ঢাকা বৃহষ্পতিবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৫

জবির নতুন একাডেমিক ভবন: দেড় যুগেও শেষ হলোনা ১৩ তলার কাজ


ইউছুব ওসমান, জবি  photo ইউছুব ওসমান, জবি
প্রকাশিত: ৩১-১২-২০২১ রাত ৮:৩৮
পনেরো বছরে পঞ্চম মেয়াদে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) নির্মাণাধীন নতুন একাডেমিক ভবনের কাজ শেষ হয়েও যেনো শেষ হয়নি। ভবনটির পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক লোড নেয়ার অক্ষমতা, নিম্নমানের লিফট ব্যবহার ও রঙের হালকা প্রলেপ ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে এখনও বেশ কিছু কাজ রয়ে গেছে। আভ্যন্তরীণ কাজ মোটামুটি শেষ হলেও ভবনের বাহিরের দিকে পুরোপুরি রঙের প্রলেপ না দেয়ায় বাহ্যিক সৌন্দর্যেও পূর্ণতা পাচ্ছে না ভবনটি।
 
অবকাঠামোসহ শিক্ষার্থীদের ক্লাস রুমের সংকট সমাধান করতে কাজ শুরু হয় নতুন একাডেমি ভবনের। কাজের মেয়াদ শেষ হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট ভবনটি এখনও হস্তান্তর করার ও কোনো অগ্রগতি নেই। এর দরুন শ্রেণিকক্ষ সংকটে ভুগছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশ কয়েকটি বিভাগ। বারবার প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মানাধীন এ ভবনের অসংগতি থেকেই যাচ্ছে।
 
২০০৫ সাল থেকে শুরু হওয়া এই কাজ ২০১১ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিন বার প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়। ২০১৪ সালে চতুর্থ মেয়াদে প্রকল্পের কাজ শুরু করে ৩০ শতাংশ কাজ বাকি থাকতেই ২০২০ সালে ডিসেম্বরে মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে পঞ্চম মেয়াদ বাড়িয়ে কাজ শুরু করা হয়, পঞ্চম মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। নির্মিতব্য ১৩ তলা এই ভবনের ১৩ তলা পর্যন্ত কাজ শেষ হলেও এখনও পুরোপুরিভাবে ব্যবহার শুরু করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
 
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নতুন এই ভবনের ৭ তলা থেকে শুরু করে ১৩ তলা পর্যন্ত টাইলস লাগানো ও ভেতরে রং করা হলেও বাহিরে পুরোটাই রঙের আরো একটি প্রলেপ দেয়া বাকি আছে। এছাড়াও ভবন নির্মাণের প্রয়োজনে বিভিন্ন অংশ খোড়াখুড়ি করা হলেও সেগুলো এখনও পূর্বের অবস্থাতেই রয়ে গেছে। ভবনটির ছাদেও অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে থাকে।
 
বর্তমানে নবম তলা পর্যন্ত বিভিন্ন বিভাগের স্থায়ী শ্রেণিকক্ষ ও অফিস রয়েছে। করোনা পরবর্তীতে দশম তলায় জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংসহ বেশ কয়েকটি বিভাগের ক্লাসরুম দেয়া হয়েছে। এই তলাতেই গবেষণা পরিচালকের অফিসসহ প্রায় অর্ধেক ফ্লোর ব্যবহার করা হচ্ছে। এর উপরে ১১, ১২ ও ১৩ তলা সম্পূর্ণ ফাঁকা রয়েছে। এছাড়াও ১০ তলা থেকে ১৩ তলা পর্যন্ত  বিদ্যুৎ সংযোগের তার এলোমেলোভাবে পড়ে আছে বিভিন্ন কক্ষে ও বারান্দায়। এখনও পর্যন্ত এর কাজ করা হয়নি। নিরাপত্তা বলয়ের ব্যবস্থাও করা হয়নি। এতে দুর্ঘটনা ঘটার আশংকাও রয়েছে।
 
নতুন ভবনে শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন তিনটি লিফট স্থাপন করা হয়েছে। অভিযোগ আছে, পুরোনো লিফটের জায়গায় নতুন আধুনিক মানের লিফট স্থাপনের কথা থাকলেও সেখানে নিম্নমানের ‘ক্লেমান’ কোম্পানির লিফট ব্যবহার করা হয়েছে। ইউরোপীয় উচ্চমানের ফুজি লিফট, সাইব লিফট, সিন্ডেলার বা হিটাচি কোম্পানির ‘এ’ গ্রেডের লিফটের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বলা হলেও নিম্নমানের ‘ক্লেমান’ লিফট ইউরোপের সবচেয়ে বাজে লিফট হিসেবে চিহ্নিত। ২০১৯ সালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী হল ও নতুন একডেমিক ভবনে লিফট স্থাপনের জন্য শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতর থেকে টেন্ডার গ্রহণ করা হয়। এই কাজ পান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ওয়াহিদ কন্সট্রাকশন। এর মধ্যে লিফটের কাজ গত জুনে শেষ হলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে তা এখনো বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি।
 
ভবনটির কাজের বিষয়ে দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ারর্স অ্যান্ড দেশ উন্নয়ন লি. (জেপি) নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের চিফ ইঞ্জিনিয়ার আনোয়ার বলেন, প্রথম দিকে ভবনের কিছু ত্রুটি ও জটিলতা থাকার কারণে কাজ দীর্ঘায়িত হয়েছে। আমরা এই প্রকল্প পাই ২০১৪ সালে। কিন্ত এ কাজ শেষ না হতেই ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এর মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। পরে আমরা পঞ্চম মেয়াদে ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়িয়েছি।
 
তিনি আরও বলেন, এখন আমাদের কাজ শেষ। সাব-স্টেশনের সাথে ইলেক্ট্রিক্যাল লাইন, এখনও সাবস্টেশনের টেন্ডারই করেনি। সাবস্টেশন যে করবে সেই রুমের টেন্ডারই করা হয়নি।
 
প্রজেক্টের দায়িত্বে থাকা ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুর রহমান বলেন, আমাদের ফায়ার হাউজের কাজটা বাকি আছে। ওটা আমাদের শিডিউলে নাই। আরডিবির টেন্ডার করার কথা ছিলো, পরে ওটা আরডিবিতে পাশ হয়নাই। পাশ না হওয়াতে কিছুদিন আগে আমাদের একটা জায়গা দেখিয়ে দিয়েছে, টেন্ডারের বাইরে আমরা একটা রুম করতে আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি। এটা বেজমেন্টে হচ্ছে। আমাদের এখন রংয়ের কাজ চলছে। ১০ দিনের মধ্যেই এই কাজ শেষ হয়ে যাবে।
 
তিনি আরো বলেন, এখন আমাদের কাজটা শেষ হয়নাই মূলত ফান্ডের জন্য। আমরা সাড়ে ৪ কোটি টাকা পাবো, এখনও টাকাই দিতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরকে টাকা দিবে, সেই টাকা শিক্ষা অধিদপ্তর আমাদের কোম্পানিকে পরিশোধ করবে।
 
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রকৌশলী ওহিদুজ্জামান বলেন, এ বিষয়ে আমি খোঁজ খবর রাখিনা। এটা পরিকল্পনা, উন্নয়ন দপ্তরের কাজ। তারা এ বিষয়ে কথা বলতে পারবে।
 
জানতে চাওয়া হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা, উন্নয়ন ও ওয়ার্কস দপ্তরের পরিচালক প্রকৌশলী মো. সাহাদাত হোসেন বলেন, এ বিষয়ে আমি বিস্তারিত জানিনা। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানকে টাকা দিয়ে দিছে এখন তারা জানে। এ বিষয়ে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়াররা বিস্তারিত বলতে পারবেন।
 
পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী হেলাল উদ্দিন পাটোয়ারীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, নিউ একাডেমিক ভবন হস্তান্তরের জন্য এখন ও কোনো চিঠিই দেয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও এখনও টাকা পরিশোধ সম্পন্ন করতে পারে নি। বাজেট আছে, তবে কাজের অগ্রগতির দেখে তা সম্পূর্ণটা দেয়া হচ্ছেনা। সিভিলের কাজ যদিও শত ভাগ করা সম্ভব নয়। এদিকে এ প্রকল্পের মেয়াদ ডিসেম্বর ৩১, ২০২১ শেষ হবে।
 
টাকা ডিউ থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কাজের গতি দেখে টাকা পরিশোধ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকা না দেয়ার ও তো কারণ আছে। তারা কাজ শেষ করতে পারে নাই তাই টাকা দেয়া হয় নাই।
 
প্রধান প্রকৌশলী বলেন, বর্তমানে বিদুৎ সাপ্লাইয়ের যে ব্যবস্থা রয়েছে তার তারগুলো লোড নিতে পারছেনা। শীতকালে কোনো সমস্যা না হলেও গ্রীষ্মকালে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। অনেক এসি চলে, তাই সেই লোডটা আর নিতে পারেনা। অনেক সময় আমাদের নির্দিষ্ট কিছু কিছু জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখতে হয়। আমাদের ১৩ তলা নতুন যে ভবনটা হয়েছে সেটাতেও প্রচুর বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হয়। খুব দ্রুত একটা সাব-স্টেশন স্থাপন করা জরুরী। তা না হলে যেকোনো সময় দূর্ঘটনাও ঘটে যেতে পারে।
 
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও স্পেস বরাদ্দ কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ নিউজবাংলাকে জানান, জানুয়ারি ২০২১ এর ৬ তারিখ স্পেস কমিটির মিটিং। উপাচার্য থাকবেন, কমিটির সকল মেম্বাররা থাকবে। স্পেস একটু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমি একা দায়বদ্ধতা নিতে চাই না। এটা আমার একার বিষয় না, সবার বিষয়। সবাই শিফট হবে, চিন্তার কোনো কারণ নেই। আমার কাজ আমি গুছিয়ে নিয়েছি।
 
বিদুৎ লাইনের সমস্যার বিষয়ে তিনি বলেন, যেহেতু এখন শীতকাল এটা নিয়ে তাই আমরা আপাতত ভাবছি না। আমাদের স্পেস যেহেতু সমস্যা ওইটা আগে সমাধান হোক, বিদুৎ এর কাজ আমরা পরে করে নিবো। কোনো সমস্যা নেই। ক্লাসরুম রেডি আছে যেগুলো ওগুলো আমরা দিয়ে দিবো।
 
তিনি আরো জানান, সামাজিক বিজ্ঞান ভবনের চারতলার উপরে ও আমরা একটি তলা বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করছি। এটা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।
 
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হককে অবহিত করলে তিনি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানান।
 
২০০৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার পর ২০ তলাবিশিষ্ট নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণে সরকার ৩৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। ওই বছর প্রথম দফায় ভবনটির ৭ তলা পর্যন্ত নির্মাণ কাজের জন্য ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ‘দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড’ নামে একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ভবনটির নির্মাণ কাজ করেন।
 
নতুন একাডেমিক ভবনের ঊর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ ১৬ তলা নয়, ১৩ তলা পর্যন্তই থেমে যায়। ভবনের ভিত্তি দুর্বল হওয়ার কারণে এমন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর। তারা ভবনের ৭ম তলা থেকে ১৩তম তলা পর্যন্ত সম্প্রসারণের লক্ষ্যেই কাজ করেছে।
 
আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে এ প্রকল্পের মেয়াদ তিনবার বৃদ্ধি করা হয়। দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ বছরের এসব জটিলতা কাটিয়ে উন্নয়নের কাজ শুরু করে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর। নতুন একাডেমিক ভবনের ভিত্তি নির্মাণকালীন ২০ তলা বলা হলেও মোটেও তা ২০ তলা ভবনের ভিত্তি করে নির্মাণ করা হয়নি।
 
বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল দপ্তর সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ২০১১ সালে ১ জুলাই ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে উন্নয়ন প্রকল্প চালু হয়। প্রকল্পের মধ্যে ছিলো ৩৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বাংলাবাজার সরকারি বালিকা বিদ্যালয়স্থ খোলা জবির জমিতে ২০তলা বিশিষ্ট ফজিলাতুন্নেছা ছাত্রী হল ও ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন একাডেমিক ভবনের ৭তম তলা থেকে ১৬তম তলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ।
 
২০১১ সালে নতুন প্রকল্প পাওয়ার পর ২০ তলা ভিত্তির উপর ঊর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ করতে গিয়ে তা পরীক্ষা করে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়া হয় ভবনটি ১৬ তলা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করা হবে। ২০১৩ সালের মধ্যে ভবনটির ২০ তলা নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। ২০১০ সালে দ্বিতীয় দফায় ভবনটি সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেয়া হয়। কিন্তু নির্মাণ সামগ্রীর দাম বৃদ্ধির কারণে আগের নির্ধারিত টাকায় (৩৬ কোটি) ২০ তলা ভবন নির্মাণ সম্ভব নয় বলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়। সে অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তখন টেন্ডার আহ্বান করে।
 
২০১১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই নির্মাণ কাজের জন্য আটদফা টেন্ডার আহ্বান করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে কোনো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অংশই নেয়নি। আবার যেসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে তারা ১৯-২৯ শতাংশ অধিক মূল্যে দরপত্র দাখিল করায় তা অনুমোদন হয়নি। পরে কাজটি পেয়েছিল কৌশলী নির্মাতা নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠান বেশ কয়েক বছর চেষ্টা করেও ভবনের কোনো কাজ করতে পারেনি। পরে ২০১৪ সালের শেষের দিকে আবারো টেন্ডার আহ্বান করে কর্তৃপক্ষ। তখন কাজটি পায় দ্য বিল্ডার্স ইঞ্জিনিয়ারর্স অ্যান্ড দেশ উন্নয়ন লি. (জেপি) নামের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। তাদের ওয়ার্ক পারমিট ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে ৬ মাসের মতো সময় লেগে যায়। বর্তমানে চতুর্থ মেয়াদের সময় শেষ হলেও নির্মাতা প্রতিষ্ঠান থেকে এখনও ভবনটি হস্তান্তরের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিকট কোনো চিঠি পাঠানো হয়নি।

শাফিন / শাফিন

ইবিতে ইকসু গঠনতন্ত্র প্রণয়নে ১১ সদস্যের কমিটি গঠন

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চলছে

শিক্ষার্থীদের অধিকার ও রেজিস্টারের পদত্যাগের দাবিতে চবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ৷

সামুদ্রিক শৈবাল দিয়ে পুষ্টিকর স্যুপ উদ্ভাবন শেকৃবির গবেষকের

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

নজরুলকে নিয়ে যথাযথ গবেষণা হয়নি: কবির মৃত্যুদিবসে জাককানইবি ভিসি

হত্যাচেষ্টা মামলায় ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল গ্রেপ্তার

জবির সিন্ডিকেটে জকসু সংবিধির প্রস্তাব গৃহীত

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

ইবিতে নভেম্বরে ইকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা

ডিআইইউতে হল থেকে হাতেনাতে গাঁজা উদ্ধার, কিন্তু তদন্তে লাগবে ১২ দিন

কম্বাইন্ড ডিগ্রি দাবিতে অচলাবস্থা, উদ্বেগে বাকৃবির পশুপালন অনুষদের শিক্ষকরা

ইবিতে আ'লীগপন্থী শিক্ষকের বহিষ্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ