চীনের সুদূরপ্রসারী ঋণের ফাঁদে বিশ্ব

চীন গত এক দশকে বিশ্বের বৃহত্তম একক ঋণদাতা দেশ হয়ে উঠেছে। এ সময়ের মধ্যে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ঋণ তিন গুণ বেড়ে ২০২০ সালের শেষ নাগাদ ১৭ হাজার কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। দেশটির প্রদেয় বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ এখন বৈশ্বিক জিডিপির ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে, যা চীনকে বৈশ্বিক ঋণদাতা হিসেবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিদ্বন্দ্বীর ভূমিকায় এনে ফেলেছে। এ ছাড়া চীন তার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের (বিআরআই) অধীনে বিভিন্ন দেশকে অবকাঠামো গড়তে ৮৩ হাজার ৮০০ ডলার ঋণ দিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দেশটি অবকাঠামো প্রকল্পে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থায়নকারী হিসেবে বিশ্বব্যাংক- কে ছাড়িয়ে গেছে। গত এক দশকে চীন বিভিন্ন দেশকে যত ঋণ দিয়েছে, তার প্রায় সব কটিতে একটি গোপনীয়তার শর্তবিশিষ্ট অনুচ্ছেদ জুড়ে দেওয়া হয়েছে। ওই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ঋণ নেওয়া দেশ ঋণ পাওয়ার শর্ত গোপন রাখতে বাধ্য হয়ে থাকে। চীনের এই ঋণের ফাঁদে ইতিমধ্যে আফ্রিকা, এশিয়া ও লাতিন আমেরিকার বেশ কিছু দেশ পা দিয়েছে। ঋণের কিস্তি শোধ দেওয়া প্রশ্নে এসব দেশ চীনের চাপের মুখে পড়ছে এবং অনেক ক্ষেত্রে চীনের জন্য আর্থিক ও ভূরাজনৈতিক স্বার্থ সংরক্ষণ করায় সহায়ক চীনা শর্ত মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, চীন ঋণের চুক্তিতে এমন ভাবে শর্ত সন্নিবেশ করে, যার ফলে ঋণগ্রহীতার নীতির সঙ্গে একমত না হলে বেইজিং পাস করা ঋণ বাতিল পর্যন্ত করতে পারে। তবে কোভিড-১৯ মহামারির তথ্য গোপন করে চীন সারা বিশ্বের যে ক্ষতি করেছে, তা দেশটির তথ্য চেপে যাওয়া ও লুকোছাপার নীতি কৌশল অনুসরণের নিকৃষ্টতম উদাহরণ। আন্তর্জাতিক আইন-কানুন ও বিধি লঙ্ঘনের দিকে চীনের ঝোঁক তার অস্বচ্ছতার সমস্যাকে আরও জটিল করে তোলে। হংকংয়ের স্বায়ত্তশাসন রক্ষা করা এবং দক্ষিণ চীন সাগরকে সামরিকীকরণ না করার বিষয়ে চীন যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, সেগুলোসহ বহু প্রতিশ্রুতি চীন ধারাবাহিকভাবে লঙ্ঘন করে এসেছে।
এটি সর্বজনবিদিত যে ১৯৯৫ সাল থেকে চীন তার সামরিক ব্যয় ১০ গুণ বাড়িয়েছে; এর সুবাদে তার হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌবাহিনী ও উপকূলরক্ষী বাহিনী রয়েছে এবং এই শক্তিকে দেশটি প্রায়ই তার যুদ্ধবাদী সম্প্রসারণবাদকে এগিয়ে নিতে ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এর পাশাপাশি চীনের সম্প্রসারণবাদকে সমর্থন করে এমন অনেক অস্বচ্ছ নীতি, অস্বচ্ছ প্রকল্প ও অসাধু কর্মতৎপরতা আছে, যা সবার নজরে কখনোই ততটা পড়ে না। খুব কম লোকই জানে এসব লুকোছাপা করা চীনা নীতি ও তৎপরতা গোটা বিশ্বকে হুমকিতে ফেলে দিয়েছে। চুপিসারে চালানো তৎপরতার মাধ্যমে নিজের কৌশলগত অবস্থানের সীমা বাড়ানোর এবং নির্লজ্জভাবে সেই তৎপরতার কথা অস্বীকার করার ক্ষেত্রে চীনের রেকর্ড দীঘদিনের। যেমন, হর্ন অব আফ্রিকাভুক্ত ছোট্ট দেশ জিবুতিতে ২০১৭ সালে চীন সামরিক ঘাঁটি গড়েছে। এর মাধ্যমে চীন প্রথমবারের মতো বিদেশে কোনো সামরিক ঘাঁটি গাড়ল। চীনের কাছ থেকে নেওয়া জিবুতির বিশাল অঙ্কের ঋণের দায়ের সঙ্গে এই ঘাঁটি গড়ার যোগসাজশের গুঞ্জন থাকলেও চীন বরাবরই তা অস্বীকার করে আসছে। বর্তমানে চীন কম্বোডিয়ায় একটি নৌঘাঁটি বানাচ্ছে। কম্বোডিয়া তার উপকূলের এক-পঞ্চমাংশ এলাকা ও বেশ কয়েকটি দ্বীপ চীনের কাছে ইজারা দিয়েছে। চীনের অর্থায়নে কম্বোডিয়ার নৌ ঘাঁটির জেটির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। এই জেটির আকার-আকৃতি ও নকশার সঙ্গে জিবুতিতে চীনের গড়া ঘাঁটির জেটির আকার ও নকশায় অনেক মিল রয়েছে। এই ঘাঁটিতে চীন বিনিয়োগ করার কথা স্বীকার করলেও এর পরিচালন কাজে তাদের কোনো সম্পৃক্ততা থাকবে না বলে দাবি করেছে। চীন বলেছে, ওই নৌ ঘাঁটিতে কেবল কম্বোডিয়ার নৌ বাহিনীর প্রবেশাধিকার থাকবে; অন্য কারও নয়। তবে বাস্তব অবস্থা বলছে, চীনের নৌবাহিনী ওই ঘাঁটিটি ব্যবহার করবে, নিদেনপক্ষে চীন এখানকার সামরিক সরঞ্জামের সুবিধা নেবে।
দক্ষিণ চীন সাগরে সাতটি কৃত্রিম দ্বীপ বানিয়ে সেগুলোকে সামরিক ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারোপযোগী করে তুলে চীন এমনিতেই সেখানে নিজের অবস্থান শক্ত করেছে; কম্বোডিয়ার ঘাঁটি ব্যবহার করতে পারলে তা তাকে আরও শক্তি জোগাবে। ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যবর্তী করিডরের ওপর চীনের কার্যকর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা হবে। যে তিব্বত মালভূমি থেকে ভাটির দিকের বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক নদীগুলো ছড়িয়ে পড়েছে,সেই তিব্বত মালভূমিকে দখল করে চীন এখন তলেতলে সেখানে বড় বড় বাঁধ প্রকল্প করছে। এর মাধ্যমে চীন অন্য দেশগুলোর দিকে প্রবহমান নদীর গতিপথকে নিজের দিকে ঘুরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। চীন ও ভারতের ভারী সামরিক সজ্জায় সজ্জিত সীমান্তের খুব কাছেই বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা চীনের রাবার স্ট্যাম্প পার্লামেন্ট ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেস ২০২১ সালে অনুমোদন করেছে। তবে ওই প্রকল্পের হালনাগাদ অবস্থা সম্পর্কে চীন জনসমক্ষে কিছুই প্রকাশ করেনি।ভারতের সঙ্গে বিরোধপূর্ণ হিমালয় সীমান্তের বিদ্যমান স্থিতাবস্থাকে একতরফাভাবে পাল্টে না দেওয়ার বিষয়ে চীনের যে প্রতিশ্রুতি ছিল, তা বেইজিং নিষ্ঠুরভাবে লঙ্ঘন করেছে এবং শুধু চীনের অনুপ্রবেশের কারণে দুই দেশের মধ্যে তিন বছর ধরে সেখানে সামরিক অচলাবস্থা চলছে। রাশিয়া যেভাবে ইউক্রেনে সর্বাত্মক অভিযান চালিয়েছে, চীন সেভাবে প্রকাশ্য অভিযান চালায় না। চীন ধীরে ধীরে ধূর্ততার সঙ্গে চোরাগোপ্তাভাবে তার নিশানা করা দেশটির দিকে এগোতে থাকে। একদিকে সে চুপিসারে এগোয়, অন্যদিকে প্রচণ্ড অর্থনৈতিক প্রভাব বিস্তার করতে থাকে। এই দুটি কৌশলই তাকে পশ্চিমাদের নিষ্পত্তিমূলক প্রতিক্রিয়া থেকে এখন পর্যন্ত বাঁচিয়ে রেখেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎকেন্দ্র থ্রি জর্জেস ড্যাম যে পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে, প্রস্তাবিত এই নতুন বাঁধ থেকে তার তিন গুণ বেশি বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা যাবে।
এই প্রকল্প এলাকায় নির্মাণসামগ্রী ও কর্মী পরিবহন করতে চীন সরকার একটি নতুন রেলপথ ও মহাসড়ক তৈরি করেছে। তবে প্রকল্পটি কতদূর এগিয়েছে, তা আমরা বলতে পারছি না। মেকং নদীতে বিশাল বিশাল ১১টি বাঁধ নির্মাণের ক্ষেত্রে চীন এই চুপিসারে কাজ সারার নীতি অনুসরণ করেছে। এই বাঁধগুলোর মাধ্যমে শুধু প্রতিবেশীদের তুলনায় বেশি ভূরাজনৈতিক সুবিধা অর্জন করেনি, এগুলো পরিবেশগত বিপর্যয়ও ঘটিয়েছে। বর্তমানে চীন হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বাঁধ দেওয়া দেশ এবং শুধু মেকং নদীতেই তারা আরও আটটি বাঁধ দিচ্ছে। চীনের কারণে অস্বচ্ছতাও ঋণ দেওয়ার একটি সংজ্ঞায়িত বৈশিষ্ট্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা চীনকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর কাছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সার্বভৌম ঋণদাতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মারমুখী কৌশল ভারতকে তার আগেকার ঠান্ডা মেজাজ ধরে রাখার নীতি থেকে সরে এসে সামরিক শক্তি বাড়ানোর দিকে ধাবিত করেছে। একটি চীনকেন্দ্রিক এশিয়ার ধারণাকে বানচাল করতে ভারতের এ দৃঢ়প্রতিজ্ঞ অবস্থান তার একটি সম্ভাব্য অংশীদারকে স্থায়ী শত্রুতে পরিণত করছে। একইভাবে সি চিন পিংয়ের পেশিশক্তি ভিত্তিক ভূরাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা জাপান ও অস্ট্রেলিয়াকে নিজ নিজ কৌশল নীতিকাঠামো পুনর্বিন্যাস করতে এবং ভারতীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের সম্প্রসারণবাদ ঠেকানোয় প্রস্তুত হতে বাধ্য করছে। ২০২৭ সাল নাগাদ প্রতিরক্ষা ব্যয় দ্বিগুণ করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়ার মাধ্যমে জাপান ইতিমধ্যে তার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী শান্তিবাদী জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতিকে কার্যত পরিত্যাগ করেছে। অস্ট্রেলিয়া তার নিজের দিকে গুটিয়ে থাকার নীতি ফেলে অকাস (অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য) প্রতিরক্ষা চুক্তিতে যোগ দিয়েছে। কেনিয়ার একটি রেলওয়ে প্রকল্পে অর্থায়ন করার বিষয়ে চীন ২০১৪ সালে কেনিয়ার সঙ্গে একটি বিতর্কিত ঋণ চুক্তি করেছিল। সেই চুক্তির বিস্তারিত বিষয় গত বছরের শেষের দিকে প্রকাশিত হয়েছে।
ওই চুক্তির যে বিবরণ পাওয়া গেছে, তা আবারও উন্নয়নশীল দেশগুলোতে চীনা ঋণের শিকারি চরিত্রকে তুলে ধরেছে। চুক্তিটি কেবল ঋণগ্রহীতার ওপর কার্যত সব ঝুঁকি চাপিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, অস্বাভাবিকভাবে উচ্চ সুদের হার নির্ধারণসহ চুক্তির শর্তগুলো এমনভাবে সন্নিবেশ করা হয়েছে, যা সেই ঝুঁকিগুলোকে নিয়ন্ত্রণের অযোগ্য স্তরে নিয়ে যেতে বাধ্য। এখন আর এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই, এ ধরনের শর্ত যুক্ত করার পরও বিশ্বের অনেক দেশ সার্বভৌমত্বকে হুমকিতে ফেলা চীনা ঋণের ফাঁদে আটকে পড়েছে। যেসব দেশ আগে থেকেই চীনের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে সংকটে ছিল এবং এখন মহামারির কারণে নতুন অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে, তাদের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে চীন নতুন করে ঋণ দেবে। এর বেশির ভাগই পাবে বিআরআই অংশীদার দেশগুলো, যেগুলো কেনিয়ার মতো ইতিমধ্যে চীনের ঋণের ভারে নুয়ে পড়েছে। এ বেল আউট ঋণের পরিমাণ বিশাল। চীনের কাছ থেকে বেল আউট হিসেবে ঋণ নেওয়া শীর্ষ তিন দেশ হলো আর্জেন্টিনা, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা। ২০১৭ সাল থেকে এ তিন দেশ বেল আউট হিসেবে চীনের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলার। পাকিস্তান এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ঋণগ্রহীতা। ২০১৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত তারা জরুরি ঋণ হিসেবে চীনের কাছ থেকে নিয়েছে ২১৯০ কোটি ডলার। যেহেতু চীন আইএমএফের মতো ঋণের জন্য সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অর্থনীতি সংস্কারে কঠোর শর্ত দেয় না, সেহেতু দেশ গুলো আরও বেশি ঋণ নিতে থাকে এবং একপর্যায়ে ঋণের সাগরে ডুবে যায়। চীনের ঋণ চুক্তি গুলো সাধারণত গোপনীয়তায় ঢাকা থাকে। অনেক ক্ষেত্রেই করদাতাদের কাছে ঋণের খবর গোপন রাখা হয়, যা সরকারের জবাবদিহিকে ক্ষুণ্ন করে। লাওসের কথাই ধরুন। তারা চীনের কাছ থেকে যে পরিমাণ গোপন ঋণ নিয়েছিল, তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত ঋণের পরিমাণকে ছাপিয়ে গেছে। মহামারির ধাক্কার পর ছোট্ট এই দেশটি দেনার দায়ে তার জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডের বেশির ভাগের নিয়ন্ত্রণ চীনের হাতে তুলে দিতে বাধ্য হয়েছে।
এ ছাড়া এ দেনা থেকে বাঁচতে তার সামনে চীনের হাতে তার ভূমি ও প্রাকৃতিক সম্পদ তুলে দেওয়া ছাড়া খুব সামান্যই বিকল্প থাকবে। দেনার কারণে তাজিকিস্তান পামির পর্বতমালার ১ হাজার ১১৫ বর্গকিলোমিটার এলাকা চীনের কাছে সমর্পণ করেছে এবং চীনা কোম্পানি গুলোকে তার ভূখণ্ডে সোনা, রৌপ্য এবং অন্যান্য খনিজ আকরিকের খনির অধিকার দিয়েছে। চীনের ঋণের অর্থ শোধ করতে না পেরে শ্রীলঙ্কা তার মহাসাগর অঞ্চলের সবচেয়ে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হামবানটোটা এবং তার আশপাশের ৬ হেক্টরের বেশি জমি চীনকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দিতে বাধ্য হয়েছে। এ বলিদানের পরও শ্রীলঙ্কা এ বছরের শুরুতে চীনের ঋণ খেলাপি হয়েছে। একইভাবে পাকিস্তান চার দশক ধরে তার গোয়াদর বন্দর চালানোর জন্য চীনকে একচেটিয়া অধিকার দিয়েছে। সেই সময়ে, চীন বন্দরের রাজস্বের ৯১ শতাংশ নিজের পকেটে পুরেছে। উন্নয়নশীল দেশগুলোর সঙ্গে চীনের ঋণচুক্তির বিশদ বিবরণ এখনো পুরোপুরি প্রকাশ পায়নি। কিন্তু এটা ইতিমধ্যে স্পষ্ট যে চীনের এ ঋণদান সাম্রাজ্যবাদের সুদূরপ্রসারী ঝুঁকি বহন করে।এটি সবার জন্য বিপদের বিষয়।
লেখক: গবেষক ও কলাম লেখক
এমএসএম / এমএসএম

এপিআই ও এক্সিপিয়েন্ট উৎপাদনে বাংলাদেশের আত্মনির্ভরশীলতা: স্বাস্থ্য ও অর্থনীতির নবদিগন্ত উন্মোচন

ট্রাম্প-উরসুলার বাণিজ্য চুক্তিতে স্বস্তির হাওয়া

মানবিক সংকটের দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব

বিশ্ব পানিতে ডুবা প্রতিরোধ দিবস ২০২৫ : গল্পের মাধ্যমে গড়ে উঠুক সচেতনতার বাঁধ

রাজনীতি আজ নিলামের হাট: কুষ্টিয়া-৪ এ হাইব্রিড দাপটের নির্মম প্রতিচ্ছবি

জাতীয় নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দিবে প্রবাসীরা, আনন্দে ভাসছে পরবাসে বাঙালীরা

বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা ও বাংলাদেশে তার প্রভাব

বাংলাদেশে ওয়াশিং প্ল্যান্টের বর্জ্য দ্বারা মিঠাপানির দেশীয় মাছ বিলুপ্তির পথে

বাংলাদেশ ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

দলীয় পরিচয়ে পদোন্নতি ও বদলি: দুর্নীতির ভয়াল থাবায় বাংলাদেশ

ব্যবসায়ীদের জন্য ওয়ান-স্টপ সমাধান: FBCCI-এর বিদ্যমান সেবার উৎকর্ষ সাধন

বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিসরকে একীভূত করা: অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার জন্য বিসিক কেন অপরিহার্য
