পুলিশের অস্তিত্ব রক্ষায়-১১ দফা

দীর্ঘ বছর যাবত পুলিশের সাথে বন্ধুত্ব থাকার সুবাদে বলতে পারি দেশের সব পুলিশ খারাপ নয়, আবার একবারে সাধুও নয়। ভালো মন্দ মিলেই আমরা মানুষ, মানুষ হিসেবে আমাদের ভুল হতেই পারে- তেমনি পেশায় পুলিশ যাঁরা তারাতো মানুষ তাদেরও ভুল থাকতে পারে। সব কিছু বিবেচনা করে আমাদের পথচলা।
পুলিশের অস্তিত্ব রক্ষায়-১১ দফা দাবি এবং চলমান পরিস্থিতি
বর্তমানে দেশে পুলিশরা ১১ দফা দাবিতে কর্মবিরতি ও বিক্ষোভ মিছিল করছে। অধস্তন পুলিশ সদস্যদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে:
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় পুলিশ সদস্যদের হত্যার বিচার
৮ ঘণ্টার বেশি ডিউটি করতে বাধ্য না করা
অতিরিক্ত ডিউটির জন্য সুবিধা প্রদান
শুক্রবার ও শনিবারসহ সব সরকারি ছুটি ভোগের সুযোগ প্রদান
ছুটি কাটাতে না পারলে অতিরিক্ত কর্মদিবস হিসেবে আর্থিক সুবিধা প্রদান
সোর্স মানি প্রদান,
ঝুঁকিভাতা বৃদ্ধি
ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের আদেশদানে সংবিধান ও জনগণের মনের কাঙ্ক্ষিত বিষয়কে প্রাধান্য দেওয়া
পুলিশকে রাজনীতি মুক্ত রেখে নিরপেক্ষতার সাথে কাজ করার সুযোগ নিশ্চিত করা
নিরাপত্তা বেষ্টনী জোরদার করে নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করা
পদোন্নতির পদক্ষেপ গ্রহণ করে বৈষম্য দূর করা বদলির ক্ষেত্রে নিজ জেলার নিকটবর্তী জেলার প্রাধান্য নিশ্চিত করা
পুলিশ সংস্কার আইন প্রণয়ন করা
- কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদে পদন্নোতি প্রদান
পুলিশরা দাবি করেছে যে, তারা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে দেশের জানমালের নিরাপত্তা ও সরকারি সম্পদ রক্ষায় সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছিল। তাদের মতে, কেন তাদের থানা জ্বালিয়ে দেওয়া হবে এবং কেন তাদের হত্যা করা হবে? তারা অভিযোগ করেছে যে, তাদের সহকর্মীরা নিহত হলে সিনিয়র কর্মকর্তারা ঘরে বসে থাকেন, যা মেনে নেওয়া সম্ভব নয়।
আন্দোলনকারী পুলিশ সদস্যরা বলেছেন, "রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত পুলিশ চাই।" তাদের ১১ দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা কর্মস্থলে ফিরে যাবেন না। তাদের দাবি, পুলিশের বিসিএস ক্যাডার কর্মকর্তারা রাজনৈতিক প্রভাবে সুবিধা ভোগ করছেন, কিন্তু সাধারণ অধস্তন পুলিশ সদস্যরা মরছে এবং নিগৃহীত হচ্ছে।
পুলিশদের ব্রিটিশ আইন রহিত করে স্বাধীন বাংলাদেশের আইন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পুলিশের রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত সংস্কার করা উচিত, যাতে পুলিশ সত্যিকারের জনগণের বন্ধু হিসেবে রূপান্তরিত হয়।সরকার পতনের দিন শিক্ষার্থীদের দমন করতে সাধারণ পুলিশ সদস্যদের মাঠে নামানো হয়, যার ফলে থানায় ঢুকে ১৩ পুলিশ সদস্যকে হত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে। পুলিশের এসব হতাহতের জন্য ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের দায় রয়েছে বলে তারা মনে করছেন। এজন্য তারা 'দায়িত্বহীন' পুলিশ বলছেন এবং কোনো সরকারের পক্ষ হয়ে কাজ করবে না। পুলিশ জনগণের বন্ধু হয়ে কাজ করতে চায় এবং কোনো এমপি-মন্ত্রীকে প্রোটোকল দেবে না।
৫ আগস্ট সরকারের পদত্যাগের পর থেকেই তারা দেখেছে, তাদের অভিভাবকরা কোনো নির্দেশনা ছাড়াই আত্মগোপনে চলে গেছেন, যা তাদের নিরাপত্তাহীনতায় ফেলেছে। যথাযথ নির্দেশনার অভাবে অনেক পুলিশ সদস্যকে হারানো গেছে। বর্তমানে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। পুলিশের সদস্যরা বলেছেন, একটি সুশৃঙ্খল বাহিনীর সদস্য হিসেবে এবং সরকারি আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী, তাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অত্যন্ত ক্ষীণ। তথাপি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে তারা মৌনভাবে একাত্মতা প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ পুলিশসহ প্রতিটি বাহিনী চেইন অব কমান্ড অনুসরণ করে চলে। সে অনুযায়ী, অধস্তনরা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে। সেই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে পুলিশ বাহিনী আজ ছাত্র-জনতার মুখোমুখি হয়েছে। তারা দেশবাসীকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, মুক্তিকামী সাধারণ ছাত্র-জনতা কখনোই ধ্বংস ও হত্যাযজ্ঞের পক্ষে নয়। একটি সুশৃঙ্খল বাহিনীর সদস্য হিসেবে তারা সর্বদা জনগণের জানমাল ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ রক্ষায় আইন অনুযায়ী বদ্ধপরিকর। তারা থানা, পুলিশ ফাঁড়ি, পুলিশ বক্স এবং যানবাহনে ধ্বংসযজ্ঞের তীব্র নিন্দা জানায়।
লেখাটি শুরু করছি হাজারো প্রশ্ন ও ভাবনা নিয়ে। কিছু বাস্তবতা, কিছু কল্পনা, কিছু উপলব্ধি, এবং কিছু না বলা কথা নিয়ে আলোচনা করার উদ্দেশ্যে। মানবিক মানবতা বিষয়ক কথাগুলো বলার আগে, আমি সাম্প্রতিক সংঘটিত ঘটনায় ছাত জনতার আন্দোলনের রাজপথের পরিস্থিতি নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই। পুলিশের ত্যাগ ও গৌরবের ইতিহাস
হারিয়ে গেছে প্রতিবাদি ছাত্র জনতা, এবং আন্দোলন দমাতে সরকারের সিদ্ধান্তে পুলিশ রাজপথে মুখোমুখি হয়েছেন। সরকারের নির্দেশে মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও অরাজকতা সৃষ্টি কারীদের কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে, কিছু পুলিশ সদস্য দুর্বৃত্তদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হয়েছেন। তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি এই লেখাটি লিখলাম।
আমাদের দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলনের ইতিহাস যেমন গৌরবময়, তেমনি আমাদের পুলিশ বাহিনীরও একটি গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে, পুলিশের সদস্যরা সাহসিকতার সাথে কনিষ্ঠ নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রাণপাত করেছেন। রাজবাগে পুলিশ লাইনে হাজার হাজার পুলিশ সদস্য ঘুমন্ত অবস্থায় নির্মমভাবে নিহত হয়েছেন। তাঁদের ত্যাগ ও অবদানের স্মৃতি আমাদের জন্য চিরকাল অম্লান থাকবে।
পুলিশের ত্যাগ ও জনগণের নিরাপত্তা পুলিশকে দিতে হয়, সেই পুলিশকে১৯৭১ সালে হানাদাররা নির্মমভাবে হত্যা করেছে। আমাদের পুলিশের মহান ত্যাগের ফলে আমরা একটি দেশ পেয়েছি। পুলিশ যখন সরকারের সিদ্ধান্ত ও নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাস্তার বহুধরনের অরাজকতার মুখোমুখি হয়, তখন তাদের এই ত্যাগ অস্বীকার করার উপায় নেই।
সত্যিকার অর্থে, পুলিশ জনগণের বন্ধু এবং জনগণের নিরাপত্তার রক্ষক। পুলিশের নৈতিক দায়িত্ব হলো মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, আর পুলিশ কর্মজীবনের মূল লক্ষ্য রাষ্ট্র ও জনস্বার্থে সেবা প্রদান করা। কিন্তু আজকাল রাজনৈতিক কারণে পুলিশ যথেষ্ট বিতর্কিত হচ্ছে। যেখানে পুলিশ ও জনগণ একে অপরের বন্ধু হিসেবে দেশের সেবা করছে, সেখানে পুলিশের হাতে অথবা পুলিশের সহযোগিতায় ভুল হওয়ার কারণে এই বৈষম্য দেখা দিয়েছে। এটি আমাদের সামগ্রিক সমাজে একটি চ্যালেঞ্জ, যা শুধুমাত্র রাজনৈতিক অথবা সামাজিক সমাধান দ্বারা উত্তরণ সম্ভব। পুলিশ এবং জনগণের সম্পর্ককে পুনর্গঠন এবং বিশ্বাস পুনঃস্থাপন প্রয়োজন, যাতে ভবিষ্যতে কোনো বৈষম্য কিংবা বিতর্কের সৃষ্টি না হয়।
পুলিশের ত্যাগ ও বর্তমান পরিস্থিতি,বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে উস্কানিমূলক আচরণের কারণে প্রায় দুইশত তেরো জন নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে, সারাদেশে প্রায় পাঁচ থেকে ছয়শত পুলিশ সদস্য দুর্বৃত্তদের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন, যা দেশ এবং জাতির জন্য এক অসহনীয় সংকট। এই হত্যাকাণ্ড সত্যিকার অর্থে দুঃখজনক। ছাত্র জনতা ও পুলিশের পাশাপাশি একাধিক সংবাদকর্মীও প্রাণ দিয়েছেন। এই আন্দোলনের ফলে দেশে যে অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছে, তা ইতিহাসের নজিরবিহীন ঘটনা হিসেবে পুরো বিশ্বে প্রচারিত হয়েছে। রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে এই আন্দোলন সমাধান করতে ব্যর্থ হওয়ায়, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশ ত্যাগের মতো সিদ্ধান্তের কথা ইতিহাসের পাতায় একটি দুঃখ জনক অধ্যায় হিসেবে লেখা থাকবে।
পুলিশ শুধু নিহত হয়নি, বরং এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের সময় হাজারো সরকারি স্থাপনা এবং শত শত থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি ধ্বংস করা হয়েছে। বেশিরভাগ থানায় আগুন লাগিয়ে সব কিছু জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে, যা এই ধরনের ঘটনার ইতিহাসে বিরল। হত্যা ছাড়াও, থানা থেকে অস্ত্র লুট এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। দুর্বৃত্তরা এমন কোনো থানা বা ফাঁড়ি বাদ রাখেনি যেখানে তারা তাণ্ডব চালায়নি। বিশেষ করে, সাধারণ পুলিশ সদস্যরা বেশি নিহত হয়েছেন, যখন উর্ধতন কর্মকর্তাদের হতাহতের সংখ্যা একেবারে অস্বীকার যোগ্য সরকারের নির্দেশ মেনে সরকারি স্থাপনা ও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে বেশিরভাগ পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। এখনো অনেক পুলিশ সদস্যের মরদেহ খোঁজে পাওয়া যায়নি, এবং অসংখ্য লাশ গলিত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। পুলিশের কমিশনার পদমর্যাদার কর্মকর্তারা পালিয়ে গিয়ে নিজেদের রক্ষা করার চেষ্টা করলেও, ওসি ও এসআইসহ জুনিয়র পুলিশ সদস্যরা জীবন বাজি রেখে থানার রক্ষার চেষ্টা করেছেন। বিশেষ করে কনস্টেবলরা বুক পেতে থানার রক্ষার চেষ্টা করে প্রাণ হারিয়েছেন। পুলিশ হত্যা কত নির্মম ও বর্বর ছিল তা উপলব্ধি করা সহজ নয়। এই নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ড কোনোভাবেই কাম্য নয়। নিহত পুলিশের স্বজনদের আহাজারি ও পরিবারের কান্নার আওয়াজ আকাশ ভারি করে তুলেছে। ঘটনার শিকার পুলিশরা বাস্তবতার নিরিখে ১১টি দাবি উপস্থাপন করে, থানার প্রশাসনিক কাজ থেকে বিরত হয়ে কর্মবিরতি ঘোষণা করেছেন। তারা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে ফিরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন। আজ প্রায় এক সপ্তাহ অতিবাহিত হলেও পুলিশরা থানায় যোগদান করেনি। তাদের ১১ দফা দাবি যুক্তিসঙ্গত, যা একজন দায়িত্ববান পুলিশ তার জীবনের নিরাপত্তার জন্য দাবি করেছে। সরকারকে এই দাবি মেনে নেওয়া প্রয়োজন।
পুলিশবিহীন দেশে প্রতিদিন হত্যাকাণ্ড, রাহাজানি, লুটপাটসহ নানা ঘটনার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। এসব ঘটনার দায়িত্ব নেবে কে? বড় প্রশ্ন হলো, যেখানে পুলিশ সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে আসছিল, সেই পুলিশকে এখন সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হচ্ছে। পুলিশের ১১ দফা দাবি পুনরায় মূল্যায়নের সময় এসেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে দেশ ত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্র নিজ গতিতে চলছিল, এবং সরকারবিহীন প্রায় তিন দিন পর অন্তর্বর্তীকালীন উপদেষ্টা সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। এই সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হচ্ছেন বিশ্ববরেণ্য অর্থনীতিবিদ নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস। পুলিশরা আশা করে তাদের উপস্থাপিত ১১ দফা দাবি বাস্তবায়নের চেষ্টা করবেন। এখানে দুঃখ ও লজ্জার বিষয় হলো, পুলিশকে রক্ষা ও নিরাপত্তা দেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীকে এগিয়ে আসতেন হচ্ছে । নব-যোগদানকৃত আইজিপি কর্মস্থল থেকে বিরত থাকা পুলিশদের দায়িত্ব ফিরে যাওয়ার জন্য কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন। কিন্তু প্রতিবাদী পুলিশরা তাদের ন্যায্য দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত থানায় ফিরে যাবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। রাজনৈতিক স্বার্থে পুলিশের এই ব্যবহার এবং জনগণের মুখোমুখি সংঘাতে ঠেলে দেয়া একটি বড় অপরাধ। পুলিশ আইন শৃঙ্খলা রক্ষা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করবে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে পুলিশের ভূমিকা চিরকাল ছিলো আগামীতেও থাকবে। কিন্তু যে দলই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, পুলিশকে তাদের আধিপত্য বিস্তারে ব্যবহার করে থাকে,
আজকের সময় এসেছে, সরকারের আজ্ঞাবহ পুলিশের দায়ীত্ব পালনের ধারাবাহিকতার অবৈধ নিশম থেকে বেরিয়ে এসে আইনের সেবক হিসেবে জনগণের কল্যাণে কাজ করার। আমি এই লেখাটি কোন পক্ষ নিয়ে লেখেনি বরং পুলিশ ও জনগণের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে লিখলাম। সাম্প্রতিক সংঘটিত ছাত্র আন্দোলন, পুলিশ ও সংবাদ কর্মীদের মধ্যে নিহতদের সঠিক তদন্তের মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করার জন্য পরামর্শ সহ লেখাটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুসের প্রতি উপস্থাপন করছি।
লেখক: সাংবাদিক, গবেষক, টেলিভিশন উপস্থাপক ও মহাসচিব-চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম
এমএসএম / এমএসএম

কোচিং-এর গোলকধাঁধায়, শ্রেণিকক্ষে পাঠদানে গুরুত্ব নেই

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া
