সাতক্ষীরায় শিক্ষা অফিসের রেস্ট হাউস এখন শিক্ষা কর্মকর্তার বাড়ি

সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হোসনে ইয়ামিন করিমী ও সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু হেনা মোস্তফা কামালের বিরুদ্ধে অফিসের রেস্টহাউজকে বাসা বাড়ি হিসাবে ব্যবহারের অভিযোগ উঠেছে। প্রাপ্ততথ্যে জানা যাই, বর্তমান সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর সাতক্ষীরা অফিসে যোগদান করেন।
তিনি সেই হতে অফিসের রেস্টহাউজ বাসাবাড়ি হিসাবে ব্যবহার করে আসছেন। এদিকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হোসনে ইয়ামিন করিমী ২০২২ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরায় যোগদান করার পর হতে একই ভাবে রেস্টহাউজকে বাসাবাড়ি হিসাবে ব্যবহার করার ফলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষক সমাজ সহ সুশিল সমাজ। এদিকে সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল সাতক্ষীরার তালা ও কালীগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা অফিসার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। সেই সু্যোগ কাজে লাগিয়ে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে বদলী বানিজ্য সহ বিভিন্ন দুর্নীতির সাথে জড়িয়েছেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষকরা দাবি করেন। সহকারী শিক্ষক কর্মকর্তা আবু হেনা মুস্তফা তিনি সাতক্ষীরা যোগদিনের পর থেকেই অফিসের তিনতলায় রেস্ট হাউসে তিনি নিয়মিত বসবাস করে আসছেন। এবিষয় আবু হেনা মোস্তফার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন? ,আমি থাকি তবে মাঝে মধ্যে সব সময় না।
তবে তিনি নিয়মিত অফিস করেন কিভাবে এবং কোথায় থাকেন ও প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি যশোর হতে এসে অফিস করি এবং সাতক্ষীরার এক আত্নীয়ের বাড়িতে থাকি।এব্যাপারে রেস্টহাউজে থাকার বিষয়টি কৌশলে এড়িয়ে যান আবু হেনা মোস্তফা। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় আবু হেনা মোস্তফার জন্ম স্থান যশোর জেলা মনিরামপুর এলাকায় তিনি বিএনপির ছাত্র রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছ। জেলা শিক্ষা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হোসনে ইয়ামিন করিমীর কাছে জানতে চাইলে তিনি উভয়ে রেস্টহাউজে থাকার বিষয়টি তিনি স্বীকার করে এ প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, রেস্টহাউজ থাকার নিয়ম আছে।সেখানে ভাড়া দিয়ে থাকা যায়। আমি ভাড়া দিয়ে রেস্টহাউজ ব্যবহার করি। প্রতিবেদকের অপর প্রশ্নে জেলার শিক্ষা কর্মকর্তা হোসনে করিমীর দুর্নীতি অনিয়ম বদলী বাণিজ্য ও অফিসের কর্মচারীদের সাথে অসাধারণ আচরণ করে থাকেন। এমন অভিযোগের কথা জানতে চাওয়া মাত্রই তিনি সাংবাদিকের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে বলেন। আপনার বাড়ি কোথায় আপনাকে আমার এখানে কে পাঠিয়েছে , আমার বিরুদ্ধে কে অভিযোগ দিয়েছে তার নাম বলেন।
মিথ্যা তথ্য নিয়ে উল্টোপাল্টা প্রশ্ন করে আমার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন।
তিনি সাংবাদিক কে শাসিয়ে আরো বলেন যে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য আপনাকে দিয়েছে তার নাম না বললে আপনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। এ বিষয়ে তাৎক্ষণিক খুলনা বিভাগীয় উপ-পরিচালক মোসলেম উদ্দিন কে মুঠোফোনে বিষয়টি অবগতি জন্য ফোন দেওয়া হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি ।
এমএসএম / এমএসএম

বালু খেকোরা যত বড় হোক কাউকে ছাড় দেয়া হবে নাঃ ইউএনও তরিকুল ইসলাম

বন্দরবান জেলা পরিষদের প্রকল্প বাতিল, পিছিয়ে পরার ভয় ১৩ জনগোষ্ঠীর

পারিবারিক কলহের জেরে পিতার হাতে পুত্র খুন

চিলমারীতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ৪৭ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

কুড়িগ্রামে বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

জয়পুরহাটে জেলা পরিষদের শিক্ষাবৃত্তির চেক প্রদান

ডায়াগণস্টিকে স্বাক্ষর জালিয়াতি : খাবারে নেই মেয়াদ, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

সাতক্ষীরা বাইপাস সড়কে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনা, অভিযোগের তীর কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে

সাঘাটা খাদ্য বান্ধব ডিলার এসোসিয়েশনের কার্য্যনির্বাহী কমিটি গঠন

পঞ্চগড়ে প্রাঃ শিক্ষা অফিসারের অর্থ কেলেঙ্কারি ব্যবস্থা নিতে গড়িমসি কতৃপক্ষের

সাতক্ষীরা শহরের ৯নং ওয়ার্ডের ওএমএস ডিলারের বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগ

গোদাগাড়ীতে উন্নত জাতের মাসকলাই বীজ ও সার বিতরণ
