ঢাকা বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫

পুলিশ - সাংবাদিক দূরত্ব কাম্য নয়


এসএম পিন্টু photo এসএম পিন্টু
প্রকাশিত: ১৬-১০-২০২৫ দুপুর ৩:৪৩

১.ভূমিকা: 

মানবসভ্যতার ইতিহাসে সমাজের দুটি অপরিহার্য স্তম্ভ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যম। একটি জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে, আরেকটি জনগণকে সত্য ও সচেতনতার আলো দেয়। এই দুটি শক্তি একে অপরের পরিপূরক। সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে একে অপরকে প্রয়োজন। একজন আরেকজনকে ছাড়া চলা মুশকিল। ফলে উভয়ের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকা জরুরী। যদি এই দুইয়ের মধ্যে  দূরত্ব সৃষ্টি হয়, তবে সমাজে দেখা দেয় বিভ্রান্তি, নিরাপত্তাহীনতা এবং ন্যায়বিচারের অভাব। সুতরাং পুলিশ ও সাংবাদিকের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা সমাজের শান্তির জন্য অপরিহার্য।
কিন্তু বাস্তবতা হলো, অনেক সময় তাদের মধ্যে দেখা যায় ভুল বোঝাবুঝি, অবিশ্বাস, এমনকি সংঘাতও। এই অস্বাস্থ্যকর সম্পর্ক শুধু দুই পেশারই ক্ষতি করে না, পুরো জাতির ওপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তাই এই প্রবন্ধের মূল বক্তব্য, পুলিশ- সাংবাদিক দূরত্ব কোনোভাবেই কাম্য নয়; বরং পারস্পরিক সহযোগিতা ও আস্থা জাতির কল্যাণের পূর্বশর্ত।

২.পুলিশ ও সাংবাদিকের ভূমিকা একে অপরের পরিপূরক:

ক. পুলিশ : নিরাপত্তার প্রহরী:
পুলিশের দায়িত্ব অপরাধ দমন, আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখা ও জনগণের জীবন-সম্পদ রক্ষা করা। তারা রাষ্ট্রযন্ত্রের অন্যতম চালিকাশক্তি। পুলিশ সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার প্রথম ধাপ তৈরি করে।
খ. সাংবাদিক : সত্যের প্রহরী: 
সাংবাদিক জনগণের চোখ-কান ও কণ্ঠস্বর। তারা সমাজের অন্যায়, দুর্নীতি, প্রশাসনিক ব্যর্থতা ও মানুষের কষ্ট প্রকাশ করে। জনগণকে সচেতন রাখে এবং শাসকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনে।
গ. কেন পরস্পর নির্ভরশীল:
একজন পুলিশ যদি সাংবাদিকের তথ্য পায়, তাহলে অপরাধ অনুসন্ধান সহজ হয়। অন্যদিকে, একজন সাংবাদিক যদি পুলিশের তথ্য পায়, তাহলে সে জনগণকে সঠিকভাবে জানাতে পারে। এই দুইয়ের সমন্বয়েই ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্র টিকে থাকে।
৩. চট্টগ্রামে পুলিশ-সাংবাদিক দুরত্ব কেন?
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) ট্রাফিক ডিভিশনের কিছু কার্যকলাপকে অনিয়ম উল্লেখ করে একটি টিভি চ্যানেলে প্রচার করা সংবাদ নিয়ে পুলিশের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এর প্রেক্ষিতে সিএমপির পক্ষ থেকে একটি প্রতিবাদ দেয়া হয়। যেখানে শব্দ চয়নকে ভুল উল্লেখ করে সাংবাকিরা সেটাকে হুমকীস্বরূপ দেখেন। এতে সাংবাদিকদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দেয়, ওঠে প্রতিবাদের ঝড়। সভা, সমাবেশ এমনকি মানবন্ধনও করা হয়। একপর্যায়ে সিএমপির সংবাদ বর্জন করে সাংবাদিক সমাজ। পুলিশ কমিশনারের প্রেস ব্রিফিংয়ে যায়নি সাংবাদিকরা। পরের ঘটনা খুলশী থানায় এক সাংবাদিককে শারীরীক নির্যাতন করা হয়েছে বলে প্রচারিত সংবাদে দেখা গেছে। যেখানে পুলিশ কমিশনারের প্রেস ব্রিফিংয়ে না যাওয়ার বিষয়টি সামনে এসেছে। 
৪. ঘটনার বিশ্লেষণ ও আমার অভিজ্ঞতা:
এই ঘটনায় কার দোষ বা গুন আমি সেই বিচারে যাচ্ছি না। একজন সাংবাদিক সংবাদ প্রকাশ করতেই পারে বা তাঁর সংবাদে ভুল থাকলে প্রতিবাদ দেয়া আইনত অধিকার আছে। কিন্তু সেটার শব্দ চয়ন একটু ভেবে চিন্তে ব্যবহার করা উচিৎ বলে মনে করছি। আবার পুলিশ যদি ভুল করে থাকে তবে সেই একই ভুল কখনোই সাংবাদিক করতে পারে না। কারণ, সাংবাদিক জাতির বিবেক হিসেবে পরিচিত। তবে এখানে কার ভুল সেটা বলছিনা, আমি এটা বলছি যে ভুল যেই করুক তা দীর্ঘমেয়াদি পুষে রাখতে নেই। আর ভুলের কারণে সাংবাদিকরা প্রেস ব্রিফিং বর্জন করতে পারে না। এটা সাংবাদিকের পেশাদারিত্বে পড়ে না। প্রতিবাদের অনেক ভাষা আছে, তাই বলে নিজের পেশা থেকে সরে যাওয়া কখনো কাম্য নয়। নিউজের মাধ্যমেই এটার জবাব দেয়া যেত। দুনিয়াতে আছি অল্প কিছুদিন, তাই এখানে চিরশত্রু বা চিরবন্ধু বলতে কেই নাই। ভুল হলে সেটা বেশিদিন মনে রাখতে নেই। আর পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে ব্যক্তিগত ঝগড়া বা রাগারাগি নিউজে প্রকাশ করতে নেই। তাহলেই আপনি মানুষ, তারপরে পুলিশ, সাংবাদিক বা পেশার পরিচয়।
আমার অভিজ্ঞতা: আমি যখন ক্রাইম বিটে সাংবাদিকতা করি, তখন সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ টা বিশেষ প্রতিবেদন ছাপা হতো। যা বেশিরভাগই পুলিশের কাজের সমালোচনামূলক। কারণ যারা রাস্তায় কাজ করে তারা সবসময় সঠিক থাকবে বা থাকতে পারবে এমন গ্যারান্টি কেউ দিতে পারবে না। আবার কোন ডিপার্টমেন্টের সবাই ভালো বা কোন অনিয়ম করবে না এমন গ্যারন্টি কেউ দিতে পারবে না। কেউ ইচ্ছে করে অপরাধে জড়ায় আবার কেউ ভুল করে জড়ায়। তাই দোষ খুজতে গেলে পদে পদেই তারা ভুল করেন আর সেই ভুলগুলোই আমার নিউজের বিষয় হয়ে যেত। তাই বলে পুলিশের সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয়নি। বিপক্ষে নিউজ গেলেও অনেকে ধন্যবাদ দিয়েছেন সত্য প্রকাশের জন্য, অনেকে নিজেকে সংশোধন করেছেন, আবার কেউ হিংস্রও হয়েছেন। আবার নিউজের কারণে ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্টে মামলাও হয়েছে কিন্তু কেউ কোন প্রতিবাদ করেনি সেদিন। আমিও করিনি। বাদীকে একটা কলও করিনি। শুধুমাত্র প্রকাশিত নিউজের আরেকটা ফলোআপ দিয়েছি বাদী নিজে থেকে মামলা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তাই পেশা বর্জন নয় কাজের মাধ্যমে জবাব দেয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ বলে মনে করি।  
৫. ইতিহাসে পুলিশ-সাংবাদিক সম্পর্কের বিবর্তন:

ক. ঔপনিবেশিক যুগের প্রেক্ষাপট:
ব্রিটিশ আমলে পুলিশের ভূমিকা ছিল শাসকশ্রেণির স্বার্থ রক্ষা করা, আর সাংবাদিকদের ভূমিকা ছিল শোষণের বিরুদ্ধে কণ্ঠ তোলা। ফলে তখন থেকেই কিছুটা বিরোধের বীজ বপন হয়।
খ. বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট:
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সাংবাদিক ও পুলিশ উভয়েই দেশের পক্ষে কাজ করেছেন। যুদ্ধোত্তর সময়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে সাংবাদিক ও পুলিশ অনেক সময় একত্রে কাজ করেছেন। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব, পেশাগত সীমাবদ্ধতা ও ভুল যোগাযোগের কারণে সময়ের সাথে সম্পর্ক জটিল হয়েছে।
গ. আধুনিক যুগে নতুন চ্যালেঞ্জ:
ডিজিটাল যুগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইন নিউজের প্রসার পুলিশের কর্মকাণ্ডকে জনসমক্ষে তুলে ধরছে। একই সঙ্গে সাংবাদিকতারও ঝুঁকি বেড়েছে। ফলে একে অপরের ওপর নির্ভরতা বাড়লেও, ভুল বোঝাবুঝির আশঙ্কাও বৃদ্ধি পেয়েছে।

৬. দূরত্বের কারণসমূহ:
ক. তথ্যপ্রাপ্তির সীমাবদ্ধতা: পুলিশ অনেক সময় তদন্তের স্বার্থে তথ্য গোপন রাখে, সাংবাদিক সেটিকে “গোপনীয়তা লঙ্ঘন” মনে করেন।
খ. ভুল ব্যাখ্যা ও মনোভাবের সমস্যা: কিছু পুলিশ মনে করেন সাংবাদিক মানেই সমালোচক, আর কিছু সাংবাদিক মনে করেন পুলিশ মানেই ক্ষমতাধর।
গ. রাজনৈতিক প্রভাব: কোনো কোনো গণমাধ্যম বা পুলিশ কর্মকর্তা রাজনৈতিক নির্দেশে কাজ করায় পেশাগত নিরপেক্ষতা নষ্ট হয়।
ঘ. আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা: পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ, সঠিক কাঠামো ও পেশাগত নিরাপত্তার অভাব সম্পর্ককে দুর্বল করে।
ঙ. কিছু অনৈতিক ব্যক্তি: উভয় পেশাতেই কিছু স্বার্থান্ধ লোক থাকে, যারা পেশার মর্যাদা নষ্ট করে দূরত্ব বাড়ায়।

৭ : দূরত্বের ক্ষতিকর প্রভাব:

ক. অপরাধ দমনে ব্যাঘাত:
যখন পুলিশ ও সাংবাদিক সহযোগিতা হারায়, তখন অপরাধীরা তথ্য গোপনের সুযোগ পায়। তদন্ত বিলম্বিত হয়, সংবাদ বিকৃত হয়।
খ. গণআস্থার সংকট:
মানুষ পুলিশকেও বিশ্বাস করে না, সাংবাদিককেও নয়। তখন গুজব ও অপপ্রচার ছড়ায়, সমাজে বিশৃঙ্খলা জন্ম নেয়।

গ. মানবাধিকারের হুমকি:
যখন সাংবাদিক পুলিশকে ভয় পায়, তখন অনেক অন্যায় বা নির্যাতনের খবর গোপন থাকে। ফলে জনগণের ন্যায়ের অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়।
ঘ. জাতির ভাবমূর্তি নষ্ট হয়:
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গণমাধ্যম স্বাধীন না থাকলে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গণমাধ্যমকে শত্রু মনে করলে, রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ হয়।

৮ : সহযোগিতার সুফল:
ক. অপরাধ দমন সহজ হয়: সাংবাদিক মাঠের বাস্তব তথ্য দেয়, পুলিশ তা কাজে লাগিয়ে অপরাধী ধরতে পারে।
খ. জনগণের আস্থা বৃদ্ধি পায়: জনগণ দেখে উভয় পক্ষ জনগণের পক্ষে কাজ করছে। তখন জনগণের আস্থা বৃদ্ধি পায়।
গ. গুজব প্রতিরোধ সম্ভব হয়: সংবাদ ও তথ্য যাচাই করে প্রকাশিত হয়, ফলে ভুল তথ্যের বিস্তার রোধ হয়।
ঘ. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়: পুলিশ ও সাংবাদিকের সহযোগিতা বিচারব্যবস্থার গতিশীলতা বাড়ায়।

৯ : সমাধান ও সুপারিশ:
ক. যৌথ প্রশিক্ষণ আয়োজন: সাংবাদিক ও পুলিশ উভয়ের জন্য পেশাগত নৈতিকতা ও যোগাযোগ বিষয়ে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত।
খ. মিডিয়া সেল: বাংলাদেশ পুলিশ বা সিএমপির মিডিয়িার দায়িত্বে যারা আছেন তাদের আরো দায়িত্বশীল হওয়া উচিৎ। আবার কোন ভুল বুঝাবুঝির আগে তাদের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হয়। অথবা সংশ্লিষ্ট থানা বা ট্রাফিক বিভাগুলোও ছোটখাট ঝামেলা সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারে। 
গ. আস্থা বৃদ্ধির উদ্যোগ: প্রতি মাসে পুলিশ ও সাংবাদিকদের মধ্যে মতবিনিময় সভা হওয়া উচিত।
ঘ. দায়িত্ব ও সীমারেখা: উভয় পেশার কার্যপরিধি ও গোপনীয়তা সংরক্ষণের নীতিমালা অনুযায়ী সীমারেখা মেনে চলা জরুরী। পুলিশ মিডিয়ার স্বাধীনতাকে সম্মান করবে এবং সাংবাদিকদের আইনি সহায়তা প্রদান করবে। তদ্রুপ সাংবাদিকেরা শুধু পুলিশ নয়, নিজের পেশাকে আলোকিত করতে সকলকেই সম্মান করবে।  
ঙ. অনৈতিক আচরণের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা: কোনো সাংবাদিক বা পুলিশ যদি দায়িত্বের অপব্যবহার করে, তবে আইনানুগ কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে আইনের অপপ্রয়োগ যেন না হয় সেই বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।

১০ : বাংলাদেশে ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা:
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে সাংবাদিকতা ও পুলিশ প্রশাসন এখন প্রযুক্তিনির্ভর। অনলাইন রিপোর্টিং, সাইবার অপরাধ, ফ্যাক্ট চেকিং, ই-গভর্নেন্স, সবক্ষেত্রেই পারস্পরিক সহযোগিতা অপরিহার্য। যদি আস্থা গড়ে ওঠে, তাহলে ভবিষ্যতে সাংবাদিক ও পুলিশ একত্রে, গুজব প্রতিরোধ, সাইবার অপরাধ দমন, জনগণের তথ্যপ্রাপ্তি নিশ্চিত করা, সবক্ষেত্রে একসাথে কাজ করতে পারবে। এতে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে। 
১১ : উপসংহার:
সাংবাদিক ও পুলিশ, দুজনই জাতির সেবক। একজন অস্ত্র হাতে আইন রক্ষা করেন, অন্যজন কলম হাতে সত্য রক্ষা করেন। যদি এই দুই হাত পরস্পরের দিকে বাড়ানো না হয়, তাহলে সমাজে অন্ধকার নামবে। তাই এখনই প্রয়োজন, পারস্পরিক শ্রদ্ধা, পেশাগত সমন্বয় এবং আস্থার সেতুবন্ধন। 
যেদিন পুলিশ ও সাংবাদিক একই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবে “জনগণের কল্যাণ ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা” সেদিনই প্রকৃত অর্থে নিরাপদ, সচেতন ও মানবিক সমাজ গড়ে উঠবে। তাই পুলিশ-সাংবাদিক দূরত্ব নয়, পারস্পরিক সহযোগিতাই জাতির অগ্রগতির পূর্বশর্ত।
লেখক: সাংবাদিক ও সভাপতি, রেলওয়ে জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশন।

এমএসএম / এমএসএম

তুরস্কের প্রত্যাবর্তন: মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির নতুন সম্ভাবনা

জীবনের জয়গানে সড়ক হোক মুখরিত

এক ভয়ংকর সন্ধিক্ষণে বাংলাদেশ

জয় হোক বিশ্ব মানবতার

আলোর উৎসব দীপাবলি :শান্তি ও সম্প্রীতির জয়গান

কর্পোরেট দুনিয়ায় মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিলুপ্তির সম্ভাবনা: প্রযুক্তির ঝড়, না কি মানবিক পুনর্জাগরণ?

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হলো, সংশয় কি কাটলো

পুলিশ - সাংবাদিক দূরত্ব কাম্য নয়

গাজার ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা ও আন্তর্জাতিক উদ্যোগ

নতুন আশা ও সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে নোবেল প্রাইজ

বিএনপির ভাবনায় আগামীর শিক্ষা ব্যবস্থা: জ্ঞানভিত্তিক দেশ গড়ার দূরদর্শী রোডম্যাপ

রেলের উন্নয়ন কেবল প্রকল্প নয়, দরকার র্কাযকর ব্যবস্থাপনা

অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি