বাস্তবায়ন হয়নি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের নামে কলেজটি হয়নি জাতীয়করণ
২০২০ সালের ২মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নোয়াখালীর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মো. রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজটি সরকারিকরণে ব্যবস্থা নিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেয়ার তিন বছর পরও সেই নির্দেশনার কোনো বাস্তবায়ন হয়নি। শহীদ পরিবারের স্বজনদের দাবি, কলেজটি জাতীয়করণে তিন বছর আগে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন না হওয়া পীড়াদায়ক।
দেশের ৫৩তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার চট্টগ্রাম জেলার একমাত্র বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিনের জন্মস্থান নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন নগর(বাগপাঁচরা) গ্রামের বাড়িতে গেলে প্রতিবেদকের কাছে এমন অভিযোগ করেন বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের স্বজনরা।
জানা গেছে, ১৯৯৪ সালে সোনাইমুড়ীর নান্দিয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দাদের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মো. রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজ। তখন থেকে এটি বিভিন্নজনের দান-অনুদানে চলে আসছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে কলেজের আধুনিকায়নে অবকাঠামো উন্নয়ন করে সরকার। তবে জাতীয়করণ না হওয়ায় ধুঁকে ধুঁকে চলছে প্রতিষ্ঠানটি।
কলেজের অধ্যক্ষ মো.জহির উদ্দিন প্রতিবেদককে বলেন, ২০১২ সাল থেকে এটি জাতীয়করণ করতে বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেও কোনো ফল আসেনি। সব মহল থেকে শুধু আশ্বাসই দেয়া হয়েছে। তারা চাই অতিদ্রুত কলেজটি যেন জাতীয়করণ করা হয়।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মো. রুহুল আমিনের বড় মেয়ে নুরজাহান বেগম সাংবাদিকদের বলেন, ২০২০ সালের ২ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় বিষয়টি নিয়ে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করেছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তিনি কলেজটি সরকারিকরণে ব্যবস্থা নিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। কিন্তু তিন বছর পরও প্রধানমন্ত্রীর সেই নির্দেশের কোনো প্রতিফলন ঘটেনি। যা বেদনাদায়ক।
কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ফাতেমা বলেন, বীরশ্রেষ্ঠের নামে প্রতিষ্ঠিত কলেজটি জাতীয়করণ করা হলে এ এলাকার শিক্ষার মান বাড়বে। মেয়েরাও শিক্ষায় এগিয়ে যেতে পারবে।
আরেক শিক্ষার্থী বিলকিস আক্তার বলেন, জাতীয়করণের পাশাপাশি কলেজটিতে অনার্স কোর্স চালু হলে আমাদের জন্য অনেক উপকার হবে। কারণ ২০ কিলোমিটার দূরে মাইজদী গিয়ে আমাদের পক্ষে উচ্চশিক্ষা নেয়া সম্ভব নয়।
বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক শ্রেণিতে প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। এছাড়া ৩৪ জন শিক্ষক ও ১৬ জন কর্মচারী রয়েছেন।
স্থানীয় সংসদ সদস্য এইচএম ইব্রাহীম বলেন, চট্টগ্রাম বিভাগের একমাত্র বীরশ্রেষ্ঠের নামে প্রতিষ্ঠিত শহীদ রুহুল আমিন কলেজটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গুডবুকে আছে। অচিরেই কলেজটি জাতীয়করণ করা হবে।
এমএসএম / এমএসএম
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: খালেদা জিয়ার আরোগ্য কামনায় দিনব্যাপী দোয়া, আয়োজনে কবির ভুঁইয়া
চুয়াডাঙ্গায় অবৈধ পার্কিং ও ফুটপাত দখলমুক্ত করতে জেলা প্রশাসকের উচ্ছেদ অভিযান
বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও সুস্থ্যতা কামনায় শালিখায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় গাজীপুর প্রেসক্লাবে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নওগাঁয় কোরআন খতম ও দোয়া মাহফিল
লাকসামে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
ধামইরহাটে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবীতে কর্মবিরতি
রৌমারীতে ৩ দফা দাবীতে সহকারী শিক্ষকদের কর্মবিরতি
আদমদীঘিতে ডিপ্লোমা মেডিকেণ টেকনোলজিষ্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি
কোনাবাড়ীতে খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৮ বছর: সংবাদ সম্মেলনে জেএসএস নেতাদের অভিযোগ
শিবচরে খুচরা সার বিক্রেতাদের লাইসেন্স বহাল রাখার দাবিতে মানববন্ধন