দর্শনায় ভূট্রা খেতে বিষ প্রয়োগ করে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি

দেশে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে কিটনাশক কোম্পানী। বিএসটিআই অনুমোদন নেই এমন কোম্পানী গুলো কৃষি অফিসারদের চোখ ফাকি দিয়ে গ্রাম গন্জে সার কিটনাশক ছয়লাব করে রেখেছে।কৃষককুল প্রতিনিয়ক হচ্ছে ক্ষতিগুস্থ। এমনি এক ঘটনা ঘটেছে    চুয়াডাঙ্গার দর্শনা শ্যামপুর গ্রামে । ইনজিনিয়াস কোম্পানির (ইউ-টার্ণ ৬০ ডব্লিউ জি ) কিটনাশক প্রয়োগ করে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে কৃষক বকুল ।

কৃষক বকুল অভিযোগ করে বলেন আমি একজন কৃষিজীবি আমি আমার ২৫ কাটা জমিতে ভুট্রার আদাদ করি । উক্ত ভুট্রা গাছ বর্তমান ফলন্ত । ভুট্রা গাছে পোকা দমন ও ভালো ফলনের আশায় আমি গত ৭ ফেব্রুয়ারী ২২ ইং তারিখে দর্শনা রেলবাজারস্থ লিখন এন্টারপ্রাইজ এর মালিক মোঃ আব্দুল মমিন এর নিকট থেকে ইনজিনিয়াস কোম্পানির (ইউ-টার্ণ ৬০ ডব্লিউ জি ) কিটনাশক ক্রয় কিরে স্প্রে করি । উক্ত ওষুধ স্প্রে করার পরের দিন থেকে ভুট্রা গাছের মাইজ পচে যাচ্ছে এবং মাটিতে লুটিয়ে পড়ছে । বিষটি প্রথমে দোকানদারের বল্লে তিনি কোন কর্ণপাত করে না । বাদ্য হয়ে ন্যায় বিচারের আশায় দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করি । অভিযোগের পর কিটনাশক কোম্পনী ও উপসহকারী কৃষি অফিসার সরজমিন পরিদর্শন করে । এবিষয়ে   ইনজিনিয়াস কোম্পানির ফিল্ড অফিসার জানান আমার কোম্পানীর কিটনাশক স্প্রে করে এমন হওয়ার কথা নাই । যদি ইউ-টার্ণ ওষূধ স্প্রে করে এমন হয় তাহলে কোম্পানী ক্ষতি পুরণ দিবে । এবিষয়ে দামুড়হুদা কৃষি অফিসার জানান এবিষয়ে অভিযোগ পাওয়ার সাথে সাথে আমি আমার উপসহকারী কৃষি অফিসারকে জমিতে পাঠিয়েছি তিনি আমার বরাবর রিপোট দাখিল করেছে । এবিষতে তদন্ত অব্যাহত আছে, আমরা পূনাঙ্গ তদন্ত করার পর ব্যাবস্থ্যা গ্রহন করবো। তবে দির্ঘ  ১০ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও কনো সুরাহা না পেয়ে হতাশায় দিন কাটাচ্ছে কুষক বকুল