ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫

বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা ও বাংলাদেশে তার প্রভাব


রায়হান আহমেদ তপাদার  photo রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশিত: ১৪-৭-২০২৫ রাত ৮:৩৫

বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতি একটি নাজুক ও অস্থির পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতি, ঋণের বোঝা, রাজনৈতিক অস্থিরতা, যুদ্ধ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মতো জটিল সমস্যাগুলো এই সংকটকে আরও গভীর করেছে। এই সমস্যাগুলো কেবল সাময়িক নয়, বরং দীর্ঘদিনের কাঠামোগত ত্রুটি ও অপরিকল্পিত নীতির ফল। অর্থনীতিবিদরা এই সংকটের কারণ এবং একটি ন্যায্য, টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন নিজেকে শুল্ক-প্রাচীর দিয়ে ঘিরে ফেলছে, বাকি বিশ্ব তখন নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য বাড়িয়ে যাচ্ছে। যুক্তরাজ্য-ভারত, এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন-কানাডার সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক চুক্তিই তার উদাহরণ। পারস্পরিক শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়ায় আংশিক বিরতির পর ৯০ দিনে ৯০টি চুক্তি সম্পাদনের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।ট্রাম্প সবসময় শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে আসেন এমন নীতিটাই দেখা যাবে। তবে এই মানসিকতা সব পক্ষের অনীহা বাড়িয়ে নতুন সংকটের জন্ম দিতে পারে। তবে সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি সম্পাদনে ব্যর্থতা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কঠোর অবস্থান নিলেও অন্যান্য দেশগুলোও সমান কঠোর। জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়াকে প্রথম দুইটি চিঠিতে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে, যা কার্যত তাদের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তিকে আরো জটিল করে তুলেছে। জাপান তাদের অসন্তোষ লুকায়নি। দেশটির অর্থমন্ত্রী এ ইঙ্গিতও দিয়েছেন যে, তাদের কাছে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক ঋণপত্র আছে। চাইলে তারা এটা দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর চাপ দিতে পারে। বাকি বিশ্ব দেখছে যে, যখন বাণিজ্যযুদ্ধ বাস্তবে রূপ নিতে যাচ্ছে, তখনই মার্কিন বাজারে অস্থিরতা বাড়ে, খুচরো বিক্রেতারা উচ্চমূল্য এবং পণ্যস্বল্পতা নিয়ে হোয়াইট হাউসকে সতর্ক করে দিচ্ছে।
এখনো আদালতে একটি গ্রহণযোগ্য মামলা চলছে, যা এই শুল্ককে অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।তবে বিশ্ব এখন এরইমধ্যে উল্টে যাওয়া বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থার সংখ্যাগত প্রভাব দেখতে শুরু করেছে। ডলারের মান এ বছর অনেক মুদ্রার বিপরীতে ১০% হ্রাস পেয়েছে। বেসেন্টের মনোনয়ন শুনানিতে বলা হয়েছিল, ডলারের মান বৃদ্ধির সম্ভাবনা শুল্কের ফলে সৃষ্ট মুদ্রাস্ফীতি প্রশমিত করবে।বাস্তবে ঠিক উল্টো হয়েছে। বাণিজ্য পরিসংখ্যানও পরিবর্তিত হচ্ছে। শুল্ক কার্যকর হওয়ার আগে বিপুল মজুত করা হয়েছিল, পরবর্তীতে বড় ধরনের পতন ঘটেছে। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ওপর গত ২ এপ্রিল উচ্চ হারে পাল্টা শুল্ক আরোপ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। পরে তা তিন মাসের জন্য স্থগিত রাখার ঘোষণা দেন তিনি। সে সময়সীমা শেষ হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দরকষাকষি শুরু হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকেও পাল্টা শুল্ক বিষয়ক বাণিজ্য চুক্তির খসড়া পাঠিয়েছে দেশটি। চুক্তির খসড়ার ওপর এরই মধ্যে মতামত পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। এ মতামত যুক্তরাষ্ট্রের পাঠানো চুক্তির খসড়ার বিপরীতে লিখিতভাবেই জানানো হয়েছে। তবে চুক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত অনেক বিষয়ে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি। কিন্তু এ আলোচনার মধ্যেই নতুন শুল্কহার ঘোষণা করে বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশকে চিঠি দিয়েছেন ট্রাম্প। চিঠিতে বাংলাদেশী পণ্যে ৩৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেয়া হয়। এতদিন বাংলাদেশের পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কহার ছিল গড়ে ১৫ শতাংশ। কিন্তু ৩৫ শতাংশের সঙ্গে যদি ১৫ শতাংশ যোগ হয় তাহলে তা দাঁড়াবে ৫০ শতাংশে। যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রফতানিতে এ বড় অংকের শুল্কহারে সবচেয়ে বড় ধাক্কা খাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত, কারণ যুক্তরাষ্ট্রই বাংলাদেশী পোশাকের সবচেয়ে বড় বাজার। তবে নতুন শুল্কহার ঘোষণা দেয়া হলেও তা কার্যকর হবে আগামী ১ আগস্ট থেকে। এ পর্যন্ত আলোচনার সুযোগ রাখা হয়েছে।
এ উচ্চশুল্ক আলোচনার মাধ্যমে কমাতে না পারলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে রফতানি খাত। বর্তমানে শুল্কহার ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের শুল্ক চুক্তির বিভিন্ন শর্ত বা দিক নিয়ে উদ্বেগ রয়ে গেছে। এ চুক্তির অনেক শর্ত কোনো সার্বভৌম দেশের পক্ষে মানা কঠিন বলে মনে করছেন অনেকেই। ক্ষেত্রবিশেষে এ বিষয়গুলো ট্যারিফ হারের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। যেমন চুক্তি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্র যদি কোনো দেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়, সেটা বাংলাদেশকেও অনুসরণ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র যদি কোনো একটি দেশের কোনো প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয়, সেটাও বাংলাদেশকে অনুসরণ করতে হবে। কোনো দেশের ওপর যদি তারা অতিরিক্ত কোনো শুল্ক আরোপ করে, তাহলে বাংলাদেশকেও তা করতে হবে। এছাড়া নির্দিষ্ট একটি দেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা ও সমরাস্ত্রবিষয়ক কোনো ইস্যুতে বাংলাদেশ জড়াতে পারবে না-এমন শর্তও দেয়া হয়েছে। এ ধরনের বিষয় নিয়ে অতীতেও তিক্ত অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে বাংলাদেশকে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রস্তাবিত বা আলোচনাধীন শুল্ক চুক্তিতে থাকা দেশটির পররাষ্ট্রনীতিকে নিঃশর্তভাবে অনুসরণের শর্তগুলো শুধু অর্থনৈতিক নয়, বরং কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকেও গভীর উদ্বেগের বিষয়। এটি বাংলাদেশের স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতিতে সরাসরি হস্তক্ষেপ। যদি যুক্তরাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট দেশের সঙ্গে বাণিজ্যিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে এবং বাংলাদেশ তা অনুসরণ করে, তাহলে বাংলাদেশকে সেই দেশের বাজার হারাতে হতে পারে। সে দেশের সঙ্গে যেসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা গার্মেন্ট কোম্পানির চুক্তি ছিল, সেগুলো বাতিল বা ঝুঁকির মুখে পড়বে। এছাড়া ওইসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সামরিক স্বাধীনতা ও কৌশলগত সহযোগিতা বাধাগ্রস্ত হবে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে রফতানি হওয়া বাংলাদেশের প্রধান পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক।
এছাড়া অন্য পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে হেডগিয়ার, জুতা, অন্যান্য বস্ত্রপণ্য, পালক ও পালক দ্বারা তৈরি সামগ্রী, চামড়াজাত পণ্য, মাছ, শস্যদানা, আসবাব প্রভৃতি। একক দেশ হিসেবে বাংলাদেশী রফতানি পণ্যের প্রধান গন্তব্য যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক পণ্য রফতানিতে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক পরিশোধ করতে হয়। এ হারে শুল্ক নিয়েও ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে ৭৩৪ কোটি ডলারের পোশাক আমদানি করেছে, যা ছিল ২০২৩ সালের তুলনায় বেশি। চলতি বছরের প্রথম চার মাসে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক আমদানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ। অর্থমূল্য বিবেচনায় দেশটিতে মোট রফতানির ৮৭ শতাংশই তৈরি পোশাক। নতুন ৩৫ শতাংশ শুল্ক বাংলাদেশের তৈরি পোশাক পণ্যের মূল্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়িয়ে দেবে, যা যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতাদের জন্য ব্যয়বহুল হবে এবং অন্যান্য শুল্কমুক্ত বা কম শুল্কের দেশ থেকে পণ্য কেনার প্রবণতা বাড়াতে পারে। ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজার থেকে বাংলাদেশের রফতানি আদেশ কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, যা সরাসরি তৈরি পোশাক কারখানার উৎপাদন হ্রাস এবং শ্রমিক ছাঁটাইয়ের কারণ হতে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে গত তিন মাসে যে আলাপ-আঊলোচনার কথা বলা হয়েছে, তাতে তেমন কোনো অর্জন নেই, তা ট্রাম্পের চিঠিতে স্পষ্ট। সরকার এখনো আলাপ-আলোচনার কথা বলছে। কিন্তু এর জন্য সময় খুবই কম।৷ এ বিষয়ে ইতিবাচক কোনো সমাধানে আসতে হলে সরকারকে দ্রুত অগ্রসর হতে হবে। তা না হলে দেশের রফতানি খাতের জন্য বিপর্যয়কর হবে। তৈরি পোশাকে বাংলাদেশের প্রতিযোগী দেশ ভিয়েতনাম এগিয়ে গেছে। তার জন্য মাত্র ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হয়েছে, যা বাংলাদেশের চেয়ে অর্ধেক।৷ ভারতের সঙ্গে সমঝোতা হচ্ছে। চীনের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেছে। 
অর্থাৎ বাংলাদেশের সঙ্গে যারা প্রতিযোগিতা করছে, তাদের থেকে পিছিয়ে পড়ছি আমরা।এখন বাংলাদেশ যদি ভালো কোনো চুক্তি না করতে পারে তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাকসহ দেশের সব পণ্যই হুমকির মুখে পড়তে পারে। বাংলাদেশের রফতানিমুখী পণ্য এমনিতেই কম, তার মধ্যে আবার সিংহভাগ নিয়ে রেখেছে তৈরি পোশাক। এ খাতের সিংহভাগ পণ্য আবার রফতানি হয় যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে। ভবিষ্যতে যাতে এখনকার মতো পরিস্থিতি তৈরি না হয় সেজন্য রফতানি পণ্য ও রফতানি গন্তব্যে বৈচিত্র্য আনার দীর্ঘমেয়াদি নীতি গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতেও এ ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আমাদের শিল্প ও রফতানিমুখী খাতকে কীভাবে টেকসই করা যায় তার পথ অনুসন্ধান করতে হবে। বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, যা মূলত নব্য-উদারবাদী পুঁজিবাদ এবং বিশ্বায়নের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে, তার দুর্বলতাগুলো স্পষ্ট। ২০০৮ সালের বিশ্ব আর্থিক সংকট এই ব্যবস্থার ঝুঁকিগুলো প্রকাশ করেছিল, যখন ব্যাংকিং খাতের অতিরিক্ত ঝুঁকি এবং নিয়ন্ত্রণহীন আর্থিক বাজার বিশ্ব অর্থনীতিকে মন্দার দিকে ঠেলে দেয়। এরপর কোভিড-১৯ মহামারী সরবরাহ শৃঙ্খল ও বৈশ্বিক বাণিজ্যের দুর্বলতা উন্মোচন করেছে। এছাড়া, প্রচলিত অর্থনৈতিক মডেল পরিবেশের ওপর অত্যধিক চাপ সৃষ্টি করছে। জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা, অপরিকল্পিত শিল্পায়ন এবং প্রাকৃতিক সম্পদের অত্যধিক ব্যবহার জলবায়ু সংকটকে তীব্র করছে। বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)-এর ২০২৪ সালের প্রতিবেদন অনুসারে, পরিবেশগত বিপর্যয় বিশ্ব অর্থনীতির জন্য সবচেয়ে বড় দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকি। সবশেষে, বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়া হতে হবে সময়োপযোগী, তথ্যনির্ভর এবং প্রমাণভিত্তিক। কেবল তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধিও অত্যন্ত জরুরি। একদিকে যেমন কূটনৈতিকভাবে সজাগ ও সক্রিয় থাকতে হবে, অন্যদিকে তেমনি দেশের অর্থনীতিকে বহুমাত্রিক, স্থিতিশীল ও টেকসই করে তুলতে হবে।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক 

Aminur / Aminur

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ

রাজনীতি আজ নিলামের হাট: কুষ্টিয়া-৪ এ হাইব্রিড দাপটের নির্মম প্রতিচ্ছবি

জাতীয় নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দিবে প্রবাসীরা, আনন্দে ভাসছে পরবাসে বাঙালীরা

বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা ও বাংলাদেশে তার প্রভাব

বাংলাদেশে ওয়াশিং প্ল্যান্টের বর্জ্য দ্বারা মিঠাপানির দেশীয় মাছ বিলুপ্তির পথে

বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

দলীয় পরিচয়ে পদোন্নতি ও বদলি: দুর্নীতির ভয়াল থাবায় বাংলাদেশ

ব্যবসায়ীদের জন্য ওয়ান-স্টপ সমাধান: FBCCI-এর বিদ্যমান সেবার উৎকর্ষ সাধন

বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিসরকে একীভূত করা: অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য বিসিক কেন অপরিহার্য

সবুজ অর্থায়নের কৌশলগত বিশ্লেষণ: বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের ঝুঁকি ও সুযোগ

মেধাবী হলেই ভালো চাকরি হয় না কেন?

ধৈর্য্য ও কর্মে অনন্য উচ্চতায় তারেক রহমান

আলী খামেনির নেতৃত্ব ও বিশ্বে তার প্রভাব