ত মনে আর অনুমতি নেয়নি। সেই আইন অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টি কোন আইনগত বৈধতা এই মুহূর্তে নাই। তিনি জঙ্গি সংশ্লিষ্ট অর্থায়ন করে এবং বিদেশে অর্থ পাচার করে এমনকি সরকার বিরোধী কার্যক্রম পরিচালনায় সক্রিয় তাতেই প্রতীয়মান হয় যে, সাদেকের জঙ্গি সংশ্লিষ্ট অভিযোগ সকালের সময়ের মনগড়া বা ভিত্তিহীন ও উদ্দ্যশ্যেমূল সংবাদ নয়। এই সংবাদের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ছড়ানোর সুযোগ নেই। বরং এই সংবাদের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত নীতি "জঙ্গি দমনে শূন্য সহনশীলতা" বাস্তবায়নের পথ সুগম করবে। জঙ্গি সাদেকের বিষয়ে অতীতের সকল সংবাদ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনুসন্ধানী কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করবে। সর্বপরি জঙ্গি মুক্ত বাংলাদেশ গঠনের প্রচেষ্টা হিসেবে এই এই প্রতিবেদন চিহ্নিত করা যায়। এশিয়ান ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে অবুঝ শিক্ষার্থীরা যেন বিপদজনক না হয় তার জন্য অভিবাদকদের সতর্ক থাকতে এই সংবাদ।

এমএসএম / এমএসএম

এসেনসিয়াল ড্রাগসের এমডির আত্মীয়দের বদলি বাণিজ্য

ট্যাক্স ল'ইয়ার্স সোসাইটি ২০১৭ এর নির্বাচিত নতুন কমিটির অভিষেক দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত

উদ্যোমী নারীদের সম্মাননা জানাল ‘উইমেন’স ফাউন্ডেশন’

উত্তরা সেক্টর-১২ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

রোজাদার পথচারীদের পাশে ইফতার নিয়ে হাজির আজমল হুদা মিঠু

আন্তর্জাতিক নারী দিবসে ৮ জন নারী উদ্যোক্তা পেলেন সাহসিকা সম্মাননা

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স ক্লাবের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

ছাত্র দলের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিআরটি’র ফ্যাসিস্ট আওয়ামীর দোসর এডি আলী আহসান বহাল তবিয়তে

ধর্ষণও হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে

ছুরিকাঘাতে রাজধানীতে যুবক নিহত

আলোচনা সমালোচনার শেষ নেই আওয়ামী লীগ নেত্রী তাহমিনার

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার উন্নয়নের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন