গ্রীল চিকেন উইথ গার্লিক ভেজঃ তানিয়া শারমিন

উপকরণঃ
মুরগীর বুকের অংশ ২ টি, গোলমরিচ গুঁড়া ১ থেকে ২ চা চামচ, আদা ও রসুন বাটা ১ চা চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, সরিষা পেস্ট ১ থেকে ২ চা চামচ, লবণ সামান্য, ওয়েস্টার সস ১ চা চামচ, মধু ১ টেবিল চামচ, মিক্স হার্বস, অর্গান, পার্সলে, রোজ মেরী ১ থেকে ২ চা চামচ।
গার্লিক ভেজ
রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, অলিভ অয়েল ২ টেবিল চামচ, ধনে পাতা কুচি ১ টেবিল চামচ, ভাপান সবজি পেপে, গাজর, বরবটি, মটরগুটি, ক্যাপসিকাম ২ কাপ, গোল মরিচ ও লবণ সামান্য।
প্রণালী
গ্রীল চিকেন
প্রথমে মুরগির বুকের অংশ হ্যামারে ছেঁচে পাতলা করে নিতে হবে। এরপর ওয়েস্টার সস, মধু মিলিয়ে নিতে হবে উপরে ব্রাশ করার জন্য। বাকি সব মসলা দিয়ে মাংস মেখে রাখতে হবে ১ ঘন্টা। এবার গ্রীল প্যানে সামান্য তেল দিয়ে গ্রীল করে নিতে হবে। মাঝে মধু, ওয়েস্টার সস মিলান দিয়ে ব্রাশ করে নিতে হবে। সময় লাগবে ৮ থেকে ১০ মিনিট।
গার্লিক ভেজ
প্রথমে প্যানে অলিভ অয়েল ও রসুন কুচি দিয়ে একটু ভেজে ভাপানো সবজি, লবণ, গোল মরিচ ও ধনেপাতা দিয়ে নেড়েচেড়ে নামাতে হবে। ক্যাপসিকাম ভাপাতে হবে না। সবশেষে সার্ভিং ডিশে সবজির উপরে গ্রীল চিকেন দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।
উদ্যোক্তার পরামর্শ
আপনি অনলাইনে পণ্য বিক্রি করেন। আপনার পণ্যের মান ভালো। ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। যথাযথ মার্কেটিংও করা হয়েছে। তবুও বিক্রি হচ্ছে না পণ্য। সমস্যা কোথায়? বিক্রি কম হওয়া বা না হওয়ার সম্ভাব্য কারণ কি? ইত্যাদি বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন নারী উদ্যেক্তা, জান্নাত কিচেনস এর স্বত্তাধিকারি- জান্নাতুল ফেরদৌস
পন্যের গুণগত মান ঠিক আছে। যথাযথ মার্কেটিংয়ের পরও কেন পণ্য বিক্রি হচ্ছে না? এ ক্ষেত্রে আমি মনে করি পণ্যের দাম অনেক বড় বিষয়। পণ্যের মান শতভাগ ঠিক রেখে পণ্যের মূল্য এমনভাবে নির্ধারণ করলেন, যার সাথে বর্তমান বাজারদরের কোন সামঞ্জস্য নেই। এ ক্ষেত্রে আপনার পণ্য যত ভালো হোক, ক্রেতারা আমার পণ্য কিনবে না, কিনতে আগ্রহী হবে না। আপনি যদি পণ্যের দাম বর্তমান বাজারদর থেকে কম রাখেন, তখনও ক্রেতারা আপনার পণ্য কিনতে আগ্রহী হবে ন। কারণ, তার মনে সন্দেহ সৃষ্টি হবে, কেন এত কম দাম? তাই পণ্যের দাম নির্ধারনের আগে আপনার পণ্যের ক্রেতার রুচি, চাহিদা, সামর্থ্য এসব বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে।
তাছাড়া আপনার বা ব্যবসায়ীর পার্সোনাল ব্রান্ডিং অনেক বড় বিষয়। পণ্যের গুনগত মান ভালো, দাম ঠিক আছে, তারপরও আপনার কাছ থেকে ক্রেতা পণ্য কিনছে না। অথচ তুলনামূলক বেশি দামে অল্পমানের পণ্য ক্রেতা কিনছে। কারণ কি? কারণ আস্থা, ভরসা। সে তার পার্সোনাল ব্রান্ডিংয়ের মাধ্যমে সবার আস্থা অর্জন করতে পেরেছে। আপনি পারেননি। অর্থাৎ পণ্য কেনা-বেচার সাথে বিক্রেতা বা ব্যবসায়ীর পার্সোনাল ব্রান্ডিং ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
আপনি যে পণ্য বিক্রি করছেন, সে পণ্যের কাঁচামাল কোন জায়গা থেকে কিনছেন, পণ্যের বিক্রি কমবেশি হওয়ার জন্য এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পণ্যের সোর্সিং সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণেও বিক্রি কম হতে পারে। আপনি যদি ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিতে না পারেন, তাহলেও ক্রেতা আপনার পণ্য কিনতে আগ্রহী হবেন না। আপনার পণ্যের উপস্থাপন ভাল হতে হবে। অবশ্যই পণ্যের ছবির সাথে বাস্তব পণ্যের মিল থাকতে হবে।
পণ্যের রিভিউ একটি বিষয়। আমরা যদি ক্রেতার সাথে সুন্দর ব্যবহার করেন, তার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য সরবরাহ করেন, তাহলে অবশ্যই ক্রেতা তার রিভিউ দিবে। একজন ক্রেতার রিভিউ দেখে অন্য একজন ক্রেতা আপনার পণ্য সম্পর্কে আগ্রহী হবেন।
সর্বোপরি আপনি যদি পণ্যের মান ঠিক রেখে সঠিক মুল্য নির্ধারণ করে পণ্যের প্রচার করেন, তাহলে অবশ্যই অধিক পরিমাণে পণ্য বিক্রি করা সম্ভব হবে বলে আমি বিশ্বাস করি ।
এমএসএম / এমএসএম

ভর্তার সৃজনশীল প্রকাশ ফারজানা বাতেন এর বই শত ভর্তার ভুবনে

চিংড়ি মাছের তিল ললিপপ

ডিম আলুরচপ

রেনেসন্স ঢাকা গুলশান হোটেল নিয়ে এসেছে রমজানে বিশেষ আয়োজন

মিষ্টি আলুর স্যুপ

রেডি টু কুক

কিভাবে চিনবেন দেশী মাছ দেশী হাঁস

গাজরের ক্ষীরসা পাটিসাপটা

বাঁশপাতা সিদল শুটকির ভর্তা

ক্রিসমাস ফ্রুটস কেক

চকলেট লেয়ার উইথ চকোলেট কেক

ভ্যানিলা কাপ কেক
