জুলাই সনদ, গণভোট ও নির্বাচন
বাংলাদেশের জনগণ নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে একবুক প্রত্যাশা নিয়ে। তারা আশা করে আছে যে নির্বাচনের পরে তাদের জীবনে স্বস্তি আসবে, বর্তমান সময়ের অনিশ্চিত আর অস্থির সময়ের অবসান হবে, উত্তরণ ঘটবে একটি গণতান্ত্রিক কাঠামো আর সংস্কৃতিতে। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, একটি স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে একটি জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করা হলেই কি জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হবে? একটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে উঠবে, দারিদ্র্য ও বৈষম্য কমে যাবে এবং মানুষের জীবনের উন্নতি হবে?গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির প্রতিস্থাপন একটি স্বল্পদৈর্ঘ্যের দৌড় নয়, এটি একটি দীর্ঘ সময়ের পথযাত্রা। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন এই পথযাত্রার একটি ধাপ, একটি অত্যাবশ্যকীয় শর্ত, কিন্তু পর্যাপ্ত শর্ত নয়। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হলে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ গড়ে তুলতে হবে সর্বস্তরে- ব্যক্তিজীবনে, পারিবারিক অঙ্গনে, সামাজিক বলয়ে এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে। সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের নিরন্তর চর্চা ভিন্ন কোনো জনগোষ্ঠীতে একটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলা যায় না।একই সঙ্গে প্রয়োজন হবে দৃশ্যমানতা ও দায়বদ্ধতার একটি শক্ত কাঠামো। গণতন্ত্রের জন্য অবিরাম সংগ্রামের নামই গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি। প্রায়ই শুনা যায়, কোনটা আগে-গণতন্ত্র, না মানব উন্নয়ন? আসলে দুটিই একসঙ্গে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে, যেহেতু দুটিই পারস্পরিকভাবে সম্পৃক্ত। মানব উন্নয়নের দুটি মৌলিক মাত্রিকতা হচ্ছে মানুষের সক্ষমতা এবং সুযোগের বৃদ্ধি; সেই সঙ্গে তার কণ্ঠস্বরের অধিকার—মতপ্রকাশে এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণে। মানব উন্নয়নের প্রথম মাত্রিকতা অর্জনে অর্থনৈতিক গণতন্ত্র অপরিহার্য এবং তার দ্বিতীয় মাত্রিকতা অর্জনে রাজনৈতিক গণতন্ত্র লাগবেই। গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের রাজনীতি বিশেষ একটি মুহূর্তে পৌঁছেছে।
সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়েছেন। জনগণ সাধারণভাবে ভাষণটি ইতিবাচকভাবে দেখছে। এটি গঠনমূলক একটি বক্তৃতা, একই সঙ্গে চলমান সমস্যার সমাধানে একটি সময়োপযোগী উদ্যোগ। তবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় নিলে মনে হয়, জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হলেও পরে এটি বাস্তবায়ন কতটা হবে, তা নিয়ে আশঙ্কা রয়েছে।কেননা,ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সনদ,সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে বিচিত্রমুখী মতদ্বৈততা দেখা যাচ্ছে। এমনকি প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণা দেওয়ার পরও এক ধরনের গুঞ্জন দেখেছি-নির্বাচন আদৌ হবে কিনা।প্রধান উপদেষ্টার বক্তৃতাটি গঠনমূলক হওয়ার মধ্যে একাধিক যুক্তি রয়েছে। তিনি বক্তৃতায় সংস্কার, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া, নির্বাচন-পরবর্তী সংবিধান সংস্কারে সংসদের ভূমিকা এবং এগুলো বাস্তবায়নে সময়সীমা নির্ধারণের কথা বলেছেন। এতে মনে হয়েছে, সব কয়টি রাজনৈতিক দল তাদের দাবির কিছু না কিছু মেটাতে পেরেছে। যেমন বিএনপির একটি প্রধান দাবি ছিল-গণভোট ও নির্বাচন একই দিনে হোক। তাদের কাছে এটি একটি বড় বিষয়। প্রধান উপদেষ্টা তাঁর বক্তব্যে এটি তুলে এনেছেন। এতে ভাষণটি গ্রহণের বিষয়ে এদিন দুপুর পর্যন্ত তাদের দোদুল্যমানতা থাকলেও রাতে স্থায়ী কমিটির সভায় তারা প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।এতে বোঝা গেল,বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যের বিষয়গুলো মোটামুটি গ্রহণ করেছেন।জামায়াতে ইসলামীর দিক থেকে গণভোট চাওয়া হচ্ছিল; আবার তারা নির্বাচনও চাচ্ছিল। এই জায়গায় তাদের কিছুটা ছাড় দিতে হয়েছে। এর মানে এই নয়, তাদের কোনো দাবীই পূরণ হয়নি। সংসদের উচ্চকক্ষে যে আনুপাতির হারের কথা বলা হয়েছে, তা দলটির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায়, আপাত দৃষ্টিতে তারা বিভিন্ন মন্তব্য করলেও তাদের মূল যে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য, সেটা বাস্তবায়নের একটা সুযোগ তারা পাচ্ছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ মোটামুটি গ্রহণযোগ্য মনে করেছে। তাদের প্রধান বিষয় ছিল জুলাই সনদ বাস্তবায়ন। এনসিপির মধ্যে একটা ভয় ছিল যে, সনদ বাস্তবায়ন হবে না। কেননা, আমরা আগেও দেখেছি, নব্বই পরবর্তী রূপরেখাসহ বিভিন্ন বিষয় দেখা গেলেও তার তেমন বাস্তবায়ন ঘটেনি। বহু প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরও শেষ পর্যন্ত কোনো কিছুর বাস্তবায়ন হয়নি। এই ভয়ের কারণে তারা জুলাই সনদ বাস্তবায়নে খুবই জোর দিয়েছিল। এ জন্য তারা জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ চেয়েছিল। সে আদেশ জারির মাধ্যমে এখন যেহেতু জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একটা প্রক্রিয়া নির্ধারিত হলো, সেহেতু এনসিপিও লাভবান হয়েছে। ছোট রাজনৈতিক দলগুলোও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের ব্যাপারে ইতিবাচক। ধারণা করা হচ্ছে,এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে সবার মতকে সম্মান দেখিয়ে একটা সমাধানের দিকে যাওয়ার চেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে উঠে এসেছে। সরকার সে পথেই বেশ দক্ষতার সঙ্গে এগোচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখন যেসব বাধা-বিপত্তি রয়েছে, তার মধ্যে আছে একই দিনে নির্বাচন ও গণভোট হওয়া। এখানে নির্বাচনের পাশাপাশি চারটি বিষয়ে হ্যাঁ বা না ভোট দিতে হবে। যেহেতু বিষয় দুটি একই দিনে অনুষ্ঠিত হবে, তাই কোনো একটি বিষয় যেন কম গুরুত্ব না পায়, সেটা সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের প্রক্রিয়া প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে। তাই সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য এটি এক বাড়তি কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইতোমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে এবং তারা প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ। জনমতকে সংস্কারের পক্ষে টানার জন্য উভয় পক্ষকেই কাজ করতে হবে। আর পরে যে সংসদ গঠিত হবে, সেখানেও রাজনৈতিক দলগুলোর খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা জরুরি।সংসদ গঠনের পর সংবিধান সংশোধনের কাজটি বেশ সূচারুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। তা না হলে সংকট নিরসন হবে না। তাই সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোকে একই সঙ্গে একাধিক কাজের দায়িত্ব নিতে হবে। তার ওপর নির্ভর করছে আগামীর রাজনীতি কোন দিকে এগোবে।
এবারে আরও একটি নতুন বিষয় যুক্ত হয়েছে।উচ্চকক্ষের ধারণা। রাজনৈতিক দলগুলো আনুপাতিক হারে তাদের সদস্য উচ্চকক্ষে নিযুক্ত করতে পারবে। এতে সংসদীয় কাঠামোতেও উল্লেখযোগ্য একটি পরিবর্তন আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। কাজেই পুরো প্রক্রিয়াতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, গণভোট, নির্বাচন, সরকারের সমন্বয়ের ব্যাপারগুলো প্রধান উপদেষ্টার বক্তৃতার মধ্যেই একটা সমাধানের রূপরেখা পাওয়া গেছে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে টানটান উত্তেজনা ও বিভাজনের পরিস্থিতি দেখা গিয়েছিল; সেই সুযোগটা এখন আর নেই। তা ছাড়া প্রধান উপদেষ্টাও তাঁর বক্তৃতায় সবাইকে সতর্ক করেছেন-সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে; অন্যথায় বিপদের আশঙ্কা রয়েছে।এর মধ্যে বিদায়ী সরকারের লকডাউনের আহ্বানও ছিল।এটি রাজনৈতিক দলগুলোকে গণভোট ও নির্বাচনমুখী হতে আরও উৎসাহিত করবে। সাধারণ মানুষ মনে করছেন, প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের মধ্য দিয়ে একটা ইতিবাচক টার্নিং পয়েন্ট তৈরি হলো। যদি আমরা সম্মিলিতভাবে সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে একটা টেকসই, দায়বদ্ধ, স্বচ্ছ ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি, তাহলে গত বছর জুলাই-আগস্টে যারা আত্মত্যাগ করেছেন, তার আগেও যারা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছেন, প্রাণ দিয়েছেন, তাদের স্বপ্ন সফল হবে। আমাদের প্রত্যাশা, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আরও শক্তিশালী হবে, বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা পাবে, মানুষের আত্মমর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধা বাড়বে এবং ভবিষ্যৎমুখী সফলতার জন্য বাংলাদেশে রাজনৈতিক ব্যবস্থা জোরদার হবে। এসব স্বপ্ন বাস্তবায়নের একটা রূপরেখা আমরা দেখতে পাচ্ছি। এখন আমাদের সবারই দায়িত্ব সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য সম্মিলিতভাবে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে কাজ করা।গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বিনির্মাণের ক্ষেত্রে নির্বাচন প্রসঙ্গে যে প্রশ্ন আগে উত্থাপিত হয়েছে, অর্থনৈতিক গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক নানান কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে সেই প্রশ্ন প্রাসঙ্গিক।
একটি স্বচ্ছ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে একটি জনপ্রতিনিধিত্বমূলক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলেই কি অর্থনৈতিক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে, দারিদ্র্য ও বৈষম্য কমে যাবে এবং মানুষের জীবনের উন্নতি হবে? না, সেই প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয় নয়, তার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। মনে রাখা দরকার, রাজনৈতিক গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক গণতন্ত্র-দুটিই আমাদের অর্থনৈতিক অন্তরায়গুলো মোকাবিলা করার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। নির্বাচিত সরকারকে অর্থনৈতিক গণতন্ত্রের কিছু কিছু মৌলিক বিষয়ে নজর দিতে হবে। প্রথমত, তাকে ‘উন্নয়নের’ দিকে নজর দিতে হবে; নিছক অগ্রগতির দিকে নয়। সুতরাং শুধু পরিমাণগত বৃদ্ধি নয়, সেই বৃদ্ধির গুণগত মানের দিকেও সরকারের অগ্রাধিকার থাকবে। অর্থনৈতিক গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে যথোপযুক্ত অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে, দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্ত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং একটি দৃশ্যমানতা ও দায়বদ্ধতার সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে।এর জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন মেয়াদের বাস্তবায়নযোগ্য সংস্কার। অর্থনৈতিক নীতিমালাগুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে, যাতে সব ধরনের সম্পদ, উৎপাদন উপকরণ ও সামাজিক সেবায় সমতাসম্পন্ন সাম্যমূলক অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন পথযাত্রার একটি নৈতিক ভিত্তি থাকবে। উন্নয়নের লক্ষ্য শুধু প্রবৃদ্ধি নয়, শুধু বস্তুগত বিষয়ের সমাহার নয়, উন্নয়নের লক্ষ্য মানবাধিকারের প্রতিষ্ঠা, মানুষের মানবিক মর্যাদা সুনিশ্চিত করা, মানুষের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা, মানুষের মধ্যে সহনশীলতা, পরধর্ম এবং পরমতসহিষ্ণুতার একটি পরিবেশ গড়ে তোলা। উন্নয়নের নৈতিক ভিত্তির ভেতরে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অধিষ্ঠান ও নিরন্তর চর্চা একান্ত দরকার। সেই চর্চা হতে হবে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে, কর্মক্ষেত্রে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে, রাজনৈতিক দল ও প্রক্রিয়ার মাঝে এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে। এর পথ ধরেই পরিহার করতে হবে সন্ত্রাস এবং সহিংসতা।
উন্নয়ন প্রসঙ্গে বাংলাদেশকে একটি বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক দৃষ্টিভঙ্গি নিতে হবে। বাংলাদেশ অর্থনীতির দীর্ঘমেয়াদি পথযাত্রার অন্যতম নির্ণায়ক হতে হবে বিশ্বের অর্থনীতি প্রবণতা,বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কাঠামো এবং ভূ-রাজনৈতিক অবস্থা। সে প্রসঙ্গে আগামী বছরে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে বাংলাদেশের প্রস্তুতিপর্ব এবং উত্তরণ-উত্তর কার্যক্রম প্রণয়নের জন্য একটি বাস্তবসম্মত রূপরেখা তৈরি করতে হবে। চূড়ান্ত বিচারে, একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন একটি নির্বাচিত সরকার বাংলাদেশের আগামী পথযাত্রার একটি আবশ্যকীয় শর্ত, কিন্তু একটি পর্যাপ্ত শর্ত নয়। সেই পথযাত্রার রূপরেখা তৈরির জন্য নির্বাচিত সরকারের যেমন অঙ্গীকার এবং অগ্রাধিকার লাগবে, তেমনি দরকার হবে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ। এই দুয়ের সমন্বয়ে হোক বাংলাদেশের দীপ্ত সম্মিলিত পথযাত্রা।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক, যুক্তরাজ্য
Aminur / Aminur
জুলাই সনদ, গণভোট ও নির্বাচন
বিমানবন্দরে দর্শনার্থীদের বিশ্রামাগার জরুরি
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সচেতনতার বিকল্প নেই
ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের অগ্রনায়ক তারেক রহমান
তারেক রহমানের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
গণতন্ত্র, সুশাসন এবং জনগণ
বৈষম্য ও দারিদ্র্য কমাতে সমাজ ও রাষ্ট্রের দায়
গ্রামীণ ঐতিহ্য ও শীত কালীন রসদ সুমিষ্ঠ খেজুর রস
প্রতিশোধের রাজনীতি জাতির জন্য এক অভিশাপ
জলবায়ু সম্মেলন ও বিশ্বের ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী
দেশ ও দল পরিচালনায় একই ব্যক্তি নয়
৭ নভেম্বর: “সার্বভৌমত্ব রক্ষার বিপ্লব ও বাংলাদেশের নবজাগরণ”