ঢাকা মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

খানসামায় ফলের বাজারে আগুন; সাধ থাকলেও সাধ্য নেই কেনার


জসিম উদ্দিন, খানসামা photo জসিম উদ্দিন, খানসামা
প্রকাশিত: ৩-৯-২০২৩ বিকাল ৫:১৬
দিনাজপুরের খানসামায় ফলের বাজাগুলোতে চলছে লাগামহীন ফলের বাজার। আগে পরিবারের জন্য যারা নিয়মিত ফল কিনতেন, তারা বাজারের তালিকা থেকে পুষ্টিকর এ পণ্যটি বাদ দিচ্ছেন। এছাড়া খুব প্রয়োজনে খরচ সমন্বয় করতে একটি-দুটি করে ফল ওজন দিয়ে কিনছেন। দেশীয় ফলেও নেই স্বস্তি। মোটকথা মধ্যবিত্ত এবং গরিবের যেন ফল ধরতেই মানা। অনেকেই খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন, আবার অনেকেই প্রয়োজনে সীমিত পরিমাণে কিনে খাচ্ছেন। ছোট-বড় ফলের দোকানে ভালো মানের বিদেশি ফল আড়াইশো-তিনশো টাকার নিচে মিলছেনা। দামের আধিক্যতার কারণে অনেক ক্রেতাই বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তরা দাম শুনেই ফলের দোকানের সামনে থেকেই ঘুরে চলে যাচ্ছেন।
সরেজমিনে, উপজেলার পাকের হাটের ফলের বাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়, বাজারে এখন মানভেদে প্রতি কেজি আপেল বিক্রি হচ্ছে ২৬০-৩০০ টাকা, কমলা ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা,প্রতি কেজি সাদা আঙুর ৪০০ ও লালচে আঙুর ৪৬০, ড্রাগন ২৮০-৩৫০ টাকা, বেদনা ৪০০ টাকা, সেহরী ফল ৪৬০-৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
মাল্টার কেজি ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা, আম প্রকার ভেদে বিক্রি হচ্ছে ১২০-২০০ টাকা, পেয়ারা ৭০-৮০টাকা,আমড়া ৪০-৫০ টাকা, নারিকেল প্রতি পিস ১০০ টাকা, বড় আনারস ১২০-১৫০ টাকা জোড়া, ছোট আনারস ৮০ টাকা জোড়া হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।
ফলের দোকানে ক্রেতা আসছেন, তবে কিনছেন না অনেকেই আবার কেউ কেউ দরদাম করছেন আর কেউ কেউ দাম শুনে কিছু না বলে চলে যাচ্ছেন।
 
এসময় পাকের হাট বাজারে ফল কিনতে আসা কিশোর মোরসালিনের সাথে দেখা হয় সকালের সময়ের তখন ঐ কিশোর জানান, আমার ভাতিজি অসুস্থ। তার জন্য কিছু ফল কিনতে আসছিলাম কিন্ত ফলের বাজার যে এত চড়া বেশি কিনতে পারলাম না তাই ১৩০টাকায় ৫০০গ্রাম আপেল ও ৩৫ টাকায় ১০০ গ্রাম সবুজ আঙ্গুর ফল কিনে নিয়ে যাচ্ছি।
আরও কয়েকজন জানান, অসহনীয় দামের কারণে এখন আর ফল কেনা হয় না। নিত্যপণ্য মূল্যসহ সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়েছে। তাই খুব দরকারে একটি-দুটি করে ফল নিয়ে ওজন মেপে যে টাকা হয় সেভাবে ফল কিনতে হচ্ছে।
কেউ কেউ বলেন, আপেল কমলা কেনা বাদ দিয়েছি অনেকদিন আগেই। আড়াইশো-তিনশো টাকা দিয়ে এক কেজি ফল কিনে আমাদের মতো মধ্যবিত্ত মানুষজনের পোষায় না। ফলের বাড়তি দামের কারণে একান্ত প্রয়োজন বা অতিথি আপ্যায়ন ছাড়া ফল কেনা হয়না। বাচ্চারা খেতে চাইলে দুইটা-তিনটা করে কিনে নিয়ে যাই।
পাকের হাট বাজারের ফল বিক্রেতা শাহীন ও মানিক সকালের সময়কে জানান,পাইকারি বাজার থেকে আমরা যে দরে ফল আনি, কিছু লাভে তা বিক্রি করি। এর আগে ফলের দাম আরও বেশি ছিল। এখনতো কমে গিয়েছে আর এগুলো কাঁচা মালের মতই কখনো দাম বেশি আবার কখনো দাম কম।
তারা আরো জানান,এই সপ্তাহে শুধুমাত্র কমলার দাম বেড়ে গেছে আর অন্যান্য ফলের দাম কমেছে।

এমএসএম / এমএসএম

কাউনিয়ায় রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিছুর রহমান লাকুর স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত

সলঙ্গায় গ্রাম আদালতের মাধ্যমে ন্যায় বিচার পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরের ম্যানেজার হাফিজ চক্রের দূর্নীতি

ঝিনাইদহে মা-মেয়েকে পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা

সন্দ্বীপে জলবায়ু পরিবর্তন ও জেন্ডার বৈষম্য মোকাবেলায় স্কুল পর্যায়ে সচেতনতা কর্মসূচি

পড়াশুনার পাশাপাশি সমন্বিত সবজি চাষে সফল দুমকির মাঈনুল

আত্রাইয়ে ঢাকাগামী আন্ত:নগর ট্রেনের স্টপেজ না থাকায় যাত্রীদের দুর্ভোগ

শার্শায় নিখোঁজের চারদিন পর ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

শার্শায় নিখোঁজের চারদিন পর ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার

হাটহাজারীতে ফার্মেসিতে অভিযান : তিন প্রতিষ্ঠানকে ৪৫হাজার টাকা জরিমানা

ফুটবলে জেলা চ্যাম্পিয়ন চিতলমারী এস.এম. মডেল উচ্চ বিদ্যালয়

মুরাদনগরে কুরআনের আলো ছড়াতে ২৬ শিক্ষার্থীর হিফজ সমাপন

পটুয়াখালীতে ইয়াবাসহ মাদক ডন আব্বাস ডিবির হাতে গ্রেপ্তার