মজলুম জননেতা আলহাজ্ব মুজিবুর রহমান চৌধুরী হাজ্বী মুজিব

মৌলভীবাজারের সংসদীয় আসন (শ্রীমঙ্গল ও কমলগঞ্জ - ৪) এই দুই উপজেলাতে ছিল আওয়ামী লীগের একক আধিপত্য ছিল সাবেক কৃষি মন্ত্রী ড.মো: আব্দুস শহীদ এই আসনে কাউকে তার প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী হিসেবে ঘননা করতেন না।কারন এই আসনে শক্ত কোন প্রার্থী ছিলো না। যার কারনে এই আসনে তিনি বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করতেন,এই আসন ছিল আওয়ামীলীগের ভোট ব্যাংক নামে পরিচিত।
২০০৯ সালে এই আসনে হিসাব অনেকটা পাল্টে যায়,জাতীয়তাবাদীদল বিএনপির শক্ত প্রার্থী অর্থাৎ আলহাজ্ব মুজিবুর চৌধুরী হাজ্বী মুজিব এর আগমন ও ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা। আতঙ্ক ঢুকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো: আব্দুস শহীদের শুরু হয় প্রতিহিংসা ও রাজনৈতিক হামলা মামলা,যার পরিপ্রেক্ষিতে ৭৫ টি রাজনৈতিক মামলার আসামি হওয়ার পাশাপাশি হামলা ও নির্যাতন শিকার হয়েছেন হাজ্বী মুজিব। কেন্দ্রের আদেশ অনুযায়ী বিভিন্ন আন্দোলনে হাজ্বী মুজিব রাজপথে সক্রিয় ছিলেন,হামলা, মামলা দিয়ে যখন আওয়ামী লীগের সাবেক সাংসদ ও মন্ত্রী মো আব্দুস শহীদ হাজ্বী মুজিব কে দমাতে পারেননি,তখন শুরু করেন ভিন্ন কৌশল,তিনি শ্রীমঙ্গল -কমলগঞ্জ উপজেলায় বিএনপি কে ২ ভাগে বিবক্ত করেন,যাতে এই আসনে বিএনপি দুর্বল থাকে, নির্বাচনে শক্ত কোন প্রার্থী উনার প্রতিদ্বন্দ্বী করতে না পারে একটি অংশ অর্থাৎ হাজ্বী মুজিব এর সমর্থক রাজপথে সর্ব সময় কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্দেশ মতো আন্দোলন সভা সমাবেশ করে,অপর পক্ষ সাবেক সাংসদ ও মন্ত্রী মো আব্দুস শহীদের এর আন্ডারে ছিলো, আওয়ামী লীগের নেতাদের অবগত করে নাম মাত্র সভাসমাবেশ করেন। সাংসদ শহীদ সাহেব শ্রীমঙ্গলের সনাতন ধর্মাবলম্বী আওয়ামীলীগের নেতা ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানদের দিয়ে হাজ্বী মুজিব এর নামে মিথ্যা হয়রানি মামলা করিছেন,এখন অন্তর্বর্তী সরকার,তাই হাজ্বী মুজিব সাহেব পূজা মন্ডপ পরিদর্শনকালে পূজা মন্ডপের বক্তব্যকালে একটি কথা বলেন যে যারা আওয়ামীলীগের সনাতন ধর্মাবলম্বী চেয়ারম্যান আমাকে হয়রানি ও মিথ্যা মামলা দিয়েছেন তাদের শান্তি আইন অনুযায়ী হবে,, হয়রানির বিচারের দাবি করা কি হাজ্বী মুজিব সাহেব অপরাধ? উনারা এখন হিন্দু বা সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিচয় দেন কেনো,আগে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান নেতা পরিচয় দিয়ে হাজ্বী মুজিব সাহেব ও উনার অনুসারীদের হয়রানি করেছেন,সেটা ভুলে গেছেন,আপনারা সনাতন ধর্মাবলম্বী বা কোন সংখ্যালঘু নয়,মৌলভীবাজার যখন বিএনপির নেতা (স্বেচ্ছাসেবক দলের সভপতি) স্বাগত কিশোর দাস কে মারধর করেছে তখন কি বলেছিলেন মনে আছে? আবার মনে করিয়ে দিচ্ছি বলেছিলেন বিএনপির নেতা, তখন কিন্তু একবারও বলেন নি যে সনাতন ধর্মাবলম্বী /সংখ্যালঘু। আওয়ামিলীগের নেতা ও আওয়ামী দলীয় নৌকা মার্কার চেয়ারম্যানদের জন্য এত মায়া কান্না কেন? ঐ আওয়ামী নেতারা সংবাদ সম্মেলন করে না কেন? পুজা কমিটি তো কিছু বলে নাই। নাকি আওয়ামী নেতারা আপনাকে সংবাদ সম্মেলন করার দায়িত্ব দিয়েছে? আপনি তো গত সাড়ে ১৫ বছর ওদের ছায়াতলে থেকে একটা গায়েবি মামলার ও আসামি হন নাই। গত সাড়ে ১৫ বছরে শতাদিক গায়েবি মামলার হোতা পতিত স্বৈরাচার সরকারের স্থানীয় জনপ্রতিনিধীরা। ২০০৯ সালে বাবু কানাই লাল গোয়ালা প্রতি সাপ্তায় ৪০/৫০ জন মানুষ নিয়ে কোর্টে হাজিরা দিতে হয়েছে। এখনও বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর মামলার বোঝা। সংখ্যালঘু ও সম্প্রীতির আড়ালে পতিত স্বৈরাচার সরকারের দুর্নীতিবাজ লুটেরাদের পূর্নবাসন করার ব্যবস্থা করছেন না তো? ভুক্তভোগী যে কেউ মামলা করার অধিকার আছে। এখানে হুমকি ধামকির কিছু নাই। আর প্রতিহত করার ও কিছু নাই। উল্লেখ্য যে,মেয়র সাহেব যাদের পক্ষে সংবাদ সম্মেলন করলেন এদের রাজনৈতিক পরিচয় হলো বিজয় বুনার্জী উপজেলা আওয়ামিলীগের সহসভাপতি, প্রানেশ গোয়ালা উপজেলা আওয়ামিলীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক, রাখু ইউনিয়ন যুবলীগের পদধারী নেতা। কি আশ্চর্য!
এমএসএম / এমএসএম

গাজীপুর-৩ আসনে আলোচনায় বিএনপির ৪ প্রার্থী, একক প্রার্থী নিয়ে নিশ্চিন্ত অন্য দল

আদালতের দোতলা থেকে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা হত্যা মামলার আসামির

রায়পুরে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে মানববন্ধন

চট্টগ্রাম-১৩ আসনে তৃণমূল নেতাকর্মীদের পছন্দের শীর্ষে এস এম মামুন মিয়া

চাঁদপুরে কল্যাণ ট্রাস্টের চেক পেয়েছেন ১৯ সাংবাদিক

জুড়ীতে কৃষ্ণনগর বাছিরপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে উপহার প্রদান

গাছে ঝুলন্ত লাশ, পা মাটিতে-শ্বশুরবাড়ি থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

রূপগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

মানিকগঞ্জ শহরের প্রবেশমুখে গোলচত্বর ও ফ্লাইওভারের দাবিতে মানববন্ধন

ভূরুঙ্গামারীতে নবযোগদানকৃত কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক এর সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

রাণীশংকৈলে গরু ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ৫

হাটহাজারী নাগরিক সেবা নিয়ে বিপাকে পৌরবাসী। তবে কর্তৃপক্ষের দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
