প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের সৌদি আরব

গাজায় যে হামলা চলছে, তা মধ্যপ্রাচ্যের সেই পুরোনো ইমেজকে ফিরিয়ে এনেছে-সংঘাত, যুদ্ধ, রক্তপাত। তবে মধ্যপ্রাচ্যের সব জায়গায় অবশ্য চিত্র একই রকম নয়। বিনিয়োগবিষয়ক ম্যাগাজিন ব্যারনসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একসময় সৌদি আরবের পরিচিতি ছিল ওই অঞ্চলের সবচেয়ে রক্ষণশীল দেশ হিসেবে। কিন্তু বিশ্বের যেসব সমাজ বর্তমানে খুব দ্রুত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, সৌদি আরব তার একটি। একই সঙ্গে দেশটির রয়েছে অর্থনৈতিক উচ্চাশা। এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানানসই একটি অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে দেশটি। তবে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন এসেছে সৌদি সমাজে। এই সমাজে মানুষের গড় বয়স ৩১, অর্থাৎ সৌদি সমাজ এখন বেশ তরুণ। এই তরুণ সৌদি সমাজ এমবিএসের আনা সব পরিবর্তন বেশ উপভোগ করছে। কিন্তু এক দশক আগের কেউ যদি সময় পরিভ্রমণ করে সৌদি আরবে বর্তমান অবস্থা দেখেন, তাহলে তিনি দেশটির পরিবর্তন দেখে রীতিমতো চমৎকৃত হবেন। সাইমন হেনডারসন যেমনটা বলছেন, সাফল্যের যে সংজ্ঞা আছে, মোটাদাগে এমবিএস তার মধ্যে পড়বেন। তবে তাঁর জন্য এখনো অনেক ‘কিন্তু’ রয়ে গেছে।দশকের পর দশক ধরে সৌদি আরব দেশটির নেতৃত্ব দিয়ে আসছিলেন বয়স্ক শাসকেরা, তাঁরা দেশের পরিবর্তনের জন্য খুব বেশি কিছু করেননি। তবে সৌদি আরবের প্রয়োজন এমন একজন শক্তিশালী সংস্কারক নেতা, যিনি পুরো ব্যবস্থা, সমাজ ও অর্থনীতিকে নতুন করে সাজাতে পারবেন। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে ক্ষমতায় বসেন বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। তিনি দ্রুতই তাঁর ছেলে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানকে (এমবিএস) বড় পরিসরে সংস্কারের কর্মসূচি চালু করার ক্ষমতা দেন। গত আগস্টে এমবিএসের বয়স ৪০ পূর্ণ হয়েছে। ২০১৫ সালে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নেওয়ার পর এক দশক পূর্ণ হয়েছে। আজকের সৌদি আরব প্রায় অচেনা, মাত্র ১১ বছরেই এই পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব হয়েছে, তা চমকে দিয়েছে সবাইকে।
এমবিএসের সংস্কারে সৌদি আরব কতটা পথ অতিক্রম করতে পেরেছে, তা মোটামুটি সবারই জানা। একসময় ধর্মীয় পুলিশ রাস্তায় দাঁড়িয়ে মানুষকে থামাতে, ধাওয়া করতে কিংবা গ্রেপ্তার করতে পারত। ২০১৬ সালে এমবিএস ধর্মীয় পুলিশের হাতে থেকে সেই ক্ষমতা কেড়ে নেন। এ সিদ্ধান্তের প্রায় সঙ্গে সঙ্গে রাস্তাঘাটের পরিবেশ পাল্টে যায়। প্রায় চার দশক পর ২০১৮ সালে সিনেমা হল চালু করে দেওয়া হয়। এখন সিনেমা দেখতে যাওয়া বা কনসার্টে যাওয়া কোনো সৌদি নাগরিকদের জন্য অস্বাভাবিক ব্যাপার নয়। সৌদি আরবে ভ্রমণ একসময় মূলত হজযাত্রা ও ব্যবসায়িক কাজে সীমাবদ্ধ ছিল। ২০১৯ সালে ই-ভিসার মাধ্যমে পর্যটনের দরজা খুলে দেওয়া হয়। পর্যটন খাত এখন কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগের বড় উৎসে পরিণত হয়েছে। ২০২৪ সালে সৌদি আরবে রেকর্ড তিন কোটি বিদেশি পর্যটক আসে। হোটেল, বিনোদন খাত ও ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোতে বেসরকারি বিনিয়োগ আকর্ষণের বৃহত্তর কৌশল নিয়েছে সৌদি আরব। আমার দৃষ্টিতে সৌদি সমাজে নারীর ভূমিকার ক্ষেত্রে সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে। ২০১৯ সালে এমবিএস সরকারের নীতিতে পরিবর্তন আনেন। নারীদের আর কাজ করতে, সামাজিকভাবে কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পুরুষ অভিভাবকের অনুমতি লাগবে না। এর সঙ্গে যুক্ত হয় নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি। এসব সংস্কারের ফলে দৈনন্দিন জীবনযাত্রা একেবারেই পাল্টে যায়। ফলে আইন, বিমান পরিবহন, হোটেল-রেস্তোরাঁ, অর্থনীতি, বাণিজ্য, এমনকি সামরিক বাহিনীর মতো বহু খাতে প্রতিভাবান নারীদের উত্থান দেখা যাচ্ছে।বিশ্বব্যাংকের হিসাবে সৌদি আরবে এখন নারীদের মধ্যে শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণের হার প্রায় ৩৫ শতাংশ। এক দশকেরও কম সময়ে এই হার দ্বিগুণ হয়েছে। এর স্পষ্ট প্রভাব পড়েছে পারিবারিক আয় ও অর্থনৈতিক উৎপাদনশীলতায়। এই এক দশকে অর্থনৈতিক সংস্কারও কম বৈপ্লবিক নয়। ২০১৬ সালে সৌদি সমাজকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ভাবে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্য নিয়ে এমবিএস ভিশন ২০৩০ চালু করেন। এটি শুরু হয় আর্থিক খাতে সংস্কার দিয়ে।
দশকের পর দশক ধরে জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও পানির ওপর দেওয়া ভর্তুকির কারণে সরকারি অর্থের ব্যাপক অপচয় হয়েছে, তাতে বাজেটের ওপর চাপ পড়েছে। ২০১৬ সালে সরকার জ্বালানি ও বিভিন্ন পরিষেবার মূল্য পুনর্নির্ধারণ শুরু করে এবং অসহায় পরিবারদের সরাসরি সহায়তা দিতে নগদ অর্থ প্রদান কর্মসূচি চালু করে।এরপর ২০১৮ সালে সৌদি আরব মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) চালু করে। ২০২০ সালে ভ্যাটের হারকে ১৫ শতাংশে উন্নীত করে। রাজনৈতিকভাবে কষ্টদায়ক হলেও অর্থনৈতিক বিচারে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ছিল এ সিদ্ধান্ত।এ বুদ্ধিদীপ্ত ও কঠিন সিদ্ধান্তগুলো সৌদি আরবের জন্য নতুন সম্ভাবনার সুযোগ তৈরি করেছে। সৌদি আরব এখন পণ্য পরিবহন,সরবরাহ ও বিতরণ খাত,খনি,নবায়নযোগ্য জ্বালানি, প্রযুক্তি, সৃজনশীল শিল্প ও উন্নত প্রযুক্তির পণ্য উৎপাদনে ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ করছে। গত দশকে এমবিএস আরও কয়েকটি অত্যন্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষী প্রকল্প হাতে নেন। এর মধ্যে রয়েছে নেওম বা উচ্চ প্রযুক্তির নগর, দিরিয়াহ বা আল সৌদের ঐতিহাসিক রাজধানীর পুনর্নির্মাণ ও উন্নয়ন; লোহিত সাগর ঘিরে একাধিক পর্যটনকেন্দ্র এবং কিদ্দিয়া, একটি বৃহৎ বিনোদন ও ক্রীড়া শহর। এই প্রকল্পগুলো প্রায়ই অতিরঞ্জিতভাবে উপস্থাপিত হয়। কিন্তু প্রকল্পগুলোর পেছনে যে কৌশলগত যুক্তি, সেটা কিন্তু স্পষ্ট-নতুন শিল্পক্ষেত্র তৈরি করা, পণ্য ও সেবার মানের সরবরাহ ও দক্ষতা বাড়ানো এবং বেসরকারি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা। এই এক দশকে কিছু ভুল পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা কেউই অস্বীকার করতে পারবে না। আবার সৌদি আরবে রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ একেবারেই অমূলক নয়।তবে এক দশক পর হিসাব-নিকাশটা খুবই স্পষ্ট। ২০১৪ সালে আমরা যে সৌদি আরব দেখেছিলাম, তার তুলনায় আজকের দেশটি অনেক নিরাপদ, গতিশীল,বাসযোগ্য ও প্রতিযোগিতামূলক।আজ শিল্পগুলো খরচ নিয়ন্ত্রণ করছে, কোম্পানিগুলো উৎপাদনশীলতা বাড়িয়েছে, আর তরুণেরা নতুন ব্যবসা শুরু করেছে।
কয়েক বছরের মধ্যেই কিছু উদ্যোক্তা প্রযুক্তি খাতে ‘ইউনিকর্নে’ পরিণত হয়েছেন।একসময় ভাবা হতো, সৌদি আরবের অর্থনীতি প্রাচীরের আড়ালে স্থবির হয়ে থাকবে। অথচ আজ ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোতে ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকেরা, আর বিশ্বের সেরা ক্রীড়াবিদ, শিল্পী, প্রযুক্তিবিদেরা ঢুকছেন-বের হচ্ছেন সেসব শহরে, যেগুলোর আকাশসীমা মাসে মাসে বদলে যাচ্ছে। ৪০ বছর বয়সী মোহাম্মদ বিন সালমান আরও বহু দশক ক্ষমতায় থাকতে পারেন। তুরস্কের মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক, সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ এবং চীনের দেং শিয়াওপিং তাঁদের দেশকে রূপান্তর করেছিলেন। কারণ, তাঁরা সাহসের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এনেছিলেন এবং যথেষ্ট সময় ক্ষমতায় থেকে সেই পরিবর্তনকে স্থায়ী করেছিলেন। এমবিএস তাঁর পরিকল্পনার প্রথম ধাপ শেষ করেছেন।এখন মূল চ্যালেঞ্জ দ্বিতীয় ধাপে। সংস্কার গুলোকে এমনভাবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া যাতে ভবিষ্যতের কোনো সরকার সহজে তা উল্টে দিতে না পারে। আন্তর্জাতিক মঞ্চে সৌদি আরবের পুনর্জাগরণ দেশটির উচ্চাকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সৌদি সমাজ ও অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চলছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও নিজেদের গুরুত্ববহ করে তোলার উদ্যোগ খুব পরিষ্কার। সৌদি আরব ক্রমে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। সম্পদ ও ধর্মীয় কারণেই সৌদি আরবের অবস্থান এখন খুবই তাৎপর্যপূর্ণ।যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চল থেকে সরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। কারণ, হোয়াইট হাউস প্রশাসনের নজর এখন চীন ও রাশিয়ার উত্থানের দিকে। এই সুযোগে সৌদি আরবও স্বতন্ত্র পথ খুঁজে নিয়েছে। প্রায় এক দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে সৌদি আরব থেকে চীনের তেল আমদানির পরিমাণ বেশি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সৌদি আরব ও চীন দ্রুত নিজেদের সম্পর্ককে ঝালিয়ে নেয়। যদিও জ্বালানি খাত থেকেই দেশ দুটির মধ্যে অংশীদারত্বের সূচনা, দ্রুতই তা আরও বিস্তৃত হয়। চীন ব্যাপকভাবে সৌদি অর্থনীতিতে বিনিয়োগ করতে শুরু করে। সৌদি আরবে ফাইভ জি নেটওয়ার্ক সুবিধা চালুতে হুয়াওয়েই ভূমিকা রেখেছে।
সৌদি গ্রিনফিল্ড প্রকল্পে চীনের বিনিয়োগের পরিমাণ ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।দেশ দুটি সাত বিলিয়ন ডলার নিজস্ব মুদ্রায় লেনদেন করেছে। ২৬ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল বা ৫০ বিলিয়ন চীনা ইউয়ান বিনিময়ের মাধ্যমে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিস্তার ঘটেছে। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এখন কূটনৈতিক কর্মযজ্ঞ চলছে। যদিও বহুপক্ষীয় বিশ্বব্যবস্থায় সৌদি আরবের কূটনৈতিক নীতির যে পরিবর্তন, তা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা নেই। পশ্চিমের সঙ্গে সখ্য রেখে সৌদি আরব এখন প্রাচ্যে প্রভাব বাড়াতে চাইছে। গত কয়েক মাসে সৌদি আরবের কূটনৈতিক মানচিত্রের দিকে তাকালে বিষয়টি স্পষ্ট হয়। সৌদি আরবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ বরাবরই সম্মানজনক। বাদশাহ ফয়সাল দীর্ঘদিন এই মন্ত্রণালয় সামলেছেন। পরে তাঁর নেতৃত্বে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে প্রিন্স সৌদ বিন ফয়সাল পররাষ্ট্রনীতিতে কিছুটা পরিবর্তন আনেন। প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান এখন দায়িত্বে আছেন। উদ্যমী এই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্ব সৌদি আরবের পররাষ্ট্রনীতি ও কৌশলে বেশ সাহসী কিছু পরিবর্তন এনেছে। আরব বিশ্ব যেখানে কিছুটা ম্রিয়মাণ,সেখানে তিনি মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অথবা চীনা নেতৃত্বের সঙ্গে, কিংবা কায়রোয় নিজের দেশকে উপস্থাপন অথবা প্যারিসের এক্সপোতে গিয়ে সফল হয়েছেন। এ তো গেল মধ্যপ্রাচ্যের বাইরে সৌদি আরবের কূটনৈতিক তৎপরতার প্রসঙ্গ।আরব ও মুসলিম বিশ্বেও সৌদি আরব এখন আগের চেয়ে শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে।জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে আফ্রিকা ও আরবের কোনো স্থায়ী প্রতিনিধি নেই। গাজায় ইসরায়েল সেনাবাহিনীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রেক্ষাপটে আব্রাহাম অ্যাকর্ড থেকে বেরিয়ে আসায় সৌদি আরব প্রশংসিত হয়েছে।একই সঙ্গে সৌদি আরবে আরব, ইসলামিক ও আফ্রিকান সম্মেলন প্রমাণ করেছে, মুসলিম বিশ্বের একতাবদ্ধ হওয়া এখন কতটা প্রয়োজন। বিশেষ করে যখন কূটনৈতিক নীতি সংকটে পড়ে। যদিও সৌদি আরবের কূটনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি পুরো বদলে গেছে, এমনটা বলার সময় এখনো আসেনি। বিদেশনীতি পরিবর্তনকে ঘিরে দেশটির যে তৎপরতা, তাকে স্বাগত জানানো উচিত।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক
Aminur / Aminur

বিভাজনের রাজনীতি দেশের জন্য হুমকি হতে পারে

প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের সৌদি আরব

শারদীয় দুর্গোৎসবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ ভাবনা

দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য প্রয়োজন পর্যটন গন্তব্যগুলোর সামগ্রিক উন্নয়ন এবং শক্তিশালী ব্র্যান্ডিং

গণতান্ত্রিক অধিকার ও নতুন নেতৃত্বের অন্বেষণ

দুঃখই সবচেয়ে আপন

জাতিগত নিধন বন্ধে জাতিসংঘের ব্যর্থতা

গণতান্ত্রিক হতে হলে মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখতে হয়

স্মার্ট ডিভাইস-আসক্তিতে বিপদগামী হচ্ছে শিশু-কিশোররা

মানবসম্পদ উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা

সৌদির ভূরাজনৈতিক কণ্ঠস্বর: তেল, জোট ও পুরোনো মার্কিন চুক্তির টানাপোড়েন

শুভ মহালয়া : দূর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গার আগমনী মঙ্গল বার্তা
