ঢাকা রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০২৫

মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব


রায়হান আহমেদ তপাদার  photo রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশিত: ২-৮-২০২৫ দুপুর ১১:৩৪

নির্যাতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গণহত্যা, ক্ষুধা, বাস্তুচ্যুত-এমন মর্মান্তিক বিশেষণগুলো যেন এখন শুধু গাজার জন্যই বরাদ্দ। গত বিশ মাস ধরে নারী-শিশু নির্বিশেষে উপত্যকাটির মানুষের ওপর চলছে বর্বর হত্যাযজ্ঞ। গাজায় যে নারকীয় হত্যাকাণ্ড চলছে তা একজন স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে হজম করা বেশ কঠিন। এমন হৃদয়বিদারক চিত্র একটি-দুটি নয়। হাজার হাজার। যা করে চলেছে যুক্তরাষ্ট্রের মদতপুষ্ট ইসরাইল। লাখ লাখ মানুষ সেখানে এক অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। যাদের খাদ্য নেই, থাকার জায়গা নেই। আত্মীয়স্বজনের খোঁজ নেই। এক অমানবিক ও মর্মান্তিক জীবন পার করছেন গাজাবাসী। ২০২৩ সালের সাতই অক্টোবর হামাসের সীমান্ত হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্যে গাজায় অভিযান শুরু করে। হামাসের হামলায় প্রায় বারশো জন নিহত হয় এবং জিম্মি করা হয় ২৫১ জনকে। গাজায় হামাস পরিচালিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ইসরায়েলি হামলা শুরুর পর থেকে অন্তত ৫৯ হাজার ২৯ জন মানুষ নিহত হয়েছে। চলমান সংঘাত, মানবিক সহায়তার গতিবিধির ওপর ইসরায়েলি বিধিনিষেধ এবং জ্বালানি ঘাটতির কারণে ত্রাণ সংগ্রহ ও বিতরণ করতে হিমশিম খাচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি সতর্ক করে বলেছে, গাজায় ক্ষুধার সংকট হতাশার নতুন স্তরে পৌঁছেছে। জাতিসংঘের এই সংস্থাটি বলেছে, মানবিক সহায়তার অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে। অপুষ্টির ভয়াবহতা বাড়ার সাথে সাথে ৯০ হাজার নারী ও শিশুর জরুরী চিকিৎসার প্রয়োজন পড়েছে। গত ২১ মাসে হামাসের সাথে যুদ্ধে গাজায় ইসরায়েলের কৌশল নিয়ে নিন্দা জানিয়ে অনেক আন্তর্জাতিক বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই ঘোষণাটি অকপটে স্বীকার করার জন্য উল্লেখযোগ্য। 
এই বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে যুক্তরাজ্য এবং আরও ২৭টি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা রয়েছেন। এদের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, জাপান, নিউজিল্যান্ড এবং সুইজারল্যান্ড। বিবৃতিটির শুরুতেই ঘোষণা করা হয়েছে যে 'গাজায় এখনই যুদ্ধ বন্ধ হওয়া উচিত'। বিবৃতিতে দেশগুলো সতর্ক করে বলেছে,'গাজায় সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ নতুন স্তরে পৌঁছেছে। ইসরায়েল সরকারের ত্রাণ সরবরাহ মডেল বা পদ্ধতি বিপজ্জনক ও অস্থিরতা তৈরি করছে এবং গাজার মানুষদের মানবিক মর্যাদা থেকে বঞ্চিত করছে'। ইসরায়েলের অব্যাহত বোমাবর্ষণ ও অবরোধের ফলে গাজা উপত্যকার ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ নজিরবিহীন পর্যায়ে পৌঁছেছে। খাদ্য, পানি ও বিদ্যুতের অভাবে মানুষ মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। চিকিৎসা উপকরণ ও বিদ্যুতের সংকটে চিকিৎসাসেবা বন্ধের উপক্রম। অবরুদ্ধ গাজার লাখ লাখ বাসিন্দা ভয়াবহ মানবিক সংকটে পড়েছে। জনপদের সর্বত্র আতঙ্ক, ক্ষোভ আর হতাশা।গাজার বাসিন্দারা এ পরিস্থিতিকে একটি ধীর, যন্ত্রণাময় মৃত্যুর প্রক্রিয়া বলে বর্ণনা করছেন; যা বাস্তবে তাঁদের সঙ্গে ঘটছে। তারেক আবু আজ্জুম বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত দুর্ভিক্ষ। ইসরায়েলি বাহিনী ইচ্ছাকৃতভাবে এটা চাপিয়ে দিচ্ছে। ইসরায়েল মার্চ থেকে গাজায় কোনো পণ্য প্রবেশ করতে দেয়নি। মে থেকে সামান্য পরিমাণে ত্রাণ ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। ওই ত্রাণও মূলত বিতরণ করছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল-সমর্থিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ)। সংগঠনটির ত্রাণ বিতরণ কর্মকাণ্ড নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক আছে। জাতিসংঘ ও অন্যান্য ত্রাণসহায়তা প্রদানকারী সংগঠনগুলো বলছে, ইসরায়েল গাজায় প্রবেশ ও বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করে। তারা গাজায় ত্রাণসহায়তা পৌঁছানোর পথ বন্ধ করে রেখেছে। আর ইসরায়েলি সেনারা মে থেকে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর কাছে শত শত ফিলিস্তিনিকে গুলি করে হত্যা করেছে।
গাজায় পশ্চিমা সমর্থনপুষ্ট ইসরায়েলি গণহত্যা এক ভয়ংকর পর্বে প্রবেশ করেছে, যেখানে বিশ্ব নীরব। গ্রীষ্মের এ সময়ে হত্যার পরিমাণ বেড়েছে, যেখানে গড়ে প্রতিদিন প্রায় একশ ফিলিস্তিনিকে তারা হত্যা করছে। যারা ইতোমধ্যে মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষে আক্রান্ত। ছোট্ট ভূখণ্ড গাজা উপকূল মিসর ও ইসরায়েলের অবরোধের মধ্যে রয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এর সঙ্গে যুক্ত। অথচ গাজার জনসংখ্যার অর্ধেক শিশু। ২০২৩ সালের ৩১ অক্টোবর ইউনিসেফের প্রতিবেদন অনুসারে, ‘গাজা শিশুদের জন্য কবরের মতো, আর অন্যদের জন্য জীবন্ত নরক।’ জাতিসংঘের কর্মকর্তারাও প্রায় একই সুরে কথা বলেছেন। গত সপ্তাহে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার প্রধান ফিলিপ লাজ্জারিনি ইসরায়েলকে সতর্ক করে বলেছেন, ‘গাজায় হত্যার ম্যাকিয়াভ্যালিয়ান স্কিম বাস্তবায়ন হচ্ছে।’এসব শিশুর মৃত্যু কখনোই কোনো কোলাটরাল ড্যামেজ বা পারিপার্শ্বিক ক্ষতি নয়। বরং এটি ভবিষ্যৎ ধ্বংস করার পরিকল্পিত প্রচেষ্টারই অংশ। যেখানে ইসরায়েল ফিলিস্তিনের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ভয় পায়। এ প্রজন্ম জন্ম নিয়েছে এমন অবরোধের ভেতরে, যাদের বেঁচে থাকা, স্মৃতি এবং স্বাধীনতা ও সম্মানের আকাঙ্ক্ষা সেটলার ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রের জন্য হুমকি। কারণ এই রাষ্ট্র ইসরায়েলের জন্মই হয়েছে তাদের মুছে ফেলার ভিত্তির ওপর। গাজায় ২১ মাস জুড়ে চলছে এ ভয়ানক বাস্তবতা। সেখানে ১৭ হাজারের বেশি শিশু মারা গেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এর বাইরে অনেক শিশু নিখোঁজ এবং হাজারো শিশু এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে। তার মানে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েল প্রতিদিন গড়ে ৩০টি শিশুকে হত্যা করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন একটি ক্লাসরুমের শিশু এবং ৪৫ মিনিটে একজন শিশুকে হত্যা করা হয়েছে। ইসরায়েল শিশুদের নিশানা করেই পরিকল্পিতভাবে হামলা করছে। 
এই গণহত্যার সূচনা থেকেই ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বাইবেলে আমালেক গল্পের কথা বলে শিশু হত্যাসহ গাজার গণহত্যার ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। শিশুদের হত্যা এবং তাদের পঙ্গু করা আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে যুদ্ধাপরাধ। অথচ একে পূর্ণাঙ্গ বৈধতা দেওয়া হয়েছে। ১৯৪৮ সালে ঔপনিবেশিক বসতি স্থাপনের শুরু থেকেই ফিলিস্তিনিদের জাতিগত ভাবে নিশ্চিহ্ন করা চলছে। এখানে জেনোসাইড কেবল পরিকল্পিত বিষয় নয়, বরং সরকারি কৌশল। গাজার মানুষদের হত্যা করে কমিয়ে ফেলা এখন ইসরায়েল সরকারের আনুষ্ঠানিক নীতি। গাজার শিশুরা নিশানা হওয়ার কারণ সেখানকার দশ লাখ শিশু তারুণ্যের দিকে এগোচ্ছে, যা ইসরায়েলি সমাজের জন্য ডেমোগ্রাফিক চ্যালেঞ্জ। তাদের লক্ষ্য হলো ফিলিস্তিনের সাধারণ বন্ধন ও সামাজিক কাঠামো ধ্বংস করা। তাদের জেনোসাইডের দ্রুততর মাধ্যম হলো বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ আর ধীর উপায় হলো ক্ষুধার্ত রাখা,গণজেল দেওয়া এবং স্বাস্থ্যসেবা বিকল করে ফেলা। যাতে রোগের সংক্রমণ সেখানে দ্রুত ছড়ায়, যেখানে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী। ব্রিটিশ থেকে ফ্রান্স, ফ্রান্স থেকে ইসরায়েল-সব ঔপনিবেশিক বসতির কৌশল একই নিপীড়নের পথ অনুসরণ করেছে। এগুলোর মাত্রা ও নির্দয়তা বরং বেড়েছে। সময় ও ভৌগোলিক স্থান যা-ই হোক, ঔপনিবেশিক বসতি প্রকল্প শুধু বিজয় লাভের ওপরই নির্ভর করেনি; একই সঙ্গে পরিচয় মুছে দেওয়া, সমাজকে বিভক্ত করা ও ভবিষ্যতের প্রতিরোধের পথও সংকুচিত করার ব্যবস্থা করেছে।কেন গাজার শিশুদের নিশানা করা হচ্ছে? কারণ তারা ঠিক সেই ভবিষ্যতের প্রতিনিধিত্ব করে, যাদের জিনগত জ্ঞান এবং ঐতিহাসিক স্মারক আছে। ফিলিস্তিনে অঞ্চলের মধ্যে সবচাইতে বেশি সাক্ষরতার হার রয়েছে।
দশকের পর দশক ধরে দখল ও বোমা হামলা উপেক্ষা করেও শিশুদের শিক্ষিত করা কেবল বেঁচে থাকার প্রতীকই নয়; বরং তারা মুক্তিরও বার্তাবাহক। নির্মম ঔপনিবেশিক শক্তির কাছে বইসহ শিশু, তার স্বপ্ন এবং তার স্মৃতি যে কোনো অস্ত্রের চাইতেও ভয়াবহ। ভীতি ও নিশ্চিহ্নকরণের মাধ্যমে দখলের পথ প্রশস্ত করার লক্ষ্যে শিশুহত্যা তাদের একটি বৃহত্তর অভিযান। তবে এই মুহুর্তে ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তার জরুরি প্রয়োজন এছাড়া, গাজায় ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তার পরিমাণ বাড়ানোর প্রয়োজনীয়তা বিশেষভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে।জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি জানিয়েছে, খাদ্য সহায়তার জন্য তাদের প্রাথমিক পরিকল্পনা পুরোপুরি কার্যকর হয়নি এবং তারা আঞ্চলিকভাবে আরো জরুরি সহায়তা প্রেরণের চেষ্টা করছে। কিন্তু ইসরায়েলি হামলার ফলে ত্রাণ সরবরাহের পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় গাজার মানুষের জন্য খাবার সংগ্রহ করা এখন আর আগের মতো সহজ নয়। মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন যে, খাদ্য সংকটের এই পরিস্থিতি যদি দ্রুত সমাধান না হয়, তাহলে গাজার মানুষের জীবনে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব পড়বে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং সামাজিক অবকাঠামোর মতো খাতে এই সংকটের ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে, এবং গাজার জনগণের মৌলিক অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা আরও কঠিন হয়ে পড়বে। গাজায় চলমান হামলা ও সংঘাতের কারণে এখনকার পরিস্থিতি অত্যন্ত চরম আকার ধারণ করেছে, বিশেষ করে খাদ্য সংকট। বিশ্বের বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা, রাষ্ট্র এবং আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যদি এখনই গাজার মানবিক সংকটের দিকে নজর না দেয়, তবে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে এবং হাজার হাজার নিরীহ মানুষ আরও কঠিন অবস্থার মুখোমুখি হতে পারে।
কয়েক মাস ধরে মনুষ্য সমাজ এমন এক মাত্রার ভয়াবহতা সহ্য করতে বাধ্য হয়েছে, যা মানুষকে চিরকাল তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াবে। গাজায় শত শত পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। যারা এই হামলা থেকে বেঁচে আছে, তারা আজীবন মানসিক বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যাবে। এটি একটি আতঙ্কগ্রস্ত প্রজন্মের জন্ম দেবে। তাদের কারও কারও আশপাশের এলাকা সম্পূর্ণ শ্মশানে পরিণত হয়েছে। চারিদিকে মৃতদেহ ও ছিন্ন ভিন্ন দেহাবশেষের দৃশ্য চোখে নিয়ে তাদের জীবন কাটাতে হবে। ব্যথানাশক ওষুধ ছাড়াই চিকিৎসকদের আহত ব্যক্তিদের দেহে অস্ত্রোপচার করতে হচ্ছে। ক্ষুধার যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে শিশুরা মাটির কচু-কন্দ ও লতাপাতা জোগাড় করছে এবং তা খাচ্ছে। গবাদিপশুর খাদ্য দিয়ে তারা রুটি বানিয়ে খেতে বাধ্য হচ্ছে। ফিলিস্তিনি জনগণের ওপর চালানো এই গণহত্যা যদি ইতিমধ্যে সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি তৈরি না করে থাকে, তাহলে আর কী কী হলে সেই পরিস্থিতিকে নিকৃষ্টতম বিপর্যয় বলা যাবে? এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।বিশ্ববাসী উপলব্ধি করছে যে, ফিলিস্তিনে নজিরবিহীন ও অমানবিক গণহত্যা চলছে। এই ঘটনা বিশ্বকে প্রান্তিক পর্যায়ে ঠেলে নিয়ে গেছে। ফিলিস্তিনি জনগণের মানবতা পুনরুদ্ধার করা এবং জন্মভূমির অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া অপরিহার্য। অবিলম্বে ফিলিস্তিনে এই গণহত্যা বন্ধ হওয়া উচিত।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক, যুক্তরাজ্য 

Aminur / Aminur

সাংবাদিকের দল সমর্থন গণতন্ত্রের জন্য হুমকি

ইঁদুরের কৃতজ্ঞতা

নাগরিক সেবা ও প্রত্যাশার সংকট: রাষ্ট্রীয় কর্মচারী কোথায়?

টেকসই সমাজ গঠনে সাম্য একটি অপরিহার্য ভিত্তি

শুভ জন্মাষ্টমী : সত্য, সুন্দর ও সাম্য প্রতিষ্ঠায় শান্তির বার্তা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অপরিহার্য

জনগণের অংশগ্রহণে নির্বাচিতরাই কাশ্মীরের শাসক

স্বৈরশাসকের বিদায়, বিদ্রোহ ও পলায়ন

জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া

মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ