ঢাকা শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

টেকসই উন্নয়নে প্রাথমিক শিক্ষা


রায়হান আহমেদ তপাদার  photo রায়হান আহমেদ তপাদার
প্রকাশিত: ১১-১০-২০২৫ দুপুর ১১:৩৯

বাংলাদেশ প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চতর শিক্ষায় প্রভূত উন্নতি সাধন করেছে। কিন্তু শিক্ষার গুণগত মান বিবেচনা করলে এটি চিন্তার বিষয়। শিক্ষার বিকেন্দ্রীকরণ আশানুরূপ হয়নি। মাদ্রাসা শিক্ষা মূলধারার শিক্ষা থেকে আলাদা রয়ে গেছে। দক্ষতা উন্নয়নে কিছুটা অগ্রগতি হলেও তা এখনো পিছিয়ে আছে। আমাদের শিক্ষার আরো একটি বড় সমস্যা হলো বিজ্ঞান ও কারিগরি শিক্ষার সঙ্গে শিল্পের যোগাযোগের অভাব। আমাদের জাতীয় শিক্ষানীতিতে বলা আছে-‘দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতি সাধনের জন্য শিক্ষাকে সৃজনধর্মী, প্রয়োগমুখী ও উৎপাদন সহায়ক করে তোলা; শিক্ষার্থীদের বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তোলা এবং তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশে সহায়তা প্রদান করা’। কিন্ত তা যেন শুধুই কাগজে-কলমে রয়েই যাচ্ছে। অথচ মানব উন্নয়ন সূচকেরও অন্যতম সূচক হলো শিক্ষা। কিন্তু এখন শুধু শিক্ষা নয়, শিক্ষার মান অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টে গুণগত শিক্ষার কথা বলা হয়েছে। অভীষ্ট ৪-এ বিশেষ প্রণিধানযোগ্য-সবার জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমতাভিত্তিক গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতকরণ এবং জীবনব্যাপী শিক্ষালাভের সুযোগ সৃষ্টি। আমাদের জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০-এ শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যতে বলা হয়েছে-‘সর্বক্ষেত্রে মানসম্পন্ন উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করা এবং শিক্ষার্থীদের গবেষণায় উৎসাহী করা এবং মৌলিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের গবেষণার সঙ্গে সঙ্গে দেশের জন্য প্রয়োজনীয় গবেষণার উপযুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলা’। কিন্ত কাজের কাজ কিছুই প্রতিফলিত হয়নি। বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গত কয়েক দশকে শিক্ষা খাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে এখনো আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন রয়ে গেছে। স্কুলের বেঞ্চ থেকে শুরু হওয়া শিক্ষার যাত্রা যদি মজবুত না হয়, তাহলে পরবর্তী উচ্চশিক্ষা কিংবা পেশাগত জীবনে সেই ঘাটতি সহজে পূরণ করা সম্ভব হয় না।
শিশুদের প্রাথমিক বিদ্যালয় হলো জ্ঞান অর্জনের প্রথম পাঠশালা। কিন্তু বাস্তবতা হলো, গ্রামীণ ও শহুরে দুই প্রেক্ষাপটেই এখনো শিক্ষার্থীদের মানোন্নয়নে বড় ধরনের বৈষম্য বিদ্যমান। অনেক শিশু স্কুলে যায়, কিন্তু ভালো শিক্ষক, আধুনিক শিক্ষণপদ্ধতি ও কার্যকর পাঠ্যক্রমের অভাবে তাদের মেধা বিকাশে সীমাবদ্ধতা তৈরি হয়। এ কারণে প্রাথমিক শিক্ষার ভিত্তি দুর্বল থেকে যায় এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় পর্যন্ত এসে সেই দুর্বলতার প্রতিফলন দেখা যায়। একটি বিষয় স্পষ্টভাবে বোঝা যায়-শিক্ষার্থীদের মৌলিক জ্ঞান আগের তুলনায় দুর্বল হয়ে পড়ছে। অনেক শিক্ষার্থী বিজ্ঞান, গণিত এমনকি বাংলা ও ইংরেজি ভাষার মৌলিক ধারণা নিয়েই সমস্যায় পড়ে। এর মূল কারণ হলো প্রাথমিক স্তরে তাদের শক্ত ভিত্তি তৈরি হয়নি। ফলে তারা নতুন ধারণা শেখার পরিবর্তে আগের ঘাটতি পূরণে সময় ব্যয় করে। এর ফলে উচ্চশিক্ষায় মানোন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয় এবং দীর্ঘ মেয়াদে তারা চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে। বাংলাদেশে শিক্ষকদের বেতনকাঠামো ও প্রশিক্ষণের অভাবও প্রাথমিক শিক্ষার মানকে দুর্বল করে দিচ্ছে। একটি দেশের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি হলো শিক্ষক। অথচ আমাদের দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এখনো পর্যাপ্ত মর্যাদা পান না, তাঁদের আর্থিক অবস্থাও খুব একটা উন্নত নয়। একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক যখন জীবিকার চিন্তায় ব্যস্ত থাকেন, তখন তাঁর পক্ষে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান গঠনে সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া সম্ভব হয় না। শুধু তা-ই নয়, অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা যথাযথ প্রশিক্ষণ পান না, ফলে আধুনিক পদ্ধতিতে পাঠদান করতে অক্ষম হন। অন্যান্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে বিষয়টি আরও পরিষ্কার হবে। ভারত প্রাথমিক শিক্ষায় ব্যাপক পরিবর্তন এনেছে জাতীয় শিক্ষা নীতি ২০২০-এর মাধ্যমে। সেখানে প্রাথমিক পর্যায়ে ‘ফাউন্ডেশনাল লিটারেসি অ্যান্ড নিউমেরেসি’ বা মৌলিক পড়া-লেখা ও গণিত দক্ষতাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। 
পাশাপাশি শিক্ষকদের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ কর্মশালা চালু আছে। চীনে প্রাথমিক শিক্ষকদের সামাজিক মর্যাদা অত্যন্ত উচ্চ। তাঁদের মাসিক বেতন গড়ে বাংলাদেশি টাকায় ৭০-৮০ হাজার টাকার সমান। শুধু তা-ই নয়, শিক্ষকতা পেশাকে সেখানে অন্যতম সম্মানজনক পেশা হিসেবে দেখা হয়। ফলে যোগ্য ও মেধাবী মানুষ শিক্ষকতায় আগ্রহী হয়। শ্রীলঙ্কার শিক্ষাব্যবস্থা দক্ষিণ এশিয়ায় তুলনামূলকভাবে উন্নত। সেখানে প্রাথমিক শিক্ষার মান ভালো রাখার জন্য শিক্ষকদের বেতন ও প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা হয়েছে। এমনকি গ্রামীণ স্কুলগুলোতেও একাডেমিক তদারকি এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। আর যদি ইউরোপীয় দেশগুলোর কথা বলা হয়, তাহলে দেখা যায় শিক্ষকেরা সেখানে উচ্চ মর্যাদা ভোগ করেন। ফিনল্যান্ডকে উদাহরণ হিসেবে ধরলে দেখা যায়, প্রাথমিক স্তরের শিক্ষক হতে হলে মাস্টার্স ডিগ্রি আবশ্যক। নর্ডিক দেশগুলোতে শিক্ষক হতে চাইলে মাস্টার্স লেভেলের পেডাগজি ডিগ্রি প্রয়োজন, প্রবেশ অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক, এবং শিক্ষকেরা সমাজে উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন পেশাজীবী হিসেবে বিবেচিত। ফলে দেখা যায়, যেসব দেশে শিক্ষকের বেতন ও মর্যাদা উঁচু, সেসব দেশেই শিক্ষা ফলাফল দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই। কিন্তু বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে এখনো অনেক অনিয়ম, দুর্বলতা ও রাজনৈতিক প্রভাব বিদ্যমান। শিক্ষকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণ নেই বললেই চলে, আবার প্রশিক্ষণের মানও প্রশ্নবিদ্ধ। উন্নত বিশ্বের মতো যদি আমরা শিক্ষকদের বেতনকাঠামো বাড়াতে পারি,পেশাগত মর্যাদা নিশ্চিত করতে পারি এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে পারি, তাহলে শিক্ষার মানোন্নয়ন হবে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষকের বেতন এখনো আকর্ষণীয় পর্যায়ে নয়, যার ফলে মেধাবীরা শিক্ষকতায় আগ্রহী হন না বা থেকে যান না। অথচ বেতনকাঠামো প্রতিযোগিতামূলক হলে ও পদোন্নতির সুস্পষ্ট পথ থাকলে শিক্ষকতা হতে পারে প্রতিভাবান তরুণদের প্রথম পছন্দের পেশা।
উচ্চ বেতন শুধু আর্থিক সুবিধাই নয়-এটি মর্যাদা, আত্মমর্যাদাবোধ ও পেশার প্রতি দীর্ঘমেয়াদি অঙ্গীকার তৈরি করে। তবে বেতন বাড়ানোকে জবাবদিহি ও পেশাগত উন্নয়নের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে-যেমন ধারাবাহিক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন না করলে ইনক্রিমেন্ট স্থগিত, সহকর্মী পর্যবেক্ষণ ও প্রতিফলনের মাধ্যমে উন্নয়ন, গ্রামীণ বা দুর্গম অঞ্চলে কাজ করলে বিশেষ ভাতা ও পদোন্নতির সুযোগ ইত্যাদি। এর সঙ্গে থাকতে হবে কার্যকর প্রশিক্ষণ মডিউল-যেখানে পড়া-লেখা-গণিতের ভিত্তি গড়ে তোলা, শিশু-মনস্তত্ত্ব, অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা, ধারাবাহিক মূল্যায়ন, লাইব্রেরি সংস্কৃতি, হাতেকলমে বিজ্ঞান-গণিত কার্যক্রম ও ডিজিটাল শিক্ষণপদ্ধতি থাকবে। অন্যদিকে বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় বড় ক্লাস সাইজ, শিক্ষাসামগ্রীর ঘাটতি এবং পরীক্ষাভিত্তিক সংস্কৃতি শেখার প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে। তাই ক্লাস সাইজ ৩০-৩৫-এ নামানো, সহকারী শিক্ষক নিয়োগ, প্রতিটি স্কুলে লাইব্রেরি স্থাপন, সপ্তাহে অন্তত এক দিন পড়ার উৎসব আয়োজন এবং বিজ্ঞান-গণিতের জন্য সাশ্রয়ী পরীক্ষণ কিট সরবরাহ করা জরুরি। প্রাথমিক শিক্ষাকে কেবল ভবন নির্মাণ দিয়ে শক্তিশালী করা যাবে না, প্রয়োজন শেখার অবকাঠামো-লাইব্রেরি, ল্যাব, পাঠ্য উপকরণ, শান্ত পরিবেশ ও প্রশিক্ষিত শিক্ষক।প্রাথমিক শিক্ষার গুরুত্ব কেবল ব্যক্তিগত পর্যায়েই সীমাবদ্ধ নয়, বরং সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকেও অপরিসীম। একটি শিশু যখন প্রাথমিক পর্যায়েই গণিত, বিজ্ঞান, ভাষা ও নৈতিক শিক্ষার দৃঢ় ভিত্তি পায়, তখন সে ভবিষ্যতে উচ্চশিক্ষায় ভালো করে এবং দক্ষ কর্মী হিসেবে গড়ে ওঠে। এর ফলে দেশের উৎপাদনশীলতা বাড়ে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং দারিদ্র্য হ্রাস পায়। উন্নত দেশগুলোতে শিক্ষায় বিনিয়োগকে ব্যয় হিসেবে নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ হিসেবে দেখা হয়। বাংলাদেশেও এ দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করা জরুরি। সবশেষে বলা যায়, প্রাথমিক শিক্ষা হলো একটি দেশের জাতীয় উন্নয়নের ভিত্তি। 
আজ যদি আমরা এই ভিত্তিকে মজবুত না করি, তাহলে আগামী প্রজন্ম দুর্বল ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে এগোতে গিয়ে বারবার হোঁচট খাবে। শিক্ষককে মর্যাদা দেওয়া, তাঁদের যোগ্যতা বৃদ্ধি করা, সঠিক প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা এবং আধুনিক পাঠ্যক্রম চালু করা-এসব মিলেই একটি শক্ত ভিত্তি গড়ে উঠবে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে, তাই এই সময়েই সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে বিনিয়োগ করা। কারণ, আজকের প্রাথমিক শিক্ষার্থীই আগামী দিনের ডাক্তার, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, প্রশাসক ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব। যদি তাদের ভিত্তি শক্ত না হয়, তাহলে দেশের ভবিষ্যৎও শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াবে না। তাই উন্নত দেশগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের এখনই সময় এসেছে প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয় অগ্রাধিকারের প্রথম সারিতে নিয়ে আসার। শিক্ষার্থীরাই জাতির ভবিষ্যৎ। শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে কোনো কার্যকর শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি না করলে সেটি জাতির ভবিষ্যৎও তৈরি করবে না। অতিরিক্ত, অযৌক্তিক, অবাঞ্ছিত সিলেবাসের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া জিপিএর লোভ থেকে বের হতে হবে। শিক্ষা জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়।যেটি এ দেশে হারহামেশা ঘটছে।এখানে শিক্ষার্থীদের নিজ থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। বাধ্যগতভাবে গতানুগতিক ভালো ফলাফল এলেও এই শিক্ষা, সামাজিক উন্নয়ন কিংবা রাষ্ট্রের কী কাজে লাগবে তা বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই জানে না। ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষায় তৈরি হয়েছে চাকরির বাজারের অনিশ্চয়তা। যার দরুণ ক্ষেত্রবিশেষে শিক্ষার্থীরা আত্মহননের পথও বেছে নিচ্ছে।
তাইতো বলি,'আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে'। এজন্য আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে দৃঢ় কাঠামোয় সাজাতে হবে। এতগুলো মিডিয়াম বা শিক্ষা পদ্ধতি না রেখে সবাইকে এক ছাতার নিচে নিয়ে আসা এখন সময়ের দাবি। বিশেষ করে পিছিয়ে থাকা মাদ্রাসা কারিকুলাম নিয়ে প্রচুর কাজ করতে হবে। এর সুফল হয়তো সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যাবে না। কিন্তু আজ থেকেও যদি কাজ শুরু হয় তাহলে ২০ থেকে ২৫ বছর পরে এ দেশের প্রেক্ষাপট বদলে যাবে। কারণ আজ যারা শিক্ষার্থী তারাই জাতির নেতৃত্বে থাকবে। আলোর মশালবাহী অগ্রদূতের মতো তারাই এগিয়ে নেবে দেশ ও বিশ্বকে।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক, লন্ডন 

Aminur / Aminur

অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি

টেকসই উন্নয়নে প্রাথমিক শিক্ষা

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি ও বাস্তবতা

গাজায় যুদ্ধের নৃশংসতা ও আন্তর্জাতিক বিচার আদালত

বন্ধ হোক অপসাংবাদিকতা

বিভাজনের রাজনীতি দেশের জন্য হুমকি হতে পারে

প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের সৌদি আরব

শারদীয় দুর্গোৎসবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ ভাবনা

দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য প্রয়োজন পর্যটন গন্তব্যগুলোর সামগ্রিক উন্নয়ন এবং শক্তিশালী ব্র্যান্ডিং

গণতান্ত্রিক অধিকার ও নতুন নেতৃত্বের অন্বেষণ

দুঃখই সবচেয়ে আপন

জাতিগত নিধন বন্ধে জাতিসংঘের ব্যর্থতা

গণতান্ত্রিক হতে হলে মৌলিক অধিকার সমুন্নত রাখতে হয়