ঢাকা শনিবার, ২ আগস্ট, ২০২৫

শেখ হাসিনা যে সম্মেলনে প্রথম সভানেত্রী হয়েছিলেন


ফয়েজ রেজা  photo ফয়েজ রেজা
প্রকাশিত: ২৪-১২-২০২২ দুপুর ৪:৪৪

১৪ ফেব্রুয়ারি। ১৯৮১। হোটেল ইডেনে আওয়ামী লীগের (মালেক) কাউন্সিলর অধিবেশনের উদ্বোধনী দিনে ‘দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখার আহ্বান’ জানানো হয়েছিল। সেদিন সাত ঘন্টা ধরে চলা অধিবেশনে যোগ দেওয়া অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দও দলের ঐক্য ধরে রাখার বিষয়ে মত দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনা তখন ছিলেন ভারতে। ভারত থেকে দলের কর্মী নেতাদের উদ্দেশ্যে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। সে বার্তায় ‘সব বিভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সংগঠনকে ‘বাকশাল’ কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষে এগিয়ে নেওয়ার জন্য আহ্বান’ জানিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল মালেক উকিল এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেছিলেন।

সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক প্রায় ১১ হাজার শব্দের রিপোর্ট উপস্থাপন করেছিলেন অধিবেশনে। সম্মেলনে উপলক্ষে ফিলিস্তিন মুক্তি সংস্থ্যা (পিএলও) প্রতিনিধি জাকারিয়া আবদুল রহিম এবং ইরাক ও আলিবেনিয়ার কমিউনিস্ট পার্টির পাঠানো শুভেচ্ছা বাণী পাঠ করা হয়েছিল। শোক প্রস্তাব পাঠ করেছিলেন দলের প্রচার সম্পাদক আমজাদ হোসেন। অধিবেশন পরিচালনা করেছিলেন সাংগঠিন সম্পাদক তোফায়েল আহমদ। ৩ হাজার ৮৮৪ জন কাউন্সিলর সদস্য যোগ দিয়েছিলেন এ অধিবেশনে। এ অধিবেশনে শেখ মুজিব ও চার নেতার সঙ্গে শেখ ফজলুল হক মণির ছবিও স্থান পেয়েছিল। ১৯৭৯ সালের কাউন্সিলে শেখ ফজলুল হক মণির ছবি না থাকায় প্রবল প্রতিবাদ উঠেছিল। এই অধিবেশনে যাতে কোনো গোলযোগ ও বিরোধের সূত্রপাত না হয় সে জন্য দলের পক্ষ থেকে নির্ধারিত শ্লোগানের বাইরে কেউ শ্লোগান দিবেন না বলে বারবার অধিবেশন পরিচালনা মঞ্চ থেকে আহ্বান জানানো হয়েছিল। এর আগে দলের ওয়ার্কিং কমিটির সভায় ৭টি শ্লোগান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল।

উদ্বোধনী অধিবেশন আওয়ামী লীগের সব দশ দলীয় ঐক্যজোটের শরিক জাসদের সাধারণ সম্পাদক আ স ম আব্দুল রব, গণ আজাদী লীগের সভাপতি মওলানা আবদুর রশীদ তর্কবাগীশ, বাংলাদেশ কমিউনিষ্ট পার্টির সভাপতি মণি সিং, একতা পার্টির সভাপতি সৈয়দ আলতাফ হোসেন, ন্যাপ (হা-প) এর সভাপতি চৌধুরী হারুনূর রশীদ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বক্তৃতা মঞ্চে ওঠার সময় কাউন্সিলর-ডেলিগেটরা আ স ম আব্দুর রবকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। ভাষণ দেওয়া সময় আ স ম আব্দুর রব বার বার শেখ মুজিব শেখ মুজিব বলছিলেন। ফলে বিচ্ছিন্নভাবে প্রতিবাদ উঠতে থাকে। প্রতিবাদিরা শেখ মুজিবের পরিবর্তে বঙ্গবন্ধু বলার দাবি জানিয়েছিল। আ স ম আব্দুল রব প্রতিবাদকরীদের মতামত উপেক্ষা করে বলেছিলেন শেখ মুজিবের স্থান ইতিহাসই নির্ধারণ করবে। আ স ম রব বলেছিলেন- ‘দলের নেতারা জনগণের সামনে যে চেহারা নিয়ে আসেন, সেটি তাঁদের আসল চেহারা নয়। আপনারা বরং সতর্ক থাকুন শেখ মুজিবের হত্যাকারীরা যাতে আপনাদের দলে না ঢুকে পারে।’

উদ্বোধনী ভাষণে আব্দুল মালেক উকিল বলেছিলেন- সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে দলের কাউন্সিল অধিবেশন শুরু হয়েছে। অধিবেশনে গোলমালের আশঙ্কা করে তিনি বলেছিলেন- ‘জয় বাংলা’ বলে কিছু লোক দলের ভেতরে ঢুকে পড়েছে। স্বচ্ছ আওয়ামী লীগার কোনো গোলমাল করবেন না। উড়ে এসে যারা দলের ভেতরে জুড়ে বসেছেন- তারাই গোলমাল করবেন।

অধিবেশনের অভ্যর্থনা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন আব্দুস সামাদ। তিনি বলেছিলেন- কাউন্সিল অধিবেশন শুরু হওয়াতে এটা প্রমানিত হয়েছে, আমরা শত্রুদের একটি ঘৃণিত চক্রান্তকে ব্যার্থ করতে সক্ষম হয়েছি। সাধারণ সম্পাদক তাঁর দীর্ঘ প্রতিবেদনে দলের ভেতরের দ্বন্দ্ব কোন্দলকে অস্বীকার করে এক শ্রেণীর খবরের কাগজকে দায়ী করেছিলেন। তাঁর কথা ছিল- শাসকগোষ্ঠি নানা পেশী শক্তি প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগকে ঘায়েল করতে না পেরে চানক্য নীতির আশ্রয় নিয়েছে।

একথা বলার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম ও ঢাকার ঘটনার কথা উল্লেক করে তিনি বলেছিলেন- ‘এ ঘটনায় বাইরে আর মুখ দেখাতে পারি না।’ অধিবেশনের শোক প্রস্তাবে কানাডায় নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত হোসেন আলীর নাম না থাকায় প্রবল প্রতিবাদ উচ্চারিত হয়েছিল। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রধানমন্ত্রী কোসিগিন, যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট টিটো, ভারতের প্রেসিডেন্ট গিরি এবং ভারতের কংগ্রেসের নেতা সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করা হয়েছিল।  অধিবেশনের সমাপনী ভাষনে তোফায়েল আহমদও সাম্প্রতিক ঘটনার কথা উল্লেক করে বলেছিলেন- এতে দলের সুনাম ক্ষন্ন হয়েছে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর দলের সাব-কমিটি বৈঠকে বসেছিল। তাতে দ্বিতীয় ও তৃতীয় দিনে যাতে কোনো প্রকাশ গোলমাল ও সংঘর্ষ না ঘটে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল। দলের নেতৃত্বে কারা যাবেন? দলের সাধারণ সম্পাদক ও চেয়ারম্যান কে হবেন? এ নিয়ে দলের ভেতরে দ্বন্দ্ব- দল-কোন্দ্বল ছিল বিরাট।

আওয়ামী লীগের দলী কোন্দল তখন এতই প্রকট ছিল যে, ১৯৮১ সালের ১১ জানুয়ারি দলীয় কার্যালয়ে প্রচন্ড মারপিটে দলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক এস এম ইউসুফসহ বেশ কয়েকজন নেতৃস্থানীয় কর্মী আহত হয়েছিলেন। জ্ঞান হারিয়ে ঢাকার হলি ফ্যামিলী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন এস এম ইউসুফ তাঁর মাথার আঘাত ছিল গুরুতর। শরীরের আরও কয়েকটি স্থানে আঘাত পেয়েছিলেন তিনি। মারামারিতে ব্যবহৃত হয়েছিল লোহার রড, হকি স্টিক, লাঠি, চেয়ারের ভাঙা হাতল। কিল ঘুষি, চড় থাপ্পড় খেয়েছিলেন অনেকে। মারামারির কারণে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ এর আওয়ামী লীগ অফিস ভেঙে তছনছ করা হয়েছিল। দলের সভাপতি আব্দুল মালেক উকিল ও দলের প্রায় বেশিরভাগ নেতার উপস্থিতিতে এ হামলার ঘটনা ঘটেছিল। তখন দলটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন তোফায়েল আহমদ। সেদিন তারা দুজনেই উপস্থিত ছিলেন দলীয় অফিসে। ঘটনার পর ঘটনার কারণ সম্পর্কে পাওয়া গিয়েছিল পরস্পর বিরোধী বক্তব্য। কেউ কেউ বলছিলেন- শেখ মুজিব হত্যার প্রস্তাবিত তদন্তের জন্য বৃটেন থেকে যে বেসরকারি কমিশন ঢাকায় আসার কথা দলের অভ্যন্তরে তার বিরোধীতা কারিরা এই মারপিটের সূচনা করেছেন। অন্য সূত্র বলেছিল- আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমদের নেতৃত্বের কোন্দলের কারণে এর মারামারি হয়েছে। ঘটনার পর মালেক উকিল এক সাংবাদিককে বলেছিলেন- ‘আপনি তো জানেন, বাঙালিরা কেন মারামারি করে।’

৮ জানুয়ারি চট্টগ্রামে ঘটেছিল আরেকটি ঘটনা। সেদিন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের (মালেক) দ্বিবার্ষিক সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল। কোন্দালের জের হিসেবে জে এম সেন হলে আয়োজিত কাউন্সিল মঞ্চে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। প্যান্ডেল ও মঞ্চ আগুনে ভস্মিভূত হয়েছিল। চেয়ার ছোড়াছুড়ি ও মারামারির ফলে পরিস্থিতি আয়ত্তের বাইরে চলে গেলে ঢাকা থেকে কেন্দ্রীয় নেত্রী বৃন্দ- যারা কাউন্সিল করতে গিয়েছিলেন, তারা সভাস্থল ত্যাগ করতে বাধ্য হন। ফলে চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশন আয়োজনরে সমস্ত চেষ্টা ব্যার্থ হয়েছিল। 
দলীয় কার্যালয়ের বাইরে ‘গোপন স্থানে’ ২৯ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির মুলতবী বেঠকে ১১ জানুয়ারির ঘটনার জন্য দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে মোস্তফা মহনীন মন্টু ও শাহাবুদ্দিনকে শো-কজ করা হয়েছিল। দলের ছাত্র সংগঠনের ৪ জন ছাত্রনেতা ডিউক, শাজাহান জাফর ও মোহসিনকে বহিস্কার করার জন্য বলা হয়েছিল।

হোটেল ইডেন গার্ডেনে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনেও ছিল দলের ভাঙ্গণ রোধের চেষ্টা। এ চেষ্টা থেকে দলর গঠনতন্ত্র সংশোধন করে যৌথ নেতৃত্বের ধারা যুক্ত করা হয়েছিল। এদিন কাউন্সিল প্যান্ডেলের ভেতরে বাইরে ছিল পাল্টা পাল্টি শ্লোগান। সারাদিন চেষ্টা করেও নেতৃত্বের মধ্যে বিভেদ দূর করা সম্ভব হয়নি। কোন্দলের কারণে পরদিন নেতৃত্ব নির্বাচন হবে কি হবে না তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল। নেতৃত্ব নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন শ্রী মনোরঞ্জন ধর। সদস্য ছিলেন- লেঃ কর্নেল (অব:) শওকত আলী, সংসদ সদস্য শ্রী সুধাংশু শেখর হালদার।

কাউন্সিল অধিবেশনে প্যান্ডেলের ভেতরে কাউন্সিলর- ডেলিগেট বাদে অন্যদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়। সামিয়ানার আশপাশে শ্লোগান মিছিল ছিল নিষিদ্ধ। এরপরেও ‘বিভেদ না ঐক্য, ঐক্য ঐক্য’ ‘মুক্তি আসবে, বিভেদ না ঐক্যে’ বলতে বলতে দুই ভাগ হয়ে একই শ্লোগান দেন দুই পক্ষের কর্মীরা। দুটি পক্ষই ‘বিএনপি’র দালালেরা হুশিয়ার হুশিয়া’ বলে শ্লোগান দিতে থাকে। এক পর্যায়ে প্যান্ডেলের গেট ভেঙে কাউন্সিল অধিবেশনের মঞ্চের সামনে গিয়ে শ্লোগান-পাল্টা শ্লোগান দিতে থাকে।

দু’পক্ষের বিরোধ ১৯৫৬ সালের অবস্থায় রূপ ধারণ করেছিল। ১৯৫৫ সালের কাগমারি সম্মেলনের পর আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরে সমাজতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক এই দুই পক্ষের বিরোধ দানা বেঁধে ছিল। ১৯৫৬ সালে রূপমহল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনে পররাষ্ট্র নীতি ও গঠনতন্ত্র সংশোধনে আপোষরফায় উপনীত হতে না পেরে মাওলানা ভাসানী তাঁর সমাজতন্ত্র গ্রুপ নিয়ে আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেছিলেন। গঠন করেছিলেন ন্যাপ। ১৯৭৭ সালেও কাউন্সিল অধিবেশনও আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। একদিকে ছিলেন মালেক উকিল-মতিউর রহমান, অন্যদিকে ছিলেন- জোহরা তাজুদ্দীন ও আব্দুর রাজ্জাক। তখন জোড়াতলি দিয়ে শেষ রক্ষা হয়েছিল দলের। দুই গ্রুপের দুজনকে (মালেক উকিল-আব্দুর রাজ্জাক) নিয়ে একটি সমঝোতা করা হয়েছিল। অবশেষে শেষ রক্ষা হয়নি এই জোড়াতালিতে। এর কিছুদিন পরেই মতিউর রহমান পদত্যাগ করেন এবং মীজানুর রহমান চৌধুরীর একটি গ্রুপ নিয়ে গঠন করেছিলেন পৃথকভাবে আওয়ামী লীগ (মীজান)।

১৯৮১ সালের সম্মেলনে এক পক্ষে ছিলেন ড: কামাল হোসেন- জোহরা তাজুদ্দীন কিংবা জোহরা তাজুদ্দীন- সালাহ উদ্দীন ইউসুফ অপর পক্ষে ছিলেন- আব্দুস সামাদ আজাদ- আব্দুর রাজ্জাক। প্রেসিডেন্ট কিংবা চেয়ারম্যান পদে মালেক উকিল, কোরবান আলী, মহিউদ্দিন আহমেদ এবং সেক্রেটারী বা সেক্রেটারী জেনারেল পদে জিল্লুর রহমানের নাম ছিল।

কাউন্সিল অধিবেশনের শেষ দিন নাটকীয় সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দলের সভানেত্রী নির্বাচিত হন। তিনি তখন ভারতে নির্বাসিত জীবন যাপন করছেন। শেখ হাসিনা দেশের বাইরে থাকায় দলের জ্যেষ্ঠ সদস্য আব্দুল মালেক উকিল কার্যকরী সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়। দল ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা পায়। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নাম ঘোষণার পর। সে কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন আব্দুর রাজ্জাক, সাংগঠনিক সম্পাদিক নির্বাচিত হয়েছিলেন তোফায়েল আহমদ।

তথ্যসূত্র: দৈনিক বাংলা, দৈনিক ইত্তেফাক

সুজন / সুজন

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া

মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ

রাজনীতি আজ নিলামের হাট: কুষ্টিয়া-৪ এ হাইব্রিড দাপটের নির্মম প্রতিচ্ছবি

জাতীয় নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দিবে প্রবাসীরা, আনন্দে ভাসছে পরবাসে বাঙালীরা

বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা ও বাংলাদেশে তার প্রভাব

বাংলাদেশে ওয়াশিং প্ল্যান্টের বর্জ্য দ্বারা মিঠাপানির দেশীয় মাছ বিলুপ্তির পথে

বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

দলীয় পরিচয়ে পদোন্নতি ও বদলি: দুর্নীতির ভয়াল থাবায় বাংলাদেশ

ব্যবসায়ীদের জন্য ওয়ান-স্টপ সমাধান: FBCCI-এর বিদ্যমান সেবার উৎকর্ষ সাধন

বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিসরকে একীভূত করা: অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য বিসিক কেন অপরিহার্য

সবুজ অর্থায়নের কৌশলগত বিশ্লেষণ: বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের ঝুঁকি ও সুযোগ