বাঘায় জমি ভোগ-দখল নিয়ে জটিলতা
রাজশাহীর বাঘা উপজেলাধীন পাকুড়িয়া এলাকায় জমি ভোগ-দখল নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে তফসিল বর্ণিত সম্পত্তি পাকুড়িয়া মৌজার মধ্যে আরএস খতিয়ান নং-৬৭০, দাগ নং-৬৭৪, জমির পরিমাণ ৩২ শতাংশের মূল মালিক সুরেন্দ্রন নাথ কর্মকার। পৈত্রিক সূত্রে মালিকানা দাবি করছেন মৃত ধীরেন্দ্রনাথ, মৃত নন্দদুলাল কর্মকার, শ্যামল কর্মকার, পুষ্পনারায়ণ কর্মকার; সবার পিতা মৃত সুরেন্দ্রনাথ কর্মকার।
এদিকে দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে ক্রয়সূত্রে ভোগ-দখলে রয়েছেন মো. সামসুল হক মালিথা, মো. শহিদুল হক, মো. সাজেদুল হক এবং মো. সানিউল হক মালিথা। সামসুল হক মালিথা জানান, আমার বাবা ১৯৭৬ সালে এই জমি ক্রয় করেন, যার দললি নং-৩০৬০৩, ৪০৩-৫৫-৫৭/১৯৭৬ সদর অফিস, দাতা ধীরেন্দ্রনাথ, নন্দ দুলাল কর্মকার, শ্যামল কর্মকার, পুষ্পনারায়ণ কর্মকার সকলেরই পিতা মৃত সুরেন্দ্রনাথ কর্মকার।এদের মধ্যে দুজন মৃত্যুবরণ করেছেন।
তিনি আরো জানান, এ বিষয়ে একাধিকবার কথা হয়েছে। আমরা রাজশাহী ভূমি রেকর্ড অফিস হতে আমাদের দলিলের সত্যাতা করে দেখেছি মূল ভলিউমে আমার বাবার ক্রয়কৃত দলিল সঠিক প্রমাণিত হয়েছে। আমরা সার্চিং কপিও তুলে এনেছি। আমাদের বর্তমানে পাকা বসতবাড়ি রয়েছে এবং দীর্ঘ ৪৫ বছর ভোগ-দখলে রয়েছি। দাতা নিজেই অভিযোগকারী, উদ্দেশ্যপ্রণিতভাবে হয়রানিমূলক কথা বলে বেড়াছেন। আমার বাবার মৃত্যুর পর জানতে পারি এখনো নামজারি করা হয়নি। ইতোমধ্যে আমি বাঘা ভূমি অফিসে আমাদের প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সরকারী বিধিমোতাবেক নামজারির জন্য জমা দিয়েছি, যা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে অফিসে।
শ্যামল কর্মকার প্রতিবেদতের কাছে অভিযোগ করে বলেন, এসএস এবং আরএস রেকর্ডীয় মালিক ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ কর্মকার। তিনি মারা গেলে তার ওয়ারিশগণ আমরা ৪ ভাই। আমি ৬৭০নং খতিয়ানের ৬৮৪ দাগের সরকারি ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করে আসছি মীরগঞ্জ ভূমি অফিসে। আমরা কর দিচ্ছি আর সামসুল হক মালিথা জমি ভোগ করবে, এটা কেমন কথা।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমরা ২ ভাই বেঁচে আছি আর ২ জন মারা গেছে। ছোট ভাই পুষ্পনারায়ণ এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা নিচ্ছে না। তাই আমি একাই পৈত্রিক সম্পদ উদ্ধার করতে বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরছি। আমি নালিশী ‘ক’ তপসিলভুক্ত ভূমির গত ১০ জানুয়ারিতে কোর্টে ফৌজদারি কার্যবিধি ১৪৪ ধারায় একটি অভিযোগ দায়ের করি এবং রায় চলতি বছরের নভেম্বরে বের হয়। কোর্ট হতে এসিল্যান্ড ও ওসি সাহেবকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। তার সকল কপি আমার কাছে রয়েছে। আমি ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোম্বর বাঘা পৌরসভার আদালতে লিখিত অভিযোগ করেছিলাম। সবশেষ ২ ডিসেম্বর বাঘা থানায় আবারো জমি উদ্ধারকরণে লিখিত অভিযোগ করেছি।
এমএসএম / জামান
মধুখালীতে আদালতের আদেশ অমান্য করে লাল পতাকা অপসারণ ও জোরপূর্বক জমি দখল
রায়গঞ্জে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের ছাত্র প্রতিনিধিকে মারধরের অভিযোগ
ওসমান হাদীর ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিএনপির বিক্ষোভ
পঞ্চগড়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে শিশুস্বর্গের শীত আনন্দ উৎসব
হাদিকে প্রকাশ্য গুলি করার রাজস্থলীতে বিএনপির উদ্যােগে বিক্ষোভ সমাবেশ
ওসমান হাদির উপর গুলি চালানোর প্রতিবাদে বরগুনায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়কের ওপর গুলি: সীমান্তে টহল ও চেকপোস্ট জোরদার
সিলেট ডিসি অফিসের কোটিপতি পিয়ন সোহেল
শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন করতে চাই : জেলা প্রশাসক কাজী মো: সায়েমুজ্জামান
কোম্পানীগঞ্জে উদয় এইড ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষায় ৪৫০ শিক্ষার্থীর হাতে বৃত্তি ও পুরস্কার
বারহাট্টার প্রকৃতিতে জেঁকে বসছে শীত, জমে উঠেছে শীতবস্ত্রের বেচাকেনা
টপ সয়েল কাটায় রায়পুর প্রশাসনের অভিযানে ছয় মাসের কারাদণ্ড
কুতুবদিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ল্যাবে ইভনিং শিফট চালু
Link Copied