ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

প্লাস্টিকের বোতল: একটি নীরব পরিবেশগত মহামারির সুদূরপ্রসারী পরিণতি


সৈয়দ মাহবুব আহসান photo সৈয়দ মাহবুব আহসান
প্রকাশিত: ১৫-৯-২০২৫ বিকাল ৫:২২

শুরুর কথা: একটি সুবিধার ফাঁদ
আমরা প্রতিদিন অসংখ্য প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করি। মিনারেল ওয়াটার, কোল্ড ড্রিংক, জুস কিংবা বিভিন্ন বেভারেজের জন্য এই বোতলগুলো আমাদের কাছে স্বাচ্ছন্দ্য ও আধুনিক জীবনের প্রতীক। কিন্তু এই ক্ষণিকের সুবিধার পিছনে যে ভয়াবহ ও সুদূরপ্রসারী মূল্য আমরা দিতে চলেছি তা অনেকেই গভীরভাবে ভেবে দেখি না। প্লাস্টিকের বোতল কেবল মাত্রাবিহীন বর্জ্য নয়; এটি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক ভয়ংকর বিষদাঁতের মতো যা পরিবেশ, অর্থনীতি এবং মানব স্বাস্থ্যকে ধীরে ধীরে গ্রাস করছে। একটি বিপজ্জনক চক্র প্লাস্টিক বোতলের জীবনচক্রটি শুরু হয় জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল ও গ্যাস) থেকে। এর উৎপাদন প্রক্রিয়াই অত্যন্ত সম্পদ-নিঃশেষকারী এবং দূষণকারী।

একটি একলিটার প্লাস্টিকের বোতল তৈরি করতে প্রায় ২৫০ মিলিলিটার তেল, ৩ লিটার পানি এবং প্রচুর শক্তির প্রয়োজন হয়। এই প্রক্রিয়ায় উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গ্রিনহাউস গ্যাস (কার্বন ডাই-অক্সাইড, মিথেন) নিঃসরণ হয় যা বৈশ্বিক উষ্ণায়নকে ত্বরান্বিত করে। আশ্চর্যজনকভাবে একটি প্লাস্টিকের বোতল তৈরি করতে যতটা পানি খরচ হয় অনেক সময় তার চেয়ে বেশি পানি বোতলটি প্যাকেজিং এবং অন্যান্য প্রক্রিয়ায় ব্যয় হয়। এটি পানির একটি চরম অপচয়। ল্যান্ডফিল, নদী ও সমুদ্রের দূষণ প্লাস্টিক বোতলের সবচেয়ে বড় এবং দৃশ্যমান সমস্যা হলো এর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা।

অবিশ্বাস্য পরিমাণ বর্জ্য- বিশ্বজুড়ে প্রতি মিনিটে ১০ লাখেরও বেশি প্লাস্টিকের বোতল বিক্রি হয়। এর মধ্যে মাত্র ৯%-এর মতো রিসাইকেল হয়। বাকি ৯১% বোতল যায় ল্যান্ডফিলে পোড়ানো হয় বা সরাসরি প্রকৃতিতে (নদী-নালা, খাল-বিল, সমুদ্র) পড়ে থাকে। প্লাস্টিকের বোতল প্রকৃতিতে কখনও সম্পূর্ণভাবে পচে না। এটি শত শত বছর হাজার বছর পর্যন্ত টিকে থাকে এবং ধীরে ধীরে ছোট ছোট টুকরোয় ভেঙে মাইক্রোপ্লাস্টিক-এ পরিণত হয়। এই মাইক্রোপ্লাস্টিক মাটি, পানির উৎস এবং সমুদ্রে মিশে যায় যা পুরো ইকোসিস্টেমকে বিষিয়ে তোলে।

সমুদ্রের জীবন ধ্বংস: প্রতি বছর ৮০ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য সমুদ্রে পতিত হয়। সামুদ্রিক প্রাণীরা (কচ্ছপ, তিমি, ডলফিন, সামুদ্রিক পাখি) এগুলোকে খাদ্য ভেবে খেয়ে ফেলে যা তাদের পেটে আটকে থেকে ধীরে ধীরে তাদের মৃত্যুর কারণ হয় অথবা তারা দূষিত হয়।

মানব স্বাস্থ্যের ওপর সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে এই নীরব ঘাতক প্লাস্টিক বোতল, শুধু পরিবেশের জন্যই নয় আমাদের নিজেদের স্বাস্থ্যের জন্যও একটি বড় হুমকি। রাসায়নিক মাইগ্রেশন করে বেশিরভাগ প্লাস্টিকের বোতল PET (Polyethylene Terephthalate) বা অন্যান্য প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, যাতে শিল্প রাসয়নিক বিসফেনল BPA (Bisphenol-A) এবং Phthalates (থ্যালেটস)-এর মতো ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে। এই রাসায়নিকগুলো বোতলে রাখা পানিতে এবং অবশেষে আমাদের দেহে মিশে যায় বিশেষ করে যদি বোতলটি গরম পরিবেশে থাকে বা পুনরায় ব্যবহার করা হয়। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে BPA এবং Phthalates (থ্যালেটস) মানবদেহের জন্য এন্ডোক্রাইন ডিসরাপ্টর (হরমোনের ভারসাম্য নষ্টকারী)। এগুলো ক্যান্সার (বিশেষ করে ব্রেস্ট ও প্রোস্টেট ক্যান্সার), বন্ধ্যাত্ব, শিশুদের বিকাশগত সমস্যা, ডায়াবেটিস, এবং অন্যান্য গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার সাথে জড়িত। আমরা মাইক্রোপ্লাস্টিক দূষিত পানি ও খাদ্য (বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ, লবণ) এর মাধ্যমে সরাসরি আমাদের দেহে গ্রহণ করছি। এই মাইক্রোপ্লাস্টিক কণাগুলো আমাদের রক্তস্রোত, ফুসফুস প্লাসেন্টাতেও পাওয়া গেছে, যার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব অত্যন্ত ভয়াবহ। অর্থনৈতিক বোঝা- অদৃশ্য খরচ-প্লাস্টিকের বোতলের সস্তা দামটি একটি বিভ্রম। এর আসল খরচ আমরা অন্য খাতে গুনি। নদী, ড্রেন, সৈকত, এবং রাস্তাঘাট থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য পরিষ্কার করতে সরকার এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। প্লাস্টিক দূষণ ও রাসায়নিক এক্সপোজার থেকে সৃষ্ট রোগের চিকিৎসা করতে গিয়ে জাতীয় স্বাস্থ্য বাজেটে একটি বিশাল চাপ তৈরি হয়। দূষিত সৈকত ও নদী পর্যটকদের আকর্ষণ হারায়, যা স্থানীয় অর্থনীতির জন্য ক্ষতির কারণ। একইভাবে প্লাস্টিক দূষণের কারণে মাছের মজুত কমে যাওয়া মৎস্য খাতকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

প্লাস্টিক বোতলের অদৃশ্য বিষ- আরও গভীরে যে ক্ষতিগুলো জানা হয়নি-প্লাস্টিক বোতলের ক্ষতি শুধু যে দৃশ্যমান দূষণ সেখানেই সীমাবদ্ধ নয় এর প্রভাব আরও গভীর, সূক্ষ্ম ও সুদূরপ্রসারী। আগের আলোচনায় যেসব দিক আসেনি, সেগুলো নিয়ে এখানে আলোচনা করা হলো:
বায়ু দূষণ ও বিষাক্ত নিঃসরণ: শ্বাস-প্রশ্বাসের মধ্যেই ঝুঁকি

•    পোড়ানোর সময় বিষাক্ত গ্যাস: যখন প্লাস্টিকের বোতলগুলো অনানুষ্ঠানিকভাবে পুড়িয়ে ফেলা হয় (যা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সাধারণ ঘটনা), তখন তা ডাইঅক্সিন (Dioxin), ফুরান (Furan) এবং অন্যান্য মারাত্মক কার্সিনোজেনিক (ক্যান্সার সৃষ্টিকারী) যৌগ নির্গত করে। এই বিষাক্ত গ্যাসগুলি বায়ুতে মিশে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে এবং ফুসফুসের রোগ, হরমোনের ব্যাঘাত ক্যান্সারের  ঝুঁকি বাড়ায়।
•    উৎপাদন প্রক্রিয়ায় দূষণ: প্লাস্টিক বোতল তৈরির কারখানা থেকে নিয়মিত ভোলাটাইল অর্গানিক কম্পাউন্ড (VOCs) এবং অন্যান্য ক্ষতিকর রাসায়নিক বাতাসে মিশে। এর ফলে কারখানার আশেপাশের জনবসতিতে শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা এবং শ্বাসতন্ত্রের রোগের ব্যাপকতা বেড়ে যায়।
•    মাটির গঠন ও উর্বরতা হ্রাস: ল্যান্ডফিলে বা প্রকৃতিতে ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক বোতল ধীরে ধীরে ভেঙে মাইক্রোপ্লাস্টিক-এ পরিণত হয়। এই মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা মাটির ভৌত গঠন পরিবর্তন করে, এর জল ধারণক্ষমতা এবং বায়ু চলাচলের সক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এটি মাটির স্বাস্থ্য ও উর্বরতার উপর গুরুতর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মাটি দূষণ ও কৃষির উপর প্রভাব ফেলে মাটির উর্বরতা নষ্ট করে দেয়।
•    কীটপতঙ্গ ও রোগের আবাস: পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের বোতলে বৃষ্টির পানি জমে থাকে, যা মশা (如 ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া) এবং অন্যান্য রোগের বাহক পোকামাকড়-এর প্রজননক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য একটি বড় হুমকি।
•    রাসায়নিক মাটির গভীরে প্রবেশ: প্লাস্টিক থেকে নিঃসৃত ক্ষতিকর রাসায়নিক (BPA, Phthalates (থ্যালেটস) মাটিতে শোষিত হয়ে ভূগর্ভস্থ পানির উৎসকে দূষিত করে এমনকি ফসল তাদের শিকড় মাধ্যমে-এ প্রবেশ করে, যা অবশেষে আমাদের খাদ্য চেইনে -এ পৌঁছায়। 
 সামাজিক ও ন্যায়বিচারের প্রশ্ন: দূষণের অসম বোঝা
•    পরিবেশগত বর্ণবাদ (Environmental Racism): প্লাস্টিক বোতলের ল্যান্ডফিল, পুনর্ব্যবহারকারী কারখানা এবং বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ প্লান্ট-গুলি সাধারণত নিম্ন আয়ের মানুষ যেখানে বসবাস করে সেখানে হয়। এর ফলে এই কমিউনিটির মানুষ অসামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বেশি বায়ু দূষণ, পানি দূষণ এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। 
•    অনানুষ্ঠানিক বর্জ্য বাছাইকারী এর স্বাস্থ্য ঝুঁকি: অনেক উন্নয়নশীল দেশগুলোতে, প্লাস্টিক বোতল সংগ্রহ এবং প্রাথমিক প্রক্রিয়াকরণ কাজ করেন অনানুষ্ঠানিক বর্জ্য বাছাইকারীগণ। তারা প্রায়ই কোনো সঠিক নিরাপত্তা গিয়ার, গ্লাভস, মাস্ক) ছাড়াই কাজ করেন। এর ফলে তারা সরাসরি ক্ষতিকর রাসায়নিক এবং প্যাথোজেন-এর সংস্পর্শে আসেন, যা তাদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুতর হুমকি।
 অর্থনীতির উপর অদৃশ্য খরচ: উত্পাদনশীলতার ক্ষতি
•    কৃষি ও মৎস্য উৎপাদন হ্রাস: মাটি ও পানি দূষণের ফলে কৃষি ও মৎস্য খাত-এর উত্পাদনশীলতা কমে যায়। পান। এটি সরাসরি জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা এবং এই সেক্টরের উপর নির্ভরশীল লক্ষ লক্ষ মানুষদের জীবনযাত্রা হুমকিতে ফেলে দেয়।
•    স্বাস্থ্য ব্যয় বৃদ্ধি: প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কিত রোগ (শ্বাসকষ্ট, ক্যান্সার, হরমোনজনিত ব্যাধি)-এর চিকিৎসা করতে সরকার এবং ব্যক্তিকে -কে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হয়। এটি একটি বিশাল অর্থনৈতিক বোঝা যা প্রায়শই অচেনা থেকে যায়।
•    জৈব বৈচিত্র্যের উপর Cascade (ক্যাসকেড প্রভাব) খাদ্য শৃঙ্খলে বিঘ্ন  যখন ছোট প্রাণী বা প্লাঙ্কটন-মাইক্রোপ্লাস্টিক খায়, তখন এটি পুরো খাদ্য শৃঙ্খল অভ্যাসে পরিনথ হয়। বড় প্রাণরা যখন এই দূষিত ছোট প্রাণীগুলো খায়, তখন তাদের শরীরেও টক্সিন জমা হয়। এটি সমগ্র বাস্তুতন্ত্রকে অস্থিতিশীল করতে পারে এবং বিপন্ন প্রজাতিদের বিলুপ্তির ঝুঁকি বাড়ায়।

আমাদের করণীয় 
আমরা যদি আজই সচেতন না হই, তাহলে আমাদের সন্তান-সন্ততিদের একটি বিষাক্ত, দূষিত ও দুর্বিষহ পৃথিবী উপহার দেবো। তাদেরকে বিশুদ্ধ পানি ও বায়ুর জন্য সংগ্রাম করতে হবে, দূষণজনিত নানা রোগে ভুগতে হবে, এবং একটি বিপন্ন প্রাকৃতিক পরিবেশে বাস করতে হবে। এটি আমাদের নৈতিক দায়িত্ব যে আমরা তাদের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী রেখে যাই। এই সুদূরপ্রসারী ক্ষতি রোধ করতে আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে। সরকার, শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তি প্রত্যেককেই ভূমিকা পালন করতে হবে। ব্যক্তিগত পর্যায়ে পুনঃব্যবহারযোগ্য বোতল (স্টিল, কাচ, বিপিএ মুক্ত) ব্যবহার করা এটি সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর সমাধান। 
    একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বোতল এড়িয়ে চলুন।
    বাড়িতে ও বাইরে ওয়াটার পিউরিফাই বা ফিল্টার ব্যবহার করুন।
    যদি প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করতেই হয়, তাহলে সঠিকভাবে রিসাইক্লিং এর ব্যবস্থা করুন।
    সচেতনতা তৈরি করুন, পরিবার ও বন্ধুদের উদ্ধুদ্ধ করুন।

শিল্প ও সরকারি পর্যায়ে বর্ধিত উৎপাদক দায়িত্ব (ইপিআর) চালু করা অর্থাৎ উৎপাদকদেরকে তাদের পণ্যের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিতে বাধ্য করা।
    একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা বা উচ্চ কর আরোপ করা।
    রিসাইক্লিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার আরও শক্তিশালী ও ব্যাপকভাবে উন্নয়ন করা।
    বিকল্প প্যাকেজিং বায়ো-ডিগ্রেডেবল উপাদানের গবেষণা ও ব্যবহারকে উৎসাহিত করা।

একদমশেষে বলা যায়, প্লাস্টিকের বোতল আমাদের আধুনিক জীবনের একটি বিভ্রমমাত্র। এটি আমাদের স্বাচ্ছন্দ্যের নামে আমাদের পরিবেশ, স্বাস্থ্য এবং ভবিষৎতকে গিলে খাচ্ছে। এই সুদূরপ্রসারী ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেতে আমাদের আজই -এই মুহূর্তেই সচেতন হতে হবে এবং পদক্ষেপ নিতে হবে। আমাদের ছোট ছোট পদক্ষেপই আমাদের এবং আগামী প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই ও সুন্দর ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে পারে।

লেখক: মিডিয়া এন্ড কমিউনিকেশন স্পেশালিস্ট, ক্রিলিক-এলজিইডি।

এমএসএম / এমএসএম

প্লাস্টিকের বোতল: একটি নীরব পরিবেশগত মহামারির সুদূরপ্রসারী পরিণতি

নিরাপদ পৃথিবীর জন্য ওজোন স্তর রক্ষায় প্রয়োজন বিশ্বজনীন অঙ্গীকার

মুসলিম রাষ্ট্রকে নিয়ে বৈশ্বিক শক্তির ষড়যন্ত্র-মো. হাসিব

শিশু হাসপাতালে সেবার পরিধি বৃদ্ধি পেয়েছে ও দালালদের দৌরাত্ম্য কমেছে

স্কুল-জীবনের স্মার্টফোন: শিক্ষার পথ সহজ, নাকি বাঁধার দেয়াল?

ডিজিটাল ইকোনমিতে তরুণদের অংশগ্রহণে বাড়ছে প্রবৃদ্ধির গতি

রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়নে বাড়ছে অপরাধ

শিক্ষা ব্যবস্থায় ফিরে আসুক পুরনো দিনের ঐতিহ্য

মধ্যপ্রাচ্যের ভিসা সংকট থেকে প্রযুক্তি বাজার: বাংলাদেশের করণীয় কি?

পিআর পদ্ধতি নিয়ে হঠাৎ এতো আলোচনা

আ-তে আলো, আ-তে আধাঁর

মোদির চীন সফর ও বৈশ্বিক রাজনৈতিক প্রভাব

রিসাইক্লিং থেকে রেভিনিউঃ চক্রাকার অর্থনীতির বাস্তবায়ন এখন সময়ের দাবি